‘বাড়ি ভাড়া’ কিভাবে সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি করতে পারে ?
বার পঠিতরাজধানীতে ১৯৯৩ থেকে ২০১৮ এর মধ্যে বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি পেয়েছে ৪ থেকে ৭ গুণ। কিন্তু বাড়ির মালিকদের কর প্রদানের হার কতটুকু বৃদ্ধি পেয়েছে এ নিয়ে প্রশ্ন রয়েই যায়।
‘বাড়ি ভাড়া’ কিভাবে সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি করতে পারে ?
২০১৬ সালে ঢাকার লোকসংখ্যা ছিল ১কোটি ৮০ লাখ, যা প্রতি বছর ৪.২% হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ হারে ধারণা করা হয় ২০২০ সালে তা পৌছাবে ২ কোটি ১০ লাখে। যেহেতু জায়গার পরিমাণ নির্দিষ্ট কিন্তু বহুতল ভবন নির্মাণের জন্য ফ্ল্যাট মালিকের সংখ্যা অল্প হারে বৃদ্ধি পেলেও অধিক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে ভাড়াটিয়ার সংখ্যা। ‘বাড়ি ভাড়া’ কিভাবে সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি করতে পারে ? প্রশ্নের উত্তর মিলবে এই ভাড়াটিয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি থেকেই।
আমাদের দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটিরও বেশি, এ অনুযায়ী দেশে অন্তত ১ কোটি করদাতা থাকা উচিত। দুঃখজনক হলেও সত্য যে এই করদাতার পরিমাণ মাত্র ২৮ লাখের কিছু বেশি। দেশের উন্নয়নের জন্য আমরা এক পাক্ষিক সরকারকে দোষারোপ করলেও নাগরিক হিসেবে নিজের দায়িত্ব পালনে আমরা নারাজ।
এবার আসি কেন বাড়ি মালিক ও ভাড়াটিয়া নিয়ে কথা বলা। বাড়ি মালিক এবং ভাড়াটিয়া উভয়কেই আয়কর দিতে হয়। যদিও আমাদের করদাতার সংখ্যা নেহাতই কম, তবুও এর অধিকাংশাই ঢাকা চট্টগ্রাম এই দুই মেট্রোপলিটন সিটিতে কেন্দ্রীভূত। ভাড়াটিয়ার’ বাড়ি ভাড়া হিসেবে যে ব্যয় করতে হয় তা বাড়ি মালিকের অন্যতম আয়ের উৎস। বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি করলের নিজের আয়কর নথিতে বাড়িভাড়া হিসেবে প্রাপ্ত আয় বৃদ্ধি না করে কর ফাকি দেয়ার প্রবণতা অধিকাংশ বাড়িমালিকের। ফলে সরকার একটা বড় অংকের রাজস্ব হারাচ্ছে।
যদি বাড়িভাড়া ব্যয়ের রশিদ প্রদর্শনের জন্য কর ছাড় (Tax reduction) দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়, অর্থাৎ বাড়ি ভাড়া ব্যয় বাদ দিয়ে করযোগ্য আয় (taxable income) নির্ণয় করা হয় তবে করদাতা ভাড়াটিয়ারা বাড়িভাড়া হিসেবে ব্যয়কৃত অর্থের হিসাব তাদের আয়করের নথিতে প্রদর্শণ করবে । ভাড়াটিয়ার জন্য যেটা ব্যয় বাড়ি মালিকের জন্য তা আয়। ভ্যাট চালানের মত বাড়ি ভাড়ার জন্য সরকারি রশিদ প্রদান করা হলে, ভাড়াটিয়ার চাপে বাড়ি মালিকেরা তা প্রদানে বাধ্য হবে। একদিকে বাড়িভাড়া রশিদ নেয়ার জন্য নৈতিক দায়বদ্ধতা অন্যদিকে কর ছাড়ের সুযোগের জন্য উক্ত রশিদের প্রয়োজনীয়তায়, ভাড়াটিয়ারা যত টাকা ভাড়া প্রদান করবে ঠিক ততটাকারই রশিদ নিবেন। এতে করে বাড়িমালিকদের ভাড়া হিসেবে প্রাপ্ত আয় কম দেখিয়ে কর ফাঁকি দেয়ার সুযোগ বন্ধ হবে এবং বাড়ি ভাড়া থেকে সরককারে রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে। doxycycline sun rash hands
৫-১০ বছর যদি এই নিয়ম করে দেয়া হয় তবে বাড়ি মালিকদের আয়ের একটা তালিকা তৈরী হবে। পরবর্তীতে ভাড়াটিয়াদের কর সুবিধা বাতিল করলেও বাড়ি মালিকেরা কর ফাঁকি দেয়ার সুযোগ হারাবে। কারণ বাড়িভাড়া দিনকে দিন বাড়ছেই, কমছে না।
এর জন্য আরও যা প্রয়োজনঃ
১। সকল বাড়ি মালিকদের তালিকা তৈরী করা ও তাদের করের আওতায় আনা।
২। স্থান অনুসারে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন বাড়ি ভাড়া নির্ধারণ করে দেয়া। levitra 20 mg tablet picture
.৩। প্রাথমিক ভাবে ঢাক ও চট্টগ্রামের নগরবাসীদের এর আওতা ভুক্ত করা।
৪। জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও কর প্রদানে উৎসাহিত করতে আরও সময়উপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ। mag je viagra meenemen naar thailand
আমাদের দেশের ঘাটতি বাজেটের অন্যতম মূল কারণ জনগণের কর প্রদানে উৎসাহ না থাকা। করযোগ্য আয় থাকা শর্তেও তারা কর দিতে চান না। কর ফাঁকি দেয়া ব্যক্তিগুলো কর প্রদান করলে দৃশ্যপট বদলে যাবে। নাগরিক অধিকারের জন্য সরকারকে তো অনেক দোষারোপ করা হল, এবার নাগরিক হিসেবে দায়িত্বটা পালন করুন। আপনার পরিবারের উপার্জনকারী ব্যক্তিটি কর দিচ্ছে তো? successfulness of clomid
সংযোজনঃ বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে প্রথম আলোর রিপোর্ট
কোলাহল
পারভেজ আহমেদ @ বাংলা কবিতায় ছন্দ কত প্রকার ও কি কি?
Md forid mia @ পা চাটা কুত্তার জলকেলি
Juel @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
Juel @ জলচর মৎস্য হতে স্তন্যপায়ী মানুষ; বিবর্তনবাদের মহা নাটকীয়তার পরিণতি
Ask2ans @ The Boy In The Striped Pajamas
Ask2ans @ যুদ্ধ সাংবাদিকতা এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ
ABU RAYHAN @ বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর প্রতীকদের তালিকা
ABU RAYHAN @ বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর প্রতীকদের তালিকা