সিজিপিএ 3.72, অথচ থার্ড ইয়ারের ছাত্রটি ধীরে ধীরে মারা যাচ্ছে…
88
বার পঠিত capital coast resort and spa hotel cipro১.
দিনদুপুরে ছাত্রদের হলের করিডোরে উবু হয়ে বসে একজন ছাত্র বমি করার চেষ্টা করছে, দৃশ্যটা খুব স্বাভাবিক নয়। রুদ্ধশ্বাসে অস্বাভাবিক দৃশ্যটা ওপর তলা থেকে দেখছিলো আরেকজন মানুষ। বমি করার চেষ্টা করেও পারছিলো না করিডোরের ছেলেটা। ওকে দুই পাশ থেকে ধরে রেখেছিলো দু’জন বন্ধু। কিছুক্ষণ পর তাদের প্রচেষ্টায় রুমে ফিরে গেলো অসুস্থ ছেলেটা। উৎসুক দর্শক ধরে নিলেন হঠাৎ শীতটা বেড়ে যাওয়ায় একজন অসুস্থ হয়ে গেছে। জ্বর-টর স্বাভাবিক ব্যাপার এসময়। কাঁধ ঝাঁকিয়ে ক্লাসের দিকে পা বাড়ালেন সবাই।
কপাল ফেরে ঠিক সেদিনই ক্যাম্পাসে হাঙ্গামা, বাধ্য হয়ে হলগুলো খালি করে দেওয়ার নির্দেশ দিলেন কর্তৃপক্ষ। ব্যস্ততায় ভরে উঠলো হলগুলো, ব্যাগ গুছিয়ে সবাই ছুটছে স্টেশনে। হঠাৎ ছুটি – এর চেয়ে বড় কোনো সুখবর একটা সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের জন্য নেই। ব্যস্ততার ভিড়ে কেউ টের পেলো না, নিজের ঘরে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে আছে একটা নিথর দেহ।
বন্ধুরা তড়িঘড়ি করে ওকে নিয়ে ছুটলো রাজশাহী মেডিকেল কলেজে। ক্যালেন্ডারের পাতায় দিনটা ১১ই নভেম্বর, ২০১৬। রোজ শুক্রবার। কর্তৃপক্ষের নির্দেশ বহাল রয়েছে, দুপুরের মধ্যেই শুন্য হয়ে গেলো বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গন। খাঁ খাঁ করতে থাকা রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা তখন নানা ধরণের যানবাহনে করে ফিরে যাচ্ছে বাড়ি। দুটো ব্যাচের পরীক্ষা আছে মাসের শেষে। পরীক্ষার আগে বাড়তি বন্ধ পাওয়া গেছে দেখে অনেকেই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে ফেলতে জানালা দিয়ে বাইরে তাকাচ্ছেন। বাড়িতে অপেক্ষমাণ পরিবারের সঙ্গে আচমকা দেখা করার সুযোগ পেয়ে খুশি হয়ে আছে অনেকের মন। সেই সময় একজন রোগীকে ভর্তি করানো হলো রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
ডাক্তারগণ বললেন, ব্রেন টিউমার হতে পারে। বন্ধুদের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়লো। যতোদ্রুত সম্ভব ঢাকায় নিয়ে আসা হলো রোগীকে। ততোদিনে তরতাজা একজন ভবিষ্যৎ-প্রকৌশলী স্রেফ একটি মাংসপিণ্ডে পরিণত হয়েছেন। একটা আঙুলও নড়াতে পারছেন না, ডাকলে সাড়া দিতে পারেন না। চিমটি কাটলে নড়েন না, সামনে মা দাঁড়িয়ে থাকলেও চেনেন না। আরও দুঃসংবাদ যোগ হলো, ডাক্তারগণ জানালেন, রোগীর ফুসফুস কাজ করছে না। এধরণের রোগীদের যে জায়গাতে রাখা হয়, তাকে বলে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট। সংক্ষেপে আইসিইউ। বারডেমের আইসিইউ হয়ে উঠলো ছেলেটির নিত্য আবাসস্থল।
এতোকিছু হয়ে যাচ্ছে, অথচ ক্যাম্পাসের মধ্যে তেমন কেউ এ বিষয়ে অবগত নন। বলা হয়, ক্যাম্পাস হলো একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের একতার কেন্দ্র। ক্যাম্পাস লোকশুন্য হয়ে যাওয়ার পর এমনটাই স্বাভাবিক ছিলো। রোগীর রোগ তখনও নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি। ডায়াগনোসিস চলছে। ডাক্তাররা এতোটুকু নিশ্চিত হয়েছেন, রোগের পেছনে দায় ভাইরাসের।
এই রোগীকে বাঁচিয়ে রাখতে প্রতিদিন খরচ হচ্ছিলো পঁয়তাল্লিশ থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা। সহজভাবে বললে, প্রতি দু’দিনে এক লাখ টাকা করে খরচ চলছিলো। যে কোনো লাখপতির জন্য ভড়কে যাওয়ার মতো একটা সংবাদ। কারণ তাঁরাও দু’দিনে এক লাখ করে নিয়মিত খরচ করেন বলে মনে হয় না। শেষ পেরেকটা কফিনে ঠুকে দেওয়ার মতোই শেষ হলো ডায়াগনোসিস, এলো সর্বশেষ দুঃসংবাদ।
ডাক্তাররা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। বলেছেন, সুকান্তকে রিকভার করা সম্ভব। তবে সেজন্য চালিয়ে যেতে হবে একটানা ছয় মাসের ব্যয়বহুল চিকিৎসা। খরচ হবে প্রায় ৬ মিলিয়ন অর্থাৎ ৬০ লক্ষ টাকা।
এই ভবিষ্যৎ-প্রকৌশলী ছেলেটির নাম সুকান্ত। সুকান্ত কুমার ঘোষের জন্ম সাতক্ষীরায়। পরিবারের একমাত্র ছেলে, বাবা ফসল উৎপন্ন করে জীবিকা নির্বাহ করেন। কৃষিনির্ভর পরিবারটি বিত্তশালী না হলেও সুখে শান্তিতে দিন চলে যাচ্ছিলো। অত্যন্ত মেধাবী ছেলেটি প্রতিকূল পরিবেশে জন্ম নিলেও মেধার জোরে নিজের পথ ঠিক ঠিক খুঁজে নিয়েছিলো একটি সরকারী প্রকৌশলী বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত।
“সর্বদা হাস্যোজ্জ্বল” বলতে যা বোঝায় তা সে কখনোও হতে পারেনি। সুকান্ত দেখেছিলো জীবনের প্রতিকূল সব দিক, ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ পৃথিবী তার চেনা, ঠিক যেনো অকালে বিদায় নেওয়া কবি সুকান্তের মতো। সে জানতো তাকে ভালো করতেই হবে। এই সমাজ আর পৃথিবী বিত্তশালীদের জন্য বিলাসীতার, হাসি-ঠাট্টার। তার জন্য নয়। দৃষ্টিভঙ্গীটি তার পক্ষে কাজ করেছিলো বটে, যে কোনো জটিল অঙ্কের সমাধান করে দেওয়ার সহজাত ক্ষমতা জন্মেছিলো তার। পড়াশোনার কোনো জটিল বিষয়ই তার কাছে যেনো জটিল নয়। মাসের শেষ দিকে সেমিস্টার ফাইনাল, নোটখাতায় সুন্দর করে কঠিন সব অঙ্কের সমাধান তুলে রেখেছিলো সে। মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে CGPA তোলা কঠিন বলে সবাই জানেন। এই বিভাগে পড়াশোনা করেও সে তুলে ফেলেছিলো 3.72 সিজিপিএ!
সব সময় মুখে হাসি না থাকলেও যে বন্ধুদের সাহায্যে অন্তপ্রাণ ছিলো সুকান্ত। গুছানো নোটখাতার প্রশংসা ছড়িয়ে পড়লে বন্ধুদের অনেকেই চাইতো সেই খাতা। হাসিমুখে খাতার ছবি তুলতে দিতো সে। সবার হাতে হাতে চলে গেছে সুকান্তের তৈরি সমাধান, এই মাসের শেষদিকেই তো সেমিস্টার ফাইনাল। ঠিক তার কয়েকদিন পর-
রুদ্ধশ্বাসে অস্বাভাবিক দৃশ্যটা ওপর তলা থেকে দেখছিলো আরেকজন মানুষ। দিনদুপুরে ছাত্রদের হলের করিডোরে উবু হয়ে বসে একজন ছাত্র বমি করার চেষ্টা করছে।
২.
খারাপ খবর দুই ধরণের হয়। একধরণের খারাপ খবর দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে কেন্দ্র থেকে বাইরে। আরেক ধরণের খারাপ খবর বর্জ্র্যপাতের মতো এসে পড়ে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই কড়াৎ! সুকান্তের খবরটা ক্যাম্পাসে ঢালাওভাবে জানা গেলো হলগুলো খুলে যাওয়ার পর। এই খবরটা পড়লো বর্জ্র্যপাতের মতো, একই সঙ্গে সবকিছু পুড়িয়ে ছুটে গেলো চারপাশে।
বড় দুর্যোগ মোকাবিলাও করা হয় অসম সাহসের সাথে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ধার হিসেবে উঠিয়ে নেওয়া হলো একটি ফান্ডের টাকা। প্রতিদিন আধলক্ষ টাকার খরচ সামাল দিতেই হবে যে করেই হোক। সুকান্তের ব্যাচ থেকে উঠে গেলো সাড়ে তিন লক্ষ টাকা। সহপাঠীদের প্রত্যেকের সর্বোচ্চটা টেনে বের করার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। সাড়ে তিন লক্ষ টাকার অর্থ একেকজনের কাছে একেক রকম। হতদরিদ্র একজন মানুষের কাছে সাড়ে তিন লক্ষ টাকা সাত রাজার ধন। মধ্যবিত্তের কাছে এই পরিমাণটা সারাবছরের খরচ।
একজন সুকান্তের কাছে সাড়ে তিন হাজার টাকা মানে সাত দিন বেঁচে থাকার রসদ।
টাকা। নির্জীব নিষ্প্রাণ এই বস্তুটা হঠাৎ করেই হয়ে উঠলো জীবনের প্রতীক। সহপাঠী, সিনিয়র-জুনিয়র সবাই রাতারাতি পাল্টে গেলো। টাকার প্রয়োজন ওরা এভাবে অনুভব করেনি কখনও। পাগলের মতো গন্ডির মধ্যে সবার সঙ্গে যোগাযোগ করতে শুরু করলো ওরা। নেহায়তে মুখচোরা ছেলেটিও স্কুল-কলেজের বন্ধুদের অনুরোধ করলো তাদের ভার্সিটির ফ্রেন্ড সার্কেলগুলো থেকে যেনো সামান্য হলেও টাকা যোগাড় করে দেয় তারা। লজ্জাবতী মেয়েটিও সবাইকে ফোন করে করে সুকান্তের ব্যাপারে বিস্তারিত জানাতে শুরু করলো। প্রচণ্ড দাম্ভিক ছেলেটিও টিউশনি করিয়ে বের হয়ে আসার আগে ছাত্রের মায়ের কাছে সুকান্তের জন্য এগিয়ে আসার অনুরোধ রাখলো। সক্রিয় হয়ে উঠলো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে যাওয়া বড় ভাইয়েরা।
সুকান্তের জন্য পাগলাটে আচরণ করতে থাকা তার ভার্সিটির ভাই-বন্ধুরা লক্ষ্য করেনি, কোন ফাঁকে তাদের ব্যস্ততা ছুঁয়ে গেছে সবাইকে। কলেজ পড়ুয়া এক ছেলে ঘোষণা দিয়েই বসলেন, “রুয়েটের সবাইকেই কেনো দায়িত্ব নিতে হবে? আমি কালেকশন শুরু করছি। বেশি পাবো না তাও যতোদূর পারা যায়…”
কলেজের ছেলেরা এগিয়ে এলেন, অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা এগিয়ে এলেন, দেশের ভেতরের নানা স্তরের মানুষ খবরটা জানতে পেরে আঁতকে উঠলেন। সেবা প্রকাশনীর জনৈক লেখক বললেন, “চালিয়ে যাও এই উদ্যমেই। সফল হবে। ছেলেটা ফিরে আসবে।” মানবিকতার প্রয়োজনে এগিয়ে এলেন বিশিষ্ট অনুবাদক, সাধ্যমত সাহায্য করার পাশাপাশি পরিচিতজনদের সবাইকে চাপাচাপি করে একটু একটু করে এগিয়ে নিয়ে গেলেন অর্থসংগ্রহ। ছোট্ট স্কুল পড়ুয়া ছেলে এগিয়ে এলো তার অনেকদিন ধরে জমিয়ে রাখা ৬৫টাকা নিয়ে। প্রয়োজনীয় টাকার অঙ্কটা সুবিশাল, ৬০ লক্ষ। অথচ নিরুপায়ের কাছে ২০টাকা পেলেও সেটা সানন্দে গ্রহণ করলো স্বেচ্ছাসেবকগণ, ঠিক যেমনটা গ্রহণ করলো পাঁচ হাজার টাকা। ধ্রুব সত্য হয়ে দেখা দিলো একটি নির্মম বাক্য, এভরি পেনি ম্যাটারস নাউ। এক কান দু’কান করতে করতে খবরটা চলে গেলো দেশের জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা প্রগ্রেসিভ রক ব্যান্ড আর্টসেলের কানেও। অফিশিয়াল পেজে মানবতার দাবী জানালেন তাঁরা, সবাইকে সুকান্তের জন্য এগিয়ে আসতে অনুরোধ করে বললেন, “এখন শুধু প্রয়োজন সামান্য মানবিকতা।” synthroid drug interactions calcium

মানবিক দিক বিবেচনা করে এগিয়ে আসার অনুরোধ আর্টসেলের তরফ থেকে… about cialis tablets
সত্য বলতে কি, দেশবাসীর মানবিকতা আর প্রচেষ্টা ছাড়া সুকান্তকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব নয়। para que sirve el amoxil pediatrico
এই সুকান্ত বলবিদ্যার জটিল সব সমস্যা চোখের নিমেষে সমাধান করতে পারে। এই সুকান্ত বন্ধুদের জন্য নিবেদিতপ্রাণ। এই সুকান্ত দেশ ও বিজ্ঞানকে অনেক কিছু দেওয়ার জন্য শৈশব থেকে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এই সুকান্তের সেমিস্টার ফাইনাল ছিলো নভেম্বরের ২৯ তারিখে। তার বন্ধুরা আজ সেমিস্টার ফাইনালের প্রস্তুতি নিচ্ছে ল্যাপটপ স্ক্রিনে এই সুকান্তেরই তৈরি করা বলবিদ্যার জটিল সব সমস্যার সমাধানের ছবি খুলে।
সুকান্তের জন্য তোলপাড় উঠতে শুরু করেছে সারা দেশজুড়ে, বাইশ বছর বয়সের একজন প্রতিভাবান ছাত্রের জীবনকে টাকার কাছে হেরে যেতে দিতে অস্বীকার করেছে বারো বছরের ছোট্ট কিশোর থেকে শুরু করে আগের প্রজন্মের বয়র্সী ব্যক্তিত্বগণ। walgreens pharmacy technician application online
এই কোলাহলে শুধু সুকান্ত নেই। সে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অপেক্ষা করছে।
৩.
সময় কখনও কখনও হয়ে উঠতে পারে আপনার সবচেয়ে বড় শত্রু। সময় আমাদের সময় দিচ্ছে না। প্রতিদিন পঞ্চাশ হাজারের কাছাকাছি খরচ যখন প্রয়োজন হয়, তখন সবকিছুকেই সামান্য বলে মনে হতে থাকে। এক বেলার মধ্যে বিশ হাজার টাকা উঠে গেলেও মনে হয়, এ তো অর্ধেকও হলো না! আবার আরেকটা বেলা যে বাড়িয়ে নেওয়া যাবে এমন নয় বিষয়টি। কারণ রাত পোহানোর আগেই ছুঁতে হবে সেদিনের প্রয়োজনীয় খরচ। can levitra and viagra be taken together
সময় পাল্লা দিয়ে হারিয়ে দিতে শুরু করে প্রাণ ঢালা সব প্রচেষ্টা। প্রাণপণে চেষ্টা করে যাওয়া মানুষগুলোকে ব্যর্থ করে দিতে শুরু করে একটি অনুপাত। “এগিয়ে আসা মানুষগুলো”র সঙ্গে “এগিয়ে না আসা মানুষগুলো”র অনুপাত। প্রচুর মানুষ এগিয়ে এসেছেন, নিজে সাহায্য করেছেন, বন্ধুদের চাপ দিয়েছেন এগিয়ে আসার জন্য। তবে এই সংখ্যাটি এখনও এগিয়ে না আসা মানুষের তুলনায় নগণ্য। অনুপাতটি সন্তোষজনক হতে পারেনি, ষোলো কোটি জনগণের দেশে দিনে পঞ্চাশ হাজার টাকা তুলে ফেলার মতো নগণ্য কাজটি হয়ে গেছে পর্বতসম কঠিন!
এই মুহূর্তে আমাদের প্রয়োজন একজন সুকান্তের পাশে এসে দাঁড়ানো। ভালোবাসার ব্যান্ড আর্টসেল যেমনটা বলেছেন, “এখন শুধু প্রয়োজন সামান্য মানবিকতা।”
এবং অতি অবশ্যই আগের অনুচ্ছেদের শুরুর দুটো শব্দ অত্যন্ত জরুরী। “এই মুহূর্তে” এখন প্রয়োজন সামান্য মানবিকতা।
রাত পোহাবে, সকাল হবে। আরও একটা হসপিটাল বিল অপেক্ষা করবে সুকান্তের জন্য। বিলের নিচে এক কোণে স্পষ্ট করে লিখা থাকবে টাকার অঙ্কটা। চুয়াল্লিশ হাজার ছয়শ আটান্ন টাকা মাত্র।
আমরা “আজ দিবো, কাল দিবো” করতে গিয়ে বারোটা ঘণ্টা এড়িয়ে যাবো। আরও একবার রাত নামবে।
তারপর গতকালকের ভোরের মতোই, রাত পোহাবে, সুকান্তের জন্য আরেকটি বিল অপেক্ষমাণ থাকবে। টাকার অঙ্কটা নিরেট বাস্তব। ঊনপঞ্চাশ হাজার সাতশ’…
আমাদের ব্যস্ততায়, অবহেলায় আরেকদিন অপেক্ষায় থাকবে মানবতা, কিন্তু হাসপাতালের খরচটা অপেক্ষায় থাকবে না।
এভাবেই আমাদের অবহেলা একদিন বাধ্য করবে টাকার অভাবে সুকান্তের চিকিৎসা বন্ধ করে দিতে।
সেটা যেনো না হয় সেজন্যই আমাদের এখন, এই মুহূর্তে সামর্থ্যের মধ্যে যা কিছু আছে তা নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। যদি আমরা না এগিয়ে আসি, দেরী করি, আজ-কাল করতে করতে বিলের পরিমাণটা পাহাড়সম করে তুলি, তারপর একদিন পত্রিকায় চোখ বুলিয়ে হঠাৎ লক্ষ্য করি একটি দুঃসংবাদ ছোট্ট করে ছাপানো হয়েছে সেখানে… পারবো কি নিজেকে ক্ষমা করতে?
সুকান্তকে সাহায্য করতে এখনই এগিয়ে আসুন। বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন ফেসবুক ইভেন্টে – সুকান্তের জন্য
সাহায্য পাঠানোর ঠিকানাঃ
বিকাশ নাম্বারঃ (সবগুলো পার্সোনাল নাম্বার)
১) 01675-503737
২) 01672-844102
৩) 01914-554960
৪) 01925-674461
৫) 01717-998118
ডিবিবিএল (DBBL mobile banking):
১) 01710-3510864
২) 01988-8313416
#প্রবাসী ভাই বোনদের জন্যে আমাদের পেপাল অ্যাকাউন্টঃ ashraf.sadi@gmail.com
যারা পাঠাবেন প্লীজ তাঁরা অবশ্যই সাবজেক্টে এইটা লিখবেন
” Fund For Sukanta”.
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টঃ
Account name: Subroto Kumar Ghosh
Online Acc. No.: 100082302
ACCOUNT NUMBER: 8230
Rupali Bank LTD. RUET Branch.
Account name: Subarto Kumar Ghosh
ACCOUNT NUMBER: 1351510140903
SWIFT Code: DBBLBDDH
DUTCH BANGLA BANK, RAJSHAHI BRANCH , BANGLADESH
কোলাহল

যখন বলেছেনঃ মে ৩১, ২০২২ 
যখন বলেছেনঃ এপ্রি ২৯, ২০২২ 
যখন বলেছেনঃ ফেব্রু ২৪, ২০২২ acne doxycycline dosage
যখন বলেছেনঃ জানু ২৫, ২০২২ 
যখন বলেছেনঃ জানু ১৬, ২০২২ 
যখন বলেছেনঃ ডিসে ১৯, ২০২১ 
যখন বলেছেনঃ ডিসে ১৯, ২০২১ can you tan after accutane
যখন বলেছেনঃ নভে ২৩, ২০২১ doctus viagra
side effects of quitting prednisone cold turkeyMkjk @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
পারভেজ আহমেদ @ বাংলা কবিতায় ছন্দ কত প্রকার ও কি কি?
Md forid mia @ পা চাটা কুত্তার জলকেলি
Juel @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
Juel @ জলচর মৎস্য হতে স্তন্যপায়ী মানুষ; বিবর্তনবাদের মহা নাটকীয়তার পরিণতি
Ask2ans @ The Boy In The Striped Pajamas
Ask2ans @ যুদ্ধ সাংবাদিকতা এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ
ABU RAYHAN @ বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর প্রতীকদের তালিকা