অত:পর মর্গ
138 missed several doses of synthroid
বার পঠিতশার্টটা রক্তে ভেজা। ঝর্ণার জলে রক্ত ধুয়ে সারা বাথরুম জুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে। হাতে এখনও রক্তের দআগ লেগে আছে। টাটকা দেখাচ্ছে। শুভ দেয়ালে হেলান দিয়ে, টাংস্টেনের বাতির দিকে তাকিয়ে, বাথরুমে ঝর্ণার নিচে বসা। কিছুক্ষণ, কিছুদিন আগের ঘটনা যেন ফ্ল্যাশ ব্যক হচ্ছে চোখে সামনে। metformin gliclazide sitagliptin
নীল ছেলেটা বেশ দুরন্ত। নীলের দুরন্তপনা তার চিন্তা-চেতনা-কাজকর্ম সবটা জুড়েই। আম কাঠাঁল কিংবা পেয়ারা গাছের মগ ডালে যেমন উঠেছে তেমনই খাল সাতরে পেরিয়েছে বহুবার। ভাল ছাত্র, পড়ালিখার সুবাদে ঢাকায় থাকা। ২০১৩ সাল বাঙ্গালীর বাঙ্গালিত্বের জাগরণ, পরিচিত হয় ‘ব্লগ’ শব্দটির সাথে। শুধু কি পরিচয়! ব্লগ হয়ে যায় অবসর কাটানোর জায়গা, প্রতিবাদের মঞ্চ আর তার মনের স্বপ্ন গুলো লিখবার ডায়েরি। কীবোর্ড চলতে থাকে শত্রুর বিরুদ্ধে, অন্ধত্বের বিরুদ্ধে আর চিন্তা মুক্তির পক্ষে। হাতের কলম দুর্বার না হলেও কীবোর্ডের চাপা অক্ষর গুলো শক্তি ছিল বেস! হয়ে ওঠে পাঠক প্রিয়। বাস্তবতার ছোয়া পাওয়া গল্পগুলো যেমন একদল ভক্তের জন্মদিয়েছিল সেই সাথে কিছু অচেনা শত্রুরও জন্ম দিয়েছিল।
নীলাদ্রী। কালো কি শ্যমলা। গোলগাল চেহারা। মিষ্টি এক হাসি। মেয়েটিকে সুন্দর করে সাজাতে আর কিছুই করতে হয় নি সৃষ্টিকর্তার। সবচেয়ে সুন্দর মেয়েটির ব্যবহার । নীলের ভাল লাগে মেয়েটিকে। ফেসবুকে পরিচয়। এরপর কেটে যায় বেশ কয়েক মাস। মেয়েটি অপনি থেকে তুমি হয়, তুমি থেকে তুই। ফের তুমি। কেউ একজন নীলকে বলেছিল ‘প্রেমের সম্পর্কে তুই বলতে নেই এতে ভাঙ্গন অনিবার্জ’।
নীলাদ্রীকে যখন নীল রঙ্গের গোলাপ দিয়ে আপন করে নিয়েছিল, নীলাদ্রী বলেছিল ‘ এ কালো মেয়ের মাঝে কি দেখলি?’ নীল উত্তরে বলেছিল ‘আমি পলাশ চিনি। কলো পলাশ কলি দেখে তাই পালিয়ে যাই না, প্রস্ফুটিত পলাশকে আমি ভালবাসি’ বেশ ভালই চলছিল ওদের দিন। প্রথম হাত ধরে, বৃষ্টিতে ভেজার গল্প অজানা ছিল না তাদের কোন বন্ধুরই। viagra en uk
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ির একটু সামনে, ধানমন্ডি লেক। নীলাদ্রীর হাত ধরে হাটছিল নীল। ছেলেমেয়েকে তারা মাসে একবার নাকি সপ্তাহে একবার বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে নিয়ে আসবে এই নিয়েই ঝগড়া চলছিল। নীলের
কথা মাসে একবার আনা হবে। ছোট থেকেই অল্প অল্প করে জানবে বঙ্গবন্ধুকে। নীলাদ্রীর কথা অল্প অল্প কেন! বেশি বেশি জানবে। দেশের এই নেতাকে রেখে বুদ্ধিজীবিরা কত দেশের কত নেতার নাম নেয়! তাদের নিয়ে গবেষণা করে! বঙ্গবন্ধু থাকে অবহেলায় । তাদের ছেলে হবে বঙ্গবন্ধু গবেষক।
এতক্ষণ ধরে পেছনে ঘোরা কুকুরটাকে ব্যগ থেকে কেক বের করে দিক নীলাদ্রী। গত এক বছরে কোন শনিবার বাদ যায় নি, এভাবেই চলছে। যদিও এভাবে ওদের ঘোর ঠিক নয়। মৃত্যু খুজছে নীলকে। তিন মাস যাবত একের পর এক হুমকি এসেছে নীলকে হত্যা করবার। নীলের ভয় নেই। ওর কথা ‘মরতে তো হবেই, মৃত্যু ভয়ে বেঁচে থেকে মরে লাভ কি। বাঁচার মতই বাঁচি মৃত্যু আসলে আলিঙ্গন করে নেয়া যাবে’ buy kamagra oral jelly paypal uk
লেকের ভেতর দিয়ে হাটতে হাটতে এখন তারা ধানমিন্ডি গার্লস এর ঠিক পেছনে জন শূন্য রাস্তায়। ।সন্ধ্যার পর বন্ধুদের সাথে পেপসি খেয়ে বোতল স্কুলের ভেতরে মেরে দোড়ৌরে পালাবার গল্প আরও একবার বলল নীল। প্রতিবারই বলে এই গল্প। নীলাদ্রীও শোনে, আর এভাবে হাসে যেন এই প্রথম শোনা।
গল্পের ফাকে ফাকে আসে বাঙ্গালীর জীবন যুদ্ধের কথা। নয়টা মাস। জীবনের সব সমস্যার সমাধান আছে এই নয়টা মাসে। দুজনই যেন সেই একাত্তরে ফিরে যায়, সেই ভয় আবার অদম্য সাহসের সঞ্চারণ হয়।
হঠাৎ এক হুংকার, এরপর কিছু চাপাতির কোপ। নীলের লাল রক্তে ভুজে ওঠে রাস্তা। নীলদ্রী বাঁচাতে চেষ্টা করে , নীলাদ্রীর যে আঙ্গুলে নীল আংটি পড়িয়েছিল তা মাটিতে পড়ে যায়।
গন্তব্য ঢাকা মেডিকেল, ইমারজেন্স ইউনিট। এরপর? metformin synthesis wikipedia
নীলাদ্রীর হাত ধরে বলেছিল, তুই এখন মায় দেয়া আংটি পড়বি কি করে! আর হাসপাতালে আসা প্রিয় বন্ধু শুভকে বলেছিল ‘বন্ধু লিখে যা, মুক্তিযুদ্ধের কথা লিখলে, রাজাকারের বিরুদ্ধে লিখলে ওরা মেরে ফেলবে। তবুও লিখে যা। নাস্তিক বলে মেরে ফেলবে তবুও ঈশ্বরের দিব্যি লিখে যা। এদের চিনিয়ে দিতে না পারলে প্রজন্ম অন্ধকারে থাকবে। তখন বেঁচে থেকে লাভ কি বল? ওরা বাঁচতে দিবে না তুবুও লিখেতে থাক’ এই অল্প কিছু কথা অত:পর গন্তব্য মর্গ।
কোলাহল
Mohd Shahanoor Alam Bhuiyan Titu @ বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর প্রতীকদের তালিকা
shapan @ প্রসঙ্গ নারী : ধর্মীয় আর সামাজিক বর্বর আইন নারী খৎনা Female Circumcision
Mkjk @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
পারভেজ আহমেদ @ বাংলা কবিতায় ছন্দ কত প্রকার ও কি কি?
Md forid mia @ পা চাটা কুত্তার জলকেলি
Juel @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
Juel @ জলচর মৎস্য হতে স্তন্যপায়ী মানুষ; বিবর্তনবাদের মহা নাটকীয়তার পরিণতি
Ask2ans @ The Boy In The Striped Pajamas