শহীদ বুদ্ধিজীবি হত্যা দিবস
111
বার পঠিত nolvadex and clomid prices১৯৪১ সালে পাকিস্তানে সাইয়েদ আবুল আ’লা মওদুদীর হিন্দু বিদ্বেষ আর ব্রিটিশপ্রীতি ধারণ করে জামায়াতে ইসলামীর জন্ম দিয়েছিলো। বাংলাদেশের জামায়াতীরাও হিন্দু বিদ্বেষে টইটুম্বুর। তদুপরি যেসব প্রগতিশীল চিন্তা- চেতনা এবং উদার সমন্বয়বাদী, মানবতাবাদী, অসাম্প্রদায়িক-ধর্মনিরপেক্ষ দর্শনের ভিত্তিতে বাঙালি জাতি গড়ে উঠেছে।তারই প্রেক্ষিতে ১৯৪৭ সালে যে ধর্মভিত্তিক জাতীয়তা নির্ধারণ করে ভারত ভাগ হয়েছিল, পাকিস্থান নামের এক নতুন রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল, সেই দ্বিজাতি তত্ত্ব যে এদেশের মানুষের কোন মঙ্গল বয়ে আনতে পারেনি তা অচিরেই প্রমাণিত হয়ে গিয়েছিল। এই তথাকথিত দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সৃষ্ট পশ্চিম ও পূর্ব পাকিস্থানের মাঝে পরিলক্ষিত হচ্ছিল নানা রকম অসঙ্গতি আর অসন্তোষের।কখনও সামরিক শাসনের নামে,কখনও বা গনতন্ত্রের নামে ঘৃন্য অপকৌশল প্রয়োগ করে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী শাসনের নামে শোষন ও বঞ্চনার জঘন্যতম দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো।গণতন্ত্র আর ইনসাফের মুখে নগ্ন কুঠারঘাত করে রাজনৈতিক সামরিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে পাহাড় সম বৈষম্য ও আধিপত্য সৃষ্টি করে পাকিস্তানি পূর্ব-পাকিস্তান বর্তমান বাংলাদেশকে তাদের দামের উপর নির্ভরশীল করে তুললো।সর্বপরি আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতি এক হীন ষড়যন্ত্রের শিকারে পরিনত হলো।বাংলার মানুষ এক উপনিবেসের নাগপাশ ছিন্ন করতে না করতেই আর এক জালিমের খপ্পরে পড়ল।প্রথমেই আঘাত পড়ল মাতৃভাষার উপর।এদেশের মানুষের মুখের ভাষা বাংলাকে কেড়ে নিতে উঠেপড়ে লাগল উর্দূভাষী পাকিস্তানি জালিম সরকার।তারা এপার বাঙ্গালীর মানুষের মুখের ভাষা কেড়ে নিয়ে উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার পায়তাড়া শুরু করে দিল।১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের মধ্যদিয়ে গনদাবীর মুখে পাকিস্তানের রাষ্ট্রতন্ত্র ১৯৫৬ সালে শাসনতন্ত্রে বাংলাকে ভাষাকে অন্যতম রাষ্ট্র ভাষা হিসাবে স্বীকৃত দেয়।শেষ পর্যন্ত বিজয় হলো চেতনার।বাংলা ভাষা পেল রাষ্ট্রীয় মর্যাদা।
কিন্তু এরপরও আমরা মুক্তি পেয়েও মুক্তি পেলাম না।কারন পাকিস্তানি শাষক সরকার বাঙ্গালী জাতির বিরুদ্ধে বহুমুখী ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে।শোষন নিপীড়ন,সর্বস্তরে বৈষম্য আর প্রহসনে অতিষ্ট হয়ে উঠলো বাঙ্গালীর জীবন।পাকিস্তানি সরকার গনতন্ত্রকে হত্যা করে কায়েম করল স্বার্থবাদী চিন্তাধারা।পাকিস্তানি সরকারের এই চিন্তাধারাকে রুখে দিবার জন্য বাংলার বুদ্ধিজীবি,শিক্ষিত মহল,ছাত্রজনতার মাঝে ছুটাছুটি করে দূর্বার আন্দোলনের আয়োজন করে।অবশেষে ফিরে এতে সক্ষম হল গনতন্ত্র বাঙ্গালীর চাপে।এলো ৭০ এর সাধারন নির্বাচন।শুরু হলো জাতীয়তাবাদী চেতনার গনজোয়ার।নির্বাচনে আওয়ামি-লীগ জয়ী হয়।কিন্তু নির্বাচনে আওয়ামি-লীগের জয়ী হলেও পশ্চি্ম-পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠী বাংলাদেশ তথা তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানি বাঙ্গালীর জনপ্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাইলোনা।অপরদিকে বাঙ্গালী জনতা নিজেদের অধিকার আদায়ের জন্য উত্তাল হয়ে উঠলে পরিস্থিতি ক্রমশ অবনতির দিকে যেতে থাকে।অপরদিকে তখনো ৬ দফা এবং ১১ দফা আন্দোলন তুঙ্গে।সারা বাংলার মানুষ তখন তাকিয়ে আছে বঙ্গবন্ধুর দিকে। buy kamagra oral jelly paypal uk
জনগনের রায়কে উপেক্ষা করে ক্ষমতা হস্তান্তর না করার হীন ষড়যন্ত্রে পাকিস্তানি সরকার মেতে উঠে বাংলার জনগনের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার উদ্দেশ্যে।বাঙ্গালী চেতনাকে দুমরে মুচড়ে দেওয়ার জন্য সামরিক শাসন লেলিয়ে দেওয়া হোল।অসংখ্য ষড়যন্ত্র আর বিশ্বাস ঘাতকতার শেষ পরিনতিতে অবশেষে এলো ১৯৭১ সাল।
২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় নিরীহ জনগণের উপর পাকবাহিনীর আক্রমণের সময় থেকেই শুরু হয় বুদ্ধিজীবী নিধনযজ্ঞ। পাকিস্তানি সেনারা তাদের অপারেশন সার্চলাইট কর্মসূচির আওতায় চিহ্নিত বুদ্ধিজীবীদের খুঁজে বের করে হত্যা করে।১৯৭১ সালের মার্চ মাস থেকে ডিসেম্বর জুড়ে পাকিস্তানী সামরিক বাহিনী ও তাদের এদেশীয় সহযোগী রাজাকার বাহিনী,আল-বদর বাহিনী , আল শামস বাহিনী বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের উপর নিপীড়ন চালায়।যুদ্ধের প্রথমদিকেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষককে হত্যা করা হয়।তবে বুদ্ধিজীবীদের পরিকল্পিত হত্যাযজ্ঞ ১৬ ডিসেম্বর পাকবাহিনীর আত্মসমর্পণের তিন চার দিন আগে বিশেষত ঢাকায় ভয়াবহ রূপ পরিগ্রহ করে। ১৪ ডিসেম্বর রাতে ঢাকায় দুই শতেরও বেশি বুদ্ধিজীবীকে তাঁদের বাড়ি থেকে তুলে নেয়া হয়।শিক্ষক, সাংবাদিক , চিকিৎসক , চিত্রশিল্পী , প্রকোশলী ও লেখকদের তালিকা প্রস্তুত করে পাকিস্তান সামরিক বাহিনী।আর এ ব্যাপারে সম্পূর্ণ সহযোগীতা করে আল-বদর বাহিনী ,আল শামস বাহিনী।সম্পূর্ণ ঠান্ডা মাথায় বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের উপর গণহত্যা চালায় পাকিস্তান সামরিক বাহিনী।হত্যাকারীরা চিহ্নিত বুদ্ধিজীবীদের তাঁদের নিজ নিজ বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে কালো কাপড়ে চোখ বেঁধে কোনো বিশেষ নির্যাতন কেন্দ্রে নিয়ে যেত।তাঁদের উপর চলত নির্মম দৈহিক নির্যাতন। তারপর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বেয়নেটের আঘাতে তাঁদের দেহ ক্ষতিবিক্ষত করে হত্যা করা হতো। বিজয়ের পর বাংলাদেশের শহীদ বুদ্ধিজীবীদের ঢাকার মিরপুর , মোহাম্মাদপুর , নাখালপাড়া , রাজারবাগের ডোবানালা, নিচু জমি ও ইটের পাঁজার মধ্যে বুদ্ধিজীবীদের বহুসংখ্যক মৃতদেহ বিক্ষিপ্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়। কালো কাপড়ে চোখ বাঁধা এবং পেছনে হাত বাঁধা অবস্থায় ক্ষতবিক্ষত এই লাশগুলোর অধিকাংশেরই দেহ ফুলে উঠেছিল।অনেকের লাশ শনাক্তও করা যায়নি, পাওয়াও যায়নি বহু লাশ।তাঁদের বুকে মাথায় ও পিঠে ছিল বুলেটের আঘাত এবং সারাদেহে বেয়নেটের ক্ষতচিহ্ন।সবচেয়ে নিমর্ম বধ্যভূমি হল- রায়ের বাজার বধ্যভূমি।
আজ ১৪ ডিসেম্বর। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হারানোর দিন। বাঙ্গালি জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে বেদনাদায়ক দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে মহান মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয় যখন নিশ্চিত, ঠিক তখন পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার, আল বদর, আল শামস বাহিনী জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বরেণ্য শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, কবি ও সাহিত্যিকদের রাতের আঁধারে চোখ বেঁধে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে।
স্বাধীনতাবিরোধী চক্র বুঝতে পেরেছিল, পরাজয় তাদের অনিবার্য। জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীরা বেঁচে থাকলে এ মাটিতে ওরা বসবাস করতে পারবে না। যুদ্ধবিধ্বস্ত এই দেশ আবার ফুলে ফলে ভরে উঠবে।কারণ বুদ্ধিজীবীরা পূর্ববাংলার জনগণকে বাঙালি জাতীয়তাবাদে উদ্বুদ্ধ করার কাজে বরাবরই ছিলেন তৎপর এবং তাঁরা পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের স্বৈরাচার ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে জনগণকে আন্দোলনে অনুপ্রাণিত করেন। এ কারণে পূর্ববাংলার বুদ্ধিজীবীরা বরাবরই ছিলেন পাকিস্তানি শাসকদের বিরাগভাজন। বুদ্ধিজীবী হত্যা স্পষ্টতই ছিল সামরিক জান্তার নীলনকশার বাস্তবায়ন, যে নীলনকশার লক্ষ্য ছিল বুদ্ধিজীবীদের নিশ্চিহ্ন করে বাঙালি জাতিকে নেতৃত্বহীন,মেধাহীন ও পঙ্গু করতে দেশের বরেণ্য সব ব্যক্তিদের রাতের অন্ধকারে পৈশাচিক কায়দায় হত্যা করা হয়।১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরের হত্যাকান্ড ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে জঘন্যতম বর্বর ঘটনা যা বিশ্বব্যাপী শান্তিকামী মানুষকে স্তম্ভিত করেছিল।
এমনকি পাক-বাহিনীর দোসরদের দ্বারা এই হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয় ১৯৭১ এর ২৫শে মার্চ থেকে ১৯৭২ এর জানুয়ারী পর্যন্ত।১৯৭১ সালের ২১ শে ডিসেম্বর হত্যা করা হয় ডাঃ মনসুর আলীকে।১৯৭২ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে ড. মুর্তজা, ড. আবুল খায়ের ও ড. সন্তোষ ভট্টাচার্যসহ অনেক বুদ্ধিজীবীর গলিত লাশ খুঁজে পাওয়া যায়।৫ জানুয়ারি মিরপুরের বর্তমান শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের কাছে গিয়ে তার ভাই গিয়াসউদ্দিন আহমেদের গলিত লাশ পান। লুঙ্গি ও জামা দেখে ভাইয়ের লাশ শনাক্ত করেন তিনি।এবং সাংবাদিক গোলাম রহমানকে ১১ই জানুয়ারী হত্যা করা হয়।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ৭১’র ২৯ ডিসেম্বর গঠিত বুদ্ধিজীবী তদন্ত কমিটির রিপোর্টে বলা হয়েছে, রাও ফরমান আলী এদেশের ২০,০০০ বুদ্ধিজীবীকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু এই পরিকল্পনা মতো হত্যাযজ্ঞ চালানো সম্ভব হয়নি। কারণ ফরমান আলীর টার্গেট ছিল শীর্ষ বুদ্ধিজীবীদেরকে গভর্নর হাউজে নিমন্ত্রণ করে নিয়ে মেরে ফেলা। metformin synthesis wikipedia
১৯৭২ সালে জাতীয়ভাবে প্রকাশিত বুদ্ধিজীবী দিবসের সঙ্কলন, পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ ও আন্তর্জাতিক নিউজ ম্যাগাজিন ‘নিউজ উইক’-এর সাংবাদিক নিকোলাস টমালিনের লেখা থেকে জানা যায়, শহীদ বুদ্ধিজীবীর সংখ্যা মোট ১ হাজার ৭০ জন।
গণতন্ত্রমনা বুদ্ধিজীবীদেরকে বাছাই করে আঘাত হেনেছে। ওই কমিশনের আহবায়ক ছিলেন বুদ্ধিজীবী তদন্ত কমিটির প্রধান জহির রায়হান বলেছিলেন, এরা নির্ভুলভাবে বাংলাদেশের চলচিচত্রকার জহির রায়হান যিনি নিখোঁজ হন ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি।
চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান তার অপহরণকৃত ভাই শহিদুল্লাহ কায়সারকে (পাক-বাহিনীরা তাকেও হত্যা করেছিল বলে ধারনা করা হয়) খুঁজতে গিয়ে নিখোঁজ হয়ে যান। তাকে শেষ দেখা যায় মিরপুরে বিহারী ও পাক-বাহিনীর দোসরদের ক্যাম্পে। পরবর্তীতে তার সম্পর্কে আর কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি। cialis new c 100
পাক-বাহিনী এবং তাদের দোসর রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস কর্তৃক সংগঠিত তালিকাভূক্ত বুদ্ধিজীবীদের হত্যাযজ্ঞের স্বরণে বাঙালি জাতি স্বশ্রদ্ধ চিত্তে সেই ১৯৭২ সাল থেকে ১৪ই ডিসেম্বরে শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস পালন করে আসছে । বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী, মরহুম তাজউদ্দিন আহমেদ, ১৪ই ডিসেম্বরকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ঘোষনা করেছিলেন কারণ, অপহরণ ও পরে নির্বিচারে হত্যা এই ১৪ই ডিসেম্বরেই অর্থ্যাৎ পাক-বাহিনীর আত্ম-সমর্পন এবং বাঙালির বিজয় অর্জন তথা বিজয় দিবসের ঠিক দু’দিন পূর্বে, সংগঠিত হয়েছিল সবচেয়ে বেশী। irbesartan hydrochlorothiazide 150 mg
১৪ই ডিসেম্বর জাতির জন্য একটি অত্যন্ত শোকাবহ দিন। হানাদার পাকিস্তানী বাহিনী আর তাদের এদেশীয় দোসর বিশ্বাসঘাতক স্বাধীনতাবিরোধী চক্র–জামাত,আল বদর, আল শামস, রাজাকারদের নজিরবিহীন নৃশংসতা এবং এক ভয়ংকর নীলনকশা বাস্তবায়নের একটি প্রামাণ্য দলিল।
বাঙ্গালীর এই জাগরণে এদেশের সূর্য -সন্তান বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা ছিল আলোকবর্তিকার।ভাষা-আন্দোলন থেকে শুরু করে বাঙ্গালীদের দমিয়ে রাখার জন্য পশ্চিম পাকিস্তানী শাসকদের যে কোন হীন-চক্রান্তের বিরুদ্ধে তাঁরা বারবার সোচ্চার হয়ে উঠেছেন এবং এদেশের সাধারণ মানুষের পাশে থেকেছেন।যে কোন অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন।সঠিক দিক নির্দেশনা দিয়েছেন।
জাতিকে মেধাশূন্য করার যে প্রক্রিয়া একাত্তরের ঘাতকচক্র শুরু করেছিল তাদের উত্তরসূরিরাও একই উদ্দেশ্যে এই দেশের নতুন প্রজন্মের কাছে নানা ভুল তথ্য ,ভুল ইতিহাস পরিবেশন করে যাচ্ছে যাতে করে এদেশের মানুষ একটা বিভ্রান্ত জাতিতে পরিণত হয়। এই ঘাতকদালালদের সম্পূর্ণরূপে নির্মুল করা নাহলে জাতির সামনে আরো ভয়াবহ সময় আসবে এতে কোন ভুল নেই।
acne doxycycline dosage
কোলাহল

যখন বলেছেনঃ জানু ১২, ২০২৩ side effects of quitting prednisone cold turkey
যখন বলেছেনঃ ডিসে ০৮, ২০২২
all possible side effects of prednisoneযখন বলেছেনঃ মে ৩১, ২০২২ 
যখন বলেছেনঃ এপ্রি ২৯, ২০২২ puedo quedar embarazada despues de un aborto con cytotec
যখন বলেছেনঃ ফেব্রু ২৪, ২০২২ zovirax vs. valtrex vs. famvir 
যখন বলেছেনঃ জানু ২৫, ২০২২ 
যখন বলেছেনঃ জানু ১৬, ২০২২ 
যখন বলেছেনঃ ডিসে ১৯, ২০২১ metformin tablet
levitra 20mg nebenwirkungenMohd Shahanoor Alam Bhuiyan Titu @ বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর প্রতীকদের তালিকা
shapan @ প্রসঙ্গ নারী : ধর্মীয় আর সামাজিক বর্বর আইন নারী খৎনা Female Circumcision
Mkjk @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
পারভেজ আহমেদ @ বাংলা কবিতায় ছন্দ কত প্রকার ও কি কি?
Md forid mia @ পা চাটা কুত্তার জলকেলি
Juel @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
Juel @ জলচর মৎস্য হতে স্তন্যপায়ী মানুষ; বিবর্তনবাদের মহা নাটকীয়তার পরিণতি
Ask2ans @ The Boy In The Striped Pajamas