জীবন ও যৌবন – এক অতৃপ্ত গল্পকথা
425
বার পঠিতসেদিন ঊর্মিলার বারান্দার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। তাকে দেখার জন্যে মন খুব হাস-ফাস করতো।
ঊর্মিলা মেয়েটা ভারী সুন্দরী। বয়স ২৩ বছর। গায়ের রং ফর্সা। দেহের গড়ন ভারী অদ্ভূত সুন্দর। টানাটানা চোখ, খাড়া নাক, কামরূপী ঠোঁট, উঁচু স্তন, কোমরে পাকা কুমড়ার গড়ন আর বেশ চোখ ছানাবড়া করে দেওয়ার মতো অতিকায় বিশাল নিতম্ব। দেখে কোন পুরুষের অতৃপ্ত বাসনা মুহূর্তেই জেগে উঠতে পারে।
ঊর্মিলা আমার চেয়ে বয়সে বছর তিনেক বড়। আমাদের বাড়ির পাশের বাড়িতে আসার আগে ঊর্মিলারা উত্তরবঙ্গের দিকে ছিল। বিশুদ্ধ প্রকৃতি তাকে তার অঢেল সম্পদ দিয়ে ঊর্মিলাকে জগতের উপযোগী করে তুলেছে।
ঊর্মিলাকে আমি যেদিন প্রথম দেখি, সেদিন আমার চোখদুটো এক অদ্ভূত সৌন্দর্যের দর্শন পেয়েছিলো। ভালোবাসার জন্যে, কাছে পাওয়ার জন্যে অস্থিরতা কাজ করছিলো। মনে হচ্ছিলো, ভূগোল বইয়ের প্রতিটা পাতা আমার মুখস্থ, জ্যামিতির প্রতিটা আকৃতি তার শরীরে হাত রেখে বুঝানো যাবে। উফফ! সে কি এক অনাবিল প্রশান্তি! সেদিন রাতে মন আনচান করছিলো। তাই, তার বারান্দার দিকে তাকালাম। দেখি, ঊর্মিলা একটা নাইটি পরে দাঁড়িয়ে আছে। উঁচু স্তন দুটো বুকে কেটে বেরিয়ে আসতে চাইছে। বুঝাই যাচ্ছিলো, কোন পুরুষ তার সৌন্দর্য ভোগ করেনি। কেউ তাকে চেয়ে থাকলেও পায়নি!
তো, বারান্দার দিকে তাকিয়ে থেকে দেখলাম ঊর্মিলা তার ভেজা কাপড় মেলে দেওয়ার কন্যে বারান্দায় এসে দাঁড়ালো। বালতি থেকে যখন কাপড় নেওয়ার জন্যে নিচু হলো, তার বুকের কাপড়ের ফাঁক দিয়ে দুটি বলের মাঝখানের সীমারেখা দেখা যাচ্ছিলো। দেখে আমার কামদেবতা আমায় জানান দিলো, ‘আমি প্রস্তুত!’
অজান্তেই ঘরের বাইরে এসে তার দিকে তাকিয়ে রইলাম। আমাকে তাকিয়ে থাকতে দেখে ঊর্মিলা একটু মুচকি হাসলো। তাকে হাসতে দেখে আমার চেতনাদন্ড আমায় জানান দিলো, ‘খোকা, আর কতক্ষণ?!
তার দিকে হাত তুলে ‘হাই’ দিলাম। সে হাসলো। তাকে আঙুল দিয়ে সন্ধ্যে ৬ টার সময় দেখিয়ে বললাম, ‘বাগান’। সে মাথা নেড়ে সম্মতি জানিয়ে চলে গেলো। আমার হৃদয় ছলাৎ করে উঠলো।
সন্ধ্যেবেলা আমি বসে আছি বাগানের এক বেঞ্চিতে। সে তার উঁচু বুক আর নিতম্বকে লাফিয়ে তুলে আমার কামদেবতাকে জাগ্রত করে আসতে লাগলো। আমার পাশে এসে বসলো।
-তুমি কেন এত সুন্দর?
-তুমি যাতে আমায় দেখতে পারো!
-তোমার বুক এত উঁচু কেন?
-পাহাড়ের গা বেয়ে যাতে উঠতে পারো!
চেতনাদন্ড তার স্বীকৃতি পাওয়ার জন্যে আকুল আবেদন জানাতে লাগলো। আগে থেকেই ঊর্মিলা কামুক ছিলো।
-তুমি এতদিন কিছু বলোনি কেন?
-মা বারণ করেছে কারো সাথে কথা না বলতে।
-আমার সাথে যে বলছো?
-তোমায় তো মনে ধরেছে!
-আমায় তুমি ভালোবাসবে?
-তুমি আমার ছোট।
-ছোট বলে বাসবে না?
-তা নয়।
-তাহলে?
-আমি একটু ভয় পাই! যদি কিছু হয়?
হাত দুটো ধরে তার মুখের কাছে মুখ এনে বললাম,
‘ভয় নেই। দুজনাতে এক হয়ে ভয় কাটিয়ে দেবো’
-যা দুষ্টু! কি শখ!
বলে চলে যেতে লাগলো।
জিজ্ঞেস করলাম,
‘কাল সন্ধ্যা ৭টার দিকে আসতে পারবে?’
-তোমার জন্যে সবই পারবো!
এভাবে চলতে থাকলো দিন। আর, তারপর থেকে ভালোবাসা। তার ঘরে একরাত পাশাপাশি শুয়ে কাটিয়ে দিলাম। ঠোঁটে ঠোঁট, বুকে বুক, আর চেতনাদন্ড যৌনাঙ্গে ঘসে কামসুখ নিয়েছিলাম। can your doctor prescribe accutane
বলতে গেলে এখনো নেই সেই সুখ। তবে, ঊর্মিলা মেয়েটা বড্ড সুন্দরী! একটুও ভাটা পড়েনি!
কোলাহল
Mohd Shahanoor Alam Bhuiyan Titu @ বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর প্রতীকদের তালিকা
shapan @ প্রসঙ্গ নারী : ধর্মীয় আর সামাজিক বর্বর আইন নারী খৎনা Female Circumcision
Mkjk @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
পারভেজ আহমেদ @ বাংলা কবিতায় ছন্দ কত প্রকার ও কি কি?
Md forid mia @ পা চাটা কুত্তার জলকেলি
Juel @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
Juel @ জলচর মৎস্য হতে স্তন্যপায়ী মানুষ; বিবর্তনবাদের মহা নাটকীয়তার পরিণতি
Ask2ans @ The Boy In The Striped Pajamas