সহীহ ইতিহাসনামা
221
বার পঠিত walgreens pharmacy technician application online(এক)
ইতিহাস পড়ি এটাই শেষ কথা নয় আমার হাতেই রচিত হবে আগামীর ইতিহাস।
ইতিহাসের একজন লেখকের বই পড়লে সব বুঝা যায়। দুই জনের পড়লে তুলনামূলক নিজ আদর্শে সত্য মিথ্যা অনুধাবন ও নির্ণয় করা যায়। বেশি লেখকের বই পড়লে দ্বিধায় পড়তে হয়। কোনটা ঠিক আর কোনটা ঠিক নয়।
একজন ঐতিহাসিক সময়ের স্বাক্ষী না গোপালের স্বাক্ষাী হয়ে সত্য মিথ্যা যা হউক যাচাই না করে নিজ আদর্শ, নিজ বিশ্বাস, নিজ পক্ষীয় ইতিহাস রচনা করে। ভবিষ্যৎ সেই ইতিহাস পড়ে নতুন প্রজন্ম কি জানবে? একথা আর নতুন করে না বলাই শ্রেয়।
ইতিহাস সৃষ্টি থেকে আজ অবধী ঐতিহাসিকগণ ছিলেন তাদের সিংহ ভাগ ছিলেন কোন না কোন পক্ষীয়। নিজ পক্ষের জয়গান গাওয়াই ছিল তাদের ইতিহাস রচনার মূখ্যবিষয়। তারপরও অনেকেই তাদের রচনায় অকপটে ফুটে তুলেছেন সত্য কথন। তাদের দোষ দিয়ে কি করা যায়? দাদার খেয়ে তো আর দাদা-দিদির দূর্নাম দেওয়া যায় না। হউক তারা মহা ধুরন্ধবাজ, হউক সকল অন্যায়ের মহানায়ক তবুও তারা শ্রেষ্ট। তাদের গুনগান গাইতে হবে। লিখতে হবে সহীহ ইতিহাসনামা।
ক্ষুদ্র যুদ্ধ থেকে শুরু করে মহাযুদ্ধের কারণ, যুদ্ধের ঘটনা, গুরুত্ব, তাৎপর্য, ফলাফল ত্রিভাবে রচিত হয়েছে। ১ম ও ২য় পক্ষ নিজ আদর্শে, নিজ গুণাবলী সুচতুর ভাবে রচনা করেন। ৩য় পক্ষ যা দেখেন, যা শুনেন তার উপর ভিত্তি করে ভালবাসার বহিপ্রকাশ ঘটিয়েছেন তিল কে তাল বানিয়ে অথবা তালকে শস্য বানিয়ে রচনা করেন যা বলা বাহুল্য। কিন্তু কেন? সে প্রশ্ন আজ নিছক।
প্রাচীন কালের ইতিহাস অনেকটা পর নির্ভর তারপরও অস্বীকার করা যায় না বিভিন্ন লিখিত উপাদান ও প্রতœতাত্ত্বিক উপাদান কিংবা অভিলেখমালা, প্রতœতাত্ত্বিক ধ্বংশাবেষ। বিশেষ করে বাংলার তথা ভারতীয় ইতিহাসের ক্ষেত্রে।
মধ্যযুগের ইতিহাস সম্ভবনাময় প্রচুর তথ্য প্রমাণ রাজখাসীদের কিংবা রাজ বিরোধী কুকুরদের।
আধুনীক ইতিহাস পক্ষপাতিত্ব তা অন্ধও স্পষ্ট দেখতে পায়।
সভ্যতার স্বাক্ষী বলছেনঃ
হাত উঠান আওয়াজ দিন মনে শান্তি পাব