সাধারন মানুষ আজ জিম্মি প্রশাসন কিংবা রাজনৈতিক দলে
91
বার পঠিতনিজেকে তোমরা প্রশ্ন কর আজ দেশের এই অবস্থা কেন?
নেই কোন সুখের প্রশান্তি,শুধু যে হাহাকার!
তবু বারে ফিরে তাকাই একটু খানি দীর্ঘ নিঃশ্বাস ফেলার আশ্বাসে।
জানিনা সেই নিঃশ্বাস ফেলাও হয়তো কোন একদিন পাপ হয়ে যাবে অথবা হয়ে যাবে দোষর কোন কালো মেঘের ঘনছায়া।কারণ আমরা দিনকে দিন হারিয়ে ফেলছি মানবতা, সামাজিক মূল্যবোধ।আর মনে ধারণ করছি হিংস্রতা,বিদ্ধেষ,হানাহানি ইত্যাদি ইত্যাদি।হারিয়ে ফেলেছি আমরা সামাজিক অবক্ষয়,প্রশাসনের উপর আস্থা।আমাদের দেশের আইন প্রশাসন কিংবা সমাজের হিংস্রতার দিকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে খেয়াল করলে বিশ্বের অন্য রাষ্ট্র গুলো শুধু হতভাগই হবে না বরং আমরা নিকৃষ্টতম জাতিতে স্বীকৃত পেয়ে নোবেলও পেয়ে যেতে পারি।একটি সুগঠিত সুন্দর জাতি,দেশ হিসাবে গড়ে তুলতে প্রথমেই নজর দিতে হবে উপর মহলের হর্তাকর্তা এমপি,মন্ত্রী থেকে শুরু করে দেশের আইন,জনগণের স্বাধীন মতবাদের উপর।কিন্তু আজ আমাদের দেশের জনগণের স্বাধীন মতবাদকে দমিয়ে রাখা হইছে ৫৭ ধারার মত স্বৈরাচারী আইন প্রয়োগ করে।আমরা যে কারনে,পাকিস্তানি শাসকদের হাত থেকে রেহাই পাবার জন্য আমার মা-বাবা,ভাই-বোনেরা জীবন বাজী এবং ইজ্জত দিয়ে এদেশের স্বাধীনতা এনে দিয়েছিল লাল সবুজ পতাকার বাংলা মা কে।আজ সেই মায়ের সন্তানের নির্যাতিত হচ্ছে বিভিন্ন কৌশল এবং অপকৌশলে।আজ আমরা স্বাধীন রাষ্ট্রের মানুষ হয়েও শাষিত হচ্ছি কৌশলে বাক স্বাধীনতায়,ধর্ম নিরপেক্ষতার নামে সাম্প্রদায়িক মৌলবাদিত্ব,প্রশাসনের উপর এমপি মন্ত্রী এবং দেশের জনগণের নেতাদের অনৈতিক হস্তক্ষেপ,সংখ্যালঘুদের উপর সকলস্তরের উগ্রবাদীদের নির্যাতন,লুন্ঠণ,ধর্ষণ,জ্বালাও-পোড়াও,খুনাখুনি,নিরীহ শান্তিপ্রিয় মানুষদের উপর আইনি হেস্তনেস্ত,দূর্নিতী ইত্যাদি ইত্যাদি অপরাধ।আর সকল অপরাধীদের পাওয়ার হচ্ছে প্রশাসন।যে প্রশাসন থাকবে জনগণের পাওয়ার আর সেই পাওয়ার বন্দী আজ অপরাধীদের আঙ্গুলের ডগায়।
জনসাধারণের নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত পুলিশের এক শ্রেণীর সদস্যের অমানবিক আচরণের বিষয়টি নতুন নয়। বিগত কয়েক বছরে তাদের এ আচরণ নির্মম ও বর্বরোচিত হয়ে উঠেছে। জনসাধারণের কাছে পুলিশ মানেই যেন আতঙ্ক ও বিড়ম্বনা। তাদের কাছে অপরাধী ও নিরপরাধীর কোনো ভেদাভেদ নেই। কাকে কখন বিনা ওয়ারেন্টে তুলে নিয়ে যাবে, তা অনেকটাই তাদের মর্জির ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার আলোকেই ব্যখ্যা করা যাক,আমাদের জনগণ আজ কতোটা নিরাপদ প্রশাসনের হাতে।
রাজধানীর রামপুরা অঞ্চল থেকে শিশু উদ্ধার ও চারজনের আটকের ঘটনায় তোলপাড় চলছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। আটককৃতরা নিজেদের শিশুদের জন্য কাজ করা স্বেচ্ছাসেবী দাবি করলেও পুলিশ বলছে, তারা মানব পাচারের উদ্দেশ্যেই শিশুদের বাড়িতে রেখেছিলো। তবে তা মানতে চাইছে না আটককৃত ৪ এনজিও কর্মীর বন্ধু-স্বজনেরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরব হয়েছেন তারা। বলছেন, স্বেচ্ছাসেবা দিতে গিয়েই ফেঁসে গেছেন তাদের ওই চার বন্ধু।
গত শনিবার দুপুরে বনশ্রীর সি ব্লকের ১০ নম্বর বাড়ির ২০৬ নম্বর ফ্ল্যাট থেকে দশ শিশুকে উদ্ধার করা হয়, গ্রেপ্তার করা হয় চার এনজিও কর্মীকে। গ্রেফতার ব্যক্তিরা হলেন, আরিফুর রহমান (২৪), হাসিবুল হাসান ওরফে সবুজ (১৯), জাকিয়া সুলতানা (২২) ও ফিরোজ আলম খান ওরফে শুভ (২১)। মানবপাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে করা একটি মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
তবে সাধারন জনতা এবং গনসচেতনাদের দাবি,এরা শিশু পাচারকারী নয়। “অদম্য বাংলাদেশ” বিগত কয়েকবছর ধরে ছিন্নমূল পথশিশুদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। মজার স্কুল – নামে তাদের একটি স্কুল রয়েছে, যেখানে তারা পথশিশুদের ভরণপোষন, শিক্ষা ও বিনোদনের ব্যবস্থা করছেন। সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের রেজিস্টার্ডভুক্ত সংঘঠন তারা। বিস্তারিত জানতে,
http://mojarschool.com/ can your doctor prescribe accutane
https://www.facebook.com/mojarschool2013 metformin synthesis wikipedia
গত ১৮-০৯-২০১৫ ইং তারিখে বেশ কয়েকটি দৈনিকে প্রকাশিত খবর দেখে মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ মর্মাহত না হয়ে পারেনি। ঝিনাইদহের মহেশপুরে বাবাকে গ্রেফতার করতে গিয়ে তাকে না পেয়ে তার ১১ মাসের শিশু সন্তান ও স্ত্রীকে পুলিশ গ্রেফতার করে থানা হাজতে নিয়ে যায়। ছোট্ট শিশুটিকে ১৯ ঘণ্টা কারাবাস করতে হয়। স্ত্রী-সন্তানকে ছাড়াতে ব্যাকুল হয়ে উঠা বাবা বাধ্য হয়ে লোক মারফত পুলিশকে ৪০০০০ টাকা ঘুষ দিয়ে স্ত্রী-সন্তানকে ছাড়িয়ে নেয়।
টাঙাইলের কালিহাতিতে আওয়ামী শাসকচক্রের লোকাল স্বৈরাচারগণ ছেলের সামনে মা’কে ধর্ষণ করে এবং এর প্রতিবাদ করতে গিয়ে খুন হলো তিনজন সাধারন জনতা। পত্রিকায় খবর হলো পরকীয়ার জেরে পুলিশ ও এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, তিনজন নিহত।কিন্তু চেপে যাওয়া হলো সরকার দলীয় নেতাদের নিকৃষ্টতম বর্বরতার কথা,পুলিশের গুলিতে মানুষের কণ্ঠরোধের কথা।রাজনৈতিক নেতৃত্বের স্বৈরাচারী মনোভাব খুব স্বাভাবিকভাবেই প্রকাশ হচ্ছে দিনকে দিন।বলা বাহুল্য, এ সময়ে একশ্রেণীর পুলিশের আচরণের মধ্যে মানবিকতাবোধ বলে কিছু নেই। নিরাপত্তা বিধানের পরিবর্তে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করাই যেন তাদের অন্যতম দায়িত্বে পরিণত হয়েছে। যাকে খুশি তাকে ধরে আনা এবং ডেকে আনতে বললে কোমড়ে রশি দিয়ে বেঁধে আনার প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। তা নাহলে একের পর এক পুলিশ কর্তৃক অমানবিক ঘটনা ঘটবে!
মানুষ জাগবে ফের, ফুঁসে উঠবে, ঐক্যবদ্ধ হবে তবে ততোদিনে অনেক রক্তগঙ্গা বয়ে যাবে। এখনো আমরা, বিকল্প চিন্তা করতে অক্ষম।তাই পুলিশের ভাবমর্যাদা ফিরিয়ে আনতে ঐসব পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে এবং প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা অপরিহার্য। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের এ ব্যাপারে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।এরূপ ঘটনা যাতে আর না ঘটে এবং সাধারণ মানুষ যাতে হয়রানির শিকার না হয়, সে ব্যাপারে পুলিশ কর্তৃপক্ষকে সতর্ক হতে।
glyburide metformin 2.5 500mg tabs
কোলাহল

যখন বলেছেনঃ মে ৩১, ২০২২ private dermatologist london accutane can you tan after accutane
যখন বলেছেনঃ এপ্রি ২৯, ২০২২ viagra in india medical stores
যখন বলেছেনঃ ফেব্রু ২৪, ২০২২ half a viagra didnt work 
যখন বলেছেনঃ জানু ২৫, ২০২২ acne doxycycline dosage 
যখন বলেছেনঃ জানু ১৬, ২০২২ synthroid drug interactions calcium 
যখন বলেছেনঃ ডিসে ১৯, ২০২১ 
যখন বলেছেনঃ ডিসে ১৯, ২০২১ 
যখন বলেছেনঃ নভে ২৩, ২০২১ para que sirve el amoxil pediatrico nolvadex and clomid prices
irbesartan hydrochlorothiazide 150 mgMkjk @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
পারভেজ আহমেদ @ বাংলা কবিতায় ছন্দ কত প্রকার ও কি কি?
Md forid mia @ পা চাটা কুত্তার জলকেলি
Juel @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
Juel @ জলচর মৎস্য হতে স্তন্যপায়ী মানুষ; বিবর্তনবাদের মহা নাটকীয়তার পরিণতি
Ask2ans @ The Boy In The Striped Pajamas
Ask2ans @ যুদ্ধ সাংবাদিকতা এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ
ABU RAYHAN @ বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর প্রতীকদের তালিকা