কোন দুর্ঘটনাই মানুষের জন্য কাম্য না।
108 irbesartan hydrochlorothiazide 150 mg
বার পঠিত accutane prices“মানুষ মানুষের জন্য”-এই কথাটি কে বলেছিল তা আমার ঠিক জানা নেই।তবে এ-কথা অনেক ক্ষেত্রে আবার অনেকাংশে মিথ্যা বলেও প্রমানিত হয় তা মানুষের ব্যবহার এবং কথার মাঝেই।মানুষ নামের দু’পা বিশিষ্ট প্রানী যেমন মানবতা দেখিয়ে সর্বোচ্চ স্তম্ভে উঠতে পারে,ঠিক তেমনই এই জ্ঞানীদের নিচে নামতে এবং নিকৃষ্ট পথ বেছে নিয়ে অন্য পথ চলতেও তেমন কোন দিধ্বাবোধ করে না।এর জন্য একটা অংশ স্বভাবতই দ্বায়ী হয়ে দাড়াচ্ছে ধর্ম নামের অন্ধকার অধ্যায় গুলো।মানুষ আজও ধর্মের কারনের বিজ্ঞানের অনেক সত্যকে উড়িয়ে দিয়ে ধর্মের অযৌক্তিক নিয়মকেই মেনে চলছে।হ্যাঁ আমার এই কথা শুনার পর হয়তো আমাকে বিধর্মী,নাস্তিক কিংবা ধর্মবিদ্বেষী নাসারা ইহুদীদের এজেন্ট ভেবেও ট্যাগ দিতে পারেন।আমার কোন সমস্যা নাই।তবে দুঃখের বিষয় হলো আমাকে কেও মানুষ বলে বকা দিবে না।মানুষের আগে আজ তার পরিচয় ধর্ম,কিন্তু কেও মানুষ না।আমি বা আপনারা যখন মায়ের গর্ভ থেকে পতিত হয়ে বিশ্বব্রমাণ্ড দেখি তখনো কিন্তু আমরা সকলই মানুষ ছিলাম।তখনও আমরা আমাদের ধর্ম,জাতকুল কিছুই জানতাম না।কিন্তু যখন একটু একটু করে বড় হতে শুরু করলাম ঠিক তখনই জানতে পারলাম আমি তমুক ধর্মের।কারন আমি যদি মুসলিমের ঘরে জন্ম নেই তাহলে আমাকে শিখাবে আমার বড় পরিচয় মুসলিম,আর সনাতন ধর্মের হলে সনাতনী,বৌদ্ধ হলে বৌদ্ধ,খ্রীষ্টান হলে খ্রীষ্টান আর নাস্তিকের ঘরে জন্ম নিলে নাস্তিক আমার পরিচয়।কিন্তু আমাদের পরিবার বা অন্য কেও শিখাবেনা আমাদের সবথেকে বড় পরিচয় আমি মানুষ।তাই আমি বলি মানুষের থেকে অন্য কোন পশু বা প্রানী হয়ে জন্ম নেওয়াটাই উত্তম।হয়তো আমরা জানি বা বুঝি মানুষই সৃষ্টির সেরা জীব এবং বুদ্ধিমান প্রানী এই পৃথিবী নামক গ্রহে।আমিও মানি,কিন্তু আমাদের পরিচয় নিয়ে সন্দীহান হয় আর “মানুষই সৃষ্টির সেরা জীব”-এই কথাটা যে বলেছিল তার এই উক্তির প্রতি বড় করুনা এবং ঘৃনা হয় মাঝে মাঝেই।মানুষই যদি সৃষ্টির সেরা জীব হতো তাহলে সবার আগে তার বড় পরিচয় হত মানুষ,ধর্ম-মানবধর্ম কিংবা মানবতা।কিন্তু আমরা আজ মানুষ হয়েও ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের বিশ্বাসী এবং নিজের ধর্ম এবং নিজের পুঁথিগত ধর্মই বড় বলে গর্ভ করি এবং পৃথিবীতে প্রচলিত প্রায় ৪২০০ ধর্মকে বাতিল বলে ঘোষনা করি নিজের ধর্ম ব্যতীত।অন্যদিকে ঐ বাতিলকৃত ধর্ম অনুসারি ব্যক্তিরাও আবার নিজের ধর্মকে শ্রেষ্ঠ মনে করে অন্য বাকী সকল ধর্মকে চুলায় ফেলে দেয়।কিন্তু কেও বলে না,আমি মানুষ আর আমার ধর্ম মানব ধর্ম বা মানবতাই আমার ধর্ম।অন্যদিকে মানুষ ব্যতীত সকল প্রানী কিংবা পশুর পরিচয় কিন্তু তাদের একটাই।তাদের কোন ধর্ম নাই,গোত্র নাই তবে জাত আছে।তারা তাদের নিজেদের পরিচয়েই শ্রেষ্ঠত্ব বলে আমি মনে করি।যেমন গরুকে আমরা গরু বলি,ছাগলকে ছাগল;অন্যদিকে তাদের জাত হলো দেশী গরু না বিদেশী অন্য জাতের গরু।ঠিক তেমনই সকল প্রানীরই একাধিক জাত আছে তবে তাদের ধর্ম নাই।আর তারা তাদের নিজেদের পরিচয়ে ইতর প্রানী গুলাই শ্রেষ্ঠত্বে আছে।অপরদিকে মানুষ ধর্মের কারনেই হিংসা কিংবা প্রতিহিংসার আগুলে জ্বলছে।
আমার উপরের ধর্ম,মানুষ কিংবা পশু প্রানী নিয়ে কথা বলার একটা কারন ছিল বলেই অনেক ক্যাচাল করলাম এবং এতে কারো মনে আঘাত লাগলে আমি সত্যি দুঃখিত।বাদ দেন এখন আসল কথায় আসি।কিছুদিন আগে নেপাল,ভারত বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন জাগায় আঘাত হানে ভুমিকম্প।এতে সবথেকে বেশি হ্মতিগ্রস্থ হয় নেপাল।তাদের সাহায্যের জন্য বিভিন্ন দেশ এবং সংগঠন যেমন হাত বাড়ানো জন্য এগিয়ে আসে ঠিক তেমনই চলে ভূমিকপে ক্ষতিগ্রস্ত লোক দেশ নিয়ে সমালোচনা।কারন বক ধার্মীক ইসলামের বিভিন্ন হুজুর মৌলবাদী সমর্থক গোষ্ঠী এবং আমার অনেক ফেসবুক বন্ধুদেরও মন্তব্য করতে দেখা যায় যে,নেপালীরা বিধর্মী,হিন্দু,বৌদ্ধ।আর আল্লাহ বিধর্মীদের উপর নারাজ হয়েই এ ভূমিকম্পের আঘাত হানছে নেপালীদের উপর বলে প্রচারনা চালালো।আবার অনেক হুজুররা বলে বেড়ালো মেয়েদের জিন্স প্যান্ট এবং নারীপুরুষ অবলীলায় মেলামেশার কারনেই ভুমিকম্পের কারন বলে দাবি করল।অপরদিকে ভূমিকম্প যে একটা প্রকৃতির কারন এবং বৈজ্ঞানিক ব্যখ্যা ভিন্ন তা নিয়ে ধর্মান্ধদের কোন কথা শুনা যাইনি তেমন ভাবে।যাই হোক আমি আর বৈজ্ঞানিক বিষয়ের দিকে আগাবো না।যদি কারো জানার ইচ্ছা থাকে তবে অবশ্যই নিজ দায়িত্বে জেনে নিবেন দয়া করে।তবে এটা বলতে চাই যে,বিভিন্ন প্রাকৃতি দূর্যোগ এবং ভুমিকম্প কিন্তু মুসলিম বহুল দেশেও হানা হানছি এবং অনেক মুসলিমের জীবন নাশও হইছে।অপরদিকে অনেকেইতো আবার সৌদি আরবকে নবী রাসুলের দেশ বলে দাবি করছে যে,সেখানে কোন অন্যায়,ধর্ষন কিংবা কোন বড় দুর্ঘটনা পর্যন্ত হয় না।এ কথা আবার অনেক বক ধার্মিকরা বিশ্বাস করেও চাপাবাজি পর্যন্ত করেছে।কিন্তু সাম্প্রতিক যখন মসজিদুল হারাম শরীফের ক্রেন ভেঙ্গে পড়ে হজ্ব করতে যাওয়া ১৭০ জন হাজী নিহত এবং অসংখ্য মুসলী/হাজী আহত হলো তখন সেটাকে কেও বিকৃত ভাবে প্রকাশ বা বিশ্লেষন করা হলো না কেন খুব জানতে ইচ্ছা করছে।আমি কোন ধর্মকে আঘাত করার জন্য কথাটা বলি নাই।তবে সেই বিশ্লষকদের এবং তাদের সাথে যারা সাফাই গেয়ে নিজেকে বড় ধার্মিক বলে দাবি করছেন এবং নষ্ট মানসিকতাদের কাছে আমার এই প্রশ্ন।আজ কেন আপনারা চুপ হয়ে আছেন?নাকি এখন নিজের ঘাড়েই দোষ এসে হানা দিছে দেখে চুপ।জানি আপনাদের কাছে এখন কোন উত্তর নাই।তবে কিন্তু এখন আপনাদের সেই গ্রন্থ যেটার প্রতি আপনাদের অঘাত বিশ্বাস রয়েছে সেটার বানীও কিন্তু ভুল হয়ে যাচ্ছে বলে আমি মনে করি।কারণ কোরান বলেছে আল্লাহর ঘরে যারাই যাবে তারা নিরাপদ।
কোরানে সূরা আল ইমরানের(৩: ৯৭)একটি আয়াতে বলা হয়েছে, এতে রয়েছে মকামে ইব্রাহীমের মত প্রকৃষ্ট নিদর্শন। আর যে, লোক এর ভেতরে প্রবেশ করেছে, সে নিরাপত্তা লাভ করেছে।আর এ ঘরে হজ্ব করা হলো মানুষের উপর আল্লাহর প্রাপ্য;যে লোকের সামর্থ রয়েছে এ পর্যন্ত পৌঁছার।আর যে লোক তা মানে না।আল্লাহ সারা বিশ্বের কোন কিছুরই পরোয়া করে না।
কিন্তু উক্ত আয়াতের সাথে মসজিদুল হারাম শরীফের ক্রেন ভেঙ্গে দুর্ঘটনার পুরাই উল্টা হয়ে গেল।কিন্তু জানি আপনাদের কাছে হয়তো এরও ব্যাখ্যা আছে।কারণ আপনাদের দাবী যা কিছু হয় তা আল্লাহই করেন এবং তা আপনাদের মঙ্গলের জন্যই।এটা আপনাদের বিশ্বাস এবং ঈমান।তাই আপনাদের বিশ্বাসে আমার হস্তক্ষেপ করার কোন অধিকার বা শক্তি নাই।তাই আপনাদের বিশ্বাস আপনারাই যে যেভাবে পারেন পোষন করেন সমস্যা নাই।তবে এটাকে আমি বিজ্ঞানের সূত্র মেনে নিয়েই এটাকে দূর্ঘটনা বলে দাবি করব।জানি আপনারা অনেকেই এই বক্তব্য মেনে নিতে পারবেন না।কারন বিজ্ঞান তার ভুল স্বীকার করে অন্য দিকে ধর্মান্ধরা ভুল স্বীকার না করে মানুষকে বিপন্ন করতে উদ্ধত হয়।তবে যাই হোক হজ্বে গিয়ে শুধু এই বারই হজ্বকৃত হাজীরা দুর্ঘটনার স্বীকার হইনি। হ্বজ ট্রাজেডির তথ্য অনুসন্ধানে প্রথমে পাওয়া যায় ১৯৭৫ সালের ডিসেম্বরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হতে তাবুতে আগুন লাগার ঘটনা। এ ঘটনায় নিহত হয় কমপক্ষে ২০০ হাজি।
এ ঘটনার ১১ বছর পর ১৯৮৭ সালের ৩১ জুলাই মক্কায় সৌদি নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে শিয়াদের সংঘর্ষে ৪০২ জন হাজি নিহত হন। যাদের মধ্যে বেশিরভাগই ছিলেন ইরানি। এ ঘটনায় আহত হন আরও ৬৪৯ জন।
১৯৮৯ সালের ৯ জুলাই মক্কায় দুইটি বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নিহত হন এক হাজি এবং আহত হন আরও ১৬ জন। পরবর্তীতে এ ঘটানায় জড়িত থাকার দায়ে ১৬ কুয়েতি শিয়ার শিরোচ্ছেদ করা হয়।
১৯৯০ সালের ২ জুলাই মক্কায় মারা যান ১৪’শ ২৬ জন হাজি। তাদের বেশির ভাগই ছিলেন মালয়েশীয়, ইন্দোনেশীয় ও পাকিস্তানি। সুড়ঙ্গ পথে পদপিষ্ট হয়ে এই বিপুল মানুষের মৃত্যু হয়। হজ ট্র্যাজেডিগুলোর মধ্যে এটিই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি প্রাণহানীর ঘটনা।
১৯৯৪ সালের ২৩ মে মক্কার আল-জামারাতে পদদলিত হয়ে ২৭০ জন হাজি মারা যান। যাদের মধ্যে বেশিরভাগই ছিলেন ইন্দোনেশীয়।
১৯৯৭ সালের ১৫ এপ্রিল মিনায় তাবুতে আগুন লেগে পুড়ে মারা যান ৩৪৩ জন। এ ঘটনায় আহত হন আরও প্রায় ১৫০০ মানুষ। গ্যাসের চুলা থেকে এ আগুনের সূত্রপাত হয়ে বলে পরবর্তীতে সৌদি কর্তৃপক্ষ জানায়।
১৯৯৮ সালের ৯ এপ্রিল মক্কার আল-জামারাতে শয়তানকে পাথর মারতে যাওয়ার সময় একটি ব্রিজের কাছে পদদলিত হয়ে ১৮০ জন হাজির মৃত্যু হয়।
এরপর ২০০১ সালের ৫ মার্চ ওই আল-জামারাতে শয়তানকে পাথর মারতে গিয়ে পদদলিত হয়ে ৩৫ জন হাজি মারা যান।
২০০৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারিতে ওই একই জায়গায় শয়তানকে পাথর ছুঁড়ে মারার সময় পদদলিত হয়ে মারা যান ২৪৪ জন হাজি। আহত হন প্রায় সমান সংখ্যাক মুসল্লি।
২০০৬ সালে মক্কায় বহুতল আল-গাজা হোটেল ধসে ৭৬ জন নিহত হন এবং আহত হন আরও ৬৪ জন। একই বছর আল-জামারাতে শয়তানকে পাথর ছুঁড়ে মারতে গিয়ে পদদলিত হয়ে মারা যান আরও ৩৪৫ জন। সব মিলিয়ে ওই বছর দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান ৪২১ হাজি।
সর্বশেষ চলতি বছরের ১১ সেপ্টেম্বর হজ শুরুর ১০ দিন আগে মক্কার প্রধান মসজিদের (মসজিদ আল-হারাম) নির্মাণ কাজের ক্রেন ভেঙে পড়ে কমপক্ষে ১০৭ জন হাজির মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন প্রায় ১৮৮ জন। এদের মধ্যে ৪০ জনের বেশি বাংলাদেশি।
যাই হোক,আমার দেখা এই হজ্বে যাওয়া শেষ এই দুর্ঘটনা নিয়েও অনেকের মাঝে বিজয় উল্লাসের মত লক্ষন এবং শোকাহত প্রকাশ দুইটাই লক্ষ করা যায়/গেছে।যারা শোকাহত প্রকাশ করছেন তাদের উদ্দ্যেশে বলার কিছু নাই।তবে এই শোকাহতটা যেন দুনিয়ার সকল মানুষের ক্ষেত্রে বজায় থাকে।আর যারা এই দুর্ঘটনায় খুশি হয়ে বিভিন্ন কিছু বলেছেন/মন্তব্য করছেন তাদের উদ্দ্যেশেই বলতে চাই!আপনি যে ধর্মেরই হোন না কেন,এই দুর্ঘটনায় আপনার পরিবার স্বীকার হলে আপনার যেমন লাগত ঠিক তেমনটা কিন্তু ঐ হারানো পরিবারেরও হৃদয় ভাঙ্গছে।আর কোন দুর্ঘটনাই আমার কিংবা আপনার পরিবারের জন্য কাম্য না।তাই সকল আস্তিক,নাস্তিক,ধর্মী এবং বিধর্মী একটা কথাই বলব,যদি কোন ধর্মের জয় করতে চান তাহলে আগে মানবতার জয় করুন।একজনের দুঃখে,কষ্টে নিজেকে শরিক করে নিন।তাছাড়া কিন্তু আমরা সকলেই এক কাতারে গিয়েই দাঁড়াব।আর সেটা হলো নর্দমা।
[আমি মানুষ হবার নামে চিরটাকাল অমানুষই রয়ে গেলাম]
কোলাহল

যখন বলেছেনঃ মে ৩১, ২০২২ metformin tablet
যখন বলেছেনঃ এপ্রি ২৯, ২০২২
venta de cialis en lima peruযখন বলেছেনঃ ফেব্রু ২৪, ২০২২ 
যখন বলেছেনঃ জানু ২৫, ২০২২
will metformin help me lose weight fastযখন বলেছেনঃ জানু ১৬, ২০২২ viagra in india medical stores missed several doses of synthroid
metformin synthesis wikipediaযখন বলেছেনঃ ডিসে ১৯, ২০২১ 
যখন বলেছেনঃ ডিসে ১৯, ২০২১ buy kamagra oral jelly paypal uk
যখন বলেছেনঃ নভে ২৩, ২০২১ can you tan after accutane
viagra vs viagra plusMkjk @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
পারভেজ আহমেদ @ বাংলা কবিতায় ছন্দ কত প্রকার ও কি কি?
Md forid mia @ পা চাটা কুত্তার জলকেলি
Juel @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
Juel @ জলচর মৎস্য হতে স্তন্যপায়ী মানুষ; বিবর্তনবাদের মহা নাটকীয়তার পরিণতি
Ask2ans @ The Boy In The Striped Pajamas
Ask2ans @ যুদ্ধ সাংবাদিকতা এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ
ABU RAYHAN @ বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর প্রতীকদের তালিকা