বাঙালীর জন্মশত্রু মৌলবাদীদের নিরন্তর ষড়যন্ত্রের বিপরীতে আমাদের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ
126
বার পঠিত about cialis tabletsআমার এক পরিচিত জন । যিনি প্রত্যক্ষ ভাবে একাত্তরের ঘাতক সংগঠন জামাতের রাজনীতির সাথে জড়িত। গত কয়েকদিন পূর্বে তিনি খুব জোরে জোরে ই বলছিলেন , নিজামী – মুজাহিদ- সাইদীকে ফাঁসি দিয়ে দিলে তো আমাদের আর কেউ রাজাকার বলতে পারবেনা । যদি ও তিনি সাইদি কে রাজাকার বলতে নারাজ।
এভাবেই প্রত্যন্ত গ্রামের সাধারন মানুষের মধ্যে ধুয়ো তুলে খুনি, ধর্ষক জামাতিদের সাধু সাজানোর নিরন্তর পায়তারা চলছে দির্ঘ দিন ধরে। গ্রামের তথাকথিত শিক্ষিত সমাজের ঘাড়ে ইতিমধ্যে এরা জেঁকে বসেছে। তারা জামাতের ভন্ডামী ঢাকতে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় করা মানবতা বিরোধী কর্মকান্ডের দায়ে রাজাকারদের বিচারকে পুরোনো মিমাংসিত বিষয় বলে চালয়ে দিচ্ছে । সাধারন মানুষ নির্দিধায় সেগুলো গিলছে। বিশেষ করে যুব সমাজ যাদের অধিকাংশষই মাইকেল জ্যাকসন কিংবা হানি সিং সম্পর্কে যতটুকু জানে বাঙালীর বারোশো বছরের সবচেয়ে গৌরবময় অধ্যায় মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে তার কানা কড়ি ও জানেনা । এটা আমার বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি । half a viagra didnt work
আজকে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কথা উঠলেই জামাতি মোল্লারা সেখানে কাদের সিদ্দিকীকে টেনে আনেন রেফারেন্স হিসেবে ।
এমতাবস্থায় আচার্য হুমায়ুন আজাদের বহুল প্রচলিত এই উদ্ধৃটি আমার যথার্থ বলে মনে হয় । আচার্য আজাদ বলেন, “ একবার রাজাকার মানে চিরকাল বাজাকার। কিন্তু একবার মুক্তিযুদ্ধা মানে চিরকাল মুক্তিযোদ্ধা নয়। ”
আমি বলছিনা তিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন না । তিনি অবশ্যই মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন । এবং তার নেতৃত্বে বৃহত্তর টাঙাইল অঞ্চলে তিনি গড়ে তুলেছিলেন কাদেরিয়া বাহিনী নামক বিশাল গেরিলা বাহিনী ।
শুধু তাই নয় তিনি আপাদমস্তক একজন মুজিববাদী । যাক এ বিষয়ে অন্য সময় লিখবো । তবে তার বর্তমান অবস্থানুযায়ী আচার্য আজাদের উক্তিটি ই যথার্থ মনে করি । side effects of quitting prednisone cold turkey
আবার লেখার শুরুর দিকে একটু নজর দেব । জামাতিরা নিজেদের দুধে ধোয়া তুলশী পাতা সাজানোর জন্য যে মিথ্যে বুলি ঝাড়ছে তা তাদের দির্ঘ ষড়যন্ত্রের ই ধারাবাহিকতা । এখন কথা হলো তাদের এ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ফেরি করি তারা কি করতে পেরেছি ????? এর সোজা উত্তর কিছুই না। আমাদের চেতনাধারীদের মধ্যে অধিকাংশই তাদের ষড়যন্ত্র রুখতে যতটা না মনোযোগী হয়েছি । তার থেকে অনেক বেশী ইতিহাস নিয়ে জাবর কেটেছি। নিজেদের অসহায়ত্ব প্রকাশ করতে দির্ঘ চার দশক পরে ও মুক্তিযুদ্ধে শহীদের হিসেব করে দিন গুজরান করছি । ইতিহাসবিদ হতে চাইছি। বুদ্ধিজীবীর ভেগ ধরছি । কিন্তু মাঠ পর্যায়ে । ১৯৭১ খুনি , ধর্ষক এবং গত চার দশকে তাদের পয়দা করা নব্য রাজাকার , আলবদরদের প্রতিরোধে বাস্তব সম্মত কোন পদক্ষেপ নিতে পারিনি । বরং এই চার দশকে এসব হায়নারা ইসলামী শরিয়াহ ভিত্তিক ব্যাংকিংয়ের নামে দেশে গড়ে তুলেছে শত শত জঙ্গী আখড়া। আর এদের পৃষ্ঠপোষকতা করছে স্বয়ং রাষ্ট্র ! আত্মপ্রবঞ্চক বাঙালী ভুলেগেছে যে আজকের জামাত- শিবির ,হেফাযত সহ নানা বাহারী নামের জঙ্গি গোষ্ঠির শুয়োরের বাচ্চারা ই একাত্তরে আমাদের কচুকাটা দিয়েছে
এবং এখনো দিচ্ছে ।
সুতরাং মুক্তিযুদ্ধকে যারা মনে প্রানে বাঙালির অস্তিত্ব মনে করেন তাদের উচিত হবে সমাজের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যান্ত জামাত – শিবির – হেফাজত সহ সকল জঙ্গি সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তোলা । আর আমাদের কে অবশ্যই মনে রাখতে হবে ভোটের রাজনীতি নামক ফেরেপবাজির ঘেরাটোপে বন্দি রাষ্ট্র কখনো এদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেবে না । আপনার আমার মতো সাধারন মানুষকে ই বলে উঠতে হবে ।
মুক্তিযুদ্ধ হয়নি শেষ,
গর্জে ওঠো বাংলাদেশ ।
পুনশ্চঃ – অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে স্বাধীনতার পর জন্ম নেয়া শুয়োরের শাবক গুলো আবার রাজাকার হয় কি ভােব???
কলামিস্ট, লেখক মনজুরুল হকের লেখা একটি নিবন্ধের অংশ বিশেষ তুলে ধরলাম আশা উপরিউক্ত প্রশ্নের সহজ উত্তর তারা এখানে পাবেন ।
“ রাজাকার এখন বহুমাত্রিক । শাসক বিষয়ক রাজাকার, আইন বিষয়ক রাজাকার, সংবিধান বিষয়ক রাজাকার, মিডিয়া বিষয়ক রাজাকার , বানিজ্য বিষয়ক রাজাকার , আমলা বিষয়ক রাজাকার , এবং প্রগ্রেসিভ রাজাকার।
এখন যুদ্ধাপরাধ বহুমাত্রিক। যুদ্ধাপরাধীদের আড়াল করা , প্রটেকশন দেওয়া , অপব্যখ্যা দিয়ে বিভ্রান্ত করা , ভুলে যেতে নসিয়ত করা, যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে ওকালতি করা সবই প্রকারান্তরে যুদ্ধাপরাধ । buy kamagra oral jelly paypal uk
levitra 20mg nebenwirkungen