Kai Po Che! — খুব সাধারণ কিছু স্বপ্ন এবং একটা অসাধারন কাভার ড্রাইভের গল্প
বার পঠিত
এই উপাখ্যানের শুরুটা একটু অদ্ভুতভাবে। ভারতের অন্যতম বৃহৎ ক্রীড়া প্রতিষ্ঠান সাবারাতি সাবারমতি স্পোর্টসের কর্ণাধার গোভিন্দ প্যাটেল এক অনুষ্ঠানে তার প্রতিষ্ঠান হতে ট্রেইনড হয়ে ভারতের ক্রীড়াক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখা কিছু নতুন প্রতিভার কথা বলছিলেন। ঠিক সেই মুহূর্তে তার পুরনো এক বন্ধু ওমকার শাস্ত্রী ১০ বছরের কারাভোগের পর জেল থেকে ছাড়া পেল। অনুষ্ঠান থেকে সরাসরি জেলগেটে এসে বন্ধুকে নিয়ে গোভিন্দ গাড়িতে চড়ে বসল, গন্তব্য স্টেডিয়াম… মাঝখানে এক কফি শপে কফি খেতে ঢুকল তারা। টিভিতে ভারতের পুরনো খেলা দেখাচ্ছিল, হঠাৎ টিভির দিকে চোখ পড়তেই কেমন যেন আনমনা হয়ে গেল ওমকার… লাফ দিয়ে দৃশ্যপট ফিরে গেল দশ বছর আগে, মার্চ, ২০০০ য়ে…
খেলা দেখছে ঈশান। পাশেই বসা ওমি(ওমকার) হঠাৎ সামান্য নড়তেই তাকে বিশাল এক ধমক দিল সে। কারন ইন্ডিয়ার ব্যাটিংয়ের সময় সামান্য নড়াচড়াও অলুক্ষুনে বলে বিবেচিত হয়। -_- যেমন ওমি যেই না মাত্র নড়েছে, সাথে সাথে ইন্ডিয়ার একটা উইকেট পড়ে গেল। এদিকে ঘরের অন্য কোনায় তখন আরেক নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে। ইশানের আরেক বন্ধু গোভি(গোভিন্দ) ইশানের বাবার কাছে একটা স্পোর্টস সামগ্রীর দোকান দেবার জন্য ক্যাপিটাল সংগ্রহে প্রানপন সংগ্রাম করছে। এই তিনজনের মধ্যে একমাত্র গোভিরই সামান্য হলেও বাস্তববুদ্ধি আছে। আর তাই বেকার হয়ে এভাবে বাপের অন্নধ্বংসের চেয়ে ঝুকি নিয়ে ব্যবসা দাড় করাতে সে বদ্ধপরিকর। কিন্তু সমস্যা হল, এ ব্যাপারে তাকে বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করার বদলে উল্টা আজাইরা আকাম করে তার গুছিয়ে আনা প্ল্যান ভণ্ডুল করে দিতে ইশানের জুড়ি নাই। তার প্রমান পাওয়া গেল কিছুক্ষনের মধ্যেই। ৪২০০০ রুপির চেকটা ইশানের বাবার কাছ থেকে নিয়ে মাত্র দোকানের ব্যাপারে একটু নিশ্চিত হতে না হতেই গোভি অবাক হয়ে দেখল,ইশান কথা নাই বার্তা নাই ব্যাটখানা খাঁড়ার মত বাগিয়ে বাইরে বেরিয়ে গেল। আর তারপর যা হইল সেইটা আসলেও অদ্ভুত। এমনিতেই ইন্ডিয়ার একের পর এক উইকেট পড়তেছে, মেজাজ তিরিক্ষি, আর সেইমুহূর্তেই যদি পাড়ার সবচেয়ে ভাবওয়ালা পোলাটা নতুন কেনা ল্যানসার নিয়ে কানফাটানো হর্ন দিয়ে ভাব নেয়, তাইলে মেজাজ ঠিক রাখা খুবই কষ্টকর হয়ে পড়ে। ঈশান মেজাজ ঠিক রাখা ধারেকাছ দিয়েও গেল না, ব্যাটখানা দিয়ে ল্যান্সারের হেডলাইট ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়ে ছেলেটাকে আচ্ছামত শাসিয়ে দিল। পুরো নাটকটাই প্রত্যক্ষ করলেন তার পিতা এবং চিরাচরিত নিয়ম অনুযায়ী ল্যান্সারওয়ালা আবালটাকে কিছু না বলে তার ছেলেকে শাসন করতে লাগলেন। ফলাফলে ছেলের রাগী মাথায় উদ্ধত প্রতিবাদ, পিতার রাগের পারদ আরও চড়ে যাওয়া এবং ক্রুদ্ধ পিতা কত্রিক পুত্রকে দেখিয়ে দেখিয়ে ৪২০০০ রুপির চেক ছিঁড়ে কুটিকুটি করে ফেলা…সবশেষে ক্লান্ত পিতাকে দণ্ডায়মান রেখে অভিমানী পুত্রের প্রস্থান…
amiloride hydrochlorothiazide effets secondaires
এই হল আমাদের গল্পের প্রধান চরিত্র ঈশান ভাটের পরিচয়। ক্রিকেটকে জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবাসা অসাধারন প্রতিভাবান ব্যাটসম্যান ঈশান ইন্ডিয়ান সিলেকশন কমিটির স্বজনপ্রীতি এবং দুর্নীতির শিকার হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলতে পারেনি। কিন্তু তাতে তার ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা সামান্যতমও কমেনি। শেষ পর্যন্ত টাকা এবং দোকানের ব্যবস্থা হয়ে গেল। ওমির মামা সরকারদলীয় স্থানীয় নেতা বিটটুঁ, তবে এ উপকারটা প্রতিদানবিহীন ছিল না। একবার যদি ওমি জানতে পারত যে এই উপকারের মূল্য চুকাতে সবচেয়ে কাছের আপনজনদের হারাতে হবে, ছিন্নভিন্ন হয়ে যাবে ওদের সাজানো স্বপ্ন, তবে হয়তো কখনই রাজি হত না ওমি। কিন্তু হায়, মানুষ তো পরমুহূর্তে কি হবে সেটাও বলতে পারে না…
ক্রীড়া সামগ্রীর দোকানের পাশাপাশি ঈশান ক্রিকেট প্রশিক্ষনের ব্যবস্থাও করল। প্র্যাকটিস নেট লাগিয়ে একেবারে ক্লাবের মত বানিয়ে ফেলল তার দোকানের সামনে থাকা খালি জায়গাটুকুকে। এবং খুব অপ্রত্যাশিতভাবেই একদিন তার প্রাকটিস নেটে ঘষে-মেজে বিচ্ছুরণ ঘটাবার মত কাঁচা হীরে মিলে গেল…
হঠাৎ একদিন তার কাছে মহল্লার এক ছেলে এসে হাজির। জানালো হঠাৎ করেই তাদের মধ্যে এক ছক্কামানবের আবির্ভাব ঘটেছে। তিনি দৌড়াদৌড়ি করে রান নিতে পছন্দ করেন না, এমনকি চার মারতেও তার মহাআপত্তি। তিনি শুধুমাত্র ছক্কা মারেন… :3 কিভাবে তাকে আটকানো যায়, সে উপায় বাতলে দিল ঈশান। কিন্তু কাজ হল না। বিস্মিত হয়ে ঈশান নিজেই একদিন হাজির হল মাথে। কিন্তু ছক্কামানব আলি তখন মার্বেলের ওয়ার্ল্ডকাপ জয়ে ব্যস্ত। সুতরাং সে ঈশান কিংবা কাওকেই পাত্তা দিল না। ঈশান একপর্যায়ে বাধ্য হয়েই ওর সাথে মার্বেলের কম্পিটিশনে ওর সবগুলো মার্বেল জিতে নিল। তখন স্রেফ মার্বেলগুলো ফেরত পেতেই আলি বলল, সে এক ওভার ব্যাটিং করবে এবং ছয় হাঁকাবে। যদি হাঁকাতে পারে, তবে তার মার্বেল সে ফেরত পাবে। মজা করে ঈশান জিজ্ঞেস করল, কয়টা ছয় মারবি রে? আলির নিরুত্তাপ উত্তর, ছয়টাই… :3 এভাবেই ঈশান আলির মাঝে খুঁজে পেল এক অমিত প্রতিভাধর পিঞ্চ হিটারকে। ক্রিকেটার হয়ে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করার অপূর্ণ সাধ পূরণের স্বপ্ন আলিকে দিয়ে বাসবায়ন করাবার বাসনায় ঈশানের পৃথিবী সীমাবদ্ধ হয়ে গেল স্রেফ আলির মধ্যে… জন্ম নিল এমন অসাধারন কিছু ঘটনা এবং অভূতপূর্ব কিছু মুহূর্তের, ক্রিকেটকে অন্তরের ভেতরে ধারন না করলে যেগুলো অতি অসম্ভব…
এদিকে আমাদের গল্প কিন্তু তার নিজস্ব গতিতে তুমুল বেগে এগিয়ে চলেছে। তিনজন বন্ধু এবং তাদের অতি প্রিয় কিছু মানুষকে ঘিরে অনেকগুলো অসম্ভব স্বপ্ন মেতেছে সত্যি হবার নেশায়, তারপর জীবনের অদ্ভুত রসিকতায় হয়তো পাল্টে গেছে সেই স্বপ্নগুলোর রাস্তা, প্রকৃতির উদ্ভট খামখেয়ালীতে রঙ হারিয়ে বিবর্ণ হয়ে পড়েছে মাঝে মাঝেই, কিন্তু স্বপ্নগুলো হারিয়ে যায়নি। আবার নতুন প্রানের সঞ্চারে বর্ণিল হয়ে জেগে উঠেছে নতুন ভাবে। স্বপ্নটাকে বয়ে বেড়ানো মানুষটা হয়তো হারিয়ে গেছে অকস্মাৎ, নীরবে, কিছু না বলেই, কিন্তু স্বপ্নটা হারিয়ে যায়নি। কারন স্বপ্নদের যে হারাতে নেই, স্বপ্নরা হারাতে পারে না… side effects of drinking alcohol on accutane
চেতন ভগতের The 3 Mistakes of My Life উপন্যাস অবলম্বনে অভিষেক কাপুরের অসাধারন পরিচালনায় কাই পো চে মুক্তি পায় ২০১৩ সালের ২২ সে ফেব্রুয়ারি। কাই পো চে মূলত একটি গুজরাটি উপকথা, যার অর্থ হল “তোমার ঘুড়ি কেটে দিয়েছি”… একজন প্রতিদ্বন্দ্বী যখন তার ঘুড়ি দিয়ে আরেক জনের ঘুড়ি কেটে দেয়, তখন উল্লাসের সাথে কাই পো চে বলে চিৎকার করে তার বিজয় জানান দেওয়া হয়। চলচ্চিত্রের প্রধান তিনটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন সুশান্ত সিং রাজপুত, অমিত সাদধ এবং রাজকুমার রাও। আর ইশানের বোন এবং গোভির প্রেমিকা চরিত্রে একমাত্র ফিমেল রোলটি করেছেন অমৃতা পুরি। চলচ্চিত্রের মূল গল্পের অনেকখানি চেতন ভগতের বেস্ট সেলার ওই বইটি থেকে নেওয়া হলেও পরিচালক ও স্ক্রিপ্টরাইটার মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যে খুবই ক্রিটিকাল এবং বিতর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সুনিপুণভাবে ফ্রেমবদ্ধ করে অসামান্য মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন। বিশেষ করে আহমেদাবাদে সেই ভয়াবহ ভুমিকম্প এবং স্মরণকালের অন্যতম নিকৃষ্ট ও কুখ্যাত হিন্দু-মুসলমানের সেই সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বেশ প্রলয়ঙ্করী রুপেই ফুটেছে মুভির মাঝে। এই দুটো ঘটনা এতটাই বিস্তৃত পটভূমির ছিল যে এতে চলচ্চিত্রের মূল ফোকাসটা সরে এই দুটো ঘটনার দিকে চলে যেতে পারত। কিন্তু দক্ষ পরিচালনায় এই দুটো ঘটনা এসেছে ঠিক ততটুকুই, যতটুকু গল্পের প্রয়োজনে আসা উচিৎ. ছিল.. 63rd Berlin International Film Festival য়ে প্রথম ভারতীয় চলচ্চিত্র হিসেবে ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার হয় এ চলচ্চিত্রটির। কিন্তু দেশের জন্য সম্মান বয়ে আনা এ মুভিটি বরাবরের মতই খোদ ভারতে কোনরকম ব্যবসা করেছে। বাণিজ্যিক ধারার মশলা বলিউডি চলচ্চিত্রের অসুস্থ জোয়ারে যে দর্শক আজ ভয়াবহরুপে আক্রান্ত, সেটা পাঁচ মিলিয়ন ডলারে বানানো এ চলচ্চিত্রটির মাত্র আট মিলিয়ন ডলার আয় দেখলেই বোঝা যায়। অথচ ক্রমাগত নিম্নগামী অসুস্থ রুচির পরিবর্তন আনতে এ ধরনের অসাধারন চলচ্চিত্রের কোন বিকল্প নেই। কিন্তু বলিউডি দর্শকদের উদ্ভট রেস্পন্স দেখে মনে হচ্ছে তারা ক্রমাগত শীলা-মুন্নি আর বেবিডল টাইপের বিনোদনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছেন। সেক্ষেত্রে কি আর করা…
আমরা মানুষ। স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি। সমাজের বিবেচনায় অতি তুচ্ছাতিতুচ্ছ সামান্য যে মানুষটি, তার স্বপ্নটাও এভারেস্ট ছাড়িয়ে যায় মাঝে মাঝে। কাই পো চে তে মূলত এমনই কিছু সাধারন মানুষের অসাধারন কিছু স্বপ্নের কথা বলা হয়েছে। দেখানো হয়েছে একটা স্বপ্ন শত ঝড়-ঝঞ্ঝাতেও মরে যায় না, হারিয়ে যায় না। হয়তো সামান্য সময়ের জন্য থমকে যায়, হয়তো সত্যি হবার পথ খোঁজে। কিন্তু কখনই হাল ছেড়ে দেয় না। মাঝে মাঝে সাধারন একটা কাভার ড্রাইভই অসাধারন এক স্বপ্ন পূরণ করে, আনন্দে শিশুর মত উদ্বেলিত করে তোলে দূরে বহু দূরে হারিয়ে যাওয়া কোন স্বপ্নবাজকে…
আইএমডিবি লিংক- http://www.imdb.com/title/tt2213054/
Torrent Download link- http://kickass.to/kai-po-che-2013-hindi-blu-ray-720p-mhd-x264-manudil-silverrg-t7672315.html
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
অনেকদিন পর আপনার চমৎকার লেখা পড়লুম ♥
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
viagra vs viagra plusকৃতজ্ঞতা জানবেন রাজু ভাই…
পড়বার জন্য একরাশ %%- %%- %%- :এতো দিন কই ছিলি?:
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
চেতন ভগত আসলেই বস! তার কাহিনী গুলাই অন্যস্বাদের, অনন্য!
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
সহমত… :-bd :-bd
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
সভ্যতার খাতায় নাম উঠিয়েই প্রথম মন্তব্যে ডন ভাইকে ভাল একটি রিভিউ লিখার জন্য অশেষ ধইন্যা জানালাম ।
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
renal scan mag3 with lasixআপনার প্রথম মন্তবেয়র জন্য কনগ্র্যাচুলেট করতে চাইঃ
:গোলাপ নিন: :গোলাপ নিন: :গোলাপ নিন: :গোলাপ নিন: :গোলাপ নিন:
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ about cialis tablets
side effects of quitting prednisone cold turkeyআপনাকে সভ্যতায় স্বাগতম শাহিন ভাই… >:D:D< ধন্যবাদ পড়বার জন্য… %%-
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
কাই পো চে………..অসাধারণ।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
স্রেফ অসাধারন… ;;) :জয় গুরু: :জয় গুরু:
আপনার মন্তব্যের জন্য %%- %%-
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
মুভি টি দেখেছিলাম আজ অনেক গুলো তথ্য জানলাম এর সম্পর্কে…
সেই রকম রিভিউ :দে দে তালি: :দে দে তালি:
অংকুর বলছেনঃ
সব তো বইলাই দিলেন ভাই ! হেহেহে :-bd :-bd
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
চমৎকার হয়েছে রিভিউটি… :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি:
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
metformin tabletপড়বার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা আপু… %%- মুভিটা দেখেছেন কি? ঃ_? না দেখলে দেখে ফেলুন তাড়াতাড়ি… :!! :-w
ডার্ক ম্যান বলছেনঃ
রিভিউ পড়ে ছবিটা দেখার আগ্রহ হইল। আর রিভিউর উপর মন্তব্য না করাই ভালো। কারণ গডফাদারের মর্জি বুঝা ভীষণ কঠিন। :ফুর্তি: :ফুর্তি: :ফুর্তি:
তারিক লিংকন বলছেনঃ
\:D/ \:D/ \:D/ \:D/ [-O< [-O< [-O< [-O< [-X [-X [-X [-X
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
:এইডা কি দেখলাম!!: :এইডা কি দেখলাম!!: :-/ :-/ :মুরগী: :মুরগী:
অনুস্বার বলছেনঃ
আমার কুন দুষ নাই… can levitra and viagra be taken together
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
আমার কুন দুষ নাই…
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
achat viagra cialis franceকথা অবশ্য ভুল বলেন নি… :-”
তবে আশার কথা হল, আমি সচরাচর রেগে যাই না…
তারিক লিংকন বলছেনঃ
অনেক দিন পর ডনের রিভিউ পড়লাম!! কি চমৎকার তার লিখনি না দেখা মুভি দেখার লোভ দেখাতে কীভাবে এত সুন্দর করে পারেন আপনি? ইচ্ছা জাগল খুব যদিও দেখা হবে না শীঘ্রই… :কস কি মমিন?: :কস কি মমিন?: :কস কি মমিন?: :কস কি মমিন?:
লিখেছেন চলচ্চিত্র পর্যালোচনা আর ট্যাগ দিয়েছেন সভ্যতা কাহিনী বুঝলাম না!! :-S :-S :-S :-S
তারিক লিংকন বলছেনঃ missed several doses of synthroid
আজও দেখা হয়ে উঠল না মুভিটি…
জীবনটাই অফিস হয়ে গেল!!
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আহ!! জীবনটা কিছু দিন পর বউ হয়ে যাবে!!!
চাতক পাখি বলছেনঃ
viagra in india medical storesচমৎকার লিখেছেন। আমিও মুভিটি দেখেছি কিন্তু কয়জনে আপনার মত করে লিখতে পারে। :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি:
নিয়মিত আপনার মুভি রিভিউ পাব আশাকরি। :-bd :-bd :-bd %%- %%- %%-
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
আপনার ভালো লেগেছে শুনে খুব ভালো লাগছে… :এতো দিন কই ছিলি?: %%- %%- %%- রইল পড়বার জন্য…
বি এম বেনজীর আহম্মেদ বলছেনঃ doctus viagra
বরাবরের মতই চমৎকার একটা রিভিউ…
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
অসংখ্য ধন্যবাদ বেনজীর ভাই লেখাটা পড়বার জন্য… %%- >:D< মুভিটা দেখবেন সময় করে… :-w
দ্যা ডার্ক নাইট বলছেনঃ
বই পড়া ছিল, সত্যি বলতে খুব আগ্রহ নিয়ে দেখতে বসেও মুভি শেষ আশাহত হয়েছি। নিতান্তই নিজস্ব মত কিন্তু যাইহোক, তারপরেও মুভিটা অসাধারণ ! ষষ্ঠ প্যারার প্রতিটি বাক্যের সাথে সহমত। ট্র্যাডিশনাল আলতু-ফালতু মশলা মুভির জোয়ারে এই মুভি যে খোদ ভারতে ব্যবসা করতে পারবে না তা একপ্রকার অনুমিত ছিল।
রিভিউ দারুণ ভাল্লাগসে ভায়া =D>
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
চমৎকার বলেছেন। ভারতীয়দের রুচি প্রসঙ্গে কিছু বলতে গেলে ইদানীং আমারই লজ্জা লাগে। [-( যদিও তাদের এ ব্যাপারে বিন্দুমাত্র মাথাব্যথা নাই… :-@
পড়বার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতাসহ %%- %%- %%-
অপার্থিব বলছেনঃ
চেতন ভগতের সাম্প্রতিক লেখাগুলো গতানুগতিক , অনেকটা ফিল্মী টাইপের। তারপরও “থ্রি মিস্টেকস অফ মাই লাইফ” পড়ে ভালই লেগেছিল। কিন্ত এই সিনেমাটিতে মূল কাহিনী বিকৃত করে আরো বেশি ফিল্মী বানানো হয়েছে, যেটা খুবই বাজে লেগেছে।