“WHAT A WONDERFUL WORLD!!”
947
বার পঠিতসূর্য মামা উকি দেয়ার আগেই ট্রেন এ চেপে বসলাম। গন্তব্য ইতালির চিঙ্কুয়ে ট্যাঁররের করনেলিয়া বিচ। জানালার সাইডের সিটে বসে ইতালির কান্ট্রিসাইড উপভোগ করছিলাম। রাতে না ঘুমানোর কারণে হালকা ঝিমুনি পাচ্ছিল। কিন্তু প্রকৃতির সেই অপুরুপ শোভা আমাকে ঘুমানোর অনুমতি দিল না। এদিকে ট্রেন চলছে ১৩০ থেকে ১৫০। হয়তবা তার থেকেও বেশী। আর অপরদিকে পূর্ব দিগন্তে সূর্য ও মেঘ ব্যস্ত যার যার আদিপত্ত বিস্তারে। কেন জানি আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম তাদের এই অদ্ভুত খেলা দেখে। একদিকে মেঘ ও সূর্যের আদিপত্ত বিস্তারের খেলা, সাথে ট্রেন ইতালিয়ার দ্রুত ছুটে চলা আর কানে আইপডে বাজছে লুইস আর্মস্ট্রঙের “WHAT A WONDERFUL WORLD”। সবকিছু মিলিয়ে মুহূর্তে প্রকৃতির এক অদ্ভুত মায়াজালে আবিষ্ট হয়ে গেলাম।
অনুধাবন করলাম মেঘের বিশালতা। সকল শক্তির আধার সূর্যকে খুব অসহায় মনে হচ্ছিল ধূসর সে মেঘের কাছে। সীমাহীন আকাশে মেঘ ও সূর্যের লুকোচুরি আর বিশাল এই পৃথিবীর বুক চিরে দ্রুতগতিতে ছুটে চলা ট্রেনের ছোট জানালায় দুটি প্রতিক্ষিত চোখ, অপলক দৃষ্টিতে প্রতিক্ষায় আছে সূর্যের বিজয়ের।
এইভাবে অনেকটা সময় পার হয়ে গেল। একসময় “আস্তি” নামক এক ষ্টেশনে থামল আমাদের ট্রেনটি। ৫ মিনিট বিরতি এইখানে। আমি তখনও জানিনা কি চমক অপেক্ষা করছে আমার জন্য। আস্তে আস্তে ট্রেন চলা শুরু করলো। zoloft birth defects 2013
আমি বাইরে তাকালাম পাহাড়ে ঘেরা আস্তি শহরটি দেখার জন্য। শহরটাও ছিল এককথায় অসাধারণ। পাহাড়ের বুক চিরে গজিয়ে ওঠা নানান রঙের অসংখ্য ডুপ্লেক্স টাইপের ঘর দেখে বিমহিত হয়ে গেলাম। এদিকে আমাদের ট্রেনটিও পাহাড়ের কোল ঘেসে উপর দিকে উঠছে। হটাৎ যেটা দেখলাম তার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলামনা।
অনুভুব করলাম অদ্ভুত এক ভালোলাগার আকর্ষণে আমার শরীর অবস হয়ে যাচ্ছে, আমার দু-নয়ন স্থির হোল প্রকৃতির সে এক অদ্ভুত মাদকতায়, মনের ভিতর জেগে উঠল এক বিস্ময়কর অনুভূতি। অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে আছি দূরের পর্বত শৃঙ্গের দিকে।
পর্বতের চূড়ায় ধূসর সেই মেঘ আরও বেশী ঘনীভূত হয়ে কালো বর্ণ ধারন করেছে। এদিকে অদম্য সেই সূর্যের আলো সঙ্গী হিসেবে পেয়েছে বাতাসকে। মনে হোল দুজনের নিরলশ চেষ্টায় ঠিক পর্বতের চূড়ায় হার না মানা কালো মেঘ কুণ্ডলী পাকিয়ে এক বৃত্তাকার কৃষ্ণগহব্বরের সৃষ্টি করেছে, যে গহব্বরটি ছিল কেবলই সূর্যের জন্য। যে গহব্বর দিয়ে সূর্যের কুসুম বর্ণের আলো ধীরে ধীরে আবিষ্ট করছে দৃঢ়মান সেই পর্বতশৃঙ্গকে!! synthroid drug interactions calcium
যদিও প্রকৃতির সেই সৌন্দর্য ভাষায় বর্ণনা করার মত দৃষ্টতা আমার হয় না। তারপরও অনবদ্য শক্তির আঁধার সূর্য, বিশাল কালো মূর্তির অবয়ব সেই হার না মানা মেঘ, ঘূর্ণায়মান বায়ুমণ্ডলী এবং দৃঢ়মান সেই পর্বতশৃঙ্গের মিথস্ক্রিয়ায় সৃষ্ট সেই অপরূপ সৌন্দর্য দেখে আমার মনের হারমনিতে বেজে উঠলো লুইস আর্মস্ট্রঙের সেই কয়েকটা লাইন,
I see friends shaking hands. Saying, “How do you do?”
They’re really saying, “I love you”Oh yeah… What a wonderful world!!! o:)
অংকুর বলছেনঃ
১। কৃষ্ণগহ্বর গোলাকার না
২।কৃষ্ণগহ্বর কোন গহ্বর না can levitra and viagra be taken together
লিখতে থাকুন । একটু বড় হলে ভালো হয় । :-bd :-bd :-bd
বি এম বেনজীর আহম্মেদ বলছেনঃ
ভাইজান, এখানে আমি বিগ ব্যাঙ থিউরি আলোচনা করিনি। সুতরাং কৃষ্ণগহব্বর এর বিজ্ঞানসম্মত অর্থ কি সেদিকে নাই বা গেলাম!! আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, কৃষ্ণ অর্থ কালো ও গহব্বর অর্থ গর্ত সদৃশ। … আশা করি ব্যাখ্যা পেয়েছেন… শুভ কামনার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
অংকুর বলছেনঃ
আমার জানামতে একটি নক্ষত্র যখন তার সমস্ত শক্তি বিকীরিত করে ফেলে তখন সেটি কৃষ্ণ গহ্বরে পরিণত হয় । এটি একটি বিন্দু । এর ওজন একটি নক্ষত্রের সমান । কি জানি ভুলও হতে পারে । বিজ্ঞান আলোচনা না হলেও যখন কিছুর সাথে তুলনা করা হয় তখন সেটি ঠিকঠাক দিলে ভালো হয় । মুরগির সাথে তুলনা করার সময় আপনি নিশ্চই বলবেন না চার পা ওয়ালা লম্বা লেজযুক্ত মুরগি ? ধন্যবাদ
বি এম বেনজীর আহম্মেদ বলছেনঃ
বস তো দেখি রেগে গেলেন!!! আচ্ছা যান, আমি এখানে এই সামান্য বিষয় নিয়ে কোন প্রকার তর্কে যেতে চাই না। আমি যদি কোন ভুল লিখে থাকি তাহলে নিজ গুনে ক্ষমা করবেন, আর সাথে থাকবেন, ভাল থাকবেন
অংকুর বলছেনঃ
না রাগব কেন ? এমনিই বলছিলাম । ধন্যবাদ । হ্যাপী ব্লগিং :-bd :-bd
তারিক লিংকন বলছেনঃ acquistare viagra in internet
আমার জানা মতে কৃষ্ণ গহ্বরের ভর অসীম। এই ভর এতোই বেশী যে এই বিশাল মানের G আলোকে পর্যন্ত গ্রাস করে তাই আমরা কৃষ্ণ গহ্বরকে কাল দেখি বা কৃষ্ণ হয়। আর আমাদের সূর্যের ভবিষ্যৎও কৃষ্ণগহ্বর এর জন্যে আরও বিলিয়ন বছর অপেক্ষা করতে হবে। যদিও আমাদের সূর্য এখন বার্ধক্যে আছে ধরা হয়। যখন কৃষ্ণ বিবরে পরিণত হবে তখন গোটা সৌরজগৎ কে এই নক্ষত্র গ্রাস করে নিবে।
আর গল্প কবতা বা কথা সাহিত্যে এইসব অনেক সাহিত্যের কলাকৌশলে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আমি কোন সমস্যা দেখছি না মহামান্য ‘অংকুর…’!!!
বেনজির ভাইয়ের ব্যবহার উৎপ্রেক্ষার মত লাগছে। চমৎকার…
অংকুর বলছেনঃ
লিংকন ভাই আপনার কথাটা ভুল । কৃষ্ণগহ্বরের ভর অসীম না । যেই নক্ষত্রটা কৃষ্ণগহ্বরে পরিণত হয় তার ভরের সমান এর ভর । আর আমরা কৃষ্ণগহ্বর দেখতে পাইনা । কালো দেখিনা । ধন্যবাদ :-bd :-bd
তারিক লিংকন বলছেনঃ
para que sirve el amoxil pediatricoব্ল্যাক হোল নিয়েঃ
নাসাঃ there are the countless black holes that are the remnants of massive stars. Peppered throughout the Universe, these “stellar mass” black holes are generally 10 to 24 times as massive as the Sun. Astronomers spot them when another star draws near enough for some of the matter surrounding it to be snared by the black hole’s gravity, churning out x-rays in the process.
উইকিপিডিয়াঃ If the mass of the remnant exceeds about 3–4 solar masses (the Tolman–Oppenheimer–Volkoff limit)—either because the original star was very heavy or because the remnant collected additional mass through accretion of matter—even the degeneracy pressure of neutrons is insufficient to stop the collapse. No known mechanism (except possibly quark degeneracy pressure, see quark star) is powerful enough to stop the implosion and the object will inevitably collapse to form a black hole.
The gravitational collapse of heavy stars is assumed to be responsible for the formation of stellar mass black holes. Star formation in the early universe may have resulted in very massive stars, which upon their collapse would have produced black holes of up to 103 solar masses. These black holes could be the seeds of the supermassive black holes found in the centers of most galaxies.
সিগুলারিটি থিওরি অনুযায়ী ব্ল্যাক হোলের ভর অসীম! cialis new c 100
আরো দেখতে পারিস…
আমার একটা ভুল ছিল আগের মন্তব্যে তাহল আমাদের সূর্য ব্ল্যাক হোল হবে না কারণ সাধারণত সূর্যের ভরের ৫ গুনের অধিক ভরের নক্ষত্রের পরিনতি ব্ল্যাক হোল আমাদের সূর্যের হবে মৃত নক্ষত্রের পরিনতি অর্থাৎ বামন নখত্রে…
বি এম বেনজীর আহম্মেদ বলছেনঃ
তারিক ভাই :O
অংকুর বলছেনঃ
:-bd :-bd
দুরন্ত জয় বলছেনঃ walgreens pharmacy technician application online
:দে দে তালি: :দে দে তালি: :তার ছিঁড়া: :তার ছিঁড়া:
তারিক লিংকন বলছেনঃ
সবাই এমন করেন কেন? খারাপ কিছু বললাম?
:এইডা কি দেখলাম!!: :এইডা কি দেখলাম!!: :এইডা কি দেখলাম!!: :এইডা কি দেখলাম!!: :এইডা কি দেখলাম!!:
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে গিয়েছিলাম প্রায় :bz চমৎকার লেগেছে লেখাটি… =D> :-bd
বি এম বেনজীর আহম্মেদ বলছেনঃ
গত বছরে দেখা এই সৌন্দর্য এখনও চোখে লেগে আছে, এক বছর পর স্মৃতি থেকেই লিখলাম ছোট এই লেখাটি !! ধন্যবাদ আপনাকে, সাথে থাকবেন…
তারিক লিংকন বলছেনঃ
“এদিকে ট্রেন চলছে ১৩০ থেকে ১৫০” ‘প্রতি ঘণ্টায় ১৩০ থেকে ১৫০ কিমি/মাইল করে’… লিখলে বুঝতে সুবিধা হত!! :-j :-j :-j
আর্মস্ট্রং এর গানটি সবার জন্যেঃ achat viagra cialis france
‘অনুভুব করলাম অদ্ভুত এক ভালোলাগার আকর্ষণে আমার শরীর অবস হয়ে যাচ্ছে, আমার দু-নয়ন স্থির হোল প্রকৃতির সে এক অদ্ভুত মাদকতায়, মনের ভিতর জেগে উঠল এক বিস্ময়কর অনুভূতি। অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে আছি দূরের পর্বত শৃঙ্গের দিকে।” — নেশা ধরাই দিলেন কবে যে যাব আবার ভ্রমণে। আমাদের বান্দরবনের রূপ আমার কাছেও এরাম লাগে। =D> =D> =D> =D> =D> :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি:
সরল এবং সুন্দর বর্ণনায় আপনার অনুভূতি পড়ে ভাল লাগলো!! আরেকটু বড় হলে আসলে মন্দ হত না! ভাল লাগা একটু লম্বা হলেই ভাল… :-j :-j :-j
বি এম বেনজীর আহম্মেদ বলছেনঃ
প্রথমেই ধন্যবাদ জানায় গানটির লিঙ্ক দেয়ার জন্য। এমন অনুভুতির সাথে ব্যাকগ্রাউন্দে “what a wonderful world” … এক মহাজাগতিক মায়াজালের সৃষ্টি করে।
নিজের চোখে দেখা প্রকৃতির সেই অদ্ভুত অপরূপ সৌন্দর্য কখনও বর্ণনা করতে পারব এমনটি ভাবিনি। তাইতো ১ বছর পর লিখলাম স্মৃতির ডায়েরী থেকে। আশা করি দুই দিনের সেই ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে খুব শীঘ্রই হাজির হব আপনাদের মাঝে।
আর সর্বোপরি সুন্দর ও সাবলীল এই মন্তব্য এর জন্য ধন্যবাদ থাকলো আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে … সাথে থাকবেন…
তারিক লিংকন বলছেনঃ viagra vs viagra plus
তাতো আছিই!! :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি: :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি: :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি: :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি: :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি:
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
ভাল লাগল। প্রকৃতিকে এত কাছ থেকে অনুভব করা হয়নি thuoc viagra cho nam
বি এম বেনজীর আহম্মেদ বলছেনঃ
ধন্যবাদ আপনাকে!! আর প্রকৃতিকে উপভোগ করুণ সেই কামনায় থাকলো…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ wirkung viagra oder cialis
accutane prices‘আদিপত্ত’ বানান টা আধিপত্ত হবে বোধ হয়।
ভাল লেগেছে… কল্পনার দুনিয়াটাকে সাজাচ্ছিলাম বর্ণনা মাফিক…
লিখে যান…
বি এম বেনজীর আহম্মেদ বলছেনঃ
বানান ভুলের বাতিক আমার সেই রকম। ধন্যবাদ তোমাকে… আশা করি এই বানানটি আর ভুল হবে না
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
;;) ;;) doctus viagra
নির্ঝর রুথ বলছেনঃ
“আদিপত্ত” বানানটির সঠিক রূপ আধিপত্য ।
আমিও কয়দিন আগে ইতালি থেকে ঘুরে এসেছি । তাই বেশ আগ্রহ নিয়েই পড়লাম আপনার লেখাটা, যদিও আমি গিয়েছি রিমিনিতে ।
আরও কিছু অভিজ্ঞটা শেয়ার করলে ভালো হত