ধর্ষণ চেষ্টা ও শিক্ষা !
441
বার পঠিতমোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি । স্কুলটিতে ৬ বছর পড়েছিলাম । সেই স্কুল, আজ আলোচনার অন্যতম বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে বিষয়টা ভালো না। বিষয়টা হলও ধর্ষণ। পহেলা বৈশাখ এর ঘটনার বিচার এখনো হয় নাই । তদন্তের নামে চলছে ছেলেখেলা। আর এই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আর একটি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে গেল। তাও যেনতেন জায়গাই না । ঘটেছে। মেয়েদের স্কুলে।
মূল ঘটনা এখনো পরিষ্কার না। তবে, স্কুল এর ছাত্র , অভিভাবকদের থেকে জানতে পারা ঘটনার আলোকে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি । viagra in india medical stores
গত ৫ই মে, মঙ্গলবার ৪ নং গেটের কাছে থেকে, স্কুলের এক সুইপারের সহায়তায়, স্কুল এর একজন শ্রমিক ,ক্লাস ১ এর এক মেয়ের মুখ চেপে চতুর্থ শ্রেনী কর্মচারীদের একটি রুমে নিয়ে যায় । সেখানে সেই মেয়েকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়। তবে, মেয়েটি পালাতে সক্ষম হয়। ব্যাপারটি পরে কর্তৃপক্ষের কাছে বলা হলে তারা তদন্ত কমিটি করে এবং বিচারের আশ্বাস দেয় । শনিবার মেয়েটি সকলের সামনে ঘটনার বর্ণনা দেয় এবং সেই লোকটিকেও দেখিয়ে দেয় যিনি ধর্ষণের চেষ্টা করেছিল। রবিবার , মেয়েটি বাসায়ে এসে জানায় যে তাকে স্কুল থেকে বোকা দিয়ে চুপ থাকতে বলা হয়েছে । এরপর অভিভাবকরা প্রতিবাদ শুরু করলে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে স্কুল অথরিটি । পরবর্তী জানা যায় স্কুল এর অপর এক ছাত্রীকে ধর্ষণ করা হয় । এবং তাকে আই সি ইউতেও ভর্তি করা লাগে। কিছু কিছু জায়গায় শোনা যাচ্ছে সেই মেয়ে নাকি মারা গেছে। যদিও তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। ছাত্র ছাত্রীরা এঘটনা জানার পর তৎপর হয়ে উঠলে কর্তৃপক্ষ ১০ম শ্রেণির ছাত্রী দের টেস্ট এ ফেল করানোরও ভয় দেখায় । side effects of drinking alcohol on accutane
এই ঘটনার পরে স্কুল এর বালিকা শাখার বর্তমান রেক্টর জিনাত্তুন নেসা একটি মন্তব্য করেন, ” মধু থাকলে মৌমাছি আসবেই”। এই মন্তব্ব শোনার পর সত্যি ভাবতে খারাপ লাগে যে তিনি একসময় আমার শিক্ষক ছিলেন । তার কাছ থেকে আমি স্কুল এর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা পেয়েছিলাম। বলে রাখা ভালো তার সাথে বেলায়েত হোসেন নামে আরেকজন শিক্ষকও দায়ী। ছাত্র ছাত্রীরা এঘটনা জানার পর তৎপর হয়ে উঠলে কর্তৃপক্ষ ১০ম শ্রেণির ছাত্রী দের টেস্ট এ ফেল করানোরও ভয় দেখায় ।
এই ঘটনার মূল আসামি গোপাল নামের এক ক্যান্টিন বয়। তবে তার সাথে স্কুল এর অথরিটি যেও আসামি এতে কোন সন্দেহ নাই। accutane prices
এর আগে কয়েকজন শিক্ষক এর নামেও একি অভিযোগ এসেছে । এর মধ্যে অন্যতম কেমিস্ট্রি শিক্ষক নিয়াজী স্যার এর নাম । ঠিক কনফার্ম না তবে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠার পর তাকে বহিষ্কার না করে বয়েজ শাখায় বদলি করা হয় । আবার ফারুক নামে আরেক শিক্ষক চাকরীচ্যুত হয় বলে জানা যায়।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে , স্কুল এও যদি মেয়েরা নিরাপদ না থাকে তাহলে আমাদের দেশের নারী সমাজের কি হবে? এতে কি আমাদের দেশের ক্ষতি হচ্ছে না?
এভাবে যদি নারীদের প্রতি অন্যায়ের বিচার না করা হয় তাহলে বলাবাহুল্য , নিকট ভবিষ্যতে আমাদের অন্ধকারে ফিরে যেতে হবে।
গোপাল ( ক্যান্টিন বয়)
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আমাদের দেশের দৃষ্টিভঙ্গির কারণে ধর্ষকের চেয়ে শাস্তি যেন ধর্ষিতাই বেশি পায়। ধর্ষিতা একে তো বিচার পায় না এর সাথে নানা মানুষের কুরুচি পূর্ণ প্রশ্ন ও কথা শুনতে হয় তাকে। ফলে চাপা পড়ে যায় বহু ধর্ষণের খবর।
ধর্ষণের বিচার না হওয়া এবং এই যে চেপে যাবার অভ্যাস এটাই ধর্ষণ বৃদ্ধির প্রধান কারণ।
কোন স্কুলের শিক্ষিকা এ কথা বললে কথাটা আমায় ভাবায় না বরং মনে হয় ঠিকই আছে। এই তো আমাদের সমাজের চিত্র, এই তো দৃষ্টী ভঙ্গি। তার মনে যা মুখেও তাই এসেছে। কিন্তু একই সাথে আমায় ভাবায় আমরা কোথায় চলে যাচ্ছি,…
একই লাইনের পুনরাবৃতি হয়েছে। লিখার সময় সচতনতা কাম্য। আরও বিস্তারিত চাচ্ছি।
ঐষী- দ্য বিচ্ছু বলছেনঃ
আশার কথা হচ্ছে এই যে অভিভাবকেরা অন্তত ‘সমাজলজ্জা’র ভয়তে প্রতিবাদ জানাতে পিছু হটছেন না।
অভিভাবকও যদি মুখ বাঁচানোর জন্য ব্যাপারটা ধামাচাপা দিতে চাইতেন, আমাদের যাওয়ার কোনো জায়গা থাকত না…!
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ glyburide metformin 2.5 500mg tabs
ঠিক বলেছেন।
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ venta de cialis en lima peru
ভালো লাগল।তবে দুঃখজনক হলেও সত্য আপনার স্কুলের কিছু সাবেক এবং বর্তমান ছাত্রিকে দেখেছি ঐ সময়ে এই ধর্শনের ঘটনা যে মিত্যা সেটা প্রমানের চেস্টা করেছে।যুক্তি হিসাবে তারা দার করিয়েছিল কেন ঐ মেয়ে সামনে আসছে না কিংবা ঐ গোপালকে সামনে এনে প্রমান করতে।প্রশ্ন জাগে এই সব মেয়েদের বেলায় এই ঘটনা ঘটলে তারা কি করত
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ will i gain or lose weight on zoloft
তাদের সম্পর্কে কিছু লিখে নিজের শক্তি ক্ষয় করতে চাই না