“বাংলাদেশ’’ বনাম “জুন্মুল্যান্ড”-৩
707
বার পঠিতদুরন্ত জয়দা এর আহ্বান এ আগের ২ টা পোস্ট ও এই পোস্ট এ অ্যাড করলাম ।
side effects of quitting prednisone cold turkey
১ম পর্ব,
বাংলাদেশ এর দক্ষিণ-পূর্বে রাঙ্গামাটি , বান্দরবান,খাগ্রাছরি, কক্সবাজার এ অনেক আদিবাসি বা নিতান্ত ক্ষুদ্রও নৃ-গোষ্ঠি বহুকাল যাবত বসবাস করছে।এদের কোনো কোনো গোষ্ঠি যেমন আমাদের দেশের নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিচ্ছে,আমাদের দেশের সম্পদ ব্যাবহার করছে , সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করছে । তার বিপরীতে কিছু কিছু গোষ্ঠি আমদের সম্পদ ,আমদের দেওয়া সুযোগ সুবিধা ব্যাবহার করে আমাদের দেশের সাথেই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হচ্ছে। ৭০ কিংবা ৮০ দশক থেকে শুরু,৯০ এর দশকে তো সশস্ত্র সংগ্রাম করাই এরা শুরু করে(এখানে বলে রাখা ভাল যে আমাদেরে স্বাধীনতা যুদ্ধে যেমন কিছু আদিবাসী যোদ্ধা নিহত হয়েছে তেমনি কথিত আছে এদের অনেক গোষ্ঠি আমাদের বিরোধিতাও করেছে।)৯৭ এ শান্তি বাহিনীর সাথে শান্তি চুক্তি হয়ার পর অবসান হয় পার্বত্য অঞ্চলের সাথে আমাদের দুরুত্তের। কিন্তু তাদের মদ্ধেও ২টা গ্রুপ তৈরি হয় । একটি হল জে.এস.এস । আরেক টি হল ইউ.পি.ডি.এফ । জে.এস.এস আমাদের পক্ষে সঙ্গে আদিবাসী দের পক্ষে কাজ করছে ।তারা সামনের দিকে তাকানো শিখেছে। অপর দিকে ইউ পি ডি এফ , আমদের বিপক্ষে সেই আগের চিন্তা ধারা এবং মনভাব নিয়ে ষড়যন্ত্র করেই চলেছে। আমদের দেশের ইয়াবা , হেরোইন এর মত মাদক দ্রব্য পাচার এদের হাত আছে বলে মনে হয় ।
কিন্তু এতদিন তাদের নিয়ে কোন মাথা বেথার দরকার ছিল না। কিন্তু এখন দরকার আছে ।কারন এর আমাদের দেশ এর মধ্যে বিভেদ তৈরির চেষ্টা করছে ।আর ভাল করে বললে আমাদের দেশ ভাগের চেষ্টা করছে । আর এক্ষেত্রে তারা বিদেশি শক্তির সহায়তা এবং পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের কুসংস্কারকে ব্যাবহার করছে ।
৭০,৮০ বা ৯০ দশকে তারা বাঙালিদের অপহরণ করত।তাদের অঞ্ছল এ প্রবেশ করতে দিত না, আবার বাংলাদেশ আর্মির সাথে ও সরকার এর সাথে বিরোধিতা করত। বর্তমানে তাদের অপরাধের পরিধি বেড়েছে। তারা সশস্ত্র সংগ্রাম করে বাংলাদেশ এর দক্ষিণ-পূর্বের রাঙ্গামাটি , বান্দরবান,খাগ্রাছরি, কক্সবাজার নিয়ে জুন্মুল্যান্ড নামক দেশ তৈরি করতে উদগ্রীব ।আমাদের দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা কে কাজে লাগিয়ে নিজেদের সশস্ত্র বাহিনীকে প্রস্তুত করছে । আমরা যখন ব্লগ, ফেইসবুক , টুইটার এ নিজেদের বা রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ে লেখা নিয়ে ব্যস্ত তখন তারা পরিকল্পনা করছে কিভাবে তাদের জুন্মুল্যান্ড প্রতিস্ঠা করা যাই।দুঃখের বিষয় আমাদের অতি পরিচিত সুশীল সমাজ এর কেও কেও প্রকাশে এদের পক্ষে কথা বলছে ।দেশের বিভিন্ন ডিফেন্স পেইজ বা ফেইসবুক এর পেইজ এ এদের আসল চাহারা দেখতে পাওয়া যাই ।
পরবর্তীতে এদের সামরিক কাঠামো, অস্ত্রের জোগানগান দাতা , এদের পরিকল্পনা, এদের দ্বারা তৈরি বিশেষ ওয়েস্টার্ণ সিটি , আমাদের সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি সমন্ধে লিখব ।
২য় পর্ব,
সেটলার । বাংলাদেশ এর দক্ষিণ-পূর্বে রাঙ্গামাটি , বান্দরবান,খাগ্রাছরি, কক্সবাজার এ বসবাস করা আদিবাসি বা নিতান্ত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠিরা আমাদের ,বাংলাদেশীদের , সেটলার বলে অভিহিত করে থাকেন। ইউ.পি. ডি.এফ বা মুক্তিকামী পাহাড়িদের মতে জুন্মুল্যান্ড প্রতিষ্ঠা করতে হলে এই সেটলারদের থেকে পাহাড়ি অঞ্চল মুক্ত করতে হবে ।
গত পোস্ট এ এদের সম্বন্ধে ভুমিকা আকারে কিছু কথা লিখেছিলাম ।আজকে প্রথমে এদের সামরিক-বেসামরিক কাঠামো নিয়ে বলব ।
বেসামরিক কাঠামো নিয়ে ব্যাখ্যা করার মত কিছু নাই । অন্যান্য আদিবাসী বা নিতান্ত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠিদের মত এরাও দল গত ভাবে বসবাস করতে পছন্দ করে। বলে রাখা ভালো, কোন নির্দিষ্ট গোষ্ঠিদের নিয়ে জুন্মুল্যান্ড প্রতিষ্ঠা না , তারা সকল ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠিদের দের নিয়ে জুন্মুল্যান্ড প্রতিষ্ঠা করতে চায় ।অর্থাৎ, চাকমা,মারমা, রাখাইন সহ অনেক গোষ্ঠি তাদের সঙ্গে জড়িত।আমার মতে , এরা যার যার নিজেদের রীতি- নীতি অনুযায়ীয়ই জীবন-যাপন করে ।
সামরিক কাঠামো নিয়ে বলতে গেলে বলতে হবে এরা পূর্বের শান্তিবাহিনীর মতই বিভিন্ন গঠনতন্ত্র অনুসরণ করছে।নেট ঘেটে এদের কিছু পিক সংগ্রহ করতে পেরেছি ।যা আপনাদের সাথে শেয়ার করব।এদের বর্তমান সামরিক কাঠামোটি মুলত তৈরি ‘সেটলারদের’ মোকাবেলা, বিভিন্ন মাদক উৎপাদন ,পাচার,রাজনৈতিক নিরাপত্তা- হত্যা ইত্যাদির জন্য ।আমার মতে ,এখনও এরা তাদের সামরিক কাঠামো কে স্বাধীনতা যুদ্ধের জন্য বিশেষ ভাবে প্রস্তুত করেনি বা করতে পারেনি।তারা ভিতরে ভিতরে বিভিন্ন প্রস্তুতি গ্রহণ করলেও , তারা খুব ভাল করেই জানে আমাদের সেনাবাহিনী, তাদের জুন্মুল্যান্ড প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন ধূলিসাৎ করতে বেশিক্ষন সময় নিবে না ।তাদের অস্ত্র বলতে বিভিন্ন বাংলা (দেশি) অস্ত্র ।তবে তাদের পরিচালিত বিভিন্ন মিডিয়া থেকে জানা যায় এরা খুব সহজেই এখন চাইনিজ অস্ত্র গুলো সংগ্রহ করতে পারছে।এথেকে ধারনা করা যায় এদের অস্ত্র ভাণ্ডার এ ভারী মরনাস্ত্র থাকা স্বাভাবিক ।আমার ধারণা এদের নিকট মিডিয়াম রেঞ্জ এর কামান , রকেট, গ্রেনেড লাঞ্চার , হেভি মেশিন গান, এস এম জি ,এল এম জি এর মত অস্ত্র আছে যা আমাদের সেনাবাহিনীকে কঠিন চ্যালেঞ্জ এর মুখে ফেলবে ।এদের প্রশিক্ষণ বলতে গেলে এরা জন্মের পর থেকেই প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ।সারভাইভ করার ক্ষমতা , টিকে থাকার ক্ষমতা প্রশংসনীয় ।আর অস্ত্র পরিচালনার প্রশিক্ষণ এরা কই থেকে পায় তার সঠিক উত্তর আমার জানা নাই ।তবে ধারণা করা যায় আমাদের পার্শ্ববর্তী শত্রু রাই এদের সহযোগিতা করে থাকে ।আর কাম্প সম্বন্ধে বলতে হলে বলব এরা নিজেদের অবস্থান গোপন রাখে ।দেশের গয়েন্দা বিভাগ বা জে.এস.এস বা সেখানকার মানুষবাদে এদের অবস্থান সাধারণত কার জানা থাকার কথা না ।তবে কোমনসেন্স থেকে বলা যায় কোন গহীন পাহাড়ি অরন্নেই তাদের অবস্থান ।
এবার লিখব এদের অস্ত্রের জোগানগান দাতাদের সম্বন্ধে ।
আমাদের দেশে ইয়াবা-হেরইন পাচারকারি দেশ বার্মা (মায়ানমার) ।গাজা- ফেন্সিডিল পাচার কারি দেশ ইন্ডিয়া ।আবার, অস্ত্র পাচার কারি দেশ বার্মা- ইন্ডিয়া এই ২ টাই ।এর আগে জুন্মুল্যান্ড বিদ্রোহীদের অস্ত্রের মধ্যে চাইনিজ অস্ত্রের কথা বলেছিলাম ।মজার কথা চাইনিজ অস্ত্র গুলো এখন বারমা,কম্বডিয়া আর মত দেশ গুলো উৎপাদন করে থাকে ।বার্মাই এদের অস্ত্র পাচার করে থাকে এর মধ্যে কোন সন্দেহ নাই ।আবার এক জাগায় পরলাম বি এস এফ এর কিছু টহল এর কারনে এদের অস্ত্র এর বাজারে দাম অনেক চরা, আবার অস্ত্র পাওয়া যাই না ।তাই ইন্ডিয়া থেকেও অস্ত্র পাচার হয় তাতে কোন সন্দেহও নাই ।মজার একটা তথ্য দেই , এরা খুব সহজেই অস্ত্র কিনতে পারে ।তাও বাজার থেকে ।আর আমাদের পার্শ্ববর্তী শত্রুরাই যে এদের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে তা বলার আর প্রয়োজন পরে না ।তবে এটাও সঠিক পূর্বের শান্তিবাহিনীর মত এদের সহায়তা দান কারি দেশ এর অভাব নাই ।সেসকল দেশ এদের অস্ত্র দিয়ে সহায়তা করবে বা করছে না টা বলা যাবে না ।
পরবর্তীতে এদের ‘জুন্মুল্যান্ড’ প্রতিষ্ঠা করতে চাওয়ার কারন, এদের জুন্মুল্যান্ড নিয়ে পরিকল্পনা,বৈদেশিক সহানুভূতি পাওয়ার কৌশল, এদের দ্বারা তৈরি বিশেষ ওয়েস্টার্ণ সিটি , তাদের প্রতি আমাদের অবহেলা,আমাদের সেনাবাহিনীর প্রস্তুতি সমন্ধে লিখব । walgreens pharmacy technician application online
শেষ পর্ব,
যুদ্ধ হয় ভুমি দখলের জন্য,শত্রু ধ্বংসের জন্য, অহংকার পতনের বা প্রতিষ্ঠার জন্য , মানুষ হত্যার জন্য, ভাল কাজে বাঁধা দাওয়ার জন্য । নিতান্ত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠিদের জুন্মুল্যান্ড সম্পর্কে বুঝতে আপনাকে ৫ টি ইন্দ্রিয় বাদেও ষষ্ঠ ,সপ্তম, অষ্টম ইন্দ্রিয় ব্যাবহার করতে হবে । না হলে আপনি ব্যাপারটা ঠিক মত বুঝতে পারবেন না ।
‘জুন্মুল্যান্ড’ প্রতিষ্ঠা করতে চাওয়ার কারনঃ কেন প্রতিষ্ঠা করতে চায় তা বলা অনেক মুশকিল। ‘জুন্মুল্যান্ড’ এর পিছনে যেমন সংখ্যাগুরুদের উদাশিনতা আছে ,তেমনি আছে সংখ্যালঘুদের অজ্ঞতা এবং বৈদেশিক ষড়যন্ত্র।
স্বাধীনতার পর থেকেই আমরা তাদের দিকে খুব একটা নজর দেই নাই।তারা হয়ে পরেছিল বিছিন্ন । সমতলের মানুষের জন্য যেমন তাদের ভুমি হারাতে হয়েছে,পেতে হয়েছে তাদের সভ্যতা -সংস্কৃতি হারানর ভয়। এছাড়া তাদের প্রতি আমাদের অবিচার বা উন্নয়নে বৈষম্য তাদের মনে আগুন জ্বালাতে সহায়তা করেছে বলা যায়। নৃ-গোষ্ঠিদের একটা অংশ এখন অস্ত্র দিয়ে তাদের অধিকার আদায় করতে চাই ।তাদের ধারণা ‘জুন্মুল্যান্ড’প্রতিষ্ঠা তাদের কষ্ট বা তাদের বঞ্চনা লাঘব করবে ।
এখানে সংখ্যালঘুদের অজ্ঞতাও ‘জুন্মুল্যান্ড’প্রতিষ্ঠা করতে চাওয়ার অন্যতম কারন।আমার এক বন্ধু ছিল ড্যানিয়েল।পাহাড়ি বা নৃ-গোষ্ঠিদের অন্তর্ভুক্ত। অর সাথে খুব সখ্যতা গড়ে অনেক ইনফো আদাই করতে সক্ষম হয়েছিলাম। অর সাথে কথা বলে যা বুঝে ছিলাম,তা শুনলে কেও হাশবে,কেও কাদবে,কেও গভীর চিন্তা করা শুরু করবে। অকে জিজ্ঞাস করলাম সামরিক বাহিনিতে যাওয়ার ইচ্ছা আছে নাকি। ও ব্যাপারটা বুজল না । বিস্তারিত বলার পর বলল,অদের আর্মি না , হয় জে এস এস বা ইউ পি ডি এফ জাওয়া যাবে। অদের আমাদের আর্মি এর মত জে এস এস বা ইউ পি ডি এফ আছে । অর্থাৎ অদের একটা অংশ বাংলাদেশ সম্বন্ধে ঠিক মত জানে না । আবার কিছু গোষ্ঠী নানারকম কুসংস্কারে বিশ্বাসী। এরা যখন দেখে আধুনিকতা তাদের সামনে আসছে তখন এরা আর দূরে সরে যাই। আর নানারকম বৈজ্ঞানিক জ্ঞান না থাকাও অন্যতম কারণ ।
বৈদেশিক ষড়যন্ত্র নিয়ে শেষ দিকে লিখব।
এদের জুন্মুল্যান্ড নিয়ে পরিকল্পনাঃ এদের পরিকল্পনা নিয়ে খুব বেশি কিছু জানতে পারি নি। তবে আমার একান্ত ধারণা, এরা একটা স্বাধীন সার্বভৌম দেশ গরার স্বপ্ন দেখছে। যেখানে আধুনিকতা থাকবে ।সাথে থাকবে তাদের সংস্কৃতি বিলুপ্ত না হয়ার গ্যারান্টি।তবে এটি অসম্ভব ।
বৈদেশিক সহানুভূতি পাওয়ার কৌশলঃ আনোনিমাস । আন্তর্জাতিক অবৈধ হ্যাকিং গ্রুপ। অদের সাইট anonhq.com এ একটা পোস্ট আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। শেখানে তারা পাহাড়ে হত্যার ব্যাপারে উদবেগ জানায়। ভাল । হত্যার ব্যাপারে উদ্বেগ জানানো ভাল।কিন্তু তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করল কারা? নিশ্চয়ই পাহাড়ি বিদ্রোহী বা তাদেরি কোন এজেন্ট । একটা মজার কথা কি , সাধারণত সংখ্যালঘুদের প্রতি সবাই একটু করুণার দৃষ্টিতে তাকায়। আর এই করুণাকেই তারা বৈদেশিক সহানুভূতি পাওয়ার কৌশল হিসেবে ব্যাবহার করছে। এখানে বলার আমার আর কিছু নাই। আর অই অঞ্চল এ ইউ এন ডি পি , ইউ এন , আর এন জি ও গুলোর ভূমিকা আমার কাছে অনেক প্রশ্নবিদ্ধ মনে হয়। এরা অনেক সময় অন্য দেশের সেনা বাহিনীর অত্তাচার এর ছবি আমাদের দেশের বলে চালিয়ে দিয়ে সহানুভুতি আদায়ে চেষ্টা করে।
এদের দ্বারা তৈরি বিশেষ ওয়েস্টার্ণ সিটিঃ এটা নিয়ে তেমন ইনফো বা ফটো কালেক্ট পারলাম না । কিন্তু যা জানতে পারলাম তা হল ,
রাঙ্গামাটির পাহাড়ের ভেতর সাজেক
নামক একটা জায়গায় আছে সেখানে সবাই ক্রিস্টান, ইংরেজিতে কথা বলে,
বাংলা জানে না, মেয়েগুলোর ড্রেসাপও
ইউরোপের মেয়েদের মত, রীতিনীতিও পশ্চিমা ধাছের। যেখানে সেখানে
গড়ে উঠেছে অনেক ক্রিস্টান মিশনারি
যেগুলো বিশাল সীমান্ত বেড়া দিয়ে ঢাকা, গোপিনীয়, সাধারণের প্রবেশ অধীকার নেই।
বৈদেশিক ষড়যন্ত্রঃ প্রথমে এটা তেমন গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়নি। পরে বুজলা্ম , এর সাথে একটা যায়গার মিল আছে। তা হল ফিলিস্তিন। বৈদেশিক অপশক্তি ভাল করে জানে যেই সরকারই আসুক দেশ এর ভিতর কোন ঘাঁটি গাড়তে দিবে না। আর ভউগলিক দিক দিয়ে আমাদের দেশ অনেক গুরত্তপূর্ণ। বিশেষ করে ব্রিটিশরা যেসব দেশের পূর্বপুরুষ ছিল সেসব দেশের জন্য। viagra vs viagra plus
কিছু ক্রিস্টান মিশনারি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে এখানে কাজ করছে ইসরাইলের স্ট্যাইলে, একটা ক্রিস্টান দেশ বানাতে, যেখান থেকে একটি দেশ পুরো সাউথ ও সাউথ ইস্ট এশিয়া কন্ট্রল করতে পারবে। অর্থাৎ জুন্মুল্যান্ড হবে ইজরাইল এর মত। জুন্মুল্যান্ড হবে একটি কন্ট্রোল টাউার । আছ্ একটা জিনিস নোটিশ করলে দেখবেন যে, দেশের এত অঞ্চল থাকতে একটা বিশেষ অঞ্চলকে ইউ এন, ইইউ, অন্যান্য এন জি ও রা বিশেষ সহযোগিতা করে থাকে । আর সে অঞ্চল হল এই জুন্মুল্যান্ড অঞ্চল । কেন এত মোহাব্বত তা আশা করি বুঝতে পারছেন।
will metformin help me lose weight fast
আমাদের সেনাবাহিনীর প্রস্তুতিঃ আমাদের সেনাবাহিনী চুপ করে থাকা গুপ্তঘাতক । আমাদের দেশের আর্মি এর ট্যাঁকটিস অনেক আধুনিক। ৯০ এর দশকের মত এখন আর পাহাড়ে যুদ্ধ হলে আমাদের আর্মির খুব বেশি সংগ্রাম করা লাগবে না । সূত্রমতে, পাহাড়ে এখন অল্প সময়ের মদ্ধেই অভিজান পরিচালনা করা সম্ভব । আর জুন্মুল্যান্ড এর স্বপ্ন মাটির সঙ্গে পিষিয়ে ধ্বংস করতে আমাদের ১ দিনের এয়ার স্ট্রাইকই এনাফ। তবে এরা পার্শ্ববর্তী দেশ গুলোর সাহায্য পেলে আমাদের জন্য কিছুতা কঠিন হবে । তখন আমদের কএজুলটির পরিমাণ বারবে । metformin tablet
পরিশেষ এ বলব, সরকার শান্তি চুক্তি করলেও সন্তু লার্মা শান্তি বাহীনির বিকল্প জেএসএস নামক বাহিনী গঠন করেছে।প্রসিত খিসা নামক আর এক পাহাড়ি ইউপিডিএফ নামক অন্য আর একটী সংঘঠন তৈরি করেছে । চুক্তির কারণে আর্মিরা গভীর পাহাড়ি অঞ্চল থেকে সরে আসার ফলে এই ২ সংগঠন এখন অস্ত্র নিয়ে স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে। অথচ,শান্তি চুক্তির অন্যতম শর্ত ছিল তাঁরা সবাই অস্ত্র পরিত্যাগ করবে..!! কিন্তু আজো এরা অস্ত্র ছাড়েনি। শান্তি চুক্তি যেন তাঁদের হাতে অস্ত্র নেওয়ার লাইসেন্স দিয়ে দিয়েছে…!! তবে এখন খাগড়াছড়িতে বি জি বি ব্যাটালিয়ান স্থাপন আমদের অনেক সাহায্য করবে । গত বছরের স্বাধীনতা দিবসের কথা এখনও অনেকেই ভুলে নি। আমরা ১৬ কোটি বাংলাদেশিরা যদি চেতাম তাহলে অদের অস্তিত্বই এত দিনে শুধু ইতিহাসে পাওয়া যেত। অথচ এদের জন্য সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে কোঁটার ব্যবস্থা করেছে। ফলে শিক্ষিত হলে এরা চাকরির সুযোগসহ নানা সুবিধা পাই ।যুদ্ধ করা বাংলাদেশিদের বৈশিষ্ট্য না কিন্তু যুদ্ধ লাগ্লে আমরা কখনও পিছাই নাই , পিছাবও না। আর এমন কোন আঘাত কোন বাংলাদেশি সজ্জ করবে না যা আমাদের সার্বভৌমতকে আঘাত করে । স্বাধীনতা চেলে তা তাদের যুদ্ধ করেই অর্জন করতে হবে। শত বিভেদ থাকলেও ইনশাল্লাহ আমরা বিপদে আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকব ।আর জুন্মুল্যান্ড এর পরিণতি পরিণত হতে দিলে না হবে।
এই ব্লগে আমার প্রথম পোস্ট এ বিষয় নিয়ে লেখার অনেক কারণ আছে। অন্যতম কারণ এ বিষয়টি নিয়ে অনেকেই জানে না। বা জানলেও তেমন মনযোগী না। অধিকাংশই রাজনৈতিক সমস্যা বা স্বাধীনতার সময়কার বিষয় নিয়ে লিখতে পছন্দ করে । অধিকাংশই এ ব্যাপারে মনযোগী । অনেকে খুব বেশি । আমার মতে, আমরা স্বাধীনতা অর্জন করে ফেলেছি । এখন তা রক্ষা করতে হবে। আর তা করার জন্য শুধু রাজনৈতিক শত্রু দের দিকে মনোযোগী হলে চলবে না । মনোযোগী হতে হবে ঘর ভাঙতে চাওয়া অভ্যন্তরীণ শত্রু এবং বৈদেশিক শত্রুদের প্রতি । একদিকে মনোযোগ দিয়ে রাখলে স্বাধীনতা রক্ষা করা কষ্টসাধ্য হয়ে উঠবে।
metformin gliclazide sitagliptin
মাত্র সূর্য উঠলো। সকলকে নববর্ষের শুভেচ্ছা। para que sirve el amoxil pediatrico
glyburide metformin 2.5 500mg tabs
^ এই ছবি টা মিয়ানমার আর্মির। সীমান্তে তাদের উপস্থিতির চিত্র। কবে কার তা ঠিক বলতে পারলাম না।
মস্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ can levitra and viagra be taken together
এ বিষয় নিয়ে লেখা আমার দরকার। আপনি লিখুন।
আর, জুম্মোল্যান্ড সম্পর্কে জেনে তো টাসকিত!!
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
levitra 20mg nebenwirkungenযা লিখার টা লিখে ফেলেছি
নতুন কোন নিউজ পেলে তখন লিখব। এই সব বিসয়ে টাস্কি খাওয়া ভালো ।