…: একটা মিশন [ সত্য কাহিনী ] :…
252
বার পঠিত(এই পোস্টটা ফেইসবুক হতে প্রাপ্ত । এখানে পাকিস্তান এর কথা উল্লেখ আছে বলে কেও মনে করবেন না যে কারও বিচার এর বিরুদ্ধে বা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে জনমত তৈরির জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে। ফেইসবুক এ পোস্ট টা ভালো লাগল বলে শেয়ার করলাম । )
প্রশ্নঃ পাকিস্থান সেনাবাহিনী এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যে মিল কোথায় ?
.
উত্তরঃ বাংলাদেশ এবং পাকিস্থানের সেনাবাহিনী দেখতে যদিও বিশেষত্বের কোনছাপ নেই তবুও এই দুই দেশের সেনাবাহিনীকে ঘুমন্ত বাঘের সাথে তুলনা করা হয়।তারা, পৃথিবীর সবচাইতে নিরীহ, কিন্তু হিংস্র হিসেবে খ্যাত। শত্রু যেমনই হোকনা কেন শত্রুর প্রতি এরকম হিংস্রতা অন্য কোন দেশের নেই। শত্রুকে সমূলেধ্বংস করেই তবে এরা বিশ্রাম নেয়।
.
পাকিস্থান তাদের গুণে মানেআন্তর্জাতিক পর্যায়ে গেলেও বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। বাংলাদেশ কে ঘুমন্তপারমাণবিক বোমা হিসেবে তুলনা করা চলে।
[ সূত্রঃ কানাডার মিলিটারীসম্মেলনে কানাডার একজন প্রতিরক্ষা সচিব (যিনি পরর্বতীতে ন্যাটোর সামরিকসচিব) তার বক্তব্য হুবহু প্রদান করা হলো যৎ সামান্য পরিবর্তিত ]
.
কেন মন্তব্য করলেন ?
=> কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে ব্রাজভীল থেকে বেজ ক্যাম্পে ৩৫০ কিঃমিঃ পথজাতিসংঘের একদল প্রতিনিধি দল কে পাহারা দিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব পানবাংলাদেশের শান্তিরক্ষীরা। বেজ ক্যাম্প থেকে মাত্র ৮০ কিঃমিঃ দূরে বহরটিমিলিশিয়া দ্বারা আক্রান্ত হয়। তাদের লক্ষ্য ছিল প্রতিনিধি দল। কিন্তু, সামনে থাকা এপিসির একজন সেনা কর্মকর্তার বুকের সামনে একটি বারো দশমিক সাতেরগুলি এসে লাগে। তার এবং গুলির মাঝে কেবল এপিসির প্লেট। তিনি সাহস নাহারিয়ে তার এসএমজি থেকে ফায়ার ওপেন করে এবং পেছনের গাড়ী কে সংকেত দেনআক্রান্ত হওয়ার কথা। আটটা গাড়ি। তিনটা এপিসি দুইটা জাতিসংঘের এবং দুইটা পিকআপ। প্রথম এপিসির ইনচার্জ দ্রুতই অন্য আরেকটি এপিসির সহায়তার মাধ্যমেফায়ার এন্ড মুভ করে জাতিসংঘের গাড়ি দুইটি নিয়ে নিরাপদে ডেড লাইন পার করে।এর মাঝেই চার জন আহত হয়। দুইজনের সামান্য হলেও একজনের অবস্থা একটু খারাপ হয়বাকি একজনের রক্তপাত। তবে, আশ্চর্যের কথা কেউ ফায়ার অফ করেন নাই। তারানিরাপদে বেজ ক্যাম্পে চলে আসেন। বাকী দল সংগঠিত আকারে যুদ্ধ করলেওমিলিশিয়ারা অসংখ্যায়িত অাকারে বৃদ্ধি পেতে থাকে।
.
( মিলিশিয়াদেরমতে,তারা দেশের জন্য জীবন দিচ্ছে। কাজেই, ৪৫ দিন পর তারা আবার রাজধানীতেজন্ম নিবে ) এই ধরনের অবস্থায় দ্রুত রেসপন্স দরকার ছিল। ইন্ডিয়া প্রচুরগড়িমসি করা শুরু করলে পাকিস্থান অনেকটা নিজে থেকেই দায়িত্ব নেয় এবং মাত্রবারো মিনিটের ব্যবধানে হেলিকপ্টার এবং পদাতিক সৈন্য নিয়ে বাংলাদেশকে রেসকিউকরে। পরে মিলিশিয়াদের ৩৫৬ টি লাশ পাওয়া যায়। আর পরের বহরে ছয় জন আহত হয়।এই বহরের মাঝেই ছিলেন সেই কানাডার সামরিক ব্যক্তিত্ব। তিনি এই ধরনের কাজদেখে সত্যি বলেছিলেন, ” নতুন করে যুদ্ধ শিখলাম “
…
সেই দিন কেবলমাত্র পাকিস্থানই কারো কোন অর্ডার ছাড়াই ফোর্স রেডি করে বলছিলো, ” মাত্রপনেরো মিনিটে স্কর্ট পার্টিকে বেজ ক্যাম্পে নিয়ে আসবো ইনশাআল্লাহ্ “। অন্যকেউ সেদিন সাহস দেখায় নাই। তাদের মধ্যে ইন্ডিয়াও ছিল। আঠাশটা দেশ ছিল। তারাকেবল মুখ চাওয়া চাওয়ি করেই নিয়মরক্ষা করছিল।
আর পাকিস্থান মাত্র বারো মিনিট!
.
তবে, তাদের যখন ৫২ তারপর ৭১ কথা বলা হয়। তারা আন্তরিকভাবেই লজ্জা বোধ করে, তাদের হয়ে ক্ষমা চায়।
.
দুরন্ত জয় বলছেনঃ prednisolone for cats diarrhea
বক্তব্য অস্পষ্ট
কী বুঝাতে চেয়েছেন বুঝলাম না জনাব!
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
আমার লেখা বুঝেন নাই নাকি কপি পেস্ট মারা অংশ ? আপ্ন্র না পরিক্ষা ?
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
তুই কেন পাকিস্তান আর্মি ও বাংলাদেশ আর্মির মিল খুজতে যাচ্ছিস উদ্দেশ্য টা বুঝতে পারছি না!
পাক আর্মিরা জঘন্য, একাত্তরেই প্রমাণ দিয়ে গেছে…
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
প্রথমত আপনি পোস্ট টা ঠিকমত পরেন নাই বা বুজতে পারেন নাই জ কি বলা হইসে।আর এখানের বলা কথাগুলো আমার না। কথাগুলো কে বলেছে তাও পোস্টে বলা আছে। আর এখানে বাংলাদেশ আর্মি ইর কথাও বলা হয়েছে । আর তুলনা করা হলেও ভাল দিকেই তিনি (কানাডার একজন প্রতিরক্ষা সচিব ) তুলনা করেছেন।
অপার্থিব বলছেনঃ
clomid trying to get pregnantঅস্ত্রের দক্ষ ব্যাবহার অবশ্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্ত তার চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্ব পূর্ণ অস্ত্রের মহত্ত্বর ব্যবহার। সেনাবাহিনী গুলোতে তা সেই সেনাবাহিনী বাংলাদেশ ,ভারত , পাকিস্তান যেই দেশেরই হোক না কেন এগুলোতে দক্ষ যোদ্ধার অভাব নেই কিন্ত মহৎ যোদ্ধার তীব্র অভাব রয়েছে। আসলে সেনাবাহিনীর ট্রেনিং কাঠামোই এরকম । এদের ট্রেনিং একজন সৈনিককে দক্ষ যোদ্ধা হতে শেখায় কিন্ত ভাল মানুষ হতে শেখায় না। বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হলেও আজও এ দেশের সেনাবাহিনীর ট্রেনিং কাঠামো চলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ট্রেনিং কাঠামোর আদলে। তাইতো এ দেশেরও অনেক সেনা কর্মকর্তাদের মানসিকতা পাকিস্তানী সেনা কর্ম কর্তাদের মত। কিছু দিন আগে পত্রিকায় এসেছিল যৌতুকের দাবীতে এক বাংলাদেশি মেজর তার ঢাকা ভার্সিটি পড়ুয়া স্ত্রীর উপর নির্যাতন চালিয়েছে। নারায়ন গঞ্জে সাত খুনের সঙ্গেও জড়িত উচ্চ পদস্থ সেনা কর্ম কর্তারা । তবে প্রতিপক্ষ লোকদের গণহত্যা , নারীদের ধর্ষণ সহ নানা নৃশংসতায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী পৃথিবীর বাকি সেনা বাহিনী গুলো থেকে অনেক খানি এগিয়ে। বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধ , বেলুচিস্তানের গণহত্যাতে তার এর প্রমাণ দিয়েছে। একারণে এটি বিশ্বের সবচাইতে ঘৃণ্য সেনা বাহিনীগুলোর একটি। শান্তি পূর্ণ পৃথিবী গড়তে পৃথিবীর সব দেশকে আগে সেনা বাহিনী মুক্ত হতে হবে। বিশেষ করে এই উপমহাদেশে যেখানে বিপুল সংখ্যক লোক দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে সেখানে বিপুল অর্থ খরচ করে লাখ লাখ সেনাবাহিনী পালা এক ধরণের করুণ রসিকতা। কাজেই সেনা বাহিনীর ভুমিকাকে গ্লোরিফাই না করে নুতুন করে ভেবে দেখার সময় এসেছে,।
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
আপনার মতামত তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য আমাকে সামনের পোস্টের বিষয় নির্বাচনে অনুপ্রাণিত করেছে। সামনে বিস্তারিত উত্তর এবং ব্যাখ্যা দিব ।