৪৪ বছর পরের গল্প
336
বার পঠিত৭১ এর সেপ্টেম্বর মাস ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়ির পথে পা বাড়ালো বালক ইব্রাহিম ভূঁইয়া।সদরঘাট পর্যন্ত যেতেই পচা লাশ-আর শুকানো রক্তের গন্ধে ভিতর থেকে নিজেকে ঘুলিয়ে ফেলছিলো বার বার।রাস্তার মোড়ে মোড়ে পাঞ্জাবী সেনাদের তল্লাশীর ভিতর দিয়ে সদরঘাট পৌছে অপেক্ষা করতে থাকলো বাড়ি ফেরার।
পুরো টার্মিনাল জুড়ে পাঞ্জাবী সেনাদের কড়া পাহারা।কিছুক্ষণ বাদেই এক বৃদ্ধ এলো সঙ্গে তার নবপরিণীতা পুত্রবধূ আর নিজের ১৬ বছরের কন্যা, উদ্দেশ্য মুন্সিগঞ্জ।পাঞ্জাবী সেনারা সবাইকে তল্লাশী চালিয়ে বললো’ ইয়ে দো আওরাত… নাহি যায়েগী”।আকাশ ভেঙ্গে পড়লো বৃদ্ধর মাথায় হাতে পায়ে পড়লো পাঞ্জাবী নরপশুদের,সেনাদের লাথি আঘাতে খানিক দূরে গিয়ে পড়লো।কোনমতে উঠে দাঁড়িয়ে সামনে যাকে পাচ্ছে তার কাছেই নিজের মেয়ে আর ছেলের বউ এর প্রাণ ভিক্ষা চাইলো “আমার মেয়ে-পুত্রবধুকে বাঁচান” আর্তনাতে,কিন্তু কারোই কিছুই করার ছিলো না শুধু দু’চোখ মেলে দেখা ছাড়া।
সকলের চোখের সামনে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে পাঞ্জাবী সেনারা যুবতী মেয়ে ২টি কে টেনে হিঁচড়ে আর্মি ট্রাকে তুলে নিয়ে গেলো।কিছু বলার ভাষা হারিয়ে মেয়ে দুটি শুধু সকলের দিকে চেয়ে রইলো এক করুণ দৃষ্টিতে,ইচ্ছা থাকলেও কেউ বাঁচাতে পারলো না তাঁদের।
লঞ্চ ছেঁড়ে দিলো “পাগলার” এম এম ওয়েল পাক আর্মি ঘাটিতে থেমে গেলো লঞ্চ,মুহূর্তেই তল্লাশি শুরু কারোই মূল্যবান কিছু আর রইলো না সব জোরে করে লুট করে নিলো হায়নার দল।জানালার কাছেই বসে ছিলো ইব্রাহিম ভূঁইয়া পাশের আর্মির লঞ্চের দিকেই চোখ যেতেই চোখে পড়লো চারজন বিবস্ত্র বাঙালি নারীর দিকে।এলোমেলো চুল,অশ্রুভরা মুখমণ্ডল আর অসহায় এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে শুন্যপানে গায়ে উঠে দাঁড়ানোর শক্তি নেই।
৪৪ বছর পড়ে ইব্রাহিম ভূঁইয়া যখন সদরঘাট এর এলাকা দিয়ে হেঁটে যায় আজো তাকে তাড়া করে সেই স্মৃতি,আনমনে সেদিন রক্তমাখা দেয়াল আর লাশের স্তূপ এর পথে থাকলে আজ তার চোখে পড়ে “পাকিস্তানী থ্রী-পিস আর বোরকার বিশাল সমাহার” এর ব্যানার গুলো কিংবা পাকিস্তানী জার্সি পড়ে হেঁটে যাওয়া কোনএক অসভ্য আধা-ছাগল কে অথবা বড় বড় অক্ষরে লেখা “ইসলামী ব্যাংক সদরঘাট শাখা”। para que sirve el amoxil pediatrico
metformin synthesis wikipedia
কিরন শেখর বলছেনঃ will metformin help me lose weight fast
গল্পটা সব সময় এরকম হবে না। পরিবর্তিত হবে। ধৈর্য হারা হবেন না।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আর কত দিন! কবে আসবে!!!
লাল সবুজের ফেরিওয়ালা বলছেনঃ acquistare viagra in internet
হয়তো আরো ৪৪ বছর কিংবা শত বছর পরে,কিন্তু যেভাবে এরা ছড়িয়ে পড়ছে সত্যিই কি এদের এদেশ থেকে থামানো যাবে
লাল সবুজের ফেরিওয়ালা বলছেনঃ
অপেক্ষাটা আমার আপনার জন্য নয়,দেশের জন্য এখনো বলার মত কিছুই হয়তো করতে পারি নাই ,অপেক্ষা কিংবা পরিবর্তন টা তাদের জন্য দরকার যাদের প্রিয়জনদের রক্তে আমার আপনার এই দেশ
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আরও বড় হলে ভাল হত!
শুরুর আগেই শেষ হয়ে গেল!
লাল সবুজের ফেরিওয়ালা বলছেনঃ
ভাই উপরের ঘটনা টা কিন্তু সম্পূর্ণ সত্য একটি ঘটনা তাই বড় করা সম্ভব হয়নি।আমি জাস্ট লাস্ট প্যারা টা নিজ থেকে লিখেছি ।
মস্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
আমাদের রাষ্ট্রপতি ভবনের সামনের ফোয়ারা’য় যখন স্পন্সর এর নামে লেখা থাকে “ইসলামী ব্যাংক”
লাল সবুজের ফেরিওয়ালা বলছেনঃ venta de cialis en lima peru
শুধু কি তাই দেশের সবখানেই এখন ইসলামী ব্যাংক চলে গেছে জাতীয় সংগীতের আয়োজন থেকে ক্রিকেট খেলা সবখানে
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
কিছু বলার নাই…
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ
ভালো লাগল half a viagra didnt work
লাল সবুজের ফেরিওয়ালা বলছেনঃ
ধন্যবাদ
অপার্থিব বলছেনঃ
ইসলামী ব্যাঙ্ক যে জামাত ঘনিষ্ঠ ব্যাংক এটা সবাই জানে। তারপরও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দাবীদার আওয়ামী সরকার ইসলামী ব্যাংকের টাকায় জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার অনুষ্ঠান আয়োজন করে । অর্থের লোভে হারিয়ে যায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। can your doctor prescribe accutane
লাল সবুজের ফেরিওয়ালা বলছেনঃ
সরকারের এই কাজগুলা আসলেই এড়িয়ে চলা উচিত