ভালবাসার গান আর গিটার
612
বার পঠিত acquistare viagra in internetছোটবেলা দেখতে নাকি খুব সুন্দর কিউট ছিলাম। সেই কারন বশত অনেকরকম সুযোগ বা অনেক রকম মজার মজার অভিজ্ঞতা পেয়েছি। ওহ আরেকটা কারণ না বললেই নয় তখন বাসায় ছিলো দশম শ্রেণী আর কলেজ পড়ুয়া দুই বোন। মূলত বোনদের কারনেই বাসা থেকেই বেরোলে পেতাম আলগা ফ্যাসিলিটি। ‘‘ভাইয়া কি খাবে ? ভাইয়া খেলবে ? ভাইয়া আমার বাসায় চলো’’ এমন আদর খুব স্বাভাবিক ছিল। এখন লিখতে লিখতে মনে হচ্ছে আসলে কিউট ছিলাম না বোনদের কারনেই পাড়ায় বড় ভাইরা বেশ খাতির করতে আসতো। achat viagra cialis france
এমনও হয়েছে জুম্মার নামায শেষে বড় ভাইরা কোলে করে ঘুরতে নিয়ে গেছে বাসায় দিয়ে গেছে বিকেলে, এই দিকে বাসার সবাই থানা /মেডিকেল ঘুরে অস্থির অবস্থা। তারপর আস্তে আস্তে সমবয়সী বন্ধু থেকে বড় বন্ধুই বেশী ছিলো। আর উনাদের সাথে ঘোরাঘুরি খুব সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়ালো। এমনই একবার তখন ক্লাস টু / থ্রিতে পড়ি, বড়ভাই এর সাথে ঘুরছি রিকশাতে। বড়ভাই গান পাগল মানুষ আমিও অবশ্য কম যাই না … সেই বয়সেই ফিলিংস, আর্ক, এলআরবি এর গান শুনতাম মাথা ঝাঁকিয়ে ঝাঁকিয়ে। যাই হোক বড়ভাই আমার জন্য আইসক্রিম কিনলো। উনি চা খেয়েছেন আগেই, সিগারেট খেতে খেতে জোরে জোরে গলা ছেড়ে গান গাইতে লাগলো। আমিও উনার সাথে গাইতে লাগলাম, বড়ভাই আমার গান শুনে আমার গলার খুব প্রশংসা করলো।
- তোমার গানের গলা গড গিফটেড, গান তো শিখোনা না ??
- না zithromax azithromycin 250 mg
- গান গেও, তোমার গানের গলা খুব সুন্দর।
- হ্যাঁ, আমি তো সারাদিনই গান গাই।
- বড়ভাই হাসলো।
এইখান থেকে মুলত আমার গানের প্রতি আগ্রহ বাড়তে থাকে। শুনতে থাকি অনেক রকম গান। রেওয়াজ করতাম একলাই কিন্তু হ্যাঁ অবশ্যই নিয়ম মাফিক কিভাবে কি করতে হবে শিখতাম অনেক জায়গা থেকে।
ক্লাস যখন সেভেনে পড়ি তখন টাকা জমিয়ে একদিন চমক লাগিয়ে বারো’শ টাকা দিয়ে কিনে ফেলি সাধারণ একুয়েস্টিক গিটার। গান এর প্রতি যেহেতু দুর্বলতা গানতো আর খালি গলায় হয় না, কিছু একটা বাদ্যযন্ত্রতো সাথে লাগে তাই গিটারই প্রথম পছন্দ।
ক্লাস নাইনে ফেয়ারওয়েল অনুষ্ঠানে প্রথম গান গাই সবার মাঝে খুব ইতিবাচক সাড়া পাই সেখানে। আমি তখনো গিটার বাজাতে পারি না। আমার অনুষ্ঠানে আমি শুধু গানই গাই, গিটার, ড্রামস অন্য বন্ধু বাজিয়ে ছিলো। এই ভাবেই কাটতে থাকে সময় গিটার আমি আর কোনো ভাবেই বাজাতে পারছি না। দেখতে দেখতে কেটে গেলো প্রায় সাতটা বছর। গিটারটা রোজদিনই হাতে তুলে নেই রাতের বেলা। গিটারের উপর পড়ে থাকা ধূলা পরিষ্কার করে, কিছুক্ষণ হাতে নিয়ে বসে থাকতাম আর ভাবতাম পারি না কেন বাজাতে ??
আমার সাথে কত বন্ধু-বান্ধব এক মাসে গিটার বাজানো শিখে গেলো আমি পারছি না কেন ? এই ভাবেই কেটে যেতে থাকে সময় গিটার বাজাতে পারি না দেখে অনেক জায়গায় গান গাওয়ার প্রস্তাব দিয়ে, সবাই ফিরিয়ে নিল। কোথাও গান গাওয়ার প্রস্তাব পেলে, গিটারিষ্ট বন্ধুদের সহায়তা চাইলে বারবার নিরাশ হই। লজ্জা আর হতাশাবোধ কাজ করতে থাকে।
ঠিক তেমনি কোনো একবড় লজ্জাবোধ থেকে মাত্র তিনদিনের মাথায় কিভাবে যেন গিটারে একটা গান তুলে ফেললাম। এই শেষ আর ভাবতে চাইনি পুরনো ওই দিনগুলোর কথা যখন বন্ধুরা সাহায্য করবে না বলেছে, যখন গিটার বাজাতে পারি না দেখে আমাকে গান গাইতে দেওয়া হয়নি, তাচ্ছিল্য করতো সেই সব বন্ধু যারা গিটার বাজাতে পারতো। আর গিটার বাজাতে পারার এক মাসের মাথায় প্রথম সুর করি নিজের লিখা গান আর সবাইকে চমকে দেই। আর এখন আমার লিখা ও সুর করা গানের সংখ্যা প্রায় আড়াই’শ।
এভাবেই এখনও চলছে আমার ভালবাসার গান আর গিটার নিয়ে যুদ্ধ, যা যতক্ষণ প্রান আছে চলতেই থাকবে ভালবাসা আছে বলে কথা …………।
venta de cialis en lima peru
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
তাহলে শোনান একটা গান…
কিয়াস মাহমুদ বলছেনঃ
অবশ্যই শোনাবো দুরন্ত জয় ভাই তবে সঠিক সময়ে, সঠিক জায়গায়। সময়ের ব্যাপার …
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
আমিও গীটার শিখতে চাই। কিন্তু সময় করতে পারি না। বারবার হতাশ হয়ে যাই