প্রতিশোধ
978
বার পঠিত___১___ posologie prednisolone 20mg zentiva
দীপ্ত, বয়স আঠারো উনিশ। লম্বাটে চেহারা। ফর্সা। অন্যদের থেকে একটু আলাদা। রাতে ঘুমাতে ঘুমাতে ভোর হয়ে যায় আর সকালে ঘুম ভাঙতে ভাঙতে দুপুর। নিশাচর বলা চলে। পড়ে ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে। ছাত্র হিসেবে ভাল বলতে শিক্ষকেরা দ্বিধা করলেও ভাল রেজাল্টের কারণে আর কিছু বলতে পারে না তাকে। কলেজে যাওয়াটা তার মনের ইচ্ছার উপর নির্ভর করে। করার মত কাজ না থাকলেই কলেজে যায়। বলেই ছিলাম অন্যদের থকে আলাদা। অনেকের কাছেই তারছিঁড়া নামেই পরিচিত। তাহমিদ, রাসেল, রবিন ও সুপ্ত ওরই মত তারছিঁড়া। এই তারছিঁড়াদের নিয়েই দিপ্ত’র সারারাত কাটে। সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের জন্য কোডিং করে রাতভর। এদের নিয়েই দিপ্তর জগৎ।
মেঘলা। মেঘের মতই দুরন্ত। দেখতে খুবই সাধারণ। কিন্তু সেই সাধারণের মধ্যে আছে অসাধারণত্ব। মায়াময়ী চেহারা। হাসলে গালে টোল পড়ে। বয়সের চেয়েও বড় দেখায় বলে কেউ বুঝতেই পারে না সবে মাত্র অষ্টম শ্রেণীতে পড়ে। বাঙালি মেয়েরা সুন্দর হলে যে সমস্যা হয়, মেঘলাও সেই সমস্যার ভুক্তভোগী। বিয়ের প্রস্তাব এসেছে অনেক। তার বাবা মায়েরও যেন তাড়া! বিদায় করতে পারলেই বাঁচে!
___২___
দীপ্ত’র জগতের আরেক সদস্য মেঘলা। সূর্যের দীপ্তি যেমন আকাশের মেঘের উপর নির্ভর করে তেমনই, দীপ্তের দীপ্তি নির্ভর করে মেঘলার উপর। অন্যদের সাথে কম মিশতে পারা দীপ্ত’র সাথে মেঘলা’র সম্পর্কটা অনেকের কাছেই অবিশ্বাস্য ছিল। মেঘলা আসার পর দীপ্ত’র কাজের গতি যেন আরও বেড়ে গেল। তবে মেঘলার সাথে একটু ঝামেলা হলেই কিছু করতে পারত না দীপ্ত। বন্ধুরা বলত “বাহ্যিক কোন মেঘলার বল প্রয়োগ না করলে স্থির দীপ্ত স্থিরই থাকে”। দীপ্ত হাসতো। প্রায় এক বছরের সম্পর্ক ওদের।
মেঘলার জন্মদিনে সকাল সাতটায় দীপ্ত মেঘলার স্কুলের সামনে হাজির। মেঘলাকে এক গুচ্ছ কদম ফুল দিয়েছিলো সেদিন। আর একটি চুমু… গত একবছরে এই দিনটিই দীপ্ত’র দিন শুরু হয়েছিল অন্য ভাবে। এছাড়া এর আগে রুটিনে পরিবর্তন হয় নি আর কোন দিন। এরপর আজ সারা রাত ঘুমায়নি, সারা রাত ভাবে মেঘলার বলা কথা গুলো। আর নিজেকেই প্রশ্ন করে দীপ্ত-‘কি করে এ কথা বলে মেঘলা!’ সম্পর্ক ভেঙ্গে দেয় দীপ্ত। সে কিছুতেই মেনে নিতে পারবে না এটা।
___৩___
আজ তিন দিন হয়েছে। কিছুটা স্বাভাবিক দীপ্ত। স্বাভাবিক বলতে শান্ত। মেঘলাকে একটা ফোনও করে নি এ তিনদিন। কিন্তু মাথায় কিছু একটা চলছে সেটা বুঝতে পারে মেঘলা। দীপ্তকে ভীষণ ভয় পায় সে। দীপ্ত’র মত ছেলে অনেক কিছুই করতে পারে। আর সেই অনেক যেমন ভাল, তেমন খারাপও হতে পারে। নিজেই ফোন করে অনেকবার কিন্তু দীপ্ত ধরে নি একবার। cialis new c 100
ওরই মত সেই তার ছিঁড়া সব বন্ধুদের বাসায় ডেকেছে দীপ্ত।
দীপ্ত-আমি একটা প্রতিশোধ নিতে চাই, কে কে সাথে আছিস বল?
তাহমিদ- কিসের প্রতিশোধ?
দিপ্ত- আছে, সাথে আছিস কিনা বল?
রবিন- আরে কর বি টা কি বলবি! দেখ বেশি মাথা গরম করিস না
দীপ্ত- কি করব পরে বলব, যাই করি না কেন!
সুপ্ত- আমি তোর সাথে আছি, বল কি করবি?
দীপ্ত- কাজটা সহজ না, বেশ কঠিন, আর ধরা পড়লে কঠিন শাস্তি হবে। পড়ে পিছ পা হোশ না যেন!
রাসেল- আর কারও কথা জানি না, কেউ না থাকলেও আমি আছি তোর সাথে।
সুপ্ত- আমিও আছি।
তাহমিদ- আমাদের কি বন্ধু মনে হয় না, আমরাও আছি কিরে আছিস না, রবিন?
রবিন- মিশন “দীপ্ত’র প্রতিশোধে” আমিও আছি।
হেসে উঠলো সবাই।
দীপ্ত সবাই কে প্ল্যান টা বলল। ‘অনেক ঝামেলা হতে পারে, সমস্যা নাই! We wiil do it!’ বলল সবচেয়ে বড় তারছিড়া হিসেবে খ্যাত রাসেল।
___৪___
প্ল্যান অনুযায়ী সব এগিয়ে যাচ্ছে। এতদিন নজরদারির পর সব ডাটা এখন দীপ্তদের হাতে। আজ রাতেই কাজটা করা হবে। সবাই এখন রাসেল এর বাসায় এক হয়েছে। সব কিছু প্রস্তুত। শুধু সুপ্ত’র অপেক্ষা ও এখনও পৌছায় নি। ‘ওকে ছাড়াই কাজ শুরু করতে হবে’- বলল রাসেল।
কাজে নামার আগে সবাই নিজ নিজ জিনিস চেক করে নিচ্ছে। তখনই হাজির হল সুপ্ত।
“আমি তো ভেবেছিলাম আসবি না, শেষ সময়ে ভয় পেয়ে পালিয়েছিস” বলে হেসে দিল রবিন। এই তার ছিঁড়া গ্রুপের মধ্যে সবচে বড় তার ছিঁড়া এই ছেলেটি। যে কাজে লাগবে শেষ না হওয়া পর্যন্ত থামবে না।
আজকে টার্গেট defence.pk pakistanarmy.gov.pk/ .pakistanidefence.com/ mod.gov.pk/ civildefence.gov.pk/ .embassyofpakistanusa.org/ ppp.org.pk/ hyderabad.gov.pk সহ আরও কিছু পাকি সাইট। এক একজন এক এক সাইট নিয়ে বসে পড়ল।
দীপ্ত’র প্রথম টার্গেট পাকিস্তান সিভিল ডিফেন্স এর ওয়েব সাইট। বাগ আগেই খুঁজে রেখেছে। এখন ইঞ্জেক্ট করছে, এতে সাইটের ইউজার আর পাসওয়ার্ড পেয়ে যাবে।
রবিন সব সময়ই খুব ফাস্ট। ওর টার্গেট পাক আর্মির ওয়েব সাইট। ইঞ্জেক্ট করা শেষ সাইটে ঢুকেছে Cpanel এর এক্সেস এখন রবিনের হাতে। Shell আপলোড দেয়া হচ্ছে। WHM এর কন্ট্রোল নিলেই কাজ শেষ। পুরো সার্ভার চলে আসবে রবিনের হাতে।
রাসেল, তাহমিদ আর সুপ্তও বসে নেই। সবার কাজই চলছে। রিয়েল লাইফের মত সুপ্ত এখানে লেট না সেই ফাস্ট।
চার ঘণ্টা হয়ে গেছে, এখন সময়। ২৬ই মার্চ, ২০১৫ ৪:৩০AM । দীপ্তদের স্বীকার আটটা পাকিস্তানি সাইট। সাইট ডিফেস করে বিভিন্ন ম্যাসেজ ছবি দিয়েছে তারা। ২৫ই মার্চ ১৯৭১ এর কিছু হত্যার দৃশ্য, গণ হত্যার দৃশ্য, অপারেশন সার্চ লাইটের কিছু ডকুমেন্টরি, আরও অনেক কিছুই আপলোড দিয়েছে। সাইটে ঢুকলেই এখন সেগুলো দেখাবে।
___৫___
২৬ই মার্চ, নতুন সূর্য উঠেছে। নতুন দিনের শুরু। এক দল তার ছিঁড়ার অভিযান শেষ। তারা এখন ঘুমাতে যাবে। যুদ্ধ জয়ের পর শান্তির ঘুম। রবিনের কাছে মনে হচ্ছে ৭১ এর ১৬ই ডিসেম্বর হয়তো এমনই শান্তি ছিল।
রাসেলের ৭ফুট চওরা খাটে এখন সবাই গাদা গাদি করে শুয়েছে মাত্র। রবিন হঠাৎ জিজ্ঞেস করলো ‘আচ্ছা দপ্ত মেঘলার সাথে ব্রেক আপ হয়েছে কেন রে?’
দিপ্ত- ‘এখনও যে কেন শুধু শুধু পাকিস্তানকে ঘৃণা করে বুঝি না। একাত্তরের গণ্ডগোল একাত্তরেই শেষ। শুধুই সেই জিনিস মনে রাখার কি আছে। কিই বা হয়েছিল, আর যুদ্ধ তো শেষ। ওরা আত্মসমর্পণও করেছে। চাইলে তো আরও যুদ্ধ চালাতে পারতো’ কথা গুলো বলেছিল একটানা।
সুপ্ত- হোয়াট দ্যা ফাঁক! তুই কিছু বলিস নাই!
দীপ্ত- হুম বলেছি, ‘ ওরা আত্মসমর্পণ করে আমাদের উপর করুণা করে নি। আত্মসমর্পণ করা মানে হেরে যাওয়া। ওরা হেরেছিল, হারিয়েছিলাম আমরা। আর একাত্তরে কি হয়েছিল! এতদিনেও যেহেতু জানো নি আর জানার দরকার নেই। ওরা একাত্তরেই থামেনি এখনও আমাদের পেছনে লেগেই আছে। ওদের রেখা যাওয়া জারজেরা এখনও দেশটাকে পাকিস্তান বানাবার চেষ্টায় আছে। আমাদের যুদ্ধটা শেষ হয় নি এখনও চলছে। আমরা যুদ্ধে প্রাণ নেই না। কলমের যুদ্ধ করি, সাইবার যুদ্ধ করি। আমরা মানুষ পাকিস্তানী না। আজ থেকে তুমি তোমার মত থাকো আমি আমার মত, বিদায়’
রবিন- ওরে রে! এই কারণে পাকি আর্মি সাইটে লিখেছিস “War will continue, we don’t kill people. Because we are Human being not Pakistani”
দীপ্ত- হ্যাঁ।
তাহমিদ- এখন বুঝলাম হঠাৎ এই কাজ কেন। আর এটাই ছিল তোর প্রতিশোধ।
রাসেল- যাই হোক আরেক টা দেয়া উচিত ছিল।
দীপ্ত- কি?
রাসেল-Writings against writings not the ‘Sword’
তাহমিদ- দেয়া যাবে জামাতের সাইট আছে, পাকি আরও কত সাইট আছে, যুদ্ধ তো আর শেষ হয় নি।
রবিন- যুদ্ধ চলছে চলবে, জয় বাংলা…।
দীপ্ত- হইছে এখন ঘুমা সব।
দীপ্ত ঘুমিয়েছে, স্বপ্নে এখন মেঘলার সাথে। তবে পার্থক্য আজ স্বপ্নে ভালবাসায় মেঘলার অধরে চুমু একে দিচ্ছে না, নিজের বাহুতেও নিচ্ছে না। “তুমি পাকি প্রেমী!’ বলে দূরে ঠেলে দিচ্ছে।
২৭ এ মার্চ সব পত্রিকার নিউজ হল এক দল সাইবার যোদ্ধা পাকিস্তানের বিভিন্ন সরকারি সাইট হ্যাক করে সেখানে পাকিস্তান আর্মির ৭১ এ চালানো নির্মমতা তুলে ধরেছে। কারা করেছে তা কেউ জানে না, কিন্তু সবাই বাহবা দিচ্ছে তাদের।
ফেসবুকে হ্যাশ ট্যাগ দিয়ে স্ট্যাটাসে ধুম পরেছে। সবার স্ট্যাটাস ‘We don’t kill people, because we are Human being not Pakistani’.
——————– 0 —————-
লিখাটি লিখেছি ৯ই, মার্চ। এরপরই সাইবার ওয়ার হয়েছে ভারতের বিরুদ্ধে। দেশের জন্য লড়াই করা সেই তরুণ যোদ্ধাদের একজন গল্পের দীপ্ত। দীপ্তকে ধন্যবাদ সাইট ডিফেস করতে কি কি স্টেপ, তা আমায় বলে সাহায্য করার জন্য। আর আজ সত্যিই কিছু সাইট ডিফেস করার কথা ছিল কিন্তু ব্যক্তিগত সমস্যায় আর করতে পারি নি ও… নেক্সট টাইম ব্রো…
এইমলেস ভেনম বলছেনঃ
metformin gliclazide sitagliptinGreat post .
সভ্যতার কথনীয়া বলছেনঃ
প্রিয় সভ্য,
পূর্বে একবার আপনার নামটি ইংরেজি থেকে বাংলা করা হয়েছিল। সভ্যতার সংবিধান অনুযায়ী
।
আপনি আপনার নিকটি পূনরায় পরিবর্তন করেছেন। আপনাকে শেষ সতর্কবানী দেয়া দল। এর পর আমরা কঠোর ব্যাবস্থা গ্রহন করতে বাধ্য হব।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ can levitra and viagra be taken together
ধন্যবাদ তোকে…
অপার্থিব বলছেনঃ
গল্পে নুতুনত্ব ছিল । আগে একদিন বলেছিলাম হ্যাকিং সমর্থন করি না তবে গল্পের ক্যারেক্টারেরা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ওয়েব সাইট হ্যাক করায় ভালই লাগলো।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ভুল ধরিয়ে দিলে খুশি হব…
অংকুর বলছেনঃ
ভালো লাগল
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পড়ার জন্য ধন্যবাদ
মিনহাজ শিবলী বলছেনঃ
সুন্দর, ভাল লেগেছে।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ভুল ধরিয়ে দিলে খুশি হতাম
ইলোসিয়া মৌনিন বলছেনঃ
বেশ ভাল লেখা
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পড়ার জন্য ধন্যবাদ…
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ
ইমোশনাল হয়ে গেলাম,গল্পের কোন এক জায়গায় গিয়ে ব্যাক্তি জীবনের সাথে মিল খুজে পেয়েছি।খুবই ভালো লাগল।চালিয়ে যান।
জয় বাংলা
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
২নং অংশ নাকি ভাই!
পড়ার জন্য ধন্যবাদ……
জয় বাংলা , জয় বঙ্গবন্ধু
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ
আহ এইভাবে বলতে নাই
missed several doses of synthroid
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
চমৎকার লেগেছে। এরকম কিছু দীপ্ত থাকলে দেশটা অনেক দূর এগিয়ে যাবে…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
কিছু কি! আমি তো সবাইকেই দিপ্তর মত দেখতে চাই!
পাকি প্রেমী চাই না একটাও!
পড়ার জন্য ধন্যবাদ…
জয়তি বলছেনঃ
… অসাধারন …
পার্ট ২ চাই .. … …
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
কই পাব কিছু ভাবি নাই!
তারিক লিংকন বলছেনঃ
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আপনি যারে ভাবছেন সে নয়! গল্পের দিপ্ত এর বন্ধু ইনি… zovirax vs. valtrex vs. famvir
Aimless Venom বলছেনঃ
গল্পের না কিছু জিনিস পরিবর্তন করা হয়েছে। ঐটা কি এখানে এডিট করে চেন্জ করতে পারবেন ?
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
নাম ইংরেজিতে আসে কেনো !
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
বুঝলাম না!
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
মস্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
সব খারাপ কাজই খারাপ না।
দরকার আছে। সাপোর্ট ইট
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পড়ার জন্য ধন্যবাদ!
ফারজানা নীলা বলছেনঃ
থিম নিয়ে বলার কিছু নাই। বরাবরই ভাল।
লেখার ধরন এক ঘেয়ে। শুধু লেখার মান বিচার করলে লেখার মধ্যে সাহিত্য মান নেই।
লিখে যাও জয়য়। লিখতে লিখতে ভাল হবে।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ঠিক করব কি করে! চিন্তায় আছি!
পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপু…
তারিক লিংকন বলছেনঃ
আর কিছু বলার নাই! ফলো দ্যা এক্সপার্ট…
থিম নিয়ে কথা হবে না, লিখার মান নিয়ে কথা আছে!
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
কোন দিক নির্দেশনা?
কিরন শেখর বলছেনঃ
সবার মত আমিও বলব থিম ঠিক আছে। আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে আপনিও কলেজে পড়েন। যাহোক চরিত্র গুলোকে সবসময় হাতে ধরে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার আমি পক্ষপাতি না। ঘটনা তাদেরকে চিনিয়ে দেবে। মো ইয়েন এবং সাথে ল্যাটিন কিছু লেখক আছে ওনাদের ছোট গল্পের ধরণ টা একটু দেখতে পারেন তবে আপধার গলপে বিভিন্ন অংকে ভাগ করার বিষয়টি অভিনব এবং প্রশংসার দাবিদার। চালিয়ে যান।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ দাদা…
অসীম নন্দন বলছেনঃ
বেশ সরেশ। ভালো লিখেছিস জয়। পাঠক ধরে রাখার মতন আকর্ষণ তৈরী করেছিস গল্পে। এটাই মূল, পাঠক ধরে রাখার আকর্ষণটা তৈরী করতে পারলেই হবে। কলম চালিয়ে যা। nolvadex and clomid prices
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
নন্দন দা ধন্যবাদ…
ভুল ধরিয়ে দিলে ভাল হয়, দিক নির্দেশনা পাওয়া যেত!