সাইয়েদ জামিল এন্ড ইট অল
294
বার পঠিতবেশ সকালে ঘুম থেকে উঠে সম্পুর্ণ অপ্রস্তুত একটা সংবাদ দেখলাম, মি. *টি কবিকে পুরস্কৃত করেছে দেশের
দ্বিতীয় *টি পত্রিকা, প্রথম আলো। আব্দুল কাইয়ুম স্যারের জন্য
পত্রিকাটি আগে ভাল লাগলেও এখন আর লাগে না। উল্লেখ্য এই কবির নাম
আমি আমার জীবনে আগে কখোনই শুনি নাই, কোন বড় ভাই, বোন বা ফেবু
ফ্রেন্ড কেউ তাকে নিয়ে কিছু লেখার চেষ্টা করেন নি, অথচ তিনি পুরস্কৃত!
” হায় পুরস্কার!” তাকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যথারীতি টর্নেডো বয়ে যাচ্ছে,
যে যার মতো করে সমালোচনা করে যাচ্ছেন। এই মহান *টি লেখক কে দেখিবার
স্বাদ হইল, সার্চ দিলাম। তার কবিতায় যা পেলাম তাতে আমার মনে হলো সে মানুষ নয় ভিন্ন কিছু।
তার জন্ম ভিন্ন উপায়ে। তিনি কুকুর হতে চেয়েছেন তার কবিতায়,
চেয়েছেন কুকুরের মতো জীবন চালাতে। আমি তাকে আশির্বাদ
করি তিনি যেন কুকুরাধম হন (মনেরাখবেন কুকুররাও সিভিলাইজড
হওয়া শুরু করেছে)। যত পড়ছি ততই হাসছি…..
কিভাবে সম্ভব এমন সব কবিতা লেখা? তিনি রবীন্দ্রনাথ বিরোধী শুধু নন, প্রকান্ড বিদ্বেষী তার। জীবনানন্দ
দাশকে পুতুলের মত যা খুশি তাই করতে চান। ছি! আমার ভাবতেও অবাক লাগে এসব
*টি লেখকরা কিভাবে বাংলাদেশে বাস করে? প্রতিটা ধর্মের বিরুদ্ধে লিখেছেন তিনি, আঘাত দিয়েছেন প্রতিটা ধর্মানুভূতিতে। কিন্তু কই আন্দোলন কই?? থু সেই অনুভূতির
প্রতি যার রঙ থাকে, যত দোষ লতিফ সিদ্দিকির!
মিনহাজ শিবলী বলছেনঃ
প্রকাশকদের চিন্তা কর্পোরেট। বিতর্কিত লেখাকে (পড়ুন *টি) পুরস্কৃত করে পাবলিককে তার বই খাওয়ানোই উদ্দেশ্য। আর যারা সত্যিই ভাল লিখে যাচ্ছেন তাদের অনেকেই হারিয়ে যাচ্ছেন ।
শশী প্রসাদ শীল বলছেনঃ
দুরন্ত জয়..ভাই, “উদ্ভ্রান্ত পথিক”। metformin gliclazide sitagliptin
ধর্মের প্রসঙ্গটা এনেছি ধর্মানুভূতির রঙের জন্য, কেউ পিকনিক বললে দোষ হয় না আর কেউ একটু আধটু বললেই কল্লা চাওয়া হয়…..
কিন্তু সমালোচনার বিপক্ষে যাবার কারনটা বললে খুশি হইতাম……