গেরিলা – শামসুর রহমান,১৯৭১
512
বার পঠিতঢাকা শহরে তখন একের পর এক গেরিলা অপারেশন হচ্ছে।পাকিস্তানিরা হাজারো চেষ্টা করে ঠেকাতে পারছে না বাঙ্গালী গেরিলাদের।পাগল হয়ে গেছে পাকির দল চোখে মুখে ভয়,মৃত্যু ভয় কখন কি হয়?পাকিদের এই অবস্থা দেখে বাঙালিরা তখন আনন্দে আত্নহারা।আর মনের প্রতিটি পরত থেকে ভালোবাসা বিলিয়ে দিচ্ছে সেইসব মৃত্যু কে তুচ্ছজ্ঞান করা গেরিলাদের জন্য।সেই সময় শামসুর রহমান ভালোবেসে একটি কবিতা বাধলেন তাদের নিয়ে যাদের তিনি তখনো দেখেনি কিন্তু ভালোবাসা দিয়েছেন অন্তরের অন্তস্থল থেকে।কবিতা টি পুরো তুলে দিলাম
দেখতে কেমন তুমি?
কি রকম পোশাক আশাক পরে করো চলাফেরা?
মাথায় আছে কি জটাজাল ?
পেছনে দেখাতে পারো জ্যোতিশ্চত্রু সন্তের মত?
টুপিতে পালক গুঁজে অথবা জবর জং ঢোলা
পায়জামা কামিজ গায়ে মগডালে একা শিস দাও?
পাখির মতই কিংবা চা খানায় বসো ছায়াছন্ন?
দেখতে কেমন তুমি?
অনেক প্রশ্ন করে,খুজে কুলিজি তোমার আতিপাতি!
তোমার সন্ধানে ঘোরে ঝানু গুপ্তচর,সৈন্য,পাড়ায় পাড়ায়।
তন্ন তন্ন করে খোঁজে প্রতি ঘর।
পারেলে নীলিমা চিরে বের করতো তোমাকে ওরা,
দিতো ডুব গহন পাতালে।
তুমি আর ভবিষ্যত যাচ্ছ হাত ধরে পরস্পর।
সর্বত্র তোমার পদধ্বনি শুনি,দুঃখ তাড়ানিয়া
তুমি তো আমার ভাই,হে নতুন,সন্তান আমার। tome cytotec y solo sangro cuando orino
তারিক লিংকন বলছেনঃ
kamagra pastillasধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
লাল সবুজের ফেরিওয়ালা বলছেনঃ
কেপি বলছেনঃ
প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধার রক্ত জ্বলে উঠেছিল টগবগ করে এই কবিতা পড়ে … শামসুর রহমানকে একবার পা ছুয়ে সালাম করতে পারলে হত … এখন তো আর সে সুযোগ নেই
লাল সবুজের ফেরিওয়ালা বলছেনঃ
এই কবিতার লেখার সময়ের কথা উল্লেখ আছে হুয়ায়ুন আহমেদ স্যার এর জোছনা ও জননীর গল্পে কিন্তু এই কবিতা খুঁজে পেয়েছি আনিসুল হক এর মা বইতে মেবি
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ thuoc viagra cho nam
বাহ। কি লেখনি!!!
লাল সবুজের ফেরিওয়ালা বলছেনঃ
গেরিলাদের নিয়ে লেখা বলে কথা