গণতন্ত্র
1147
বার পঠিত___________________(১)____________________
ফজরের নামায পড়ে মসজিদ থেকে বের হয়েছে সজল ও শাওন। গত দু দিন গাড়ি নিয়ে বের হওয়া হয় না। বেশ কিছু দিন হয়েছে সরকার বিরোধীরা অবরোধ ডেকেছে। প্রতিদিনই তাণ্ডব চক্রবৃদ্ধি হারে বেরেই চলেছে। গত ১০ দিনের অবরোধে মরেছে ১৫জন, আহত হয়ে হাসপাতালে আছে ৫০ জন। আর গাড়ি পুড়েছে ৬৫ টা। মানুষকে মেরে মানুষের জন্যেই নাকি হচ্ছে আন্দোলন। সজল ও শাওনেরা গণতন্ত্র বোঝে না। তারা চায় তিন বেলা খেতে, ছেলে-মেয়েকে স্কুলে পাঠাতে। চায় শান্তিতে থাকতে। জীবনের চেয়ে গণতন্ত্র না যেন কি সেটা বড় এখন, তাইতো মানুষ মরছে প্রতিদিনই। মানুষের মৃত্যুতে অবশ্য আন্দোলন কারীদের ভ্রুক্ষেপ নেই, তাদের কথা গণতন্ত্র চাই!
শাওন-সজল গ্যারেজ পৌঁছেছে। আরও কয়েকজন ড্রাইভারও এসেছে। এখন খাদ্যের প্রয়োজন মৃত্যুর ভয়কে হার মানিয়েছে। দিন আনে দিন খায় এরা। কাজ নেই তো পয়সা নেই। আর পয়সা নেই তো খাবার আসবে কোত্থেকে! এদিকে মাসের আজ ১০ তারিখ বাড়িওলাকে ভাড়া দেয়া হয় নি সজলের। শাওনের মেয়েটাকে স্কুলে ভর্তি করতে হবে। ১৫০০ টাকা লাগবে। চাল-ডাল কিনবার পয়সা নেই সেখানে মেয়ে ভর্তি তো তুচ্ছ ব্যপার। আজ গাড়ি নিয়ে বেরুতেই হবে। নইলে উপোষ করতে হবে সবার।
সিটি বাস, মোহাম্মদপুর টু আরামবাগ। ছয়টায় গাড়ি বেরুবে একটা এর পরেরটা আধা ঘণ্টা পর, সাড়ে ছয়টায়। আগে দশ মিনিট অন্তর অন্তর গাড়ি বের হত। এখন বাস কম বের হয়। তাই দেরিতে। শাওন বের হবে সাড়ে সাতটায়। সজলেরটা আট টায়। গাড়ির চাকা না ঘুরলে আজ হাড়িতে চাল উঠবে না কারই।
_____________(২)______________
রাফাত, মাহতাব, রনি, মিঠু, রাব্বী। সবাই নটরডেম কলেজে পড়ে। এরা সবাই ভাল বন্ধু। রাফাত আর মিঠু থাকে হোস্টেলে। কলেজের পাশেই আরামবাগে। মাহতাব আর রাব্বী জিগাতলা। দুজনে বাসমেট। বাসে যেতে যেতে পরিচয়। গত আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান মেলায় রাব্বী ফার্স্ট প্রাইজ পেয়েছে। প্রথম আলোতে একটা আর্টিকেলও ছাপা হয়েছিল ওকে নিয়ে- ‘খুদে বিজ্ঞানী রাব্বী’।
গত দশদিনের অবরোধে প্রথম দু দিন কলেজ না হলেও এরপর থেকে ফুল ক্লাস হচ্ছে। পিছিয়ে পড়ছে শিডিউল। আর কত! রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার জন্য শিক্ষা কার্যক্রম আর কত বন্ধ রাখবে কলেজ কর্তৃপক্ষ!
গতকালই রেজাল্ট দিয়েছে, ১৫০০জনের মধ্যে ১৫ তম হয়েছে রাব্বী। সবাই বলে রাব্বীর তো বুয়েট এ শিওর। মিঠু কমার্স থেকে আর্টস এ এসেছে। ইচ্ছে ল নিয়ে পড়বে। কোর্টে দাঁড়িয়ে দেশের হয়ে দেশের শত্রুর বিরুদ্ধে লড়বে। দেশ বিরোধী দলের শাস্তির জন্য বাকযুদ্ধ করবে।
_________________(৩)___________________
সকাল সাড়ে সাতটা। শাওন হাতের গোল্ডলিফ সিগারেটটা সজলের হাতে দিল। গাড়ি নিয়ে বের হয়েছে। আজ যাত্রী আছে। গত কয়েকদিন একেবারেই ছিল না। মানুষ আর কত সহ্য করবে। আর কত ভয় পাবে! বের হয়েছে তারা। জীবনের মায়া যে নেই এমন নয়, জীবনের তাগিদেই বের হওয়া, কাজে যাওয়া। কারো সদ্য হাতেখড়ি নেয়া মেয়েটি হয়তো বাবার কাছে আবদার করেছে খাতা পেন্সিল এনে দেবার জন্য। ছেলে স্কুলের ফী না থাকায় হয়তো ভর্তি করতে পারছে না কেউ। ‘বাবা আমায় স্কুলে ভর্তি কবে করাবে’ প্রশ্নে নিশ্চুপ থাকে কোন বাবা। ছোট ভাইয়ের জন্মদিনে কেক না এনে দেয়ার ব্যর্থতা কারো মনে হয়তো আজ সাহস জুগিয়েছে। অথবা এগুলো নিজের জীবনের মায়ার চেয়েও জরুরি হয়ে উঠেছে। using zithromax for strep throat
শাওনের বাস এখন জিগাতলা, রাব্বি আর মাহতাব এটায়। আছে আরও মানুষ।
বাস এখন কাটবান পেরিয়ে শাহবাগের কাছা কাছি। হঠাৎ বোমার আওয়াজ। গাড়ির সামনেই ককটেল ফাটিয়েছে বিরোধী দলের ছাত্রনেতা শাহাদাত। শাওন গাড়িতে ব্রেক করেছে। আরেকটু হলেই শাহাদাতে উপর দিয়ে চলে যেত বাস। শাওন কিছু বুঝে উঠার আগেই দেখলো চারিদিকে আগুন। পেট্রোল বোমার আগুনে দাউ দাউ করে জ্বলছে বাস। বাস ভর্তি যাত্রী ছিল। কেউ বেরুতে পেরেছে কেউ পারে নি।
ছাত্রনেতা শাহাদাত এখন দলবল নিয়ে এগিয়েছে তাদের অবস্থান এখন সাইন্সল্যব। আলপনা প্লাজার ঠিক অপজিটেই। আটটায় ছাড়া সজলের বাস এখন সিটি কলেজের মোড় ঘুরে সাইন্স ল্যাবের রোডে ঢুকেছে। গাড়ির সামনে ককটেল ফাটিয়ে ছে আবার। ভুলে এবার একটু আগেই ফাটিয়ে ফেলেছে শাহাদাতের ছেলে পেলে। ককটেলের ধোয়া পরিষ্কার হতেই সজলের চোখে পড়ে সামনে একটি ছেলে, হাতে পেট্রোল বোমা। শাওনের মত ভুল করে না সে, গড়ি চালিয়ে যায়। শাহাদাত উপর দিয়ে চলে যায় যাত্রী বোঝাই গাড়ি। গাড়ির যাত্রীগুলো বেচে যায়।
________________(৪)_____________
পরদিনের টুকরো ঘটনা- prednisone 10mg dose pack poison ivy
*দৈনিক গণসংহতি পত্রিকায় ফ্রন্ট পেজের লিড নিউজ “গণতন্ত্র রক্ষায় শহীদ হল শাহাদাত”- ‘মিছিল রত ছাত্রদের উপর সরকারের ভাড়াটে গুণ্ডারা গাড়ি নিয়ে চড়াও হয়। বীরের মত নির্ভয়ে মিছিল নিয়ে এগিয়ে গেলে গাড়ি ছাত্রনেতা শাহাদাতের উপর দিয়ে চলে যায়। শহীদ হয় বিদ্রোহী ছাত্রনেতা শাহাদাত হোসেন’।
*দৈনিক দ্বিতীয় আলো পত্রিকার পাতায় বড় করে ছাপা হয়েছে “গত পাঁচ বছরে সরকারের ব্যর্থতা”, “হাতি পুষবেন অনন্ত জলিল”, “অবরোধের দশ দিন”- এখানে লিখা হয়েছে দশ দিনে অর্থনৈতিক কি কি ক্ষতি হয়েছে। দ্বিতীয় পাতায় ছোট করে আরেকটি খবর, “একদল যাত্রীর মৃত্যু” – রাজধানীর শাহবাগে বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। বাস থেকে নামার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন অনেকে। মৃত্যু হয় ১২ যাত্রীর, আহতাবস্থায় ভর্তি আরও ১০।
*মিঠুর ফেসবুকের প্রোফাইল পিকচার কালো। গতকাল রাতে দেয়া স্ট্যাটাস- “আর আমার বন্ধু রাব্বীর বুয়েটে চান্স পাওয়া হল না, দেশের জন্য বাকযুদ্ধ করাতেও পারলো না মাহতাব” –এ ১০০ লাইক পড়েছে। কমেন্টে জনৈক ব্যক্তি লিখেছেন – ‘এরা গণতন্ত্রের জন্য জীবন দিয়েছে, এরা শহীদ হয়েছে। এদের স্থান বেহেশত। জালিম সরকারকে পদচ্যুত করুন বদলা নিন বন্ধুর মৃত্যুর’। মিঠু’র রিপ্লে- “শহীদ তো এরা হতে চায় নি, বেহোশতেও যেতে চায় নি। ওরা তো বেরিয়েছিল কলেজে আসবে বলে” সেই ব্যক্তি ব্লক লিস্টে ঢুকিয়েছে মিঠুকে। এর আগে কমেন্ট করেছে- ‘শালা নাস্তিকের বাচ্চা মালাউন’
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
সবই গণতন্ত্রের খেলা… -_-
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পড়ার জন্য ধন্যবাদ…
উদ্ভ্রান্ত পথিক বলছেনঃ
cialis online australiaঅসম্ভব ভাল লাগল শেষ টুকু…… kan metformin krossas
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ দাদা, ভাল লেগেছে শুনে ভাল লাগলো…
তারিক লিংকন বলছেনঃ
এই অংশ অসাধারণ হয়েছে…
গল্পটি আসলেই ভাল হয়েছে! আগের যেকোনটি থেকে!! কিপ ইট আপ জয়…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
prednisolone injection spcধন্যবাদ পড়বার জন্য।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
গল্পের চরিত্রগুলোর সাথে প্রথমেই পরিচিত হওয়ায় গল্পটা পড়তে অনেকটাই সাচ্ছন্দবোধ করেছি। সাবলিল ভাবে গল্পটাও এগিয়ে যাচ্ছিল খুব সুন্দর। কিন্তু গল্পের ঠিক মাঝ পথে এসে একটু খটকা লাগল। কে যেন হঠাৎ করে গল্পে ঢুকে পড়েছে। বুঝতে অসুবিধা হলনা চরিত্রটা ছিল বিরোধী দলের ছাত্রনেতা শাহাদাত। হ্যা এই বান্দাটিকে ছাড়া আর সকলের সাথেই লেখক প্রথমে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। আমার কাছে এখানেই গল্পের দুর্বোল পয়েন্ট বলে মনে হয়েছে। কেননা শাহাদাত গল্পের একটি মুখ্য চরিত্র।
গল্পটি যদি বর্তমান প্রক্ষাপটে লেখা হয় তবে বিরোধী দলের ছাত্রনেতা হিসেবে শাহাদাতকে আমি জাতীয় পার্টির বলে মনে করবো। কেননা নানান চড়াই উতরাই পেরিয়ে বিরোধী দল এখন জাতীয় পার্টি।
অবরোধ পালন করছে দেশের তৃতীয় শ্রেনীর একটি দল বিএনপি।
আজব একটি বিষয় আমি লক্ষ্য করলাম আমার নিজের কোনো লেখায় আমি ভুল বানান ধরতে পারিনা অথচ অন্য জনের ভুল বানান গুলো আমার চোখে আটকে যায়। হতে পারে আমি হয়তো অন্যের লেখা যতটা মনোযোগ দিয়ে পড়ি নিজের লেখায় ততটা মন দেই না।
সব ছাপিয়ে গল্পটা কিন্তু অসাধারণ হয়েছে। গল্পে ফুটে উঠেছে গণতান্ত্রিক অবক্ষয়ের কথা যে গণতন্ত্র শব্দটি আমাদের মত সাধারণ মানুষের কাছে এখন একটি বিষ ফোঁড়ার নাম।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আমার নিজের কাছেও মনে হয়েছে শাহাদাত কে পরিচয় করিয়ে দেয়া উচিত। কিন্তু বেশি বড় হয়ে যাচ্ছিল।
প্রথমে ১নং ও ৩নং লিখি এর পর দেখি ভাল লাগে না তখন ২নং লিখি আর কেন যেন মনে হল তাই ৪ নং এ মিঠুর স্টাটাস চলে আসলো।
বানান ভুল আমার পুরানো বদ অভ্যাস , ঠিকই হয় না! pharmacie belge en ligne viagra
আর জাতীয় পার্টিকে আমি মুলত সরকার বিরোধী দের বিরোধী দল বলেছি, প্রথমে এর উল্লেখ আছে। আরও পরিষ্কার করার প্রয়োজব ছিল বুঝলাম।
ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ,
বহু দিন পর লিখতে পেরে আমি খুশি।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
বহু দিন পর জয়ের লেখা সুন্দর একটি গল্প পড়ে আমিও খুশি।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
অর্ফি বলছেনঃ
propranolol hydrochloride tablets 10mgশালা নাস্তিকের বাচ্চা মালাউন
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
cialis 10 mg costoধন্যবাদ পড়ার জন্য ও মন্তব্যের জন্য।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
বিপ্লব ঘটায়া দিলি জয়…
তোর আগের যে কোন গল্পের চেয়ে বক্তব্য,ভাষা আর বুননে চোখে পড়ার মত উন্নতি… আর লাস্ট লাইনটার তো জুড়ি নেই…
শালা নাস্তিকের বাচ্চা মালাউন
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ……
ইমরান হোসেন বলছেনঃ
গণতন্ত্র ও বর্তমান প্রেক্ষাপট javascript:grin(‘:sad:’)
লেখাটা অসম্ভব ভালো হয়েছে জয় , মূলত ৪নংটা খুবই আকর্ষণীয় ছিল
দুরন্ত জয় বলছেনঃ sito sicuro per comprare cialis generico
ধন্যবাদ, পড়ার জন্য।
আচ্ছা আপনি কি আমার পরিচিত কেউ?
ইমরান হোসেন বলছেনঃ
আমি ইমরান ফ্রম ধানমন্ডি বয়েজ javascript:grin(‘:smile:’)
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
অহ! তুই। দোস্ত ধন্যবাদ…… viagra lowest price
চারুলতা বলছেনঃ
গল্পটা অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক ভাল লাগলো।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ………
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ…
আজাদ বলছেনঃ
গল্পটা ভাল লাগলো।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
silnejsie ako viagraজেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ……
হুমায়ুন রনি। বলছেনঃ
ছোট বাট সময় উপযোগী ছোট। নাইস
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
শেষের ছোটটা কি আমায় সম্বোধন নাকি প্রথম ছোটটা?
রনি ভাই ধন্যবাদ…
অপার্থিব বলছেনঃ
গল্প ভাল লেগেছে। শেষটা খুবই ভাল ছিল।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ……
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
প্রথমত জয় তোমার অন্য গল্পের তুলনায় এই গল্প সম্পূর্ণ ভিন্ন ধর্মী। তোমার উন্নতি হচ্ছে।
গল্পটি ভাল হয়েছে। বিশেষত শেষের অংশ।
আর একটু মনে হয় গুছিয়ে লেখা যেতো।
সর্বোপরি গল্পটি ভাল হয়েছে।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ আপু। হ্যাঁ আমি চেষ্টা করব আরও শুধরে নিতে ।
অন্তিম গোধুলী বলছেনঃ
সত্যি কথা বললেই নাস্তিক। আর শেষ পর্যন্ত মালাউন।
চমৎকার লিখেছেন।
শেষটুকু তো অসাধারন ছিল।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ diflucan 150 infarmed
এটাই তো হচ্ছে!!
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
mahmuhul hasan বলছেনঃ
চাইলে আরেকটু গুছিয়ে লিখতে পারতি বন্ধু।
যাই হোক, খুব ভালো লাগলো লেখাটা পড়ে।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পড়ার জন্য ধন্যবাদ ,
এই গুছিয়ে লিখতে এত চেষ্টা করি পারি না !!
অসীম নন্দন বলছেনঃ cialis 20 mg prix pharmacie
খুব ভালো। তবে তোর গল্পগুলোর থিম ভালো কিন্তু গল্পটাকে তুই ঠিকঠাক গোছাতে পারিস না। নিজের অনেক মতামত তুই এই গল্পটায় দেয়ার চেষ্টা করেছিস। এটা ভালো লক্ষ্মণ। গল্পের মূল উপজীব্য হচ্ছে কাহিনীর মাঝে জীবনবোধ ফুটিয়ে তোলা। আর সেই জীবনবোধটা এত সূক্ষ্মভাবে ইঞ্জেক্ট করতে হবে যেন পাঠক পড়ার সময় বুঁদ হয়ে যায়। well done and keep it up
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
এই গুছাতে পারি না বলেই তো আফসোস!!
জয়তি বলছেনঃ
এতো প্রাক্টিক্যালি লিখেছো নিজের মন্তব্য আর কি দিবো !
অসাধারন …
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পড়ার জন্য ধন্যবাদ…
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
অনেক ভাল হয়েছে। উপদেশ স্বরূপ বলব , পত্রিকার নাম গুল আসল নাম থেকে এক্তু ঘুরিয়ে দাওয়ার জন্য। মান হানি মামলা দিলে কি করবেন
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
লেংটার নাই বাটপারের ভয়
Bipul বলছেনঃ
খুব ভালো লাগলো
cd 17 clomid no ovulation
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পড়ার জন্য ধন্যবাদ…