কামরূপ কামাখ্যা ও একটি পৌরাণিক কাহিনী- পর্ব আহার পূঁজা ও যোনী পূঁজা।
28530
বার পঠিত viagra en ukপুর্বেই বলা হয়েছে কিভাবে কাম দেবতা তাঁর অভিশাপ মোচন করতে স্ত্রী রতীর সাথে নীলাচল পর্বতে আসেন এবং সতীর যোনী মন্ডল প্রস্তর খন্ড আকারে খুঁজে পান।স্বামী স্ত্রী উভয়েই প্রবল ভক্তি ও শ্রদ্ধায় সতীর যোনী মন্ডলের পূজা করতে থাকেন এবং অবশেষে কামদেব অভিশাপ মুক্ত হয়ে তাঁর রূপ ফিরে পান।পরবর্তীতে কামদেবের নাম অনুসারেই অঞ্চলটির নাম হয় কামরূপ আর শিব পত্নী সতীর আরেক নাম কামাখ্যা।দুজনের নাম মিলে তখন হয়ে যায় কামরূপ কামাখ্যা।কাম দেবতা এখানে কামাখ্যা মাতার মন্দির স্থাপন করেন।কথিত আছে যে সকল সাধক এই মন্দিরে স্থাপিত কামাখ্যা দেবীর সাধন ও ভোজন করেন তাঁরা জগতের তিনটি ঋন পিত্রঋন,ঋষিঋন এবং দেবীঋন থেকে মুক্তি লাভ করেন।
(মাতা কামাখ্যা মন্দীরের ভক্তবৃন্দ)
কামাখ্যা মন্দীর একটি বিশেষ কারনে জগত খ্যাত।আর এই বিশেষ কারনটি হল এখানে প্রতি বছর বর্ষাকালে আম্বুবাচী মেলার আয়োজন করা হয়।বর্ষাকালে কামাখ্যা মন্দিরের মুল বেদী হতে নিরন্তর জলের প্রবাহ বইতে থাকে। তিন দিনের জন্য এই জল ধারা লাল বর্ণ ধারন করেন।কথিত আছে এই লাল বর্ণ কামাখ্যা মায়ের ঋতুশ্রাব।এই তিন দিনের জন্য মন্দীরের মূল ফটক বন্ধ থাকে।তখন সকলের জন্যই মন্দিরে ঢোকা সম্পূর্ন নিষিদ্ধ।একবার এক পুরোহিত নিয়ম অমান্য করে মন্দিরে ঢুকলে সাথে সাথে তাঁর দুই চোখ অন্ধ হয়ে যায়।ঋতুশ্রাব অবস্থায় মাতা কামাখ্যা কারো সাথে দেখা করেন না।তবে মূল ফটকের বাইরে আম্বুবাচী মেলার উৎসব ও অন্যান্য পূজা আর্চনা চলতে থাকে।এর মধ্যে একটি হল আহার পূজা।
(আহার পূজায় ভক্তবৃন্দ)
আহার পূজা দিতে হয় একজন তন্ত্র মন্ত্রে দীক্ষিত তান্ত্রিক দিব্য জনকে।যিনি আবার কাম দেবের বিশেষ আশির্বাদপুষ্ট।কাম দেব ছিলেন কামের দেবতা।যিনি কাম কলার একান্নটি কৌশল নির্ধারন করেন।যার উল্লেখ আছে প্রাচীন কামসূত্র গ্রন্থে।মন্দিরের দেয়ালে পাথরে খোদাই বিভিন্ন ভঙ্গিমায় কামের বিভিন্ন সূত্রের মূর্তিই এর দৃষ্টান্ত।তান্ত্রিকরা কামদেবের সাধন ভোজনে কাম কলার তন্ত্রে মন্ত্রে দীক্ষীত হোন ও আশির্বাদ প্রাপ্ত হোন। এই সময় এরা সম্পূর্ন নগ্ন হয়ে মন্দিরে অবস্থান করেন। ভক্ত নারী ও পুরুষ তাঁদের নিজ হাতে আহার করিয়ে থাকেন।তখন তাঁদের জীবন্ত লিঙ্গেরও পূজা হয়ে থাকে।তাঁদের ঘিরে কীর্তন হয় ও মন্ত্র পাঠ হয়।তান্ত্রিকরা দিগম্বর অবস্থাতেই সমস্ত উৎসব কাল মন্দিরের বাইরের সমস্ত জায়গায় ঘুরে ফিরেন।বিভিন্ন বাসনা নিয়ে আসা কিছু নারী তাঁদের কৃপা ও আশির্বাদ লাভের আশায় এই সকল তান্ত্রিকদের সাথে সহবাসে লিপ্ত হন।পুরুষ তান্ত্রিকদের পাশা পাশি অনেক নারী তান্ত্রিকদেরও দেখা যায়।পুরুষদের ন্যায় তাদেরও অবাধ নগ্ন বিচরন।পুরুষ ভক্তরা ঐ সকল দিব্যতা অর্জনকারী নারীদের যৌন সুখে তৃপ্ত করতে পারলে তাঁরা সেই সকল পুরুষ ভক্তদের তন্ত্রে মন্ত্রে দীক্ষিত করে তুলতেন।তবে এখন আর আগের মত তাঁদের প্রকাশ্য জনসম্মুখ্যে দেখা যায় না।
( Popular Hindi film actress Parveen Babi, who dazzled Bollywood fans with her trend-setting glamour, was found dead at her residence on January 22, 2005.)
কথিত আছে ভারতের এক সময়ের বিখ্যাত অভিনেত্রী পারভিন ববী কামরূপ কামাখ্যায় তন্ত্র মন্ত্রে দীক্ষীত হয়ে তান্ত্রিক বিদ্যা অর্জন করেছিলেন।পরবর্তীতে তিনি অবশ্য মানসিকক স্থিতি ধরে রাখতে পারেন নাই।
(সাম্প্রতিক কালের যোনী পূজা)
উৎসবের প্রধান আকর্ষণ যোনী পূজা।পূজাটি সম্পুন্ন করেন একজন পুরোহিত।এই সময়ে একজন নারীকে সম্পুর্ণ নগ্ন অবস্থায় দেবীর শক্তি পিঠের উপর দুই পাশে দুই পা দিয়ে শক্তি পিঠের যোনী মূল নারীটির যোনী বরাবর স্থির রেখে দুই হাত হাটুর উপর রেখে বসানো হয়।এই সময় পুরোহিত পবিত্র জলে নারীর বিভিন্ন অঙ্গ মন্ত্র পাঠে ধৌত করে দেন। পুরোহিত তাঁর ডান হাতে বৃদ্ধা ও কনিষ্ঠা আঙ্গুলী ভাজ করে পরবর্তী তিন আঙ্গুল দন্ডায়মান রেখে নারীর যৌনাঙ্গ মন্ত্র পাঠে মৈথুন করেন যতক্ষন না নারীর কাম রস বের হয়ে আসে।কাম রস শক্তি পিঠে পতিত হলে নারী দেহ নিস্তেজ হয় ও দেহ পবিত্রতা লাভ করে।নারী মা কামাখ্যাকে মনে মনে আবাহন করেন।নারীর পবিত্র দেহে তখন মা কামাখ্যা আবর্তিত হোন।পুরোহিত তখন পরম ভক্তিতে মন্ত্র পাঠে নারীর যোনী পবিত্র পানীতে ধৌত করে দেন।নারীর যোনী বরাবর একটি প্রদীপ জালানো হয়।এই সময় মন্দিরে উপস্থিত বিভিন্ন বয়সের প্রাপ্ত বয়ষ্ক সাধারন নারী ও পুরুষ ভক্তরা তাকে পূজা অর্চনা দিয়ে থাকেন।পুজা ও মন্ত্র পাঠ চলে দীর্ঘক্ষন ধরে।একজন একজন করে ভক্তরা ফুল চন্দনে প্রনাম করে যায়।উক্ত নারীটি তখন স্বয়ং কামাখ্যা মা।তাঁর উপর তখন বিশেষ শক্তির আবির্ভাব ঘটে।তিনি ভক্তদের আশির্বাদ করেন।
(মন্দীরে পাথরে খোদাই করা ভাষ্কর্য)
এর পর কামাখ্যা মার মুল বেদীতে একটি কন্যা শিশুকে বলি দেয়া হয়।এতে কামাখ্যা মা সন্তুষ্টি লাভ করেন।পূজা রত নারীটির উপর তান্ত্রিক শক্তি তথা কাম ও কলা শক্তি, বশিকরন শক্তি, বান শক্তি, সৌন্দর্্যয ও মায়া শক্তি, জাদু শক্তি, মোহিত করন শক্তি, ধ্বংস শক্তী প্রাপ্ত হয়।এইতো কিছুদিন আগের কথা, ২০১৪ এর মে মাসে এমনি এক পূজায় এক কন্যা শিশুকে বলি দেয়ার উদ্যেশ্যে মাত্র পাঁচশত রূপিতে বিক্রি করে দেয়া হয়েছিল।আসাম রাজ্যের পুলিশ খবর পেয়ে তরিত সংশ্লিষ্ট সকলকে গ্রেপ্তার করে।ঘটনাটি সাম্প্রতিক সময়ে বেশ আলোচিত হয়েছিল।যাই হোক যা বলছিলাম, বলি দেয়া কন্যা শিশুটির রক্ত সোনা,রুপা ও তামার মিশ্রনে এক ধরণের বাটিতে করে পূজারত নারীটির মাথায় ঢালা হয় এবং সেই রক্ত দিয়ে তাঁর কপালে তিলক ফোঁটা দেয়া হয়। can levitra and viagra be taken together
(মন্দীরে পাথরে খোদাই করা ভাষ্কর্য)
পূজা শেষে নারীটি যে কোনো একজন নারী অথবা পুরুষ সৌভাগ্যবান ভক্তকে বেছে নেন এবং মন্দীরের অন্য একটি কক্ষে তাঁর সাথে কাম লিলায় মত্ত হোন।এই কাম লিলা দুই ধরণের হয়ে থাকে।এক সমকাম ও দুই বিপরীত লিঙ্গ কাম।নারীটি যখন অন্য সৌভাগ্যবান নারীকে কাম লিলায় আমন্ত্রণ জানান তখন সেটা হয় সমকাম।আর যখন ভিন্ন লিঙ্গের সৌভাগ্যবান পুরুষকে আমন্ত্রণ জানান তখন সেটা হয় বিপরিত লিঙ্গ কাম।এই ঘটনা থেকেই প্রমানিত হয় সমকামী প্রথার ধারনা নতুন কিছু নয়।মন্দীরের পাথরে খোদাই করা সমকামের কিছু মূর্তিও সেই সাক্ষ্যই দিয়ে থাকে।তখনকার সময়ে সমকাম ছিল একটি স্বাভাবিক ঘটনা।এছাড়াও কামসূত্র গ্রন্থে সমকামিতার বেশ কিছু কাহিনীর বর্ণনা পাওয়া যায়।কথিত আছে কামদেব ও তার স্ত্রী রতী উভয়েই সমকামিতায়ও বিশেষ পারদর্শী ছিলেন।
(মন্দীরে পাথরে খোদাই করা ভাষ্কর্য)
তিন ধরণের তান্ত্রিক শক্তি প্রাপ্ত নারী পুরুষ কামরূপ কামাখ্যায় দেখতে পাওয়া যায়।তাঁরা যথাক্রমে রতী, অঘোরী ও সতী। রতী লাল বসন ধারন করেন, অঘোরীদের বসন হয় কালো আর সতীদের বসন হয় সাদা। আগামী পর্বে অঘোরীদের শক্তি নিয়ে আলোচনায় আবারও আমি ফিরে আসবো।ততদিন সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন এই শুভ কামনায়।
(চিত্রে তান্ত্রিক মন্ত্র পাঠে কামসূত্রের দীক্ষা দিচ্ছেন)
“ওঁম কাম দেবায় নেত্র দর্শনায় উত্তাং কুরু কুরু স্বহা”
প্রথম পর্বটির লিংক নিচে দেয়া হল।
http://sovyota.com/?p=5176
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
সেই রকম একটা সিরিজ। আই অ্যাম লাভিং ইট। কিপিটাপ!!
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
নিরন্তর ভালোবাসা রহিলো আপনার মন্তব্য ও পাঠে।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
buy kamagra oral jelly paypal ukপ্রথম পর্বটির লিংক নিচে দেয়া হলঃ
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
তন্ত্রে মন্ত্রে লিংক গায়েব। কেবল তান্ত্রিক দিব্যজনেরাই লিংকটি দেখতে পাবে।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
মিয়া আপ্নে দেখি একটা অভিশাপ
ত্রাত্রি লিংক বাইর কইরা দেন…
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
“ওঁম হিম ক্রিম চামুন্ডায় নমঃ”
আগামীকাল সূর্য উদয়ের পুর্বেই ডন কালো বিড়াল হয়ে যাবে।
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ metformin synthesis wikipedia
হাহাহা… মজা পাইছি
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
উত্তেরি…… কিছুই জানতাম না এগুলো……
শিশু বলি দেয়া হয় বলেন কি!
কি অবস্থা!!!
ভাই নেক্সট পর্বের অপেক্ষায়……
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
“মোকারণসামগ্র্যাং ভক্তিরেব গরীয়সী।
স্ব স্বরূপানুসন্ধানং ভক্তিরিত্যভিধীয়তে।”
স্বাত্মত্ত্বানুসন্ধানং ভক্তিরিত্যপরে জগুঃ ॥
অর্থাৎঃ মোকের সাধনসমূহের মধ্যে ভক্তিই শ্রেষ্ঠ। নিজের স্বরূপ চিন্তনকে ভক্তি নামে অভিহিত করা হয়ে থাকে। কেহ কেহ বলেন, আত্মার ও পরমাত্মার তত্ত্ববিচারের নামই হলো ‘ভক্তি’। এক কথায় নিজের স্বরূপকে জানার যে অপার সাধনা তাকেই ‘ভক্তি’ বলে।
ভক্তি বইলা একটা কথা আছে এইটা জানোসতো? thuoc viagra cho nam
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
সভ্যতা কি তবে একজন ধর্ম বিশারদ পেতে যাচ্ছে। কথায় কথায় মন্ত্র!!
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
half a viagra didnt workগুগোলে সার্চ দিলে এমন হাজার হাজার মন্ত্র অর্থ সহ পাওয়া যায়রে। তখন আমার মত ছিরু দাসও পন্ডিত হইয়া যায়। এইটা আমার দোষ না যারা বাংলা মদের মত মন্ত্র সাপ্লাই করে তেনাগো দোষ।
চারুলতা বলছেনঃ
কি বিভৎস কর্মকান্ড। এমনো পৃথিবীতে হয়? পুজাকি এমন করে হয়? কামাক্ষায় সব পাগলেরা থাকে।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
আপনার মন্তব্য ও পাঠে আপনাকে নিরন্তর শুভকামনা।
illetirate বলছেনঃ
go research on Alister Crowly u ll understand its a devil’s work.
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
what mean’s by devil’s work please explain clearly? i also read alister crowly’s black magic. thanks a lot for your comment.
তারিক লিংকন বলছেনঃ
চমৎকার শিক্ষণীয় কিছু বিষয় তুলে ধরছেন। আমাদের দেশে এইসব পড়লেই নাকি মানুষ খারাপ হয়ে যায় কিন্তু না পড়ে যে কৌশরে আর শৈশবে বাচ্চাগুলো এই বিষয়ে অশিক্ষিত থেকে যায় এবং মাঝে মাঝে দুর্বিষহ দিনযাপন করে। এইটা একটা পার্ট এছাড়াও আপনার কাছ থেকে এই বিষয়ক জ্ঞানগর্ভ পোস্ট আশাকরতে পারি যা উঠতি তরুনদের সঠিক জ্ঞান দিবে…
ভাল থাকবেন…
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
ড.রুপাক নাথ এর শক্তিপথ গ্রন্থে প্রাচীন যোনী পূজার একটি বিস্তারিত বর্ণনা পাওয়া যায়। আজ পর্যন্ত যারাই এই বিষয়টির উপর লিখেছে তাঁদের মধ্যে কিছুটা ভিন্নতা লক্ষ করা যায়। কারো কারো মধ্যে অতি বিশ্বাস ও ভক্তি লক্ষ করা যায় আবার কেউ কেউ নিছক কুসংষ্কার মেনে লিখেছে।একই জিনিস কেউ যখন বিশ্বাস করে আর অন্য একজন অবিশ্বাস তবে তাঁদের মধ্যে পার্থক্য থাকবেই। আমি বিশ্বাস বা অবিশ্বাস কোনোটাই করিনি। জাস্ট বিভিন্ন লেখা থেকে থ্রিল গুলো নিয়েছি। পূজায় একটি অংশকে অনেকেই শয়তানের পূজার সাথে সাদৃশ্য ভাবতে পারেন। মোটেও তা নয়। এটাকে আপিনি পৃথক করতে পারেন কল্যানকর ও অকল্যানকর হিসেবে। যদিও উভয় পূজাতেই ত্যাগ, বিসর্জন ও সাধন বিদ্যমান। মুলত কোনো কোনো অঘোরী সম্প্রদায় এই শয়তানের পূজারক হয়ে থেকে। তবে তখন তাঁদের প্রতিমা হয় কালী।
আপনি জ্ঞ্যানের কথা বললেন। পোস্ট পড়ে কখনও কেউ জ্ঞ্যানী হতে পারেনা।জ্ঞ্যান হল আত্বিক। আত্বাকে স্থির রেখে সাধনেই জ্ঞ্যানের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়। বাকিটা কেবল ধারণা নিতে পারেন।
আপনার পাঠে ও মন্তব্যে নিরন্তর ভালোবাসা।
পথ হারা পথিক বলছেনঃ
চমৎকার তথ্যবহুল।ঠিক এমনি একটি প্রবন্ধ পড়েছিলাম ড নিরঞ্জন ঘোষ এর লেখায়। অনেকদিন পর তা আবার মনে পড়ে গেল।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
নিরঞ্জন ঘোষের কোনো লেখা আমি পড়িনি। আপনার কাছে ভাল লেগেছে এই সান্তনা। আপনার মন্তব্য ও পাঠে নিরন্তর ভালোবাসা নিবেন।
চারুলতা বলছেনঃ
আমার একটা প্রশ্ন ছিল। আপনি উপরের এক মন্তব্যে বলেছেন – পূজায় একটি অংশকে অনেকেই শয়তানের পূজার সাথে সাদৃশ্য ভাবতে পারেন। মোটেও তা নয়। এটাকে আপিনি পৃথক করতে পারেন কল্যানকর ও অকল্যানকর হিসেবে। যদিও উভয় পূজাতেই ত্যাগ, বিসর্জন ও সাধন বিদ্যমান।
আবার আপনি আপন্র পোস্টের এক যায়গায় উল্লেখ করেছেন ধ্বংস শক্তি প্রাপ্তির কথা। দুইটা দুই রকম হয়ে গেলোনা? ধ্বংসই তো অকল্যান।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
শ্রী কৃষ্ণ যখন অর্জুনকে বললেন ধ্বংস কর অর্জুনও ঠিক আপনার মতই অবাক হয়েছিলেন। শ্রী কৃষ্ণ তখন অর্জুনকে বললেন, যতক্ষণ না অধর্মকে তুমি ধ্বংস না করবে ততক্ষণ ধর্ম নবরূপে সৃষ্টি লাভ করবেনা। ধ্বংস সৃষ্টির আরেক রূপ। পোস্টে সেই ধ্বংস শক্তি প্রাপ্তির কথাই বলা হয়েছে। যা কল্যানকর কাজে ব্যাবহার হবে।
চারুলতা বলছেনঃ
আর যে কন্যা শিশুটিকে বলি দেয়া হল সেটা কেমন কল্যানকর?
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
সেটা বিভিন্ন ধর্মে বিভিন্ন রকম ভাবে আছে । কোথাও ত্যাগ, কোথাও বিসর্জন বা কোথাও কোরবানি। হজরত ইব্রাহিমও তাঁর প্রিয় সন্তানকে আল্লাহর নামে কোরবানি দিতে উদ্যত হয়েছিলেন। ধার্মিকেরা ভাবে এরূপ করলে হয়তো ঈস্বর সন্তুষ্ট হবে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ঈশ্বরই তা করতে বলেছেন। আমার পোস্টের শিরনামেই দেয়া আছে এগূলো সব পৌরাণিক কাহিনী। আপনিতো দেখি সব সিরিয়াসলি নিয়ে নিয়েছেন। আধুনিক বিজ্ঞান এর কিছুই মানেনা।ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য।
চারুলতা বলছেনঃ
কেষ্ট বাবু বলছেনঃ
মাথা ঘুরিয়া বমি আসিবার সম্ভাবনা দেখা দিল। এ আমি কি পড়িলাম। কি কি দেখিলাম। চোখে ছানা ভরিয়া গেল। এখন দৃষ্টিও কেমন ঝাপসা হইয়া আসিয়াছে।ক্ষমা কর প্রভু ক্ষমা কর আমায়।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
কেষ্টবাবুর কোন অনুভূতি দণ্ডে আঘাত লাগলো না তো?
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
কেষ্ট বাবু মনে হয় লজ্জা পাইছে।
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
অনুভূতিরও কি দন্ড আছে!!
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
কস কি মমিন? অনুভূতির দণ্ডের চেয়ে অনুভূতিপ্রবন বস্তু এই ত্রিভুবনে নাই। বড়ই গরম জিনিস, যখন তখন খাড়ায়া যায়…
কেষ্ট বাবু বলছেনঃ
বড় ভাই মাইকেল আপনি এক খান চিজওরে ভাই।
কেষ্ট বাবু বলছেনঃ
দাদা অনুভূতি আছিল ঠিকই কিন্তু আঘাত লাগেনাই।
চারুলতা বলছেনঃ
capital coast resort and spa hotel ciproআজাদ বলছেনঃ
আপনারত ভাইয়া সু সংবাদ রে ভাই। এক বয়াম আচার নিয়া বইসা যান। এই সময় একটু আচার খাইলে ভাল লাগব। আমার প্রতিবেশী ভাবীরও প্রথম প্রথম এরকম লাগছিল।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
বলেন কি?
কেষ্ট বাবু বলছেনঃ
আজাদ দা ভাবীর পার্সোনাল ব্যাপারগুলা নিয়া দেখি আপনার বেশ আগ্রহ ছিল। ঘটনাটা কি?
আজাদ বলছেনঃ
দেবর ভাবীদের নিয়েই আগ্রহ দেখাবে কেষ্ট বাবুদের নিয়ে নয়।
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
কেষ্ট বাবুর জন্য হতাশা অনুভূত হইতেছে।
কেষ্ট বাবু বলছেনঃ
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
আমি কৃতজ্ঞ অন্তত দুইজনের কাছে যারা নারীত্বের উর্দ্ধে উঠে একজন মানুষ হিসেবে আমাকে প্রশ্নের সম্মুখীন করেছেন। যদিও প্রিয় ব্লগার ফাতেমা জোহরার বড় বড় চোখের প্রশ্ন গুলি অ আ ক খ তে রুপান্তরিত হলে আরো বেশী কৃতজ্ঞ হতাম।
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
এইরকম সাহিত্যিক কমেন্টের শানে নুযুল বুঝিতে ব্যর্থ হইলাম!
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
চারুলতা বলছেনঃ
আজাদ বলছেনঃ
অসাধারণ একটা পোস্ট পড়লাম কারাগার ভাই। সরাসরি প্রিয়তে নিয়ে নিলাম।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
আপনার মন্তব্য ও পাঠে নিরন্তর ভালবাসা ও কৃতজ্ঞতা।
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
কামসূত্র ব্যাপারটা নিয়ে আপনার কাছে সচিত্র প্রতিবেদন সহ একটি পোস্ট আশা করছি। acquistare viagra in internet
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
ভাবতেছিলাম অঘোরী আর নাগা সন্নাসীদের নিয়া লিখবো আপনি এর মধ্যে কামসূত্র ঢুকাই দিলেন?
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
পোলার আগ্রহ দেখছ?
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
কেষ্ট বাবু বলছেনঃ
শ্রদ্ধেও বড় ভাই আপনি আমারে না চিনলেও আমি আপনারে অনেক আগে থেইকাই চিনি। আপনার ঐতিহাসিক লেখা গুলা আমারও খুব ভাল লাগে। আমার মন্তব্যে আপনি ভুল বুঝবেননা। আপনারে এই ব্লগে দেইখাই আমারও এইখানে আসা। মন্তব্যটায় আমি একটু মজা করছি মাত্র। মজা করাটা কিন্তু আপনার থেইকাই শেখা। এইবার চিনতে পারছেন?
চারুলতা বলছেনঃ
তেল কত প্রকার ও কি কি
wirkung viagra oder cialis
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
আপনি কি চিনতে পারার কোনো ক্লু দিয়েছেন? না ভাই এভাবে কাউকেই চেনা সম্ভব না। আপনার নামটাও আমার কাছে নতুন। আর কাকে দেখে আপনি সভ্যতায় আসছেন এটা না বল্লেও পারতেন। এ ধরণের কথায় আমি বিব্রত বোধ করি। আপনারও তো একটা ব্যাক্তিত্ব বোধ আছে তা নয় কি? যাই হোক আপনার ভাল মন্দ দুই অনুভূতির কথাই তুলে ধরতে পারেন। এতে আমি কিছুই মনে করি নাই। তবে পোস্ট সংক্রান্ত যে কোনো আলোচনাকে আমি স্বাগত জানাই।
সভ্যতায় আপনাকে স্বগতম।
কেষ্ট বাবু বলছেনঃ
বড় ভাই স্বাগতম দিলেন না স্বগতম কিছু বুঝলামনা!
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
যেইটা বুইঝা নেন।
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
জটিল পোষ্ট কারাগার ভাই, ফেসবুকে এ নিয়ে ক্যাচাল দেখে পড়ার লোভ সামলাতে পারিনি।
তবে নিজেকে এখন কামদেব মনে হচ্ছে।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
পোস্ট তো দেখতেছি ব্লগে, ফেসবুকে ক্যাচাল হইল ক্যামনে?
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
কারাগার ভাইয়ের প্রফাইলে গেলেই কিলিয়ার হয়ে যাবেন
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
ফেসবুক প্রোফাইল?
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
আপনার মন্তব্য ও পাঠে নিরন্তর ভালোবাসা। তবে নিজেকে কাম দেব ভাবছেন এটাতে কিছুটা সঙ্কিত। স্ত্রী রতীকে খুঁজে পেয়েছেনতো?
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
কি আসে যায় পাওয়া না পাওয়ায়, আমি আত্মকামী মানুষ।
আর আমি যদ্দুর জানি, শীবলিঙ্গে নারী যোনীর অংশ ও বিদ্যমান, যে অবকাঠামোর পূজা করা হয় তা দুটি লিঙ্গের মিলন মুহূর্তের প্রতিরূপ।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
কি আসে যায় পাওয়া না পাওয়ায়, আমি আত্মকামী মানুষ।
-বাহ চমৎকার।
আর আমি যদ্দুর জানি, আমার লেখার কোথাও শিব লিঙ্গ পূজার উল্লেখ নাই। তবু শিব লিঙ্গের একটা গল্প বলি। শিব লিঙ্গের একটা গল্প এমন,
একবার শিব ও মা দুর্গা কাম লিলায় মত্ত। তখন শিব এতটাই উত্তেজিত যে শিব তো আর দুর্গারে ছাড়েনা। এদিকে দুর্গার অবস্থা ডাইল ভর্তা। বেচারী টিকতে না পেরে মনে মনে বিষ্ণুরে ডাকতে শুরু করল। বিষ্ণু তখন তাঁর সুদর্শন চক্রের আঘাতে দুর্গার যোনী সহ শিব লিঙ্গ দিলো কাইটা। বিষ্ণুর এই ব্যাপারটা আমার কাছে খুব বিরক্তিকর। কথায় কথায় তাঁর সুদর্শন চক্র দিয়া কাটা কাটি করে। যাই হোক সেই তখন থেইকাই দুর্গার যোনীতে শিব লিঙ্গ আটকাইয়া আছে। আজব আজব সব কাহিনী।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আসলেই আজিব!!!
নির্ঝর রুথ বলছেনঃ
শিবলিঙ্গ পূজার ব্যাপারে জানতাম। কিন্তু যোনী পূজার ব্যাপারে এই প্রথম জানলাম।
ধন্যবাদ দাদা!
বলি দেওয়ার ঘটনা না থাকলে একটিবার চেষ্টা নিতুম পূজা গ্রহীতা হওয়ার
…………………………………………………………………………………………………………
প্রথম পর্বে যা বলেছি, এখানেও তাই বলছি – বানানের দিকে লেখকের বাড়তি মনোযোগ চাই!
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
দেবী রুথ ওটা আহার পূজা ছিল শিব লিঙ্গ পূজা নয় যেখানে জীবন্ত লিঙ্গ পূজা একটি অংশ মাত্র। আপনার মন্তব্য ও পাঠে নিরন্তর ভালোবাসা।
নির্ঝর রুথ বলছেনঃ
নহে দাদা, আমি আপনার পোস্টের কথা বলছি নে। আমি বলছিলুম হিঁদু মেয়েরা যে যোগ্য বর পাওয়ার জন্য শিবলিঙ্গ পূজা করে, সেটা জানতাম। কিন্তু নারী লিঙ্গেরও যে পূজা আছে, এটা জানতাম না।
পুরুষতান্ত্রিক সমাজ পুংলিঙ্গের পূজা রেখে নারীলিঙ্গের পূজা বিলুপ্ত করে দিয়েছে
আবার প্রচলিত করা হউক এই পূজো আচ্চা। তবে বলিদানের অংশটুকু বাদে
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
পুরুষতান্ত্রিক সমাজ পুংলিঙ্গের পূজা রেখে নারীলিঙ্গের পূজা বিলুপ্ত করে দিয়েছে
আবার প্রচলিত করা হউক এই পূজো আচ্চা। তবে বলিদানের অংশটুকু বাদে।
- যথার্থ।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
হাহাহা নির্ঝর দি মজা পেয়েছি
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
প্রতিটা লেখকেরই নিজস্ব একটা স্টাইল থাকে। যা থেকে চেনা যায় এই লেখাটা এই লোকেরই। আমার স্টাইল হল লেখায় বানান ভুল করা। এতে আমি গর্ববোধ করি। আরে যেই লেখায় গোটাকয় বানান ভুল নাই সেই লেখা আবার লেখা হল নাকি? বোকা দেবী রুথ।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
metformin tabletউত্তেরি!! আপিনে কি bnnc এর মধ্যকার লোক! গ্রামের বাড়ি কই? all possible side effects of prednisone
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
will i gain or lose weight on zoloftদেওহাটি, গোয়াহাটা।
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
ছোটবেলায় হাট হাজারে হকারের “জালসা”য় আমার নিয়মিত আনাগোনা ছিল, কারন আমার বাড়িটা ঠিক হাটের উপরে। জানালা খুললে বাজার দেখা যায় এ রকম অবস্থা! এই রকম জলসা গুলোতে আধা ক্ষয়ে যাওয়া অনুজ্জ্বল সাদাকালো কিছু ছবি দেখানো হতো। সেটা দেখানোর আগে একবার তোড়জোড় করে বাচ্চা কাচ্চাদের বের করে দেওয়া হতো, তাতে দেখার লিপ্সাটা আরও কয়েকগুন বেড়ে যেত। তো ক্লাস ফাইভের সময় একরূপ কামরূপ কামাক্ষ্যা’র নেংটু ছবি দেখতে গিয়ে চাচার হাতে ধরা খেয়ে বাবার হাতে আধমরা। কিন্তু ঐ রুপকথার মতো কামরূপ কামাক্ষ্যা’র কাহিনী আমাকে অন্য এক স্বপ্নিল জগতে নিয়ে যেত, মারের ভয় করলে চলে?
আজ এই মধ্য বয়সে এসে আপনার এই পোস্ট পড়ে কামরূপ কামাক্ষ্যা সম্পর্কে মোটামুটি ধারনা লাভ করতে পারলাম। যদিও এই ইতিহাস গুলোর বেশিরভাগ’ই আমি বুঝতে পারিনি,আসলে আমায় সেটা খুব বেশি টানে না কিন্তু সেই স্থান সম্পর্কে এবং তাদের জীবনযাত্রা সংস্কার আচার পুজা ইত্যাদি বিষয়ে আপনার বর্ণনা পড়ে মনে হচ্ছে যেন কতকাল আপনি সেখানে ছিলেন! একজন লেখকের এমন হৃদয়গ্রাহী বর্ণনা একজন পাঠককে এটা ভাবতে বাধ্য করে। একটা বিষয়ের কতটা ভিতরে ঢুকে গেলে একজন লেখক এ রকম একটা অসাধারন প্রবন্ধ লিখতে পারে সেটা একজন লেখক মাত্রই বুঝতে পারবেন। একজন পাঠক হিসেবে সে অনুভুতি বর্ণনা করা দুঃসাধ্য।
আপনি লেখক হিসেবে অনবদ্য, বিষয় হিসেবে কামরূপ কামাক্ষ্যা একটি জনপ্রিয় ট্রপিক, দুই মিলে যে অপূর্ব রসায়ন সেটার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে এই খানে।
যা হোক, আপনি আপনার যাত্রা অব্যাহত রাখুন সেই প্রত্যাশা করি। আপনার কাছে থেকে আমি ব্যক্তিগতভাবে আরো অনেক অনেক লেখা আশা করি।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
আপনার বিশ্লেষণ ধর্মী মন্তব্য ও পাঠে আপনাকে নিরন্তর ভালোবাসা।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
levitra 20mg nebenwirkungen“মন্তব্য ও পাঠে আপনাকে নিরন্তর ভালোবাসা।”— ভাল ডায়ালগ বাইর করছেন…
doctus viagra
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
ডায়লগটা আসলে সামু ব্লগের সেলিম আনোয়ার ভাইয়ের। এতে আসলে দুইটা লাভ হয়। যে পড়ে মন্তব্য করে তাকে কৃতজ্ঞতা জানানো হল আর যে না পড়ে মন্তব্য করে তাকেও পড়ার কথাটা মনে করিয়ে দেয়া হল।অন্যের পোস্ট ও মন্তব্যে আমার প্রভাবিত হওয়াটা একটা মুদ্রাদোষ বলতে পারেন।যেমন ইস্টিশনে আপনার গোলাপ ফুলের ইমো।
zovirax vs. valtrex vs. famvir
আজাদ বলছেনঃ
এতে আসলে দুইটা লাভ হয়। যে পড়ে মন্তব্য করে তাকে কৃতজ্ঞতা জানানো হল আর যে না পড়ে মন্তব্য করে তাকেও পড়ার কথাটা মনে করিয়ে দেয়া হল।
ভালই বলেছেন। walgreens pharmacy technician application online
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
কিছুদিন আগে মুক্তি পাওয়া কসমিক সেক্স মুভির কথা মনে পড়লো
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
হুম এই পোস্ট আমায় মুভিটা বুঝতে সাহায্য করেছিল
মস্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
Homayon বলছেনঃ
Hi মন্ত্র দেয়া কি হয়
Homayon বলছেনঃ
Rafshan বলছেনঃ
কারাগার কামদেব কি রতি কে ছাইরা দিছে?
Md Habib বলছেনঃ
এখানে দেখছি সমস্ত পাগলের আড্ডা,,,
নেংটার মেলা বসায়ছে….!
Saimum বলছেনঃ
এত সুন্দর সুন্দর কমেন্ট! উপরের গল্পকেও হার মানায়
জাহির বলছেনঃ
আমি কামাক্ষা আসতে চাই
ওইহানে পুজার জন্য কত খরচ পড়ে
থাকার জন্য কি মন্দিরে কোনো ব্যবস্থা
আছে
ভালো কোনো বাবার সন্ধান জানা থাকলে বলবেন
যার মাধ্যমে সঠিক কাজ হবে
উত্তর দিবেন