ফটোফ্রেম “১৯৭১”- এর কারিগরেরা; পর্ব- ১
1318
বার পঠিত‘৭১’ কী? বললেই চোখে ভাসবে কতগুলো ছবি। শোষণ, নির্যাতন, অসহযোগ, আগরতলা ষড়যন্ত্র, ছয় দফা, বঙ্গবন্ধু, ৭০-এর নির্বাচন, ৭ মার্চ, ২৬ মার্চ, গণহত্যা, সম্ভ্রমহানি, আগুন, লুটপাট, রাজাকার, মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধ, বীরত্ব, আত্মত্যাগ আর বিজয় এমন কিছু খণ্ড খণ্ড ছবি। এসব ছবি দীর্ঘ সময়ের। তবু আমাদের কাছে এগুলো মুক্তিযুদ্ধ সংশ্লিষ্ট কাজ হিসেবেই পরিচিত। মুক্তির জন্য যারা অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছিল তারা সবাই ছিল মুক্তিযোদ্ধা। তাদের বাইরেও অনেকে ছিলেন। যারা শরণার্থীদের সাহায্য করেছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয় দিয়েছেন, খেতে দিয়েছেন, ভোর হলে ডেকে দিয়েছেন। এদের সবাইকে আজ আমরা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে মানি। কিন্তু শুধু কি এই? যুদ্ধের এই ডামাডোলের মধ্যে শুধু ক্যামেরা হাতে বেরিয়ে পড়েছিল কিছু মানুষ। ছুটে বেড়িয়েছেন রণাঙ্গনে, ক্যান্টনমেন্টে, লুকিয়ে লুকিয়ে অনুসরণ করেছেন হানাদার ও তার দোসরদের। ধরে রাখতে চেয়েছেন একখণ্ড ইতিহাস। জীবন বাজি রেখে তোলা তাদের সেইসব ছবি দিয়ে আজ আমরা ’৭১-কে দেখি, স্মরণ করি। আজ যখন বারংবার প্রশ্নবিদ্ধ ইতিহাসের পাতা তখন এই ছবিগুলোই একমাত্র অকাট্য প্রমাণ। যাদের ত্যাগে এসব দলিল আমরা হাতে পেয়েছি, যাদের ত্যাগে আজো ’৭১ জীবন্ত, তাদের আমরা কতটুকু জানি। কতটুকু স্মরণ করি। কতটুকু মূল্যায়ন করতে পেরেছি সেই কৃতী সৈনিকদের।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অনেক ছবি আমরা দেখেছি কিন্তু সেইসব ছবি তোলা ক্যামেরার পেছনের মানুষগুলোর নামই হয়ত আমরা অনেকেই শুনিনি। এটা আমাদের জন্য দুঃখজনক যে, যেসব মানুষগুলো আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসটাকে ধারনের জন্য বিভিন্ন ছবি তুলেছে এবং যেসব ছবি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চিনহ বহন করে আসছে আজ পর্যন্ত এবং করে যাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে সেইসব আলোকচিত্রীদের আমরা নতুন প্রজন্ম চিনি না। মুক্তিযুদ্ধের আলোকচিত্রীরা আজো রয়ে গেছেন অবহেলিত, উপেক্ষিত, অপরিচিত। কোনো ধরনের সম্মাননা তারা পাননি। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার কথাও কেউ কোনোদিন ভাবেনি। আলোকচিত্রীর কাজই ছবি তোলা।কিন্তু এই আলোকচিত্রীরা শুধু টাকার জন্য ছবি তোলেননি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ছবি তুলেছেন দেশের জন্য।
আমার লেখার এই সিরিজে আমি জানাবো আমাদের মুক্তিযুদ্ধে বিভিন্নভাবে অবদান রাখা বিভিন্ন ফটোসাংবাদিকদের কথা এবং ইচ্ছা আছে মুক্তিযুদ্ধে বিভিন্নভাবে অবদান রাখা বিভিন্ন পেশার মানুষের কথা জানানোর। দেখা যাক কতদূর যাওয়া যায়……
এই ছবিটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অনেক ছবির ভিড়ে অতি পরিচিত একটি ছবি। এটি আমাদের বিজয় দিবসের ছবি। বিজয়ের দিকে এগিয়ে যাবার একটি অনন্যসাধারন ছবি। ছবিটি তোলা হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১-এ। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক পরাজয়ের দলিলে সই করতে এগিয়ে যাচ্ছেন। আর পুরো বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে জয়ের দলিলে সই করতে পেছনে মুক্তিবাহিনী নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন লেফটেনান্ট জেনারেল আমীর আবদুল্লাহ খান নিয়াজী। তার ডান পাশ থেকে হেঁটে আসছেন, লেফটেনান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা আর বাম পাশে মেজর হায়দার। এই মুক্তিবাহিনীর গেরিলাদের দেখা যায় অনুসরণ করছেন উল্লিখিত নেতৃস্থানীয়দের। প্রতি বছর আমরা দেখি এই ফটোগ্রাফ। দেশের প্রতিটি নিউজপেপার ১৬ ডিসেম্বর ছাপে এই ছবি। কিন্তু এই ছবির পেছনে কাজ করা মানুষটাকে প্রায় কেউই চিনে না।
এই লেখার মাধ্যমে আজ আপনাদের জানাবো এই ছবিটির পেছনের এক প্রচার বিমুখ ফটো সাংবাদিকের কথা। যার অবদান আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে স্মরণীয়। যিনি কোনো অ্যাসাইনমেন্ট নয়, আর্থিক কোনো লাভ নয়, স্রেফ একটি যুদ্ধকে ইতিহাসের অংশ করে রাখার জন্যই চলে এসেছিলেন যুদ্ধ আক্রান্ত এ দেশে। ৭১ সালের পরিচিত ছবির ফটোগ্রাফারদের মধ্যে সম্ভবত ইনিই ছিলেন সেলফ অ্যাসাইন্ড। অর্থাৎ কোনো প্রতিষ্ঠান নয়, তিনি নিজেই চলে এসেছিলেন এ দেশে যুদ্ধের ডকুমেন্টেশন করবেন বলে।
যে ফটোগ্রাফার এসব ছবি ক্যামেরায় ধারণ করে আমাদের উপহার দিয়ে গেছেন তিনি কিশোর পারেখ।
কিশোর পারেখ।
যার খুব ছোটবেলা থেকেই আগ্রহ ছিল সিনেমার প্রতি। তাকে টানতো প্রতিটা মুভির ক্যামেরার কাজ-কৌশল।
১৯৩০ সালে ভারতে কিশোরের জন্ম । ১৯ বছর বয়সে প্রথম হাতে ক্যামেরা তুলে নেন | ১৯৫৬ সালে ২৬ বছরের কিশোর যুক্তরাষ্ট্রে ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ায় ভর্তি হন তার প্রিয় বিষয় ফিল্মে। ফিল্ম নিয়ে পড়াশুনার পাশাপাশি তিনি ঝুঁকে পড়েন ফটোগ্রাফিতে। সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চলচ্চিত্র, তথ্যচিত্র ও স্থিরচিত্রের ওপর ডিগ্রী লাভের পর ফটো সাংবাদিকতা শুরু করেন | এই ফটোগ্রাফারের ক্যারিয়োরের শুরুতে লাইফ ম্যাগাজিন এবং ইন্টারন্যাশনাল প্রেস ফটোগ্রাফার্স অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত ইন্টারন্যাশনাল ফটোগ্রাফি কনটেস্টে সাতটি ক্যাটাগরির মধ্যে ছয়টি পুরস্কার জিতে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিতি লাভ করেন।
১৯৬১ সালে শিক্ষা শেষে মাতৃভূমিতে ফিরে এসে তিনি ছয় বছর কিশোর কাজ করেন ফটো জার্নালিস্ট হিসেবে।
কিন্তু তিনি মূলত হতে চেয়েছিলেন একজন সিনে ক্যামেরাম্যান। সিনেমা বানানোর স্পৃহার কারনে দেশে আসার পরপরই বম্বে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে চেষ্টা করেন তাঁর মেধা কাজে লাগাতে। তিনি বলতেন- “আমাকে মাসে স্রেফ ৫০০ রুপি দিন, আমি আপনার সিনেমা দাড় করিয়ে দেবো।“ কিন্তু তা হয়নি।
তবে তার হাতের লাইকা ক্যামেরাটি তার ভাগ্যের চাকাকে নিয়ে যায় অন্য একটি পথে। তার তোলা জিডি বিড়লার একটি ছবি তাকে নিয়ে যায় ফটোজারনালিজমের পথে। ভারতের প্রভাবশালী বিড়লা পরিবার কিশোরের মেধা দেখে তাঁকে কাজের সুযোগ করে দেন তাদের পত্রিকা দ্য হিন্দুস্তান টাইমসের চিফ ফটোগ্রাফার হিসেবে।
কিন্তু পত্রিকায় চাকরি তখন কিশোরের কল্পনাতেও নেই। তার মনে তখন ঘুরছে ফিল্ম দুনিয়া। তাই ৫০০ রুপির চাকরি পেলেই যেখানে সে বর্তে যায় সেখানে সে বিড়লার প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে ১০ হাজার রুপি পারিশ্রমিক আর গাড়ি-বাড়ি চেয়ে বসে। কিন্তু বিড়ালা তাতেও রাজি হয়ে যায়।
তারপর সাংবাদিকতাকেই নিয়তি ভেবে কিশোর পারেখ যোগ দেন দ্য হিন্দুস্তান টাইমসের চিফ ফটোগ্রাফার হিসেবে। মাসখানেকের মধ্যেই হিন্দুস্তান টাইমসের ফটোগ্রাফির চেহারা পাল্টে যেতে শুরু করে। কিশোর প্রমাণ করেন ফটোজার্নালিজম কতোটা ক্রিয়েটিভ হতে পারে। half a viagra didnt work
কিশোর ফটো রিপোর্টের গোটা ফরম্যাটই পাল্টে দেন। ডকুমেন্টেশন বাদ দিয়ে তিনি চলে যান সাবজেক্টের গভীরে। ‘৬১ থেকে ‘৬৭ সালকে বলা হয় ইনডিয়ান প্রেস ফটেগ্রাফির স্বর্ণযুগ। বিহারের দূর্ভিক্ষ কভার করতে গিয়ে তিনি তাঁর মেধার পূর্নাঙ্গ প্রতিফলন ঘটান। জওহরলাল নেহেরুর জীবনের সম্ভবত সবচেয়ে প্রাঞ্জল ডকুমেন্টেশন হল কিশোরের ছবি।
৬৭ সালের পর কিশোর পারেখ ফটো জার্নালিজম ছেড়ে দেন। চলে যান সিঙ্গাপুর ও হংকং-এ। যোগ দেন দ্য এশিয়া ম্যাগাজিনে। সেখানে তিনি এক্সক্লুসিভ কিছু ফটো সিরিজ করেন । এরপর তিনি কাজ করেন দ্য প্যাসিফিক ম্যাগাজিন লিমিটেডে। সেখানে ছিলেন ফটো এডিটর।
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কিশোর যখন ট্রাভেল এবং ফ্যাশন ফটোগ্রাফিতে ব্যস্ত, তখন হঠাৎ সিদ্ধান্ত নেন পূর্ব পাকিস্তানে চলে আসবেন। মুক্তিযুদ্ধের সময়ে এখনকার মতো আধুনিক প্রযুক্তির কিছুই ছিল না বলা চলে। কিন্তু তবুও সেই প্রযুক্তির অভাব এত হাজার বিসর্জনের যুদ্ধকে, স্বাধীনতাকে ভুলে যেতে দিতে পারে না। সেই দুঃসহ সময়ে যুদ্ধের চিত্রগুলো ক্যামেরার লেন্সে আবদ্ধ করা এতটা সহজও ছিল না। কিন্তু দুর্গম পথই দুর্বার পথিকের জন্ম দেয়। এমনই একজন দুঃসাহসিক ফটোগ্রাফার ছিলেন কিশোর পারেখ।
মুক্তিযুদ্ধের সময় বিশ্বের নানা দেশের নামী-দামী পত্র-পত্রিকার সাংবাদিক ও ফটো সাংবাদিক অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে বাংলাদেশে এসেছিলেন। এদের মধ্যে পারেখ ছিলেন ব্যতিক্রম যিনি কোন অ্যাসাইনমেন্ট ছাড়াই স্বেচ্ছায় বাংলাদেশে এসে মুক্তিযুদ্ধের ছবি তুলেছিলেন। কারণ তার দেশ তখন জড়িয়ে পড়েছে যুদ্ধে। দ্রুত যোগাড় করেন ৪০ রোল ফিল্ম। প্রথমে আসেন ভারতে। এক বন্ধু তাকে পৌছে দেয় বর্ডারে। জোর করে তিনি ঢুকে পড়েন প্রেস হেলিকপ্টারে। তারিখটি ছিল ৮ই ডিসেম্বর। achat viagra cialis france
কিশোর ১৬ তারিখ বিজয় অর্জন পর্যন্ত বাংলাদেশে ছিলেন । কাজ শেষ করেই মুহূর্ত দেরি না করে তিনি ফিরে যান। টানা তিন দিন তিন রাত সময় দিয়ে ফিল্ম ডেভেলপ করেন। ল্যাব থেকে যখন তিনি বের হন, তার হাতে ছিল ৬৭টি সফল ফটোগ্রাফ। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে এতো কম সময়ে এতো সফল ফটোগ্রাফি আর কেউ করতে পারেননি সে সময়।
will i gain or lose weight on zoloft
সে ছবিগুলো অলম্বন করে পরে তিনি বাংলাদেশঃ এ ব্রুটাল বার্থ নামে একটি ফটোগ্রাফি বই প্রকাশ করেন।ভারত সরকার তাঁর ছবি দেখে বইটির ২০ হাজার কপি অর্ডার দেন।
কিশোর পারেখ বাংলাদেশে এসেছিলেন ১৯৭১ এর গণহত্যার পেছনের কারন জানার জন্য, কেন এই গণহত্যা, কিভাবে হল? এবং সর্বোপরি এটা বোঝা ও জানার জন্য যে তৎকালিন সময়ে পাকিস্তানী সামরিক বাহিনীর নিস্রংশতার নিদর্শন যা কিনা বাংলাদেশের প্রতিটি আনাচ কানাচ রাস্তা ঘাট একাত্তরের পৈশাচিক নিস্রংশতার সাক্ষী হয়ে থাকবে।
তখন তার কোন ধারনাই ছিল না যে তাকে গণহত্যার দৃশ্য কাগজে কলমে ধারন করতে হবে। তিনি গিয়েছিলেন এমন কিছু তথ্য জানতে যা এদেশের প্রতিটি পরিবারের তাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য স্বাধীনতার তরে বাঙ্গালির আত্মত্যাগ এর করুন কাহিনী হিসেবে থাকবে।
তার বইটি পড়ে জানা যায় যে, এই বইয়ের প্রধান চারটি অধ্যায় রয়েছে। http://www.scribd.com/doc/76203696/Bangladesh-A-Brutal-Birth-by-Kishor-Parekh
কিশোর পারেখের স্ত্রী ( সরোজ পারেখ ) তার স্মৃতিতে উল্লেখ করেছেন :” ১৯৬৭ সালে হিন্দুস্তান টাইমসের চাকরি পরিত্যাগ করার পর স্বপরিবারে হংকং চলে আসেন এবং মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে তারা হংকং এ অবস্থান করছিলেন | তিনি সমুদ্র সৈকতে ছবি আকতে পছন্দ করতেন | উপমহাদেশ যখন অগ্নিবলয়ে এবং যুদ্ধ কবলিত, এমতবস্থায় বিবেকের তাড়নায় সিদ্ধান্ত নিলেন ভারত হয়ে বাংলাদেশে যেয়ে পুরো যুদ্ধটাকে ছবির মাধ্যমে কভার করা | ঢাকায় অবস্থানকালীন সময় তার পক্ষে একজন সিভিলিয়ান হয়ে সরাসরি যুদ্ধ ক্ষেত্রের ছবি তোলা খুব কঠিন ব্যাপার ছিল | তাই তিনি পাকিস্তান আর্মির পোশাক যোগার করে ঐতিহাসিক কাজগুলো সাহসিকতার সাথে সম্পন্ন করেছিলেন | এর জন্য তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীর হাতে ধরাও পড়েন | পড়ে অবশ্য বোঝাতে সক্ষম হন, তিনি ভারতীয় নাগরিক এবং ফটো সাংবাদিক | কোনো চাকুরিগত বাধ্যবাধকতা নয়, আর্থিক কোনো লাভ নয়, স্রেফ একটি যুদ্ধকে ইতিহাসের অংশ করে রাখার জন্যেই চলে আসেন যুদ্ধ আক্রান্ত এ দেশে | ”
মুক্তিযুদ্ধের পর কিশোর ফিরে যান কমার্শিয়াল ফটোগ্রাফির পেশায়। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত আর ফিরেননি প্রেস ফটেগ্রাফিতে। সারা জীবন তিনি লড়াই করেছেন ফটো সাংবাদিকতাকে সামনে আনার জন্য। নিজের কাজ করে গেছেন যে কোন মূল্যে। কথিত আছে ফটোগ্রাফারের ভূমিকা পালনকালে নেহেরু জেদি পারেখকে চড় মেরেছিলেন ।
১৯৮২ সালে মাত্র ৫২ বছর বয়সে হিমালয় পর্বতে ছবি তোলার সময় হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন এ অসম্ভব প্রতিভাসম্পন্ন শিল্পী।
২০০০ সালে দৃকগ্যালারীর ছবিমেলা ১-এর অংশ হিসেবে ১৯৭১ : দি ওয়ার উই ফরগট শিরোনামে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল যাতে ছিল দেশি-বিদেশি অনেক ফটোগ্রাফারের সঙ্গে কিশোর পারেখের তোলা বেশ কিছু ছবি।
অর্ফি বলছেনঃ
অসাধারণ তিসা আপু। আপনি রোমানো ক্যানিওনির ছবিগুলো জোগার করার চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
আপনার সংগ্রহে কিছু আছে না অর্ফি? আপনি হেল্প করুন কিছুটা…
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ
ধইন্না নাও, ভাই
doctorate of pharmacy online
অপার্থিব বলছেনঃ
আমি জানি না মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখায় আমাদের সরকারের পক্ষ থেকে যে সব বিদেশী বন্ধুদের সম্মাননা দেওয়া হয়েছে তাদের মধ্যে কিশোর পারেথ আছেন কিনা ? কেউ কি জানেন? না থাকলে তাকে অচিরেই এই বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হোক। can your doctor prescribe accutane
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ
glyburide metformin 2.5 500mg tabsআমার জানা মতে, কিছু ফটোসাংবাদিকদের মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য সম্মাননা দেয়া হলেও তাদের মদ্ধে কিশোর পারেখ ছিলেন না। এছাড়া তিনি প্রচণ্ড প্রচারবিমুখও ছিলেন।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
কিশোর পারেখ- দ্যা আনসাং হিরো…
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ cialis new c 100
puedo quedar embarazada despues de un aborto con cytotecদারুণ একটা কাজ করেছো আপু !! সভত্যা কর্তৃপক্ষকে পোস্টটি স্টিকি করার জন্য অনুরোধ করছি… metformin gliclazide sitagliptin
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
****সভ্যতা side effects of quitting prednisone cold turkey
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
সহমত ফাতেমা। আদি সভ্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি… পোস্টটা স্টিকি করা হোক…
সৌরভ মাহ্মুদ বলছেনঃ
অসাধারন হয়েছে আপু
সৌরভ মাহমুদ বলছেনঃ
অসাধারন হয়েছে আপু………
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ
ধন্যবাদ, ভাইয়া
মায়াবী তেজস্বিনী বলছেনঃ
অসাধারণ আপু। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম…।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ posologie prednisolone 20mg zentiva
স্টিকি করার আবেদন জানাচ্ছি…… accutane prices
অসাধারণ সব পোস্ট পাচ্ছি সভ্যতায়।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে হয়তো অন্য কোন ব্লগে এত তথ্য নেই।
তিসা আপু, পোস্ট টা ভাল হয়েছে, পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
দুরন্ত জয় চমৎকার বলেছেন… সত্যিই স্রেফ মুক্তিযুদ্ধের প্রতি ডেডিকেটেড এরকম ব্লগ বাঙলা ব্লগস্ফিয়ারে খুজে পাওয়া ভার। সভ্যতা এগিয়ে যাক…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
Anwar বলছেনঃ
Ki kore likhlen ei osadharon likha r kotha theke pelen sob!!! Thanks for share with us
তারিক লিংকন বলছেনঃ
ইতিহাসের ছবি এবং ছবির ইতিহাস নিয়ে এই সিরিজটি অসাধারন একটি কাজ। অনেক কিছুই নতুন করে জানলাম। আপনার এই কাজটি চলতে থাকুক…
স্যালুট আপনাকে… আরও আরও পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম
নির্ঝর রুথ বলছেনঃ
acne doxycycline dosageচমৎকার, কাঁচপোকা!
নতুন অনেক কিছু জানতে পারলাম।
কবে আসবে দ্বিতীয় পর্ব? মোটেও অপেক্ষা করতে ইচ্ছে করছে না…