“নিউক্লিয়াস”; একদল তারছেঁড়া বাঙলা মায়ের দামাল ছেলের মুক্তির অকথিত গল্প সংগ্রহের স্বপ্ন
বার পঠিতনিউক্লিয়াস। কি নিউক্লিয়াস, কে নিউক্লিয়াস, কেনো নিউক্লিয়াস এমন অসংখ্য প্রশ্ন ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। অনলাইনে আরো অসংখ্য গ্রুপ থাকা সত্ত্বেও কেনো নতুন করে আরেকটা গ্রুপ খোলা হল এমন জিজ্ঞাসা অবশ্যই যুক্তিযুক্ত। নিউক্লিয়াস এর কাজ কি, কিভাবে কাজ করবে এমন অনেক প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করছি।
১। নিউক্লিয়াস একটি অনলাইনভিত্তিক সংগঠন হলেও এর কাজ মুলতঃ বাস্তবে অর্থাৎ অফলাইনে।
২। নিউক্লিয়াস নামক এই গ্রুপটি নির্দিষ্ট কিছু প্রোজেক্ট বেছে নিয়ে কাজ করবে। একটি প্রোজেক্ট চলাকালীন অন্য কোনো কাজে এই গ্রুপ সরাসরি সম্পৃক্ত থাকবে না। তবে বাংলা মায়ের সন্তানেদের যেকোনো কাজে নিউক্লিয়াস নিঃশর্ত সমর্থন দিবে।
৩। নিউক্লিয়াস নামক এই গ্রুপটি তৈরির পেছনে যে কারণটা সবচেয়ে বেশি দায়ী, অলক্ষ্যে চলে যাওয়া সেই সূর্যসন্তানদের নিয়েই নিউক্লিয়াস তার প্রথম প্রোজেক্ট ঠিক করেছে। এই প্রোজেক্ট এর নাম দিয়েছেন ক্রাক প্লাটুন এর দুর্ধর্ষ গেরিলা ফতে আলি চৌধুরী। নিউক্লিয়াস এর প্রথম প্রোজেক্টঃ “The Song of the Unsung Heroes”…
দ্য সং অফ দ্য আনসাং হিরোজঃ
এটি একটি সাক্ষাৎকারমুলক প্রোজেক্ট। আমাদের লক্ষ থাকবে সর্বোচ্চ সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধার সাক্ষাৎকার নেয়া। আমরা মুক্তিযোদ্ধা বলতে এখন পরিচিত কিছু চেহারাই চিনি। যেমন স্কুলের স্যার মুক্তিযোদ্ধা। অমুক নেতা মুক্তিযোদ্ধা। তমুক আংকেল মুক্তিযোদ্ধা। কিন্তু আমাদের লক্ষ আরো বড়। স্কুলের স্যারের সাথে সাথে হয়তো দারোয়ান কাকা, স্কুলের সামনের ফুচকা মামা বা তারও একটু সামনের ভিক্ষুকটিও মুক্তিযোদ্ধা। আমাদের দুঃখী দেশটা তার শ্রেষ্ঠ সন্তানেদের বড় মমতায় আগলে রেখেছে সত্য, আমরা আমাদের দায়িত্বটুকু এবার খুব মন লাগিয়ে করতে পারবো, আমি বিশ্বাস করি। ampicillin susceptible enterococcus
অল্প কথায় নিউক্লিয়াস আর তার সদস্যরা চেষ্টা করবে সেই হারিয়ে যাওয়া, ভুলে যাওয়া, অভিমানে আড়ালে যাওয়া বাংলা মায়ের দামাল ছেলেদের আবার খুজে বের করা। মমতা আর ভালোবাসায় তাদের হাতদুটো ধরে যেনো বলতে পারি, তোমাদের ধন্যবাদ। এই প্রোজেক্টটা হবে তাদের সাক্ষাৎকার মুলক। তাঁরা একাত্তরের স্মৃতিচারণ করবেন, যুদ্ধের গল্প বলবেন, হারানোর বেদনা আর বিজয়ের আনন্দগুলো বলবেন। আমরা শুনবো। একাত্তরকে অনুভব করবো। আর তাদের পুরো সাক্ষাৎকারটা ভিডিও করে নিয়ে আসবো। যেনো একটি মুহুর্তও না হারিয়ে যায়। যেনো তাদের কথাগুলো সবাই শোনার সুযোগ পায়।
কি কাজ? কারা করবে? কীভাবে করবে?
নিউক্লিয়াস এর কাজ সারাদেশ এর প্রতিটি জেলায়, উপজেলায়, পাড়ায়, মহল্লায় গ্রামে হবে। প্রতিটি বাসায় হবে। সভ্যতা ব্লগ আগেও অনুরূপ উদ্যোগ নিয়েছিল যে হারিয়ে যাবার আগেই সকল মুক্তিযোদ্ধার কাহিনী সংগ্রহ করাই হবে আমাদের লক্ষ্য। এই উদ্দেশ্যে নিউক্লিয়াসের সদস্যরা আমাদের সবচেয়ে বড় সম্পদ। তারাই নিউক্লিয়াসকে নিয়ে যাবে বাংলা মায়ের প্রতিটি অঞ্চলে। আমরা স্বাধীন বাঙলায় আজ আর তুচ্ছ আর ক্ষমতাহীন না। অন্তত আজ আমাদের একটা পরিচয় আছে, আমরা মাথা উঁচু করে দাড়াতে পারছি, কারোর গোলামী করতে হচ্ছে না। যে কঠিনতম কাজটি করে গেছেন ৩০ লক্ষ শহীদ আর ৫ লক্ষাধিক মা-বোন তার কতটুকুই আমরা করেছি এই দেশটির জন্য? কারই একার কিছুই করার সামর্থ্য নেই। এত বড় কোনো কাজ এর আগে কেউ একা করেওনি। আমাদের অভিজ্ঞতা নেই, আমাদের কারোরই নেই। খালি কিছু একটা করার বাড়াবাড়ি রকম একটা ইচ্ছা আছে। ইচ্ছাটা যত অসম্ভব আর পাগলামিই হোক, আমরা জানি , নিউক্লিয়াসের প্রতিটি সদস্য এই অসম্ভবকে সম্ভব করার জন্যে যথেষ্ট, আমি বিশ্বাস করি।
এর জন্যে প্রথমেই আমাদের অঞ্চলভিত্তিক দায়িত্ব নিতে হবে। সবাইকে। নিউক্লিয়াসের কোনো নেতা নেই, এর নেতার প্রয়োজনও নেই। প্রয়োজন কর্মীর। সারা বাংলাদেশে এবং পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তে। অনুরোধ থাকবে, আপনারা আপনাদের পরিচিতদের, যারা দেশের জন্যে, তার সূর্যসন্তানদের জন্যে কিছু করতে চায়, তাদের গ্রুপে নিয়ে আসুন। এখনো অনেক পথ বাকি ।
আর এই পোস্টে আপনারা নিজেদের এলাকা এবং জেলার নাম, যেখানে আপনারা কাজ করতে চান তা লিখে ফেলুন। একমুহুর্ত দেরী করলেই হয়তো আরো একজন মুক্তিযোদ্ধাকে হারিয়ে ফেলবো আমরা।
কিছু তারছিঁড়া পাগলের দরকার…
শেষ কথাঃ
নির্দিষ্ট কিছু প্রশ্ন আর সারাদেশে কাজ করতে আগ্রহী সদস্যদের নিয়ে শীঘ্রই গোছানো একটা পরিকল্পনা নিউক্লিয়াস গ্রুপে প্রকাশিত হবে। সুতরাং যারা এখনো নিউক্লিয়াসে জয়েন করেননি, কিন্তু করতে চান, তারা পোস্টের শেষে সংযুক্ত ফেসবুক লিংকে গিয়ে নিউক্লিয়াসে জয়েন করুন, কোন এলাকায় কাজ করতে পারবেন, সেটা জানিয়ে কাজে লেগে পড়ুন। দেখবেন, আপনাকে সাহায্য করবার জন্য অনেকগুলো ক্র্যাক ছেলেপেলে এসে জড়ো হয়েছে। নিউক্লিয়াস এর প্রতিটি সদস্য নিউক্লিয়াস এর সম্পদ, এটা যেনো আমরা ভুলে না যাই। আসলেই কিছু একটা করার ইচ্ছা থেকে সবাই এসেছি এখানে, নিজের পুরোটাই দিব। গালাগালি করে বিতর্কিতভাবে বিখ্যাত হওয়ার প্রয়োজন নেই নিউক্লিয়াস এর। একটা ভিডিও ক্যামেরা, কয়েকজন পাগল আর একটি নিউক্লিয়াস, ব্যস
“When we cut, we bleed Red & Green.”
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
এগিয়ে যাক নিউক্লিয়াস, সদা সাথেই আছি…
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ sildenafil basics 100 mg filmtabletten
আফসুস, আমি এমন এক এলাকায় জন্মেছি যে এলাকা কিংবা আশপাশ এলাকায়ও একজন মুক্তিযুদ্ধা নেই! যা আছে সব দেশবিরোধী রাজাকার। আমি প্রায় সময় আফসুস করে বলি, আমার এলাকাটা এখনো স্বাধীন হয়নি।
আমার পরিবারে ৩জন ছিলেন কিন্তু এরা কেউ সার্টিফিকেটধারী নন এবং বর্তমানে বেঁচেও নেই।
যাকগে, নিউক্লিয়াস আরো এগিয়ে যাক…
শুভকামনা sildenafil efectos secundarios
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
এই এগিয়ে যাওয়ার মিছিলে আপনাকেও চাই ভাই… আপনার এলাকা এবং কোথায় কিভাবে কাজ করতে পারবেন,সেইটা গ্রুপে গিয়ে জানিয়ে দিন। বীরত্বের ইতিহাসগুলো তুলে আনার কাজ শুরু হোক আজ, এখনই…
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ price comparison cialis levitra viagra
আপনি মনে আমার মন্তব্য পুরো খেয়াল করেন নাই! ইচ্ছা তো আমারও ছিল কিন্তু আমার এলাকায় রাজাকার ছাড়া কোন মুক্তিযোদ্ধা যে নেই? অবশ্য রাজাকারের সাক্ষাতকার নিলে অভাব নেই!
৩ গ্রাম দুরে একজন মুক্তিযোদ্ধা আছেন কিন্তু উনার খাসলত খুব খারাপ। মদ গাজা খায়। একসময় চেয়ারম্যান ছিল কিন্তু খারাপ ব্যবহারের কারণে পাবলিক পরবর্তী নির্বাচনে একটা ভোটও দেয়নি । বর্তমানে এলাকা ছেড়ে শহরে থাকে। তার সাক্ষাতকার নেয়া অসম্ভব।
এলাকায় মুক্তিযোদ্ধা নেই তো কি হৈছে, আমি নিউক্লিয়াসের সাথে আছি। কোন প্রয়োজন পড়লে আমাকে নক করতে পারেন সাধ্যে থাকলে সহায় হব।
ধন্যবাদ ডন ভাই।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আছি, এগিয়ে যাক নিউক্লিয়াসের কাজ…… zithromax trockensaft 600 mg preis