জীবন্মৃতের উপসংহার (জীবনমুখী বড়গল্প)
555
বার পঠিত acheter cialis 20mg pas cherবিষন্নতা, হ্যা! শব্দটা ভীষন নির্মম বটে, তবে এর সাথে জড়িয়ে আছে জন্ম জন্মান্তরের অজস্র ভাঙনের সুর। কতো শত গল্প, পাবার না পাবার গল্প, পেয়ে হারাবার গল্প, যন্ত্রনার আর তৃষ্ণার গল্প, বাঁচার গল্প, জীবন্মৃত হয়ে বেঁচে থাকার গল্প।
বিষন্নতা একটি বিষাক্ত ফুলের নাম, বিষন্নতা একটি বিভৎস সুন্দর খেলার ফসল। জীবনের সাথে মিশে থাকা সুখ দুঃখের মিশ্রনে যখন দুঃখের ভাগটা বেশী হয়ে ধরা দেয় যখন এর থেকে পরিত্রানের কোন পথ খোলা থাকেনা মানুষের হৃদয়টা যখন কুরুক্ষেত্রে পরিনত হয় যখন যুদ্ধটা বাধে নিজের সাথে, নিজের লড়াইটা যখন প্রকান্ড দুর্যোগে রূপ নেয়, যখন একাকীত্ব আর নৈশব্দের দামামা বেজে উঠে নীরবে, তখন মানুষ বিষন্ন হয়। আত্মহত্যা ছাড়া আপাতদৃষ্টিতে কোন পথ খোলা থাকেনা মানুষের সামনে। অপার অভিমান বুকে চেপে নরকের পথে হেঁটে যায় কিছু মানুষ। তারা কি ওপারে সুখ খুঁজে পায়? কেউ জানেনা। ওপারের খবর জানার ক্ষমতা এপারের মানুষের নেই।
ক্বীন ব্রিজের নীচে দাঁড়িয়ে আছে সজল, রূপোলী রেলিং ধরে ঝুঁকে দাঁড়িয়ে আছে নদীর দিকে, থৈথৈ নদীর স্রোত অনেক গোপন ইংগিত দিয়ে যায় মানুষের কাছে, বলে এগিয়ে যাও, এ বুকে দুষন আসবে, পরাজিত সময়ের ব্যাথা নিষ্ঠুর স্টিমারের মতো ছিন্নভিন্ন করে দিয়ে যাবে সকল স্পৃহা, ময়লা আবর্জনা বুকে নিয়েও তাকেই ধুঁতে হবে। অবিরাম স্রোত হয়ে এগিয়ে যেতে হবে পরিনতির দিকে। সজল জানে, সব বুঝে, তবুও সে কাঁদে, তাকে কাঁদতে হয়, না কেঁদে সে পারেনা। নিজেকে শক্ত রাখতে তার কষ্ট হয়, এতে সে আরো বেশী কষ্ট পায়, সে কষ্ট দেখার বা বুঝার কারো সাধ্য নেই। সজলের চোখের জল নিষ্প্রাণ শীতল রেলিং ডিঙিয়ে মিশে যায় স্রোতস্বিনী নদীর দিকে, নিষ্প্রভ চোখে বিষন্নতা ছাড়া কিছুই অবশিষ্ট থাকেনা। এ চোখও একসময় স্বপ্রতিভ ছিলো, অজস্র স্বপ্ন ছিলো চোখের ভেতর।
বাসায় ফিরে হাতের কালো মলাটের ডায়েরীটা নিয়ে বসে সজল। নিজের হাতে লেখা অপারগ সময়ের ইতিহাস।
যা সে নিজস্ব যন্ত্রনা দিয়ে বুনেছে। সেই অস্থির সময়, যা আসবে, যা আসতে পারে বলে কখনো ভাবেনি সে। সেই দুঃসহ দুঃস্বপ্নের সময়। bird antibiotics doxycycline
২৯ মার্চ ২০০৯
মাত্র সতেরো দিন বাকি… আমি জানিনা আল্লাহ্ আমাকে কোন পাপের শাস্তি দিচ্ছেন। কিছুই মুখস্ত করতে পারছিনা। সব ভুলে যাচ্ছি!
আমি বুঝতে পারছি আমার ভবিষ্যৎ কোন দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ক্রমশঃ গাঢ় অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছি আমি।
উদ্ভিদ বিজ্ঞান বইটা সামনে। ভয় লাগছে আমার। যা শিখেছিলাম তা ভুলে গেছি, যা শিখছি তা মনে থাকছেনা। কি করবো আমি!
এবার উত্তীর্ণ না হলে আমার মতো দুঃখী আর হয়তো কেউ হবেনা। কতোটুকো যন্ত্রণা এই বুকে তা হয়তো কেউ বুঝবেনা।
শুনেছি খুদার কাছে মন থেকে চাইলে সব পাওয়া যায়। আমি কি মন থেকে চাইছিনা? আমার প্রতি রাতের কান্না তাহলে কার উদ্দেশ্যে?
গত একমাস যাবত ঘুমুতে পারছিনা। চোখ বন্ধ করলেই দুঃস্বপ্ন দেখি। আমার ঘুম আসেনা।
আমি মনে হয় আর বাঁচবো না। এতো দুঃশ্চিন্তা নিয়ে এখনো স্বাভাবিক আছি ভাবতে অবাক লাগে। বুকের মধ্যে একটা চাপা ব্যাথা। আমার অকৃতকার্যতা আমাকে এতো নীচে নামিয়ে দেবে ভাবতে পারিনি। নিজেকে খুব অসহায় লাগছে। আমি মার্কেজের উপন্যাসের সেই বিদ্ধস্ত নাবিক, যে অথৈ সাগরের জলে হারিয়ে গিয়ে ভেসে বেড়াচ্ছে। দিনগুনা ছাড়া তার সামনে আর পথ খোলা নেই।
বন্ধুরা ভার্সিটি যাচ্ছে। বাসায় এলে তারা আলোচনা করে। আমার জীবনটাও তো এমন হতে পারতো। বুকটা জ্বালা করে। ভেতরটা কাঁদে। কেনো এমন হলো?
“জীবনের কাছে জন্ম কি তবে প্রতারনাময়?”
২৯ মার্চ ২০০৯
বিকেল,
বাইরে গিয়েছিলাম ঘুরতে, কোনভাবেই কোনকিছুতে মন বসাতে পারছিলাম না। বাসায় ফিরে এসে ঝিম মেরে বসে থাকলাম। সেই বিছানা। গত ১০ সেপ্টেম্বর ২০০৮। রেজাল্টের দিন। অনেক কেঁদেছিলাম। শান্তনা দেয়নি কেউ। কেউ পাশে ছিলোনা।
বুকটা জ্বালা করছে, চোখ ঝাপসা হয়ে আসছে। অশুভ অতীতের রোমন্থন এতো পীড়া দেয় কেনো?
কোনভাবেই কি এবার পাশ করতে পারবোনা! এতো খারাপ ছাত্র তো ছিলাম না কখনো। আমার অবনতি আমাকেই অবাক করে। sildenafil 50 mg dosage
গতকাল বন্ধুদের সাথে ওদের ভার্সিটিতে গিয়েছিলাম। ছিমছাম সুন্দর পরিবেশ। দেখে ভালো লাগলো। অনেক পুরনো বন্ধুদের সাথে দেখা হলো। সবাই কৃতকার্য সময়ের আনন্দে আনন্দিত। আমি বসে বসে পুরনো চালে ধান খুঁটছি। accutane price in lebanon
কতো স্বপ্ন ছিলো আমার…
জীবনের পর্যায়গুলো খুব কষ্টের। কেনো যে সায়েন্স নিয়েছিলাম। একটা সামান্য স্বীদ্ধান্তহীনতা অসামান্য যন্ত্রনা হয়ে এভাবে ভোগাবে ভাবতে পারিনি। সায়েন্স আমার জন্য নয়। কিন্তু অনেক দেরী হয়ে গেছে। অনেক দেরী করে ফেলেছি আমি।
জীবনটা এভাবে কলংকিত হয়ে যাবে আগে ভাবিনি। বড় কষ্ট হয় নিজের জন্য। খুব অশান্তি লাগে। নিজে ছাড়া নিজের পাশে দাঁড়াবার মতো আর কেউ নেই। অথচ কিছুটা শাসন, কিছুটা স্নেহ, কিছুটা উৎসাহ আর শান্তনা আমার জন্য খুবই দরকার।
কেউ একবারো আমার মানসিক অবস্থাটা বুঝতে চেষ্টা করেনা। আমি জানি কতোটা কষ্ট আমি পেয়েছিলাম। এ কষ্ট যদি আরো পেতো হয় নিশ্চিত আমি বাঁচবো না। মরে গেলে অন্তত কেউ আমাকে কিছু বলবে না। ইচ্ছে হয় পালিয়ে অনেক দূরে কোথাও চলে যাই। পারিনা।
একটা মানুষ শুধু একটা মানুষ না। তার সাথে যুক্ত থাকে অনেকগুলো মানুষ। আমি তাদের আশাহত করেছি।
আমার যে কিছুই ভালো লাগেনা। পড়ার টেবিলে বসা মাত্র রাজ্যের চিন্তা মাথায় এসে জড়ো হয়। প্রচন্ড যন্ত্রণা হয় মাথায়। পড়ায় মন বসেনা। ভালো লাগেনা কিছু। আমার কষ্ট হয়। খুব কষ্ট হয়। exact mechanism of action of metformin
২৯ মার্চ ২০০৯
রাত,
বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। এই মাত্র খাওয়া দাওয়া করলাম। অন্য সময় হলে দৌঁড়ে বাইরে চলে যেতাম। বৃষ্টিতে ভিজতাম। কিছুদিন আগের বৃষ্টি আর আজকের বৃষ্টিতে কতো তফাৎ। বৃষ্টি যেনো আর বৃষ্টি নেই আমার কাছে। চাপা কান্নার শব্দের মতো।
বৃষ্টি ঝরছে…
আমি কাঁদছি। ampicillin working concentration e coli
কিছু মানুষের কাছ থেকে যথেষ্ট সহযোগীতা পাচ্ছি। কিন্তু নিজের আত্মা থেকে মন থেকে কোন প্রেরনা পাচ্ছি না যা এই মুহূর্তে বড় প্রয়োজন ছিলো।
আশ্চর্য্য!
আমি তো এতো ভেঙে পড়ার মানুষ ছিলাম না।
ভাবছি সবকিছু থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলবো। চেষ্টা করছি। এখন আর হাসতে ইচ্ছে করেনা।
আমি একা। আমি আর আমার ঘর। “নিঃসঙ্গ গ্রহচারী”।
“আসে রাত্রি জল্লাদের মতো, আমি ভয় পাই
যেমন ভয় পায় দন্ডিত লোকেরা।”
রাত নামছে, ঘুমাবার প্রস্তুতি নিচ্ছি। ঘুমাবার আগে একটু পড়লেও পড়তে পারি।
আহ রাত! অসহ্য নির্ঘুম রাত। দুঃস্বপ্নের রাত।
শুভ রাত্রি নিজেকে।
৩০ মার্চ ২০০৯
সকাল,
আজ একটু বেলা করে ঘুম থেকে উঠলাম। ঘুম নয় ঠিক, তন্দ্রার মতো কিছু।
কেমন অদ্ভুত অনুভুতি নিয়ে দিনগুলো শুরু হয় আজকাল। খুব খারাপ লাগছে। অনেক বেশী একলা হয়ে গেছি। জানালার লাল পর্দাটা সরিয়ে বাইরে তাকালাম। সুন্দর সকাল। ভালো লাগা ছুঁয়ে গেলো। মনে মনে হাসলাম। কম্পিউটারে রাগ সংগীত ছেড়ে দিয়ে চায়ের কাপ হাতে নিয়ে বসলাম। মন ভালো হয়ে গেলো। যার হৃদয় সবসময় হাসতে চায় তার কখনো মন খারাপ করতে নেই এই কথাটাই এ মন বোঝেনা। হায়রে দুরাশা!
সময় নিয়ে কবিতা আবৃত্তি করলাম,
“ভেবেছিলাম এবার দেখতে পাবো আলোকিত ভোরের আকাশ
আঁধারপুরীতে এবার ভাঙবে ঘুম
এবার জাগবে মরা নদীতে কল্লোল
দেখবো এবার প্রত্যাশিত সুন্দরের মুখ।”
জানিনা! ভালো লাগেনা! কিছুই ভালো লাগেনা আমার। মরে যেতে চাই।
হাতে বই নিয়ে বসে আছি। আবার সেই বিরক্তিকর অধ্যায়। পড়ায় মন বসাতে পারছিনা। কেনো পারছিনা? কি হয়েছে আমার?
কেমন জানি লাগছে। কান্না পাচ্ছে খুব। কিন্তু তা অসম্ভব। এ যেনো কাঁদতে ভুলে গেছি। কেনো আমি চিৎকার দিয়ে কাঁদতে পারছিনা? ইচ্ছে করে উড়াল দিয়ে অজানা কোথাও চলে যাই।
রাতের দিকে শরীর খারাপ করলো, বাথরুমে গিয়ে বমি করলাম। মা পাশে থাকলে হাত দিয়ে মাথাটা ধরে রাখতো, শরীরটা অর্ধেক সেরে যেতো। মা কি তার অকৃতকার্য ছেলেটাকে ঘৃনা করছে? সেদিন গ্রামের বাড়ি গিয়েছিলাম, কেউ আমার সাথে ভালোভাবে কথা পর্যন্ত বলেনি, মা’ও না। কেনো? আমি বেঁচে আছি এটাই কি তাদের কাছে যথেষ্ট নয়?
সারারাত ধরে বৃষ্টি হলো। ভেঁজা গাছপালাগুলোকে সকালের আলোয় সুন্দর লাগছে। বাসায় কেউ নেই। বসে আছি একা। জানালা দিয়ে ঠান্ডা বাতাস আসছে। আমার ভালো লাগছেনা।
৩১ মার্চ ২০০৯
সকাল,
কি হচ্ছে এসব? নিজেই যেনো নিজেকে নিয়ে খেলছি। জীবনটাকে বদলাতে হবে। এভাবে আর হয় না। ক্ষুদ্র জীবনের আর কোন অধ্যায়ে কলংকের দাগ আমি লাগতে দিবনা। আমি জানি আমি পারবো। আমাকে পারতেই হবে। আল্লাহ্ সহায়।
খুব ভরসা করি এমন একজন প্রিয় মানুষের কাছে গিয়েছিলাম। সে আমাকে দেখে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলো। তবে কি সে আমার সুসময়ের প্রিয়জন ছিলো, আমি কি শুধু তার প্রয়োজন ছিলাম? আজ আমি বিদ্ধস্ত, আমার পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন, আজ আমি অসহায়, ক্লান্ত, তাই বলে আমার দুঃসময়ে দুঃখের দিনে মুখ ফিরিয়ে নিতে হবে? pastillas cytotec en valencia venezuela
“শেষ পর্যন্ত এ আমি কোথায় এসে দাঁড়ালাম
ছায়া পাবো বলে তবে কি ভুল গাছের নিচে,
গাছ আমাকে ছায়া দিলো না
তার নিঃশ্বাসে বিষ, বাতাসে আগুন।”
১ এপ্রিল ২০০৯
দুপুর,
বাইরে হালকা ঝড় হয়ে গেলো। মন খারাপ করা শো শো শব্দ। এ যেনো আমারই ফেলে আসা অতীতের মতো। আমার হৃদয়জুড়ে যে ঝড় বয়ে গিয়েছিলো তা আর থামেনি।
সামনে একগাদা বইয়ের স্তপ। কি করবো ভেবে পাচ্ছিনা। পরীক্ষা আসছে। আমি পরীক্ষার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। চিন্তা আমার চেতনাকে ক্রমশঃ গ্রাস করছে। আমি কিছু একটা অনুভব করতে পারছি। সেটা কি? buy viagra alternatives uk
তারপর ডায়েরীতে আর কিছু লেখা নেই। লেখাটা থেমে গেলেও থেমে থাকেনি সজলের জীবন। সেবার আর পরীক্ষায় বসা হয়নি তার। মরে যাবার চেষ্টাও করেনি। দুবছর বিষন্নতায় ভোগে প্রাইভেটে এইচ.এস.সি পাশ করে বিদেশে চলে গিয়েছিলো সে। তার জীবন নতুন মোড় খুঁজে নিয়েছিলো। যারা মরে যায় তারা হেরে যায়। সজল জীবনের কাছে হার মানেনি।
মানুষের জীবনটাই আসলে এরকম। যার শুরু আছে গন্তব্য জানা নেই। মানুষ বেঁচে থাকে ভালো কিছুর আশায় বুক বেঁধে। মানুষের আশা যখন দুরাশায় রূপ নেয় সে পারি জমায় অন্য এক অচেনা জগতে। সে ই আবার ফিরে আসে।
সজল হয়তো কাল্পনিক কোন চরিত্র। হয়তো আমার ভেতরে হয়তো আপনার ভেতরে সজলের বসবাস। হয়তো আমি নিজেই সজল।
নিজেক সজলের যায়গায় দাঁড় করিয়ে অনেকবার নিজেকে প্রশ্ন করেছি,
‘আমি কিছু একটা অনুভব করতে পারছি।
সেটা কি?’
এবং আমি উত্তরটা পেয়েছিলাম।
(সংক্ষেপিত) silnejsie ako viagra
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ prednisolone injection spc
কিছু বুঝি নাই
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
cialis 10 mg costoএটা একটা এবসার্ডধর্মী গল্প। গল্পটা বড় পরিসরের, ব্লগে সংক্ষেপিত আকারে প্রকাশ করেছি তাই হয়তো বুঝতে সমস্যা হচ্ছে। আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
তারিক লিংকন বলছেনঃ
cialis online australiaরাজু-দ্যা আমারও মাথার আলোকবর্ষ উপর দিয়ে গেছে। দয়া করে একটু নিচে নামান। সাইজ ডাজন্ট মেটার জানেন না। গল্পটি প্রয়োজনে দুই/তিন পর্বে ভাগ করে দেন তবুও সম্পূর্ণ দিন তাহলে পাঠকদের বুঝতে সুবিধা হবে…
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
বুঝিছি আবার বুঝি নাই। কিন্তু ভাল্লাগছে
রাজু রণরাজ বলছেনঃ sildenafil 50 mg mecanismo de accion
viagra lowest priceধন্যবাদ দিদিভাই, সবাই ভীন্নধর্মী গল্প চেয়েছিলো তাই দেয়া।
clomid dosage for low testosterone
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
ভবের দুনিয়ায় ভাবটাই আসল। গল্পটাতে ছোট ছোট অংশে অনেক ভাব। কোনো শেষ নেই, না ছিল শুরু। ভুলে হয়তো কারো ব্যাক্তিগত ডাইরী পড়ে ফেললাম। বুদ্ধি কম তাই একটু ধাক্কার মত খেলাম। আর এভাবেই হৃদয়ে ধাক্কা দিয়ে যে তাঁর রচনায় মন ছুঁয়ে দেয় তাঁর নাম রাজু রণরাজ। রণদা চালিয়ে জান, নতুন দিনে নতুন আঙ্গিকে।
দুর্বার প্রলয় বলছেনঃ
রাজু ভাই, মনে হচ্ছে গল্পটা একমাত্র আমিই বুঝেছি এখানে। কেন বুঝেছি সে আরেক ইতিহাস।
আমি অন্ধের মত এই গল্পের প্রশংসা করতে চাই। অনেক ভাল হয়েছে।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আমার সুইসাইড নোটটার কথা মনে আছে রাজু দা!
রাজু দা আমি নিজের মত করে বুঝে নিয়েছি হয়তো সেটা ভুল!
আত্মহননের ইচ্ছা এমনি আসে না। প্রিয় মানুষ গুলোর মুখ ফিরিয়ে নেয়া। একের পর এক ব্যর্থতা, পাশে কাউকে না পাওয়া! এরপর! নিজেকে শেষ করার ইচ্ছা!!
হয়তো জীবন সুন্দর, আরও সুন্দর কিছু আছে ভবিষতে, তার জন্য বেঁচে থাকা প্রয়োজন। তবে এটাও কিন্তু অনেক সময় অসম্ভব হয়ে পড়ে। cd 17 clomid no ovulation
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ভাল লেগেছে, আপনি আসলেই বস!