ভারতসাগর( প্রথম তৃষ্ণা)…
849
বার পঠিত 2nd course of accutane side effectsমধুমিতা প্রেমের প্রথম পাঠ নিয়েছিলো রিয়া মাসীর কাছে, ঠিক প্রেম নয়! অন্যকিছু। ভারতসাগরের পারে বসে রিয়া মাসী একের পর এক গল্প বলে যেতো, মধুমিতা শুনতো আর ভাবতো জগতে কতোকিছুই না সম্ভব, তার গায়ে কাঁটা দিতো, তার ভেতর শিরশিরে একটা অনুভুতি জাগতো। খুব গভীরে কোথাও একটা দুরারোগ্য শুন্যতা অনুভব করতো সে।
খুব ভোরে যখন পুরো জগন্নাথপুর ঘুমে কাতর দু একটা রিক্সার টুন টুন আওয়াজ ছাড়া কিছু নেই তখন রিয়া মাসীর হাত ধরে মধুমিতা দীঘির ঘাটে এসে দাঁড়ায়। পুরোনো গেটটা আর বাঁধানো ঘাটটাকে ভীষন আপন মনে হয় তার। রিয়া মাসী ভারত সাগরের ইতিহাস জানেনা। সে বলে এ দিঘীর জলে গঙ্গার ধারা এসে মেশেছে। পবিত্র জলের ধারা। প্রতিবার মাসিকের সময় শেষে এখানে এসে চান করে তারা।
বয়ঃসন্ধির সময়টুকু রিয়া মাসীকেই পরম বন্ধু হিসেবে কাছে পেয়ে এসেছে মধুমিতা। ছাব্বিশের কোঠায় বিধবা হবার পর আর বিয়ে হয়নি মাসীর। বিধবাবিবাহ বা এ ব্যাপারে শাস্ত্র কি বলে জানা নেই। তবে মাসী তার দিনরাত্রির কথা বলে যায়, শরীরটা মাঝে মাঝে ভীষন জাগে। তখন নেপেন কাকু আসে। মাসীদের তিনঘর পর প্রতিবেশী ব্রাহ্মণ নেপেন কাকু। যদিও চলনে স্বভাবে কোথাও তা নেই। আমিষে অভ্যস্ত নেপেন কাকু, পৈতের ধার ধারেন না, অনেকের ধারনা গো মাংস তার সব’চে প্রিয় খাবার। মাসী বলে, এমন আপ টু ডেট ব্রাহ্মণ কম মেলে রে মধু!
মধুমিতা হাসে, নেপেন কাকুর প্রসঙ্গ এলেই সে নড়েচড়ে বসে। মাসীর চোখগুলো তখন চকচক করে, মধুমিতা তার শরীরের প্রতিটি স্পন্দন টের পায়। নেপেন কাকুর করা আদরের মুহূর্তগুলোর বর্ননা তাকে আন্দোলিত করে। তারও ইচ্ছে করে তাকে কেউ এভাবে আদর করুক, ভালোবাসুক। মাসী বলে, নেপেন হলো আসল মানুষ। যখন সে আঙুল ছোঁয় তখুনি জাগরনের ঘন্টা বাজে। ক্ষরণ শুরু হয়। তখন আমি তাকে ঝাপটে ধরি, তার লোমশ বুকে নাক ঘষি, বিড়ি খাওয়া পুরুষ্টু ঠোঁটটাকে দু ঠোঁটের ফাঁকে নিয়ে চুষে চুষে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিই। নেপেন তড়পায়, আমি তাকে আমার বাকল খুঁলে দেখাই, তার তৃষ্ণার্ত শরীর থেকে বাসনার পিচ্ছিল মদ চুয়ে চুয়ে পড়ে, সে সেটাই গায়ে মেখে আমার ভেতরে প্রবেশ করে, তার নেশা হয়। আমি তখন নমনীয় ফুল হয়ে যাই, আমার পাপড়িতে সে ঘন্টার পর ঘন্টা আসা যাওয়া করে। আমি আমার আনন্দগুলো বারবার খসাই, ক্ষনে ক্ষনে নেতিয়ে যাই, নেপেন থামেনা, ভালোবাসে। যখন থামে তখন আমি বিদ্ধস্ত বুকে আঁচল তুলে রাখি আর তার বুকে আলতো একটা চুমু। নেপেন যাবার সময় বলে যায়, আবার গরম পড়লে ডাক দিয়ো, আমি আসবো।
মধুমিতার আগ্রহ জাগে। সে রিয়া মাসীকে জিজ্ঞেস করে,
“পাপড়ির ভেতর আসা যাওয়াতে কি সুখ হয়?”
রিয়া মাসীর ঠোঁটগুলো দুষ্টু হাসিতে বেঁকে যায়,
- ‘হয় রে হয়। যে যতোক্ষন আসা যাওয়া করে যার দম যতো বেশী সে ততো বেশী সুখ দিতে পারে। দম ছাড়া পুরুষ হিজড়ার আধখান।’
মধুমিতার কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ে, পুরো শহর জেগে উঠতে তখনো অনেক বাকি, দুয়েকটা কাকের আনাগোনা চেনা ভোরটাকে সকালের পথে এগিয়ে নিয়ে যায়। দিঘীর মাঝখান দিয়ে ভেসে আসা কচুরিপানার দিকে দৃষ্টি দিয়ে সে জিজ্ঞেস করে,
“একটা পুরুষ ঠিক কতোক্ষন পারে?”
রিয়া মাসী শাড়ির আঁচল আঙুলে পেঁচিয়ে বলে,
- ‘শরীর বুঝে, যে যতো বলিষ্ঠ তার ক্ষমতা ততো বেশী। তোর নেপেন কাকু আমাকে ঘন্টার পর ঘন্টা খায়। কখন যে রাত পোহায় মাঝে মাঝে বলতে পারিনা।
সুকোমল মধুমিতার সহপাঠী, পেটানো শরীর, ধবধবে সাদা গায়ের রং। হাসলে বুকের ভেতরটা কেমন চিনচিন করে তার। ইচ্ছে করে গিয়ে জড়িয়ে ধরে, বুকের ভাঁজে নাক চেপে ধরে বলে, আমায় তুমি খাও, নেপেন কাকু যেভাবে রিয়া মাসীকে খায় আমাকে তুমি খাও। মধুমিতা পারেনা। সুকোমলের সাথে তার চোখাচোখি হয়, সুকোমল মিষ্টি হেসে চোখ ফিরিয়ে নেয়। মধুমিতার বুকের ব্যাথাটা আরো বাড়ে।
তার ইচ্ছা করে সুকোমলকে সে উদোম করে দেখে। তার শরীরের প্রতিটি সীমানায় আঙুল বুলায়। পোশাকে ঢাকা সুকোমলকে দেখার খুব সাধ জাগে মধুমিতার।
রিয়া মাসী পথ বলে দেয়, স্কুল ছুটির পর সুকোমল ভারতসাগরে স্নান করতে আসে। দিঘীর পাশেই গোপা পিসির ঘর, পুরনো বাড়ি। ঝুপড়ি গজানো অশ্বত্থের শাখা প্রশাখা ছাদটাকে আড়াল করে রাখে, হীম হীম ছায়া নিয়ে বিকেল নামার আগেই সুকোমল ঘাটে এসে দাঁড়ায়, সাবান ঘষে ঘষে ডুব দিয়ে উঠে সে। লুঙ্গীটা কৌশলে পায়ের মধ্য দিয়ে বেয়ে বেয়ে পাঠিয়ে দেয় সুকোমল, তারপর গামছাটা কোমড়ে জড়িয়ে নেয়, আর তখনি সুকোমলের গোপন শরীরটাকে দেখতে পায় মধুমিতা, তার একটু বেশীই ঠান্ডা ঠান্ডা লাগে, মনে হয় গা পুড়ে যাবে জ্বরে। রিয়া মাসী ঘাড় দিয়ে ধাক্কা দিয়ে বলে, সাইজটা জব্বর, গরম করে গায়ে বুলালে মজা পাবি।
সে রাতে মধুমিতার ঘুম হয়না, তার শরীরটা সুকোমলকে চায়। পাশের ঘর থেকে চৌকীর মৃদু মৃদু আওয়াজ ভেসে আসে। মধুমিতা বুঝতে পারে, বড়দা বৌদিকে খাচ্ছে। তারও ইচ্ছে করে কেউ একজন তাকে খেয়ে যাক।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পড়লাম। নেক্সট গল্প কবে?
levitra generico acquisto
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
“সভ্যতায় পঠিত” বিভাগ থেকে আগের একটা আর এই গল্পটার রেশ কাটলেই দিয়ে দেবো।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
সুকোমল কেমন পেটানো শরীরের মেয়েলি নাম শোনাচ্ছে!! যা হোক, গল্প চমৎকার… আরও দীর্ঘ হতে পারত
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
হুম যেমন তারিক লিংকন না হয়ে তারেক লিংকন হলে ভাল হত। সভ্যতা নামের গুনে একজন ইতিহাস নির্মাতাকে পেতো।
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
সুকোমল আসলে কন্যারাশির জাতক তাই পেটানো শরীরে মেয়েলী নাম! হা হা হা
আর গল্পটাকে দীর্ঘ করতে পারিনি কারন, পাশাপাশি একটা বড় গল্প নিয়ে কাজ করছি। @তারিক ভাই
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ use metolazone before lasix
এক নিশ্বাঃসে পড়ে ফেললাম। এখন গড়ম লাগছে।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
হাহাহাহা মজা পাইলাম কারাগার ভাই
silnejsie ako viagra
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
তোর হাসিটা চমেতকার। একেবারে ফিলিপস বাত্তি।
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
এই শীতে আপনাদের খিদমতেই আমার এই তথাকথিত অশালীন প্রয়াস @কারাগার ভাই
জয়ের হাসিটা আসলেই বাম্পার, সে আমার উৎসাহের খনি
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
cialis 20 mg prix pharmacieশিহরিত…
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
খাক, খেয়ে যাক, খায় এই খাওয়া খাওয়ি শব্দগুলোর স্থলে অন্য কোন শব্দ ব্যবহার করলে আরো সুন্দর হত ।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
clomid dosage for low testosteroneআঞ্চলিক ভাষা।
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
একটা মফশ্বলের মেয়ের মুখে দেয়ার জন্য এর চেয়ে শৈল্পিক শব্দ আমি খুঁজে পাইনি। @ শাহিন ভাই
ইউরিডাইস রিবর্ন বলছেনঃ
সিমপ্লি রাজুকীয়!!
buy viagra alternatives uk
রাজু রণরাজ বলছেনঃ bird antibiotics doxycycline
ধন্যবাদ ইউরিডাইস
pills like viagra in stores
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
সিমপ্লি রাজুকীয়
দুর্বার প্রলয় বলছেনঃ
উপরওয়ালা আপনারে ঢেলে ট্যালেন্ট দিয়েছে, এবং আপনি তার সর্বোচ্চ ব্যবহার করছেন। আগের গল্পের মত এটাও যদিও আমার পছন্দ হয়নাই তবে আপনার লিখার হাতের প্রশংসা না করলেই না।
একটা কথা না বললেই না, ‘রাজু ভালই জানে, রাজুর ট্যালেন্ট কোথায় এবং কীভাবে তা ব্যবহার করতে হবে’।
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
ঠিক কথা বলেছেন দুর্বার প্রলয়। ও হাতে আরও ভাল লেখা আসতে পারে এ বিশ্বাস আমার আছে।
আরও ভাল লেখা চাই রাজু ভাই। জানেন তো, পাঠকের খাই খাই স্বভাবটা খারাপ নাহ!
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
পাঠকের খাই খাই স্বভাবই তো আমাকে খেয়ে গেলো।
ট্যালেন্ট কি জিনিস জানিনা, কিছু একটা লিখতে পারার আনন্দে আমি এমনিতেই সারাক্ষন আত্মহারা থাকি।
অশেষ ধন্যবাদ জানাই!♣♣♣♣♣
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
চমৎকার লিখেছেন দাদাভাই
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
অশেষ ধন্যবাদ দিদিভাই