“জার্নি টু মার্স”: ওরিয়ন; অনাগত ভবিষ্যতের পথে প্রথম মানব মহাযাত্রা
853
বার পঠিতঅদূরভবিষ্যতে মহাকাশচারীরা ওরিয়ন মহাকাশযানে চেপেই আমাদের অতি পরিচিত লাল গ্রহ ‘মঙ্গল’-এ যাত্রা করবে। আর এই অনাগত ভবিষ্যতের পথে মানুষের প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে আজকের এই মহাযাত্রা। মহাযাত্রা না বলে বাঙলায় মঙ্গল যাত্রা বলাই শ্রেয়। ইংরেজিতে মঙ্গল অর্থাৎ মার্স শব্দটির এমন অর্থবোধক অর্থ নেই বোধহয়। এই পোস্টটি যখন প্রকাশিত হবে ঠিক তখনই অর্থাৎ বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬:০৫ ঘটিকায় ‘ওরিয়ন’ মঙ্গলের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করবে। নাসা’র কেনেডি স্পেস সেন্টার, ফ্লোরিডা থেকে মানবতার এই মহান মঙ্গল যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে সময়ের সবচে শক্তিশালী এই মহাকাশ যানটি।
হুম এতক্ষণে ধরে ফেলেছেন এই মাইলফলক সৃষ্টিকারী মহাকাশ যানটির নাম ‘ওরিয়ন’ বাঙলায় কালপুরুষ। যারা আকাশের দিকে তাকিয়ে তারকাপুঞ্জ খোঁজতে পছন্দ করেন বা কিছুটা অথবা অল্প বিস্তর ধারণা রাখেন তারা নিশ্চয় জানেন আমাদের উত্তর গোলার্ধের শীতের আকাশের দক্ষিণ গগনের এই তারকা পুঞ্জটি। অনেকের রাতের পথ চলার দিকও ঠিক করে থাকেন। গ্রিক মিথলজি থেকে নাম নেয়া এই কালপুরুষ কিংবা ‘ওরিয়ন’ এর নামেই এই মহাযাত্রা শুরু কারী মহাকাশ যানটির নাম রাখা হয়েছে ‘ওরিয়ন’!

‘ওরিয়ন’
ওরিয়ন হচ্ছে গ্রীক মিথলজির সেই দক্ষ যোদ্ধা এবং শিকারি যাকে জিউস মহাকাশে স্থাপন করেছিলেন। আর সেটাই হচ্ছে ওরিয়ন তারকাপুঞ্জ। নাসা ‘ওরিয়ন’ মহাকাশযানটি তৈরি করে মানুষকে এযাবৎ কালের সকল কল্পনার বাইরে প্রেরণ করার জন্যে। ওরিয়ন গভীর মহাকাশে নভোচারীর অনুপ্রবেশ এবং যাত্রা নিশ্চিত করার মত করে বানানো। আজকের এই উৎক্ষেপণটি হচ্ছে নাসার নতুন হেভি রকেট লঞ্চার ডেল্টা-৪ এর পরীক্ষামূলক চার ঘণ্টার উৎক্ষেপণ যা মহাকাশযাত্রার নতুন সফল এবং নিরাপদ পথের নির্দেশনা দিবে। ওরিয়নের এই পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ একইসাথে এভিওনিক্স, মনোভাব নিয়ন্ত্রণ, প্যারাশুট এবং মহাকাশযানের তাপ তারতম্যের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বিশাল মাইলফলক দিবে। আজ পর্যন্ত নির্মিত সকল মহাকাশযানের থেকে অধিকতর শক্তিশালী এই মহাকাশযানটিই মানুষকে মঙ্গলে প্রেরণ করার প্রথম পদক্ষেপ।

ওরিয়ন স্পেসক্র্যাপ্ট metformin tablet
মূলত নাসা ২০২৫ সালের মাঝে উল্কা পিণ্ডে এবং ২০৩০ সালের মাঝে মঙ্গলে মানুষ পাঠানোর পূর্বপ্রস্তুতিস্বরূপ এই মহান যাত্রার পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করবে। ইউ এস ন্যাশনাল স্পেস পলিসি এবং নাসা কর্তৃপক্ষের সাথে ২০১০ এমন দ্বিপাক্ষিক ভাবে এমন নীতি নির্ধারণ করে। ২০১০ সালেই এই বিষয়ক নীতি গ্রহণ করা হয়। বর্তমানে আমাদের সৌরজগতের মাঝে আমাদের দৌড়ঝাঁপ সীমাবদ্ধ থাকায় মঙ্গলই আমাদের সবচে সম্ভাবনাময় আগ্রহ যৌক্তিকভাবে। তা হতে পারে মানুষ কিংবা এমনকি রবোটিক এক্সপ্লোরেশনের লক্ষ্যেও। যেখানে মহাকাশে রোবট প্রেরণের গবেষণার বয়স ৪০ বছর সেখানে মানব প্রেরণের জন্যে এই উৎক্ষেপণ হবে দুর্দান্ত একটি পরীক্ষা। বিশেষ করে যেখানে বিশ্বের শীর্ষ পর্যায়ের এই দুইটি মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্র একসাথে এই নীতি নিয়ে আগাচ্ছে। ২০১৮ অর্থবছরের শুরুতেই মানব বহনকারী কোন মহাকাশযানকে উৎক্ষেপণের জন্যে এরই মধ্যে পথপরিক্রমা গ্রহণ করা হয়েছে। নাসার শক্তিশালী এসএলএস ( Space Launch System= SLS) থেকে এই উৎক্ষেপণ হবে মানব মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে শক্তিশালীতম মহাকাশযাত্রা।
মঙ্গল মফাযাত্রার আপডেট পেতে বুকমার্ক করুনঃ www.nasa.gov/exploration and www.nasa.gov/mars synthroid drug interactions calcium
নাসার উৎক্ষেপণ পরিক্রমাঃ এইখানে … achat viagra cialis france

NASA’s Orion Spacecraft at the Launch Pad
ওরিয়নের উৎক্ষেপণ পরিক্রমা নিয়ে নাসার প্রকাশিত একটি পিডিএফ এই স্ক্রিনশট এটি। কেউ চাইলে এইখান থেকে ডাউনলোড করতে পারেন।
কীভাবে এবং কেন ওরিয়ন ইতিহাস সৃষ্টি করতে যাচ্ছে?
এপোলোর পর ওরিয়নই একমাত্র মানবচারী কোন মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করতে সক্ষম অতি শক্তিশালী মহাকাশযান। এই পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণে ওরিয়ন ২০,০০০ মেইল পরটি ঘণ্টা বেগে কোন মানব ছাড়াই ৩৬০০ মাইল পরিভ্রমণের পর পৃথিবীর বায়ু মণ্ডলে প্রবেশ করবে এই সময় প্রবল ঘর্ষণের ফলে কিংবা অন্যান্য রেডিয়েশন ঘটিত প্রভাব পর্যবেক্ষণ করা হবে। ‘জার্নি টু মার্স’ নামের এই অসামান্য যাত্রা হবে তাই মঙ্গলের মত অগভীর মহাকাশে মানুষের যাত্রার স্বপ্নের বাস্তবে পরিণত হওয়ার পথে একটি বিশাল সফলতা। ওরিয়নের এই সফল উৎক্ষেপণ হোক মানব সভ্যতার অন্যতম মহা মঙ্গলময় মহা যাত্রা হয়ে।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
#Orion is currently in an extended hold waiting for winds to subside. 2 hours and 7 minutes left in today’s launch window….
বলছে “Orion Spacecraft” – এর ভেরিফাইড টুইটার থেকে!! ইতিহাসের উত্থানের একটু সময় নিচ্ছে…
তারিক লিংকন বলছেনঃ
Everything remains “go” for #Orion’s launch. New launch time is 7:55am ET / 12:55 UTC. #OrionLaunch— নাসা
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
নিশ্চিতভাবেই 1969এর পরে অরিয়নই মানুষের সৌরজাগতিক পদচারণায় সবচেয়ে আশাপ্রদ পদক্ষেপ। আশা করি, দ্রুতই মানুষ মঙ্গলের বুকেও তার পদচিহ্ন এঁকে দেবে। নিজেদের সুরক্ষার জন্যেই পৃথিবীর বাইরে ছড়িয়ে পড়া আমাদের জন্য খুব বেশিই প্রয়োজন।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
clomid over the counterScrub. Today’s planned launch of #Orion is postponed due to valve issue. Our next possible launch window opens at 7:05am ET Friday…
এই মহাযাত্রা একদিন পেছাল। বিস্তারিত এইখানে…
আশাকরি কাল এই যাত্রা সম্ভব হবে
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
আমরা ছড়াতে পারবো কিনা অনিশ্চিত। ওরা পারবে নিশ্চয়। ওরা একজন আর আমরা নিরানব্বই।
viagra vs viagra plus
অপার্থিব বলছেনঃ
ওরিয়নের মঙ্গল যাত্রা শুভ হোক। মানুষের বিজয় নিশান ছড়িয়ে পড়ুক এই মহা জগতে
তারিক লিংকন বলছেনঃ
সেটাই… অগ্রযাত্রায় কেবলইঈ অশুভকামন রাখা ছাড়া কিছুই করার নেই। একদিন আমরাও মহাকাশে পা রাখব আশাকরি
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
প্রথমে রাশিয়ার সূয়জ আর এখন আমেরিকার ওরিয়ন। মানুষ দেখি এইবার মঙ্গলকে জয় করেই ছাড়বে। তবে আমি কিছুটা আতংকিত,এই জয়ের নেশায় নাকি আবার মানুষ মহাশূন্যে মহাযুদ্ধ শুরু করে দেয়! মানুষকে বিশ্বাস কি?
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
ধইন্যা পাতা।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
মানুষকে বিশ্বাস কি?
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
ডন মাইকেল কর্লিওনিদের বিশ্বাস কি?
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
ওরিয়নের মঙ্গলযাত্রা সফল হোক।
জন কার্টার বলছেনঃ
মানব সভ্যতায় যুক্ত হোক আর একটা সফলতার পালক
তারিক লিংকন বলছেনঃ
একদিন পর ঠিক সন্ধ্যা ৬:০৫ ঘটিকায় আজ ওরিয়নের সফল যাত্রা শুরু করে মানব সভ্যতার অন্যতম মাইফলক হয়ে। যাত্রা শুভ হোক, ২০৩০ সালে আশাকরি মংগলে মানু্ষের পদ চিহ্নের খবর পড়তে পারব আমরা…
ইউরিডাইস রিবর্ন বলছেনঃ
আমি মঙ্গলে যেতে চাই লিংকন ভাইয়া
ধন্যবাদ এমন খবর শেয়ার করবার জন্যে…
দুর্বার প্রলয় বলছেনঃ
মঙ্গল যাত্রা……
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
মঙ্গলের পথে মানুষের এই মাঙ্গলিক যাত্রা শুভ হোক।
পৃথিবীর একার কি দায় এ সভ্যতা বয়ে বেড়াবার?
সৌরজগতের সবার মাঝে তা সুষ্ঠভাবে বন্টিত হোক।
আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ইউরেনাসে অবকাশ যাপনে যাবে, এ প্রত্যাশা করি। side effects of quitting prednisone cold turkey
তারিক লিংকন বলছেনঃ
buy kamagra oral jelly paypal ukঅবকাশ যাপনে ইউরেনাস? বেশী হয়ে গেলো না?
ধন্যবাদ পড়বার জন্য venta de cialis en lima peru
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
হাতীটা চেয়ে রাখলুম, অন্তত ছাতিটা তো পাবো, নাকি!