বরেণ্য চিত্রশিল্পীর প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি কাইয়ুম চৌধুরীর জীবন এবং কর্ম
812
বার পঠিত‘বরেণ্য চিত্রশিল্পীর প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি কাইয়ুম চৌধুরীর জীবন এবং কর্ম’
কাইয়ুম চৌধুরী (জন্ম: মার্চ ৯, ১৯৩৪ - মৃত্যু: নভেম্বর ৩০, ২০১৪)
মূল লেখকঃ “আবুল কালাম আজাদ”; সাংবাদিক, শিল্পসমালোচক এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিল।
বাংলাদেশের শিল্পকলার ইতিহাসে জয়নুল আবেদিন, কামরুল হাসান, এস এম সুলতানের পরে যে ব্যক্তিটির নাম আসে তিনি হলেন শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী। “রূপ, রস, গন্ধ, স্পর্শ, শব্দ-এই ইন্দ্রিয়জাত উদ্দীপনা শিল্পীর পথ আলোকিত করে থাকে। যেখানে এই সব ইন্দ্রিয়জাত উদ্দীপনা নেই সেখানে শিল্পের অস্তিত্ব নেই।” শিল্পী ও তাত্ত্বিক বিনোদ বিহারী মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্যের সঙ্গে শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরীর শিল্পী মনও শিল্পকর্মের শতভাগ সাজুয্য রয়েছে। তার চিত্রকর্ম বাংলার মানচিত্রের একটি খন্ডিত অংশ। বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ, কৃষিই এদেশের মানুষের উপজীব্য বিষয়। achat viagra cialis france
রোববার রাতে (৩০ নভেম্বর) রাজধানীর আর্মি স্টেডিয়ামে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের উৎসবে বক্তৃতা দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন বরেণ্য চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী। দ্রুত তাকে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন। তাঁর মৃত্যু সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে গোটা দেশের সংস্কৃতিমনা মানুষ স্তব্ধ হয়ে যান। বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত উৎসবে বরেণ্য এ শিল্পীর মৃত্যুর কথা জানানো হয় এবং এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী লোকজীবনের স্বরুপ তুলে ধরতেন। নকশীকাঁথা, সরা, পট, পাখা, নৌকার গায়ে নকশা, পুতুল শীতল পাটি, হাঁড়ি, বাঁশও বেতের কাজ ও নকশায় সেই শিল্পরূপ। কাইয়ুম চৌধুরী লোকজ এই নানা রূপকে কাব্যিক ও রীতিবদ্ধ ডিজাইনে নতুন রূপ দিয়েছেন। কাইয়ুম চৌধুরী পশ্চিমী ধারায় শিক্ষা নিয়ে দু’তিন বছর ছবি আঁকেন বিলেতী স্কুলের বাস্তবানুগ ধারায় অনুপ্রাণিত হয়ে। কাইয়ুম চৌধুরী তার শিল্পকর্মে লোকজ ফর্মের খন্ডিত অংশ নিয়ে স্বতন্ত্রভাবে সমন্বয় ঘটানোর চেষ্টা করেন। ঘর-বাড়ি, নৌকা, মাছ, সবকিছুই তিনি লোকশিল্পের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের মধ্যে খুঁজতে থাকেন। বাংলার মাটির পুতুলের গায়ে আঁকা রেখা, কাঁথায় ফুল, লতা-পাতা ও পশুপাখির আকারকে নকশার ভিতর আপ্লুত করে তার নির্যাস নিয়ে ছবিতে নতুন মাত্রা যোগ করেন। কাইয়ুম চৌধুরী নিসর্গ প্রেমিক। তার শিল্পকর্ম পর্যালোচনা করলে তা স্পষ্টই প্রতিয়মান। ফুল, লতা, পাতা, গুল্ম এ জাতীয় প্রকৃতির জীবন্ত রূপ তার ছবিতে উপস্থিত হয়। কাইয়ুম চৌধুরীর কাছে নিসর্গের অন্বেষণ স্বাভাবিক ও মানুষী ফর্মের চেয়ে ভিন্ন কিছু। নিসর্গ তার কাছে সাবজেকটিভ এবং অবজেকটিভ এক ক্ষেত্র, সেখানে গভীরতর ব্যক্তিক এবং জমকালো ঐতিহ্যের সংমিশ্রণ ঘটে তৈরি হয় নতুন এবং পূর্ব থেকে ভিন্ন এক দেখা। কাইয়ুম চৌধুরীর ছবিতে নদী, নারী, ফুল, পাখি, নৌকা, জাল ইত্যাদি দৃশ্যমান হয়। এসবের মধ্যে যে ছন্দ তিনি নির্মাণ করেন তা নৃত্যরতা বাংলাদেশকে প্রতীয়মান করে। তার নির্মিত সৌন্দর্য বস্তুত আমাদেরকে স্বপ্ন জগতের হাতছানি দেয় যেখানে পুকুরে মাছ থাকে, মাঠে শস্য থাকে, কৃষকের গলায় গান থাকে। এই স্বপ্ন তিনি, তার শিক্ষকেরা ও তার সতীর্থরা দেখে চলেছেন দেশভাগেরও আগে থেকে। এই স্বপ্ন তাদেরকে মুক্তিযুদ্ধে নিয়েছে। সেই স্বপ্ন বারবার ছিন্ন ভিন্ন হতে দেখে তিনি বরাবরই বিমর্ষ হয়েছেন, বিক্ষুব্ধ হয়েছেন। শিল্প সমালোচক সৈয়দ আজিজুল হক কাইয়ুম চৌধুরীকে নিয়ে লিখেছেন, জন্মভূমির প্রতি প্রবল মমত্ববোধ, নিজ চিত্রে দেশের রূপ-রসকে পরিস্ফুটিত করার নিরন্তর প্রয়াস এবং লোক ঐতিহ্যের প্রতি অঙ্গীকার তার শিল্পচেতনাকে স্বাতন্ত্র্যময় করেছে।
শিল্পভূমি: কাইয়ুম চৌধুরীর ছবি তৈরি হয় বুনন পদ্ধতিতে। কয়েকটি রঙের কিউব বা স্কয়ার বিভিন্ন চরিত্র নিয়ে এসে মিলতে থাকে। এরমধ্যে দিয়ে একটি পটভূমি তৈরি হয়। এখানে রঙের যে বিন্যাস তা গীত তৈরি করে। ফলে শিল্পীর প্রায় সব ছবিই একটি মধুর অনুভব দর্শককে সঞ্চারিত করে। এরপর তিনি বিভিন্ন স্তর তৈরি করেন, যেগুলোকে কক্ষও বলা যায়। এই সকল কক্ষের বিভিন্ন স্থানে চরিত্রগুলো অবস্থান করে। চরিত্রগুলোর মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে দর্শককে ভাবতে হয় না। পটভূমিতে দিয়ে তিনি যে অনুভব সঞ্চারিত করেন তা-ই দর্শককে বিভিন্ন চরিত্রের রূপ ও রসে ক্রমাগত অন্তর্ভূক্ত করে। তার ছবি চলচ্চিত্রের আঙ্গিকে দেখা যায়। কোনো ছবি লং শটে গড়েন, কোনোটি ক্লোজ শটে। ক্লোজ শটের ছবিগুলোতে পটভূমি তেমন স্থান পায় না, চরিত্রের রঙই মুখ্য হয়ে আসে।
ছবির বিষয়: কাইয়ুম চৌধুরীর ছবিতে ব্রাত্য মানুষের সংখ্যা বেশি। যারা উৎপাদন করে সেইসব মানুষ যেমন কৃষক, জেলে, মজুরেরা তার ছবির পাত্র-পাত্রী। সব শিল্পের বীজ আসলে ব্রাত্য মানুষেরাই লাগান, নাগরিক মানুষ তার ফসল ভোগ করেন। কিন্তু নাগরিক মানুষ ঋণ স্বীকারের সামর্থ্য রাখেন না। কাইয়ুম চৌধুরী তা রাখেন এবং আজীবন রেখে চলেছেন। তাইতো মাহমুদ আল জামান লিখেছেন, প্রথম প্রজন্মের শিল্পীদের মধ্যে আবহমান বাঙালির লোকঐতিহ্যে, লোকজীবনের রূপায়ন তার তুলিতেই সর্বাপেক্ষা প্রাণবন্ত, সজীব ও আধুনিক হয়ে উঠেছে।
শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরীর জীবন বৃত্তান্ত :
জন্ম : ৯ মার্চ, ১৯৩২ ইং ফেনী জেলায়। ১৯৪৯ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। ১৯৫৪সালে গভর্নমেন্ট ইনস্টিটিউট অফ আর্টস (বর্তমানে চারুকলা ইনস্টিটিউট) থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ।
১৯৫১-৫২ : লিটন হলে অনুষ্ঠিত ঢাকা আর্ট গ্র“পের প্রদর্শনী।
১৯৫৪ : বর্ধমান হাউজ ঢাকায় অনুষ্ঠিত অল পাকিস্তান আর্ট একজিবিশনে অংশগ্রহণ।
১৯৫৫-৫৬ : গ্রন্থ চিত্রনে কর্মজীবন শুরু। প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত পেইন্টার্স ইউনিট প্রদর্শনী।
১৯৫৭ : শিক্ষক হিসেবে চারুকলা ইনস্টিটিউটে যোগদান। ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত পূর্ব পাকিস্তানের kamagra pastillas
নংজন শিল্পীর প্রদর্শনী। করাচিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনী। all possible side effects of prednisone
১৯৫৮ : ছায়াছবি নামে সিনে মাসিকের যুগ্ম সম্পাদক।
১৯৫৯ : রেলওয়ে টাইমটেবল প্রচ্ছদ অঙ্কন প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার। গভর্নমেন্ট ইনস্টিটিউট অব আর্টসের বার্ষিক প্রদর্শনী।
১৯৬০ : শিল্পী তাহেরা খানমের সঙ্গে পরিণয়। নকশাবিদ হিসেবে ডিজাইন সেন্টারে যোগদান।
১৯৬১ : ঢাকাতে অনুষ্ঠিত সমকালীন চিত্রকলা প্রদর্শনী। রেলওয়ে টাইমটেবল প্রচ্ছদ অঙ্কন প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার। লাহোরে অনুষ্ঠিত জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনীতে চারুশিল্পে প্রথম পুরস্কার লাভ। ডিজাইন সেন্টার ছেড়ে অবজার্ভার গ্র“প অব পাবলিকেশন্সে প্রধান শিল্পী হিসেবে যোগদান।
১৯৬২ : রাওয়ালপিন্ডিতে অনুষ্ঠিত পূর্ব পাকিস্তানের চিত্রশিল্পীদের প্রদর্শনী। ঢাকা স্কুল অব পেইন্টিংস প্রদর্শনী।
১৯৬৩ : সাপ্তাহিক সচিত্র সন্ধানীর শিল্প উপদেষ্টা।
১৯৬৪ : জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র থেকে শ্রেষ্ঠ প্রচ্ছদ চিত্রের (জসিমউদ্দীন জীবন কথা) পুরস্কার লাভ। শিল্পনির্দেশক হিসেবে নবাঙ্কুর আর্ট পাবলিসিটিতে যোগদান। লাহোরে অনুষ্ঠিত জাতীয় চিত্র প্রদর্শনী।
১৯৬৫ : গ্রাফিক ডিজাইনে প্রভাষক হিসেবে গভর্নমেন্ট কলেজ অব আর্টস এন্ড ক্রাফটস-এ যোগদান। জাতীয় চিত্রকলা প্রদর্শনী, ঢাকা। অ্যাবস্ট্রাক্ট পেইন্টিং প্রদর্শনী, ঢাকা। শিল্প উপদেষ্টা নিক্কন, অ্যাডভার্টাইজার্স, ঢাকা। সহকারী হিসেবে সৈয়দ শামসুল হকের উর্দু ছবি উইলিয়াম শেক্সপীয়ারের কমেডি অব এরর্স অবলম্বনে ফির মিলেঙ্গে হাম দোনোতে দায়িত্ব পালন।
১৯৬৬ : পঞ্চম তেহরান বিয়েনালে আর সি. ডি. ভুক্ত দেশ পাকিস্তান, তুরস্ক ইরানের প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ এবং চিত্রকলায় ইম্পেরিয়াল কোর্ট প্রাইজ অর্জন। রাওয়ালপিন্ডিতে সমকালীন আর্ট গ্যালারির পঞ্চম বার্ষিক প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ। জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের শ্রেষ্ঠ প্রচ্ছদ পুরস্কার (আবুল ফজল রচিত রেখাচিত্র) লাভ।
১৯৬৭ : ঢাকায় অনুষ্ঠিত লায়ন্স ক্লাব প্রদর্শনী। ফিল্ম টাইটেল পাবলিসিটি ম্যাটেরিয়াল তৈরিতে অংশগ্রহণ। অন্তরঙ্গের যুগ্ম-সম্পাদক।
১৯৬৮ : জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের শ্রেষ্ঠ প্রচ্ছদ পুরস্কার (আব্দুল আহাদ রচিত গণচীনে চব্বিশ দিন)। পূর্ব জার্মানীর লাইপজিগে অনুষ্ঠিত গ্রন্থমেলায় ইলাস্ট্রেশন এবং গ্রন্থনকশার জন্য পুরস্কার (আবু জাফর ওবায়দুল্লাহর কখনো রং কখনো সুর)।
১৯৬৯ : সন্ধানী প্রকাশনী থেকে ছড়ার বই তাই তাই তাই প্রকাশিত। জাতীয় গ্রন্থন্দ্রের শ্রেষ্ঠ প্রচ্ছদ পুরস্কার (কবি জসিমউদ্দীনের বাঙালীর হাসির গল্প)। ইংরেজি সাপ্তাহিক এক্সপ্রেস পত্রিকার শিল্প সম্পাদক। ‘নবান্ন’ নামে অনুষ্ঠিত চিত্র প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ। সিনেমা পত্রিকা সিকোয়েন্সের যুগ্ম সম্পাদক।
১৯৭০ : জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্রের শ্রেষ্ঠ প্রচ্ছদ পুরস্কার (সৈয়দ মুর্তজা আলী রচিত আমাদের কালের কথা। ‘কালবৈশাখী’ নামে অনুষ্ঠিত চিত্র প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ।
১৯৭২ : মুক্তিযুদ্ধকালে গণহত্যার উপর ছয়টি চিত্র অঙ্কন। ভারতের দিল্লীতে তৃতীয় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অনুষ্ঠিত চিত্র প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ। zovirax vs. valtrex vs. famvir
১৯৭৩ : সাহিত্যিক চলচ্চিত্র নির্মাতা জহির রায়হান স্মরণে সন্ধানী প্রকাশনী প্রকাশিত স্যুভেনিয়রের নকশা অঙ্কন। কলকাতা, দিল্লী, বোম্বাইতে অনুষ্ঠিত সমকালীন বাংলাদেশের চিত্রকলা প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ। গভর্নমেন্ট ইনস্টিটিউট অব আর্টসের রজতজয়ন্তী পুরস্কার লাভ। স্কেচ গ্র“প প্রদর্শনী। ডাক বিভাগের নকশা প্রণয়ন কমিটির সদস্য।
১৯৭৪ : গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পররাষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রকাশনাসমূহের নকশা প্রণয়ন। বিজয় দিবসে অনুষ্ঠিত প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ।
১৯৭৫ : জাতীয় চিত্রকলা প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ। গ্রন্থনকশা প্রণয়নে সামগ্রিক অবদানের জন্য জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র স্বর্ণপদক লাভ। গ্রন্থকেন্দ্র কর্তৃক অনুষ্ঠিত প্রচ্ছদ প্রদর্শনী। জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের শ্রেষ্ঠ প্রচ্ছদ পুরস্কার। (শামসুর রহমান রচিত আদিগন্ত নগ্ন পদধ্বনি)। ভারতে অনুষ্ঠিত তৃতীয় ট্রায়েনাল, ঢাকাতে অনুষ্ঠিত প্রিন্ট এবং ড্রইং প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ। সন্ধানী প্রকামনার সংবর্ধনা।
১৯৭৬ : জাতীয় চিত্রকলা প্রদর্শনী। জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের প্রচ্ছদ পুরস্কর (আবুল হাসান রচিত পৃথক পালঙ্ক)। ‘লাইফ ইন বাংলাদেশ’ প্রদর্শনীতে অংশগ্রহণ।
১৯৭৭ : বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী আয়োজিত প্রথম একক চিত্র প্রদর্শনী। তৃতীয় জাতীয় চিত্রকলা প্রদর্শনী, ঢাকা। শিল্পকলা একাডেমী পুরস্কার লাভ। ওয়াশিংটন ডিসিতে একক চিত্র প্রদর্শনী।
১৯৭৮ : চতুর্থ ট্রায়েনাল প্রদর্শনী, ভারত। চতুর্থ জাতীয় চিত্রশালা প্রদর্শনী, ঢাকা।
১৯৭৯ : সাও পাওলো, ব্রাজিলে আন্তর্জাতিক বিয়েনাল। প্রথম এশিয়ান গ্রাফিক ডিজাইন প্রদর্শনী, তেহরান।
১৯৮০ : জলরং প্রিন্ট প্রদর্শনী, ঢাকা। সমকালীন এশিয়ান পেইন্টিং ফেস্টিভ্যাল, ফুকোকা, জাপান। পঞ্চম জাতীয় চিত্রকলা প্রদর্শনী। missed several doses of synthroid
১৯৮১ : এশিয়ান আর্ট ফেস্টিভ্যাল, হংকং। প্রথম এশিয়ান আর্ট বিয়েনাল, বাংলাদেশ।
১৯৮২ : গ্রাফিক ডিজাইন বিয়েনাল, ব্রনো, চেকোস্লোভাকিয়া। জাতীয় চিত্রশালা প্রদর্শনী। acquistare viagra in internet
১৯৮৩ : দ্বিতীয় এশিয়ান আর্ট বিয়েনাল, বাংলাদেশ।
১৯৮৪ : সদস্য, বোর্ড অব গভর্নর্স, চারুকলা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। আলজিয়ার্সে আফ্রো এশীয় গণ-সংহতি পরিষদের সম্মেলনে যোগদান। সোভিয়েত ইউনিয়ন সফর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সদস্য।
১৯৮৫ : দ্বিতীয় সাফ গেমসে ডিজাইন কমিটির উপদেষ্টা।
১৯৮৬ : ট্রায়েনাল, ভারত। একুশে পদক। থিয়েটারগ্র“পের সম্মাননা।
১৯৮৮ : আন্তর্জাতিক পোস্টার প্রদর্শনী, প্যারিস। জাপানে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের সমকালীন চিত্রকলা প্রদর্শনী।
১৯৮৯ : বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের সমকালীন চিত্রকলা প্রদর্শনী। চীন, হংকং ব্যাংকক সফর। জাতীয় চিত্রকলা প্রদর্শনী, ঢাকা। ইউনিসেফের উদ্যোগে শিশু জন্ম টিকাদানের ওপর পোস্টার প্রদর্শনী,ঢাকা। সম্মাননা, চারুশিল্পী সসংসদ। সদস্য জুরি বোর্ড গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ফিল্ম এওয়ার্ড কমিটি। cialis new c 100
১৯৯০ : পশ্চিম জার্মানীতে বাংলাদেশের ছয় শিল্পীর প্রদর্শনী। জিম্বাবুয়ের হারারেতে বাংলাদেশের সমকালীন চিত্রকলা প্রদর্শনী।
১৯৯১ : সম্মাননা, বুলবুল ললিতকলা একাডেমী। সম্মাননা, মাহবুবউল্লাহ জেবুন্নেসা স্মৃতি ট্রাস্ট।
১৯৯৩ : বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী আয়োজিত বাংলাদেশের নয়, আধুনিক চিত্রশিল্পীর প্রদর্শনী, ঢাকা। মুক্তিযুদ্ধের পর চিত্রকলা প্রদর্শনী। জুরিবোর্ডের সদস্য, এশিয়ান আর্ট বিয়েনাল, বাংলাদেশ। ৬ষ্ঠ সাফ গেমসের ডিজাইন কমিটির উপদেষ্টা। সম্মাননা ঋষিজ শিল্পী গোষ্ঠী।
১৯৯৪ : মস্কোতে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের সমকালীন চিত্রকলা প্রদর্শনী। রাশিয়া সফর। বঙ্গবন্ধু পুরস্কার।
১৯৯৫ : শিল্প উপদেষ্টা, বাংলা একাডেমী।
১৯৯৬ : জাতীয় চিত্রশালা প্রদর্শনী। সদস্য,কারেন্সি ডিজাইন কমিটি, বাংলাদেশ ব্যাংক।
১৯৯৭ : মাস্কাট, ওমানে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের চিত্রকলা প্রদর্শনী।
১৯৮৮ : বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী আয়োজিত জাতীয় চিত্রকলা প্রদর্শনী। বাংলাদেশের চারুকলার পঞ্চাশ বছর উপলক্ষে বিশেষ প্রদর্শনী। জুরিবোর্ডের সদস্য, এশিয়ান আর্ট, বাংলাদেশ। রাজশাহীস্থ বাংলাদেশ ব্যাংক ভবনে মুক্তিযুদ্ধের পর (৯০০.৫১০ সেমি.) মোজাইক ম্যুরাল। will metformin help me lose weight fast
১৯৯৯ : তৃতীয় একক চিত্রকলা প্রদর্শনী।
২০০১ : সুলতান ফাউন্ডেশন কর্তৃক স্বর্ণপদক প্রদান।
২০০২ : প্যারিস, মাদ্রিদ, আস্টাডৃাম ভ্রমণ ও বিভিন্ন গ্যালারি পরিদর্শন। সুপার নিউমেরারি অধ্যাপক হিসেবে চারুকলা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসর গ্রহণ।
২০০৮ : ৭৫তম জন্মবার্ষিকীতে ‘সাম্প্রতিক ও অদূর অতীত’ শীর্ষক পক্ষকালব্যাপী একক চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন।
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
শদ্ধাঞ্জলি শিল্পী শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরীকে।
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
***শ্রদ্ধাঞ্জলি
অর্পিতা বলছেনঃ
zoloft birth defects 2013তাঁর চিত্রকর্মের কয়েকটির ছবি যুক্ত করা হলে ভাল হত…
শ্রদ্ধা…
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
সহমত, তার কিছু চিত্রকর্ম সংজুক্ত করে দিলে পারফেক্ট হবে…
তারিক লিংকন বলছেনঃ
বিনম্র শ্রদ্ধা!! তিনি বেঁচে থাকবেন তাঁর কাজের মাঝে…
আসলেই তাঁর কিছু চিত্রকর্ম পোস্টে স্থান পেলে দারুণ হত।
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
will i gain or lose weight on zoloftসহমত।
জন কার্টার বলছেনঃ
গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি……………………
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
শ্রদ্ধাঞ্জলি……
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
কাইয়ুম চৌধুরী কেবল একজন চিত্র শিল্পীই ছিলেন না তিনি একাধারে বিশ্বের অনেক খ্যাতিমান গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের কাতারেও নিজের অবস্থান রেখে গেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের নোট ডিজাইন এবং ম্যুরাল কমিটির সদস্য ছিলেন কাইয়ুম চৌধুরী। বাংলাদেশে প্রচলিত কয়েকটি টাকার নোটের ডিজাইন তারই করা। এমন গুনীজনের প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলী…………
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
ধন্যবাদ শঙ্খনীল কারাগার ভাই,
আপনার দেওয়া তথ্য গুলো জানা ছিলনা।
আশা করি আদি সভ্য এই তথ্যগুলোও ব্লগে সন্নিবেশিত করবেন।
ধন্যবাদ আবারো ।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
টাকা নিয়ে কারবার করি বলেই এই বিষয়টি সম্পর্কে অবগত আছি। আপনাকেও ধন্যবাদ মন্তব্যে আমাকে উৎসাহিত করার জন্য।
ইউরিডাইস রিবর্ন বলছেনঃ
বিনম্র শ্রদ্ধা প্রিয় শিল্পীর প্রতি
কিন্তু আদি সভ্য ভাই স্যালুট ইমো কই?
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
স্যালুট ইমো খানা আমিও খুজে পাচ্ছি না। সভ্যতার কথনীয়ারা কি একটু দেখবেন ব্যাপারটা?
নীহারিকা বলছেনঃ
শ্রদ্ধা
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
প্রকৃতির নিবিঢ় পর্যবেক্ষককে হারালাম