আমাদের আশার বিপরীতে আমাদের অবস্থান
467 amiloride hydrochlorothiazide effets secondaires
বার পঠিতআশরাফুন্নাহার হঠাত এসে ভাগনী রিদিতাকে উচ্চ মাধ্যমিকের নতুন বাংলা বইটা দিয়ে পড়তে বলল। বেশ কয়েকটা গল্প পড়ার পর রিদিতা খাবার টেবিলে এসে বসল। এমন সময় আশরাফুন্নাহার জিজ্ঞেস করলেন, ‘বইটা পড়লি?’
- পড়লাম কয়েকটা গল্প।
- বিড়াল পড়েছিস?
- হুম। can your doctor prescribe accutane
- কেমন লাগল?
- অনেক জায়গা বুঝিনি। বুঝিয়ে দিও।
- অপরিচিতা?
- বুঝেছি।
- কি মনে হল?
- ভাল ।
- সরকার এবার একটু নতুন ধরনের গল্প দিয়েছে দেখে ভাল লাগল। thuoc viagra cho nam
- মানে?
- মেয়েদের ত্যাগ বিসর্জনের কাহিনী পড়তে পড়তে আমি ত্যক্ত বিরক্ত।
- ঝেরে কাশ না মামী।
- ইন্টারে যে হৈমন্তী- বিলাসী ছিল সেগুলো ভাল গল্প ছিল। তবে এরকম গল্পে মেয়েদের চরিত্রকে যতটা সৎ- সুন্দর ততটাই ভঙ্গুর। দৃঢ়চেতা বিষয়টা কম। হৈমন্তীও মারা যায় বিলাসীও মারা যায়। চরিত্র যত আকর্ষণীয় হোক না কেন! পরিণত খুবই সাধারণ, উইক। সেদিক থেকে এক ধাপ উপরে উঠে হৈমন্তীর বদলে যখন অপরিচিতা দেয়া হয়েছে তখন ভালই লেগেছে। অন্তত কল্যাণীর ব্যক্তিত্ত্ব ফুটিয়ে তুলতে পেরেছে।
- এখানে গরু মেরে জুতা দান করেছে।
- মানে?
- অর্ধাঙ্গীর মত অসাধারণ প্রবন্ধের বদলে যখন অপরিচিতার মত গল্প দিয়ে নাম রক্ষা করেছে তখন জুতা দান ছাড়া আর কি বলব?
রিদিতার মামা জাকেরুল হঠাত মুখ খুলে বসল। achat viagra cialis france
- বইটা এতদিন পর চেঞ্জ করেছে। তারও একগাদা সমালোচনা করতে বসলি?
- মামী যেটা বলল আমার কাছে সেটা ঠিক মনে হয়নি তাই বললাম। ঢাকা কলেজের টিচারের একটু খুঁত ধরিয়ে দিতে ভাল লাগে।
আশরাফুন্নাহার – সরকার এবার অসাম্প্রদায়িকতা, সাম্যবাদ, মুক্তিযুদ্ধ এই বিষয়গুলোর উপর ফোকাস করে বইটা তৈরি করেছে। এই বিষয়গুলো নতুন প্রজন্মের ভেতরে ঢুকিয়ে দেওয়াটা এখন বেশ গুরুত্বপূর্ণ। মেয়েদের একুয়াল রাইটও প্রয়োজনীয়। কিন্তু মেয়েদের অবস্থান এখন অনেক উন্নত। মেয়েরা এখন ছেলেদের সাথে একসাথে পড়ার, কাজ করার, আইনত সমান অধিকার পাবার সুযোগ পাচ্ছে। এখন অনেক ডেভলপ হয়েছে।
- আমার সেরকম মনে হয় না।
- এখন তোরা কি সেই অন্দরপুরে আছিস? আমরা চাকরি করছি। তোর মামা তো বিসিএস ক্যাডার না। আমি তো বিসিএস ক্যাডার! তোর মামার চেয়ে উপরে। এখন বেগম রোকেয়ার ঐ গৃহ, স্ত্রীজাতির অবনতি কি এই সমাজের সাথে যায়?
- বাবা! লুক মামা, চান্সে খোঁচা মেরে দিল মামী। দেখ মামী, আমার মনে হয় বেগম রোকেয়া এখন থাকলে সেই একই কথাগুলো লিখত। বেগম রোকেয়া অনেক আগে এই কথাগুলো লিখেছে। কিন্তু আমরা সেই অবস্থান থেকে খুব বেশি উপরে উঠতে পেরেছি কি? বাহ্যিক অবস্থানের অনেক পরিবর্তন হলেও এখনো মানসিক অবস্থানটা আমার মনে হয় একই রকম আছে। যদি ধরি বেগম রোকেয়ার সময় সঞ্চালনে অক্ষম মাটির পুতুল ছিল নারী; যে পুরুষের অধীনস্ত ছিল। এখন তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে পুতুলের অনেক উন্নতি হয়েছে। সে হাঁটতে পারে, বিভিন্ন কাজ করতে পারে, এমনকি রয়োজন উপলব্ধি করে নিজে থেকেই অনেক কাজ করতে পারে। কিন্তু ফ্যাক্ট এই যে, পুতুলের যতই উন্নতি হোক যে পুতুল সে পুতুলই রয়ে গেছে। নারীর এই উন্নতিও পুরুষের প্রয়োজনে, পুরুষের দ্বারা_ এবং পুরুষ যতটুকু চেয়েছে ততটুকুই। acquistare viagra in internet
বেশ কিছুক্ষণ পর মামা মুখ খুলল।
জাকেরুল- দেখ, তোরা নিজেরা নিজেদের ছোট ভাবিস, তাই ছোট থাকিস। মেয়েরা এখন অনেক অনেক ডেভলপড পজিশনে আছে। cialis new c 100
আশরাফুন্নাহার- নারী স্বাধীনতা এখন একটা মিডল ক্লাস ফেনোমেনা রিদিতা। তুই নিজের থটকে অতটা নিচে নামাস না।
রিদিতা- মামী নারী স্বাধীনতা সবসময় মিডল ক্লাস ফেনোমেনা ছিল।আবার কখনই মিডল ক্লাস ছিল না। যেকোন সংগ্রামই মূলত মিডল ক্লাস ফেনোমেনা। শুরু হয় এই মিডল ক্লাস থেকেই। আপার ক্লাসড ওমেন কখনই তার অধিকারের ঘাটতি অনুভব করে চাকরি করতে নেমে আসে না। আসেনি। এই ধরনের আন্দোলনেও তারা আসেনা। সমাজের ঐ সম্প্রদায়ের জন্য যে এই বিষয়গুলো কখনো ছিল এমন কিন্তু না। উলটা পাশে lower classed women সবসময়ই human potentialityকে utilize করেছে। তারা পেটের তাগিদেই বাইরে বের হয়ে আসত। কাজ করত। বাসার গৃহিনীকে যদি আমি মিডল ক্লাস হিসেবে দেখি আর গৃহপরিচারিকাকে যদি লোয়ার ক্লাস ভাবি তাহলে দেখা যাবে লোয়ার ক্লাস ওমেন হ্যাজ দা মোবিলিটি অন কনট্রারি হাউজওয়াইফ হাস নো মবিলিটি, দে আর কমপ্লিটলি ডেস্ট্রয়িং হিউম্যান পটেনশিয়ালিটি। তাহলে এখানে যদি স্বাধীনতা দরকার হয় তবে সেটা ঐ মিডল ক্লাস ওমেন বা হাউজওয়াইফেরই দরকার হবে। সুতরাং এই ধরনের প্রয়োজনটা আমাদের মত মধ্যবিত্তদের ক্ষেত্রেই বেশি যায়।
আশরাফুন্নাহার- আমি কখনই বুঝতে পারিনা তোরা গৃহিনীকে এত ছোট করে কেন দেখিস? যে কাজটা গৃহিনী ঘরে করে সে কাজটার জন্য তাকে অর্থনৈতিকভাবে মূল্য দেওয়া হয় না, সামাজিকভাবেও তোরা মূল্য দিস না। এই কাজটাই যদি কোন গৃহিনী বাইরে করত তাহলে তার ইকোনমিক ব্যাকগ্রাউন্ড থাকত। তখনই তাকে তোরা ইউটিলাইজেশন অফ হিউম্যান পটেনশিয়ালিটি বলতি। এখন শুধুমাত্র অর্থনৈতিক মূল্যায়নের অভাবে তাকে ছোট করছিস। যে কাজটা সে বাইরে করত তার জন্য সে সম্মান পেত, ঘরে করায় সম্মান পায় না।
রিদিতা- যার অর্থ নেই তাকে কিভাবে অর্থনৈতিক মূল্যায়ন করব? আর অর্থ যেখানে জীবনের একধরনের চালিকাশক্তি সেখানে সামাজিক মূল্যায়নই বা কিভাবে হয়? হ্যা, এই কাজটা গৃহিনী গৃহে না করে বাইরে করলেই তার পটেনশিয়ালিটির ব্যবহার হবে। কারণ সে অর্থ উপার্জন করবে। এই অর্থ উপার্জনের সাথে সাথে সে ইকোনমিক সাইকেলে যুক্ত হয়ে গেল। একজন গৃহিনী যে ঘরে কাজ করে তাঁর অর্থনৈতিক মূল্যায়ন নেই জন্য সামাজিক মূল্যায়ন প্রকৃত অর্থে থাকতে পারে না। যে গৃহিনী ঘরে কাজ করে, তার ঘরের প্রচুর পরিশ্রমের জন্য তাকে ধর আমি অনেক সম্মান দিলাম। কিন্তু হঠাত করে তার হাজবেন্ড মারা গেলে? অর্থাৎ অর্থের উৎসটি শেষ হয়ে গেলে এই সম্মান দেখিয়ে জীবন চলবে? না এই সম্মানের কোন মূল্য থাকবে? সত্যি বলতে তাকে কেউ মূল্যায়ন করতে পারবেও না। আফটার অল অর্থ অর্থই মূল্য।
জাকেরুল- আই আগ্রি টু দিস পয়েন্ট। কিন্তু শুধুমাত্র এই উদাহরণ দেখিয়ে তুই বলে দিবি মেয়েরা এখনো পুতুল আছে তা হতে পারে না।
রিদিতা- দেখ মামা, তুমি মান আর না মান মেয়েদের অবস্থান তেমন কিছুই উঠে আসেনি। মেয়েরা ছেলেদের মত বাইরে কাজ করছে, আয় করছে, পড়াশুনা করছে। কিন্তু ছেলেরা ৫% মেয়েদের কাজ করেনা। এখানেও একটা বড় বৈষম্য থাকে।
আশরাফুন্নাহার- রিদিতার কোন কথার সাথে কোনটার লিংক পাচ্ছ?
জাকেরুল- এখনো ছোট আছে। puedo quedar embarazada despues de un aborto con cytotec
রিদিতা- হুম, আসলেই ছোট আছি। তাই এখনো সয়ে নিতে পারিনা এগুলো। এগুলো দেখতে দেখতে তোমাদের সয়ে গেছে। তুমি একবার ভেবেছ মামী আমরা সেই সেভেন্টিন্থ-এর পর একটুও আগাতে পারিনি। সেভেন্টিন্থে মেরি ওলস্টোনক্র্যাফট মেয়েদের যে অবস্থা দেখিয়েছিল তা থেকে আমরা বাহ্যত বের হয়ে আসতে পেরেছি। কোথাও কোথাও তো বাহ্যতভাবেও না। প্রকৃতভাবে তো আরই না।
জাকেরুল- কোথায় বাহ্যতভাবে বের হতে পারিনি শুনি?
রিদিতা- তুমি দেখ, এই বিয়ের ব্যাপারটা। বিয়েতে মেয়েরা যেভাবে সাজে। মেরি তখন বলে গিয়েছিল যে যখন মেয়েদের বিয়ে হয় তখন ওরা শিশুদের মত আচরণ করে, সাজগোজ করে, মুখে রঙ মাখে। বেগম রোকেয়া তার একটা রচনায় এক অভিজাত বারীর কর্তীর কথা বলেছিল না মামী? তোমার মনে আছে? ঐ যে ভরি ভরি হিসেব দিয়ে। কোমড়ে ৬৫ ভরি ওজনের বিছা, কপালেও ৪০ ভরির টিকলি, হাতে ১৫০ ভরি, পায়ে ২৪০ ভরি। মহিলা এত গয়নার ভারে সারাদিন মাথাব্যাথায় ভুগত। নড়াচড়া করতে পারত না। তোমার মনে আছে?
আশরাফুন্নাহার- আজকে কোথায় এমন দেখিশ তুই? viagra in india medical stores
রিদিতা- ঘটনাটা ওখানেই। আজকে পুতুলের বেশ পাল্টেছে মামী। এখন আমরা অন্যভাবে সাজি। খাবারের ব্যাপারে সচেতন হই, কসমেটিক সার্জারী করি আরো নানাভাবে নিজেদের সুন্দর আকর্ষণীয় করি। Iron maiden বলে একটা ধারনা আমাদের মধ্যে ঢুকে গেছে। এর ফলে আমরা স্বাস্থ্য সচেতনতার নামে স্বাস্থ্যহীন হয়ে যাই। beauty myth’ e একটা পরিসংখ্যানে দেখানো হয় iron maiden এর প্রভাবে eating disorder & cosmetic surgery এর ফলে ১৫০,০০ জন anorexia-এ মারা যায়।
জাকেরুল- তোর মনে হয় এটা সত্যি?
রিদিতা- এটা নিয়ে বিতর্ক আছে। তবে এটা নিয়ে বিতর্ক নেই যে মারা যাচ্ছে। একজন মারা গেলেও কিন্তু সেটা নোটিশ করার বিষয়। সেখানে শ’খানেক হলে তো চিন্তার বিষয়, নাকি?
জাকেরুল- আমি এটা জানতাম না। will i gain or lose weight on zoloft
আশরাফুন্নাহার- আচ্ছা, ছেলেরা কি নিজেদের সুন্দর করার চেষ্টা করে না? ছেলেরা কি নিজেদের সাজায় না? এখন ছেলেরাও সাজে।
রিদিতা- নব্বই-এর দশকের দিক থেকে ছেলেদের সাজের এই ব্যাপারটা চালু হয়। ছেলেদের মধ্যেও এই স্বাস্থ্য হীনতা দেখা দিয়েছে। কিন্তু ব্যাপারটা ওখানে অত প্রকট না। ক্ষমতাই প্রধান কথা, যতদিন ছেলেরা জানে অর্থনৈতিক ক্ষমতা মূলত তাদের হাতে, তারা নিজেদের মেয়েদের কাছে আকর্ষণীয় করাই প্রধান লক্ষ্য হিসেবে রাখে না। অর্থনৈতিক ক্ষমতাই তাদের মধ্যে মানুষ(!) হিসেবে আত্মযোগ্যতা তৈরি করে দিয়েছে। যেখানে মেয়েদের আত্মযোগ্যতা তৈরি করার জন্য কিছুটা হলেও চুল ঠিক করে নেবার মত সুন্দর হওয়ার প্রয়োজন হয়।
জাকেরুল- এগুলো আসলে ঘেঁটে দেখার বিষয়। একরকম করে বলে দিলেই তো হল না।
রিদিতা- দেখ মামা, ঘেঁটে দেখে, মনস্তত্ত্ব, পরিসংখ্যান মিলিয়ে মিলিয়ে ফেমিনিস্টরা এগুলো দেখানোর চেষ্টা করে। মেয়েরা ছেলেদের প্রচলিত প্রথা, ছেলেদের কথা চোখ বন্ধ করে মেনে নিলেও; কিন্তু কেন জানি মেয়েরা মেয়েদের কথা শুনতেই নারাজ থাকে। তখন ঘেঁটে দেখার প্রয়োজন হয়।
জাকেরুল- ফেমিনিস্ট কথাটা এখন আর আগের মত ভাল মিনিং করে না। এখন সবাই স্বার্থান্ধ।
রিদিতা- হুম, সেটা একটা সমস্যাই বটে।
আশরাফুন্নাহার- তারপরও আমরা আশাবাদী।
রিদিতা- হুম, আসলেই আমরা আশাবাদী। তুমি তো টিচার তুমি ভাল জান মামী। আমাদের যখন বন্ধ দেয় ১৫-২০ দিনের। এত্তগুলো পড়া দিয়ে দেয়। আর খোলার পর পরই পরীক্ষার রুটিন। তখন বন্ধ শুরুর দিন আশা করি যে কাল থেকে পড়ব, এরকম করে ১০ দিন পার হয়ে যায়। তারপর নতুন করে আরো টাইট সিডিউল তৈরি করে আশা করি এবার পড়ব ফুল স্ট্রেংথ-এ। তারপর আরো ৫ দিন যখন থাকে তখন আশা করি দিনে ১৪ ঘন্টা করে সিলেবাস শেষ করে ফেলব। কিন্তু পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত ৫%ও পড়া হয়না। আমরা বাঙ্গালীরা বড়ই আশাবাদী! wirkung viagra oder cialis
আশরাফুন্নাহার- হুম্ম, বেশ বলতে শিখেছিস। এখন কি করবি তুই?
রিদিতা- একটু নিচে যাব।
জাকেরুল- এই রাতের বেলা নিচে যাবি না।
রিদিতা- আরে স্টাফ কোয়ার্টারই তো। বারান্দায় বসলে আমাকে দেখতে পারবে।
জাকেরুল- না , সিকিউরড না।
রিদিতা- দেখ অবস্থা। আমি ভেবেছি কি, সরকারকে বলব জঙ্গী-মুজাহিদ যে যে সন্ত্রাসী কারাগারে আছে সবাইকে ছেড়ে দিতে। দিয়ে সরকার জনগণের উদ্দেশ্যে বলবে, যে আপনারা ঘরের মধ্যে থেকে নিজেদের নিরাপত্তা রক্ষা করুন। আপনাদের নিরাপত্তার দায়িত্ত্ব আপনাদের।
জাকেরুল- কি বলিস? পাগল নাকি?
রিদিতা- ওমা! য্বে ছেলেগুলো মেয়েদেরকে হ্যারাস করে তাদের তোমরা মুক্ত স্বাধীনভাবে ঘোরার অনুমতি দিয়ে মেয়েদেরকে নিরাপদে থাকতে বললে যদি কিছু না হয় তাহলে সরকার এমন কিছু বললে কেন পাগলামি হবে?
জাকেরুল- চল, আমার সাথে চল। বকুল ফুল কুড়িয়ে আনি।
zoloft birth defects 2013
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
acne doxycycline dosageআপনার লেখা দিনদিন চমৎকার হচ্ছে…।।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ can levitra and viagra be taken together
ধন্যবাদ synthroid drug interactions calcium
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
metformin gliclazide sitagliptinযদি আপ্পনি পরিবারের কাজের জন্য স্বামী থেকে অর্থ দাবী করেন তবে ব্যপারটা কি দাড়ালো পরিবারটা স্বামীর আপনি সেখানে কাজ করছেন। তাহলে পরিবার বলতে সন্তান উৎপাদনের কারখানা ছাড়া আর কি?
আর আরও একটি কথা আপনি নিজেই সাম্যবাদের কথা বলছেন মুখে কিন্তু ভাবটা এমন যে আপনি পুরুষকে পিসে উঠতে চান।
আর আপনাদের মানসিক উন্নতি? এখানে পুরুষের দোষটা কোথায় বলবেন?
প
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
পুরুষতান্ত্রিকতাকে দোষ দেওয়া হয়েছে। যখন দেশে জঙী মুজাহিদ বেড়ে গিয়েছিল তার মানে এক হয়ত দেশে তারাই সং্খ্যাগরিষ্ঠ অথবা ক্ষমতা তাদের হাতে। এখানে তাদের দোষ না দিয়ে অন্য কারো দোষ দেবার উপায় আছে কি? হ্যা, এসব অপরাধ সয়ে নেওয়াও অপরাধ। পুরুষতান্ত্রিকতাও অনেকটা এমন
সাম্যের কথা বলেছি। তবে সাম্য কার সাথে হবে। আপনি নিশ্চয়ই আপনার খুনির সাথে হাতে হাত মিলিয়ে সাম্য প্রতিষ্ঠা করবেন না। যে সমাজে পুরুষের মনোভাব শোষণ করা, নারীকে তার অধীনে রাখা সেখানে ঐসব ব্যবস্থাকে পিষে মারা ছাড়া উপায় কি?? ঐসব খুনিদের পিষে মেরেই সাম্য। প্রতিষ্ঠা করতে হয়।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমাদের মানসিক উন্নতি হয়নি,সত্যি। কারণ আমরা সব সয়ে নিয়ে ভদ্র সাজতে পারিনা। খারাপকে মুখের উপর খারাপ বলতে ঐসব মানসিক উন্নতিতে বাধেনা
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
buy kamagra oral jelly paypal ukমেরে ফেলার কথা কেন আসছে ????????? উগ্রতা দিয়ে কিছুই অর্জন করা যাবে না।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
দেখুন, আমি বরাবরইই মনে করি নারীদের ক্ষমতার জায়গাটা নিতে হবে। যতদিন নাড়ি কর্মে, শিক্ষায় তার অবস্থান উপরে না নিতে পারবে ততক্ষণ যত মহামানব ই হোক না কেন, নারীকে সম্মান দিতে পারবেনা। সুতরাং পুরুষের ঐ স্থানগুলো নিতে হবে। সেটা পুরুষের পাশাপাশি সম্ভপব হলে পাশাপাশি, না হলে তাদের হট্টিয়ে। দেখুন একটা বাস্তব উদাহরণ হল যেখানে প্রচন্ড প্রতিযোগিতা সেখানে উগ্রতা না দেখিয়ে নম্র হলে আপনাকে দূর্বল ভাবা হবে। (এখানে আরেকটা করূণ বাস্তব এই যে পুরুষ তার সঙী কে তার চেয়ে উপরে দেখলে হীণ্মন্যতায় ভুগে আর তাই হয় উপরে উঠতে দেয়না অথবা উঠে গেলে পিছন থেকে টেনে ধরে। তখন এইসব স্থানে পুরুষের থেকে মুক্ত হওয়া ছাড়া অন্য উপায় দেখিনা আমি।)
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
কথা শুনে মনে হচ্ছে সাম্য আপনার প্রয়োজন না প্রয়োজন অন্যকে নামিয়ে দেয়া। আপনার মূল কথা হল পুরুষ হল শত্রু এদের খতম কর। এই আপনিই বলেন সাম্যের কথা। যদি আপনার মানসিকতার জন্য বলতে ইচ্ছে করছে, ‘যারা আপনাদের দাস করে রাখতে চায় তারা হয়তো ভুল না কারণ আপনি নিজেও তো চাচ্ছেন তেমনই’