গোলাম আজম… এক মহান ভাষা সৈনিকের নাম !!!!!!
569
বার পঠিত pregnant 4th cycle clomid“বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর, বিশ্ব ইসলামী আন্দোলনের নেতা, ডাকসুর সাবেক জিএস, ভাষা সৈনিক, মজলুম জননেতা অধ্যাপক গোলাম আজমের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। তার পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ৯২ বছর বয়স্ক এই কারাবন্দীকে বুধবার বিকেল থেকে স্যালাইন দিয়ে রাথা হয়েছে।”
_________ তৌহিদি ছাগকূলের খোয়ার বাঁশেরকেল্লা থেকে নেয়া।
গোলাম আজম একজন ভাষা সৈনিক(!) তাদের মতে। দেখা যাক ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত এক ভাষা সৈনিকের অবদান …
১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান পূর্ব পাকিস্তান সফরে এসে ২৭ নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের এক সমাবেশে ভাষণ দেন৷ সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) পক্ষ থেকে তাকে দেয়া একটি মানপত্রে বাংলা ভাষাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানানো হয়। মানপত্রটি পড়ার কথা ছিল ডাকসুর তখনকার ভিপি অরবিন্দ বোসের। কিন্তু একজন হিন্দু ছাত্রকে দিয়ে মানপত্র পাঠ করালে তা নিয়ে মুসলিম লীগ সরকারে বিরূপ প্রচার হতে পারে- এমন আশঙ্কায় সেই দায়িত্ব পড়ে ডাকসুর তখনকার সেক্রেটারি গোলাম আযমের ওপর।আর সেটুকুও যে গোলাম আযম ‘অনেকখানি চাপে পড়ে’ করেছিলেন, তার প্রমাণ মেলে ১৯৭০ সালে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের শুক্কুরে গোলাম আযমের সম্মানে আঞ্জুমানে ইয়ারানে শক্করের উদ্যোগে এক সম্বর্ধনা সভায় তার দেয়া বক্তৃতায়।সেখানে তিনি ভাষা আন্দোলনকে আখ্যায়িত করেন মারাত্মক রাজনৈতিক ভুল’ হিসাবে। গু আজম বলে-
যদিও সে ভাষা আন্দোলনে অংশ নিয়েছিল, কিন্তু তা খুব বড় একটি ভুল ছিল।
১৯৭০ সালের ২০ জুন ‘বাংলা ভাষার আন্দোলন করা ভুল হইয়াছে’ শীর্ষক প্রতিবেদনে গোলাম আযমের সেই বক্তব্য প্রকাশিত হয় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ‘দৈনিক আজাদ’ পত্রিকার পঞ্চম পৃষ্ঠায়।তাকে উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে বলা হয়,
মুসলমানদের অধিকাংশ তমদ্দুন ও ধর্মীয় জ্ঞানের ভাণ্ডার উর্দু ভাষায় সংরক্ষিত আছে।
এখানে উল্লেখ্য যে- গু আজম বার বার ভাষা আন্দোলনে অংশ “নিয়েছিলো” বলে থাকলেও সেটা সঠিক ছিল নাহ্। সে শুধুমাত্র বাধ্য হয়ে সেই মানপত্রটাই পাঠ করেছিলো। এরপরে গোটা ভাষা আন্দোলনে তাকে আর দেখা যায় নি।
জাতীয় ভাষার প্রশ্ন ওঠার পর পূর্ব পাকিস্তানে বাংলা ভাষার জন্য আন্দোলকারীদের মধ্যে তিনিও ছিলেন- তা উল্লেখ করে শ্রোতাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন গোলাম আযম। বলেন,
“পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার দৃষ্টিকোণ থেকে তা মোটেও সঠিক কাজ হয়নি।”
গোলাম আজমের নেতৃতের প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী মিছিল বিরোধী বের হয় বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে থেকে, ১২ই এপ্রিল ১৯৭১। মিছিলে বহন করা পোস্টার, ফেস্টুনে লেখা ছিলো “দুষ্কৃতিকারীরা দূর হও” “মুসলিম জাহান এক হও” “পাকিস্তানকে রক্ষা কর”। “পাকিস্তান জিন্দাবাদ, কায়েদে আযম জিন্দাবাদ।” “পাকিস্তানের উৎস কি- লাইলাহা ইল্লাল্লাহ।” “মিথ্যা প্রচার বন্ধ কর।” “ব্রাক্ষ্মবাদ নিন্দাবাদ, সাম্রায্যবাদ মূর্দাবা”।” মিছিলে পাকিস্তানের জন্য মোনাজাতও করেন গোলাম আজম।
এই হল ভাষা আন্দোলনে অধ্যাপক(!) গু আজমের ভূমিকা। আসলে একটা, কেউ যদি ইচ্ছে করে অন্ধ হয়ে থাকতে চায়; তাহলে কারো সাধ্য নাই তাঁকে পথ দেখাবার। অত্যন্ত দুঃখের হলেও সত্য যে, আমাদের প্রজন্মের কিছু ছেলেমেয়েরাই সমস্ত তথ্যাদি চোখের সামনে থাকা সত্ত্বেও গু আজমকে মহান ভাষা সৈনিক (!) মানে। দিনরাত উনার গুণকীর্তন করতে থাকে। এর চাইতে লজ্জার আমাদের জন্য আর কি আছে কেউ কি বলতে পারেন !!
আরেকটা বিষয়, এই গু আজমকে এখনো হাসপাতালে বসায়া বসায়া স্যালাইন খাওয়ানো হচ্ছে। এমন অনেক মুক্তিযোদ্ধা আছেন যারা চিকিৎসার অভাবে মারা গেছেন কিন্তু রাজাকারের মধ্যমণিকে বহাল তাবিয়াতে ভি আই পি কেবিনে রেখে চিকিৎসা দিয়ে সুস্থ করার চেষ্টা করা হচ্ছে ভালো তো ভালো না, আরেকটা মুক্তিযুদ্ধ হলে দলে দলে সবাই রাজাকারিতে যোগ দিয়েন, আমিও দেবো
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
does enzyte work like viagraতাহলে আমরা এদের মত জানোয়ার হব যে!!
ভাষা সৈনিকের কর্মকান্ড সকলকে জানানো উচিত। cialis online pharmacy forum
মুদ্রা আতিক বলছেনঃ
buy viagra blue pillখুব দরকারী তথ্যসমৃদ্ধ লেখা।
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
গ তে গোয়াজম
তুই রাজাকার, তুই রাজাকার
তারিক লিংকন বলছেনঃ
cara menggugurkan kandungan 2 bulan dengan cytotecএই অথ: অধ্যাপকের কথা আর কি বলব! আজ একজন গেছে এই হারামিও যায় যায় করে…
দুর্দান্ত তথ্যবহুল এবং সময়োপযোগী পোস্ট আপু..ধন্যবাদ আপনাকে cialis 10mg or 20mg