একটি অন্যরকম গল্প
448
বার পঠিত zovirax vs. valtrex vs. famvir১
ভালবাসাটা কি সত্যি আমি তা জানিনা। কখনো কখনো মনেহয় অদ্ভুত এক মায়ার নাম ভালবাসা। তীব্র এক টান, সীমাহীন ব্যাকুলতা, এক ঘোর লাগা শেষ রাতের মিষ্টি স্বপ্ন যেন। আবার কখনো মনেহয় ভালবাসা এক স্যাঁতস্যাঁতে অতীত। এক গুমোট কষ্ট, চারপাশে বিরহ, শরতের আকাশে মেঘটিকে দেখায় প্রিয় মানুষের মুখের আদল যেন।
ভালবাসাটা কি সত্যি আমি তা জানিনা, সত্যি না।
ছেলেবেলায় মায়ের আঁচল ধরে ঘুরতাম, আঁচলের ঘ্রানে তীব্র এক ভালবাসা মিশে থাকতো। স্কুল থেকে ফিরে হয়তো মাকে পাইনি, বুকটার ভিতর এক হাহাকার সৃষ্টি হয়েছে। এই হাহাকারটুকু থেকে তৈরী হতো নিরব কান্নার রোল, বুকের জমিনে খেলে যেত বানের জল। মা যখন ফিরে আসতো কি যে ভালো লাগত। ওইটুকে বয়সে এই ছিল ভালবাসা। মায়ের সান্নিধ্যে প্রস্ফুটিত হত প্রিয়তার ফুল। সেই ফুলের সৌরভে ঘুমিয়ে পড়তাম।
বড় হতে লাগলাম। গোঁফের রেখা দেখা দিলো। মন তো বিশেষ মানুষ চায়। বড়দের চোখের শাসন, সামাজিক বাঁধা বিপত্তি-বড় ভয় করে, বড় ভয়। শেষে কোন লজ্জায় পড়ি?
হতে হতে হয়না। সারারাত জেগে কত চিন্তা। হাফভলি ডেলিভারি, সোজা ব্যাটে উঠিয়ে লফটেড ড্রাইভ। বল চলে গেছে লং অফে। নীচে ফিল্ডার দাড়ানো। তার চোখে ঈগল দৃষ্টি। আমার বুকে দুরুদুরু। ক্যাচ না ছয়? ফিল্ডারের হাতে বল, আমি ক্রিজে। ক্যাচ ড্রপ, আমার তড়িৎ গতিতে রান কমপ্লিট করার প্রচেষ্টা বাট হয়না। সেই লং অফ থেকে ডিরেক্ট থ্রু। হায়, আমি রান আউট!
5 4 3 2 1 0… 000… action… অদ্ভুত এক রূপবতীর ভালবাসা না পাওয়ার ব্যথায় সিলিং ফ্যানের দড়িতে আত্মহত্যার চেষ্টা। আমার বুকে দহনের ঢেউ উঠে। হোকনা মেকি তারপরও তো যাতনার। মনেহয় হাতে রাখা কাগজের তোড়া ছুড়ে ফেলে দিয়ে বাঁচাই। কন্যা, এ জগতে সত্যিকার পুরুষের তো অভাব নেই। মিথ্যা আশ্বাস দিয়েছে যে কাপুরুষ তার জন্য মহানিশায় কেন হবে তোমার চিৎকারের প্রতিধ্বনি শহরের অলিগলিতে?
কত নক যে করেছি পাকা খেলোয়ারের মত। দরজা আর খুলেনি। কখনোবা ঝড়ো হাওয়ার রাতে বেমাক্কা বাতাসের দুলুনিতে খুল যা ছিমছিম বলার আগেই দরজা খুলেছে বাট আমি ফিরেও তাকাইনি, ইচ্ছে হয়নি। পর্দা দুলেছে দরজায়। ষাট পাওয়ারের আলোতে কৃষ্ণকলি বুকের কাপড় ঠিক করেছে। তার এলো চুলে পাগলেটে পবন খেলেছে। তারা শীর্ণ শরীর হীম বাতাসে কুঁকড়ে গিয়ে ছোট হয়ে এসেছে। তড়িগড়ি করে দরজা লাগাতে এসে মেয়েটা আমাকে দেখে ভুত দেখার মত চমকে উঠেছে। একরাশ মুগ্ধতা ছিল সে দৃষ্টিতে। তারপরও দরজা লাগানো হয়। জ্যোৎস্না রাতে একপলকে দেখি মেয়েটার চোখ দু’টি হীম বাতাস লেগে জলে ভরা। ovulate twice on clomid
আকাশের বিমান রেখা আঁকে, ধোয়ার সফেদ বক্ররেখা! মনেহয় চাঁদের বুকে আগুন ধরেছে। আমার কাছে জল নেই। আগুন নিভাই কি দিয়ে?
আমার কাছে ভালবাসাটা হল বসন্তের হাওয়ায় দু’হাত প্রসারিত করা তরুণীর ভোরের কোমল রোদে কান্না বিজড়িত কন্ঠে বলা, জানো, ‘কাল রাতে ওরা আমাকে বিয়ে দিয়ে দিয়েছে’। কান্না শ্রবনে আমি হেসে উঠি। বন্ধন মুক্তির হাসি, যাযাবরের হাসি।
২
-এই ওষুদ খেয়েছে?
-হু?
-হু কি? ওষুদ খেয়েছো?
-হুমম।
-হুমম আবার কি? সোজা ইয়েস অর নট বলো।
-ওকে ইয়েস অর নট।
-আরে আজিব সমস্যা তো! খেলে বল ইয়েস না খেলে বল নো।
-ইয়েস।
-আমার কসম!
-নট।
-খাওনি না? এক্ষুনি ওষুদ খাবা, তোমার না জ্বর? শেষে তো মাথা ঘুরে গাড়ির নীচে পড়বা।
-তাও ভালো। ঝামেলা চুকেবুকে যায়!
-ওই কুত্তা আমি তোর ঝামেলা?
-উহু, তুমি কেন ঝামেলা হবা? জীবনটাই বড় ঝামেলা গো। আমার সীমাহীন ব্যর্থতার জীবন।
-ফাজলামো ছাড়ো। যাও ওষুদ কিনো। ওষুদ খাও!
আমার বিবেক ব্যাটা জাগ্রত হয়। ফিসফিস করে বলে, য়ুন?
-হুম?
-ভালবাসা মানে কি জানো?
-না। কি?
-ভালবাসা মানে পরম মমতা। achat viagra cialis france
৩
-শোন!
-বলে ফেলো।
-কি করে যে বলি?
-কি হয়েছে?
-হুট করে মা এসে বল্লো এক্সামের পর আমার জন্য ঘটক লাগানো হবে।
আমি চুপ করে যাই। চুপ করে থাকি। আমার মৌনতা দেখে মেয়েটা বলে,
-কি হলো? চুপ কেন?
-ভাবছি।
-কি ভাবছো?
-তোমার কেন হলনা?
-কি হলনা?
-বিয়ে?
-মানে?
-না মানে ইয়ে, আমার সংগে বন্ধুত্ব স্থাপিত হওয়ার ঠিক তিন মাসের মধ্যে মেয়েদের বিয়ে হয়ে যায় বাট তোমার বেলায় এই অমোঘ সত্যটা মিথ্যা প্রমানিত হল। আমার লাইফে তুমি প্রায় চার মাস!
-মশকরা করো?
-না।
-আমার বিয়ে দিয়ে দিলে কি করবে?
-কি আর আর? ট্রাক আছে না, দশ টনি ট্রাক? ওর নীচে আশ্রয় নিবো!
-খবরদার না। বি স্ট্রং। কোনরকম পাগলামী করবানা, ঠিক আছে?
-তুমি চিন্তা করোনা। রাস্তা দিয়ে পার হওয়ার কালে অনেক সময় আমি হর্ণ শুনিনা। কিছুটা সময় বধিরতা আমাকে চেপে ধরে। দেখা যাবে ট্রাক ঠিকই আমাকে তার নীচে টেনে নিয়েছে।
-তুমি আমাকে কি করতে বল?
আমি কিছু বলিনা। আমার হাত-পা ঠান্ডা হয়ে আসে। বিবেক ব্যাটার ফিসফিস আবারো শুনতে পাই,
-য়ুন?
-হুমম।
-ভালবাসাটা কি?
-কি আবার? পরম মমতা!
-না হে বাপু, ভালবাসার আরেক নাম উৎকন্ঠাও।
৪
এইসব জল রঙা আবেগ আমাকে আচ্ছন্ন করে রাখে। কোন রাতে কালো কাপড়ে অষ্ঠে পিষ্ঠে জড়ানো বুড়ো বিবেককে আমার খাটের কোনে বসে থাকতে দেখি। হাতে তার একতারা। মাথায় কালো কাপড়ের পাগড়ি। আমি চমকে উঠি। টুং করে একতারা বেজে উঠে। আমার সর্বাংগে শিহরণ বহে। গুনগুন করে গান গায় বিবেক ব্যাটা, সময় গেলে সাধন হবেনা…। আচমকা গান থামিয়ে প্রশ্ন করে, য়ুন?
-হুমম?
-ভালবাসা মানে কি?
-জানিনা।
-সত্যি জানোনা?
-না।
বিবেক ব্যাটা হো হো শব্দে হেসে উঠে। জ্যোৎস্নার আলোতে তার সফেদ দাঁত চিকচিক করে। আচমকা হাসি থামিয়ে বলে, য়ুন?
-হুমম।
-ভালবাসা মানে কি?
-জানিনা।
-ভালবাসা মানে আলো। অপার্থিব আলো। যে আলো থেকে সৃষ্টি হয়েছে জগৎ, নর-নারী, প্রকৃতি, বেঁচে থাকার আর্তি। বুঝেছো?
-না।
বিবেক ব্যাটা আবারো হো হো শব্দে হেসে উঠে। হাসির শব্দে আমার ঘুম আসে। মনেহয় খুব দূরে বসে মা গুনগুন করে গাইছে, আড়া জুড়ালো পাড়া জুড়ালো, বর্গি এলো দেশে, বুলবুলিতে ধান খেয়েছে, খাঁজনা দিবো কিসে? —
[এক দরিদ্র লেখকের প্রিয় মানুষটিকে জন্মদিনে দেয়া ছোট্ট উপহার।] acne doxycycline dosage
viagra in india medical stores
ণ বলছেনঃ
বাহ ! doctorate of pharmacy online
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
অসাধারণ, আপনার প্রিয় মানুষটিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
ভালবাসা কি??? প্রশ্নটা আমারও লেখক সাহেব। wirkung viagra oder cialis
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
দারুণ! >:D<
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
চমৎকার লিখেছেন
capital coast resort and spa hotel cipro