বন্ধুত্বেরও লিঙ্গভেদ!!!
893
বার পঠিতশেহজাদ আমানের ‘চাইছি তোমার বন্ধুতা ’- পোস্টটা পড়ে আমার মাথায় সত্যিই এই প্রশ্নটা ঘুরপাক করছিল, বন্ধুত্ব কি চেয়ে নেবার মত কোন বিষয়?’ একই সাথে এই প্রশ্নটাও মনে হচ্ছিল, ‘চাওয়ার মাধ্যমে কি ভাল বন্ধুত্ব হতে পারেনা?’ যাই হোক সেই বিষয় নিয়ে আমি পোস্ট লিখতে বসিনি।
লিখতে বসেছি ‘চাইছি তোমার বন্ধুতা (পর্ব-২)’- এর একটা অংশের কথা ধরে।
আর আমি আমার জীবনে সত্যিকার অর্থে তেমন কোন মেয়েকে সত্যিকার বন্ধু হিসেবে পাইনি। যেসব মেয়ের সাথে একটু অন্তরঙ্গতা হয়েছিল, তারা বেশিরভাগই দেখেছি নারী-পুরুষের মধ্যে যে নিস্পাপ একটা বন্ধুত্ব হতে পারে, সেটা বুঝতে চাইতোনা। আমি তদেরকে যতই ইনোসেন্টলি দেখার চেষ্টা করতাম, তারা সেরকম ছিলনা এবং আমার অনুভূতিকে তারা বুঝতোও না।
এই কথাটা আমি এর আগেও বেশ কয়েকজনের কাছ থেকে কয়েকবার শুনেছি।
এরচেয়েও বেশি যে কথাটা শুনেছি তা হল নারী পুরুষের মাঝে স্বাভাবিক বন্ধুত্ত্ব সম্ভব না (!)।
যাদের কাছ থেকে শুনেছি তারা সবাই পুরুষ। কোন একটা কারণে নারীদের মাঝে এই আক্ষেপ তো দেখিইনি বরং কোথাও কোথাও তাদের মাঝে গর্ব দেখেছি (!)।
যাই হোক পুরুষের এই ধরনের কথায় আমি বেশিরভাগ সময়ই বিরক্ত হতাম। যদিও তারা বিভিন্ন পরিসংখ্যান দেখিয়ে প্রমাণ করার চেষ্টা করত ব্যাপারটা আমি তারপরও বিরক্ত হতাম। কারণ একে তো আমি ব্যাপারটা বিশ্বাস করতাম না আর তাছাড়া আমার জীবনে আমি অনেক ভাল বন্ধু পেয়েছি। tome cytotec y solo sangro cuando orino
বন্ধু কে? বন্ধুত্ব কি? বন্ধু হচ্ছে যাদের আমরা জানি এবং বিশ্বাস করি, এবংযারা আমাদের সামাজিকভাবে এবং আবেগের জন্য পছন্দের। বন্ধুত্ব হচ্ছে দুই অথবা তার অধিক কিছু মানুষের মধ্যে একটি সম্পর্ক বিশেষ যাদের একে অপরের প্রতি পারস্পরিক স্নেহ রয়েছে। অ্যারিস্টট্ল লিখেছিলেন, “একজন ব্যক্তি তার বন্ধুর সাথেএ কইভাবে সম্পর্কিত যেভাবে সে নিজে নিজের সাথে সম্পর্কিত, যেহেতু, একজন বন্ধু একজন ব্যক্তি এবং তাই তার নিজের একটা চিন্তাধারা আছে সুতরাং বন্ধু হচ্ছে ওইএকই চিন্তাধারায় বিশ্বাসী ব্যক্তি।” সাধারণত যেসব বিষয়ের প্রেক্ষিতে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে-
- পারস্পরিক বিশ্বাস
- একে অপরের সঙ্গ উপভোগ করা
- সহানুভূতি থাকা
- পারস্পরিক চিন্তাভাবনাও মূল্যবোধের গুরুত্ব দেওয়া, কম্প্রোমাইজ করার ক্ষমতা থাকা, মানসিক সমর্থন দেওয়া
- অন্যের ভাল কীভাবে হবে এই বাসনা থাকা
- কঠিন সত্যের স্বীকার করে হলেও নিজের সততার প্রমাণ দেওয়া।
- প্রয়োজনে সবার জন্য ইতিবাচক, গভীর কোন সিদ্ধান্তে পৌছাতে নিজেদের মধ্যে সমঝোতা করা
এখন প্রশ্ন হচ্ছে বন্ধুত্বের কি কোন লিঙ্গভেদ আছে? বন্ধুত্বের মাঝে কি বয়সভেদ আছে অথবা অন্য কোন বৈষম্য? অনেকেই বন্ধুত্বের বয়স এবং লিঙ্গভেদ দেখিয়ে থাকেন। দেখানো হয় বয়সের সাথে সাথে বন্ধুত্বের চাহিদার মাঝে পার্থক্য। যেমন-
এসময়কার বন্ধুত্বের চাহিদার মধ্যে থাকে:
- রমণ: সময় নিয়ে এক সাথে কাজ এবং জীবনের অভিজ্ঞতাভাগ
- ট্রাস্ট: বিশ্বাস যে আমাদের বন্ধু আমাদের পক্ষ থেকে এটা করছে।
- সম্মান এবং বোঝাপরা: বিশ্বাস যে আমাদের বন্ধু তাদের নিজস্ব মতামত অধিকার আছে। will i gain or lose weight on zoloft
- সহায়তা: আমাদের বন্ধু সাহায্য করা এবং প্রয়োজনে সাহায্য পাওয়া
- বিশ্বাসপ্রবণ: আমাদের বন্ধুদের সাথে গোপনীয় বিষয় ভাগ করা
প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ বন্ধু হিসেবে এমন ব্যক্তি খোঁজেঃ viagra vs viagra plus
- একসঙ্গে বড় হয়েছে
- অনুরূপ পেশাতে কাজ করছে
- সমবয়স্ক শিশুদের বাবা-মা
- একই ব্যাপারে আগ্রহ আছে এমন ব্যক্তি
- সাধারণত একই বয়স এবং একই লিঙ্গ
এর প্রেক্ষিতে বলা হয়ে থাকে বন্ধুত্বের লিঙ্গভেদও রয়েছে।
খোঁড়া যুক্তি!
প্রাপ্তবয়স্ক বা সাবালকত্ব কালে মানুষদের বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে যে চাহিদাগুলো দেখা যায় সেগুলো এক এক করে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে এগুলো বন্ধুত্বের জন্য প্রয়োজনীয় সাতটি ভিত্তিরই সংকুচিত রূপ। যেমন- প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে- একই ব্যাপারে আগ্রহ আছে এমনব্যক্তি অথবা একসঙ্গে বড় হয়েছেঅথবা অনুরূপ পেশাতে কাজ করছে। এরকম ব্যক্তিদের সাথে বন্ধুত্বের কারণ হল তাদের পারস্পারিক চিন্তাভাবনার মাঝে সাদৃশ্য, একই সাথে বড় হওয়ায় মূল্যবোধের মাঝে মিল থাকা। অর্থাৎ মূল গিয়ে দাঁড়ায়- পারস্পরিকচিন্তা ভাবনা ও মূল্যবোধের গুরুত্ব দেওয়া, কম্প্রোমাইজ করার ক্ষমতা থাকা, মানসিক সমর্থন দেওয়া।
একই সাথে সাবালকদের বন্ধুত্বের চাহিদা দিকে তাকালে স্পষ্টতই দেখা যায় তাদের এ বন্ধুত্ব অনেকখানি বিশ্বাসের উপর প্রতিষ্ঠিত, আরস্পারিক সহায়তা এবং বোঝাপড়ার উপরও নির্ভরশীল।
অর্থাৎ পারস্পরিক বিশ্বাস, পারস্পরিক চিন্তাভাবনা ও মূল্যবোধের গুরুত্ব দেওয়া, কঠিন সত্যের স্বীকার করে হলেও নিজের সততার প্রমাণ দেওয়া, সহানুভূতি থাকা- এই বিষয়গুলোকে কেন্দ্র করে তাদের বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে।
যাই হোক তাহলে বলাই যায় বন্ধুত্বের সারকথা ঐ সাতটাই। এখন ঐ সাতটা বিষয়ের মাঝে কি কোথাও লিঙ্গভেদ আছে? আমি তো দেখতে পাইনা। এই সাতটা চাহিদা যেকোন লিঙ্গের যেকোন বয়সের যেকোন মানুষই পূরণ করতে পারে।
আমি আমার জীবনে সত্যিকার কোন মেয়ে বন্ধু পাইনি।’ এই কথাটা শুনলেই তাই আমার একটা খটকা লাগে। আসলেই কি বন্ধুত্বের আহবান? আচ্ছা, আপনি একবার- ভাবুন যাদের সাথে আপনার বন্ধুত্ব হয়েছে তাদের কারো সাথে কি বন্ধুত্ব করার আগে এরকম কোন কথা বলার প্রয়োজন হয়েছে যে আমি আমার জীবনে কোন বন্ধু পাইনি। ইউরোপীয় নীতিবিজ্ঞানী সিডউইক-র মতে, কিছু চাইলে ‘পেতে চাই’ কথাটা ভুলতে হবে। তিনি বলেছিলেন, ‘ যদি আপনি সুখ চান তাহলে ‘সুখ পেতে চাই’ কথাটা ভুলতে হবে।’ যুক্তিটা সহজঃ সুখ চাই এই চিন্তাই যদি মনকে আচ্ছন্ন করে রাখে তাহলে যেসব স্বাভাবিক পরিতৃপ্তির দরুন সুখ সেগুলির দিকে আর মন যাবেনা। ফলে ঐ পরিতৃপ্তিগুলো হয়ে উঠবে অসম্ভব এবং অসম্ভব হবে সুখ লাভের সম্ভাবনাও।
আমি মনে করি বন্ধুত্বের কোন ভেদাভেদ হতে পারে না। ছেলে মেয়ে বা নারী পুরুষ বলে আলাদাভাবে বন্ধুত্ব হয় না। বন্ধু বন্ধুই। বাবা-মাকে বলা হয় সন্তানের সাথে বন্ধুর মত সম্পর্ক তৈরি করতে। বন্ধুর যদি শ্রেণীবিভাগ থাকত তাহলে বাবা-মাকে বলা হত বাবা-মায়ের মত বন্ধু হও। দাম্পত্য জীবনে সঙ্গীর সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করতে বলা হয়। কোনদিন বলা হয় না স্ত্রী বা স্বামীর মত বন্ধু হও। শিক্ষকদের শিক্ষার্থীদের সাথে বন্ধুর মত আচরণ করতে বলার ক্ষেত্রেও এমন কোন বিভেদ করা হয় না। যেখানে এরকম সম্পর্ক তৈরি হয় না সেখানে কখনো বাবা-মা, সঙ্গী বা শিক্ষককে বন্ধু বলা হয় না। খুব বেশি হলে বন্ধুর মত’ বলা হয়। কারণ বন্ধুত্বের মাঝে এমন কোন বৈষম্য নেই। বিভেদ তৈরি হলেই তা আর বন্ধুত্ব থাকে না।
তাই আমার কাছে মেয়েবন্ধু-ছেলেবন্ধু এই ধারনাটাই ত্রুটিপূর্ণ মনে হয়। যখন ছেলেবন্ধু বা মেয়েবন্ধু বলা হয় তখন শুনলেই মনে হয় এখানে বন্ধুত্ব মূখ্য বিষয় না। মূখ্য বষয় কোন ছেলেকে বা মেয়েকে বন্ধুর জায়গায় পাওয়া।
অনেকেই বলে থাকেন নারী-পুরুষের মাঝে বন্ধুত্ব সম্ভব নয়। বন্ধুত্বের সুন্দর সম্পর্কগুলো প্রায়শই প্রেমে গড়িয়ে থাকে বলে এমনটা বলা হয়। সামাজিক মনোবিজ্ঞানের গবেষণায় দেখা যায় নারী-পুরুষের বন্ধুত্বের পেছনে কিছু চাহিদা কাজ করে। কিন্তু একই সাথে বলা হয় সব বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে এমন ঘটেনা। যারা এরকম মনে করেন তাদের বলি প্রাচীন গ্রীকে এরকম ধারনার জন্যই ‘বন্ধু’ এবং ‘প্রেমিক’ একই শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হত। বন্ধুত্বের এরকম লিঙ্গভেদ করে নিজের অতটা প্রাচীন মানসিকতার পরিচয় দিবেন না।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
walgreens pharmacy technician application onlineঅসাধারন আপু! চমৎকার জবাব দিয়েছেন! নারী – পুরুষের স্বাভাবিক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক হবার পেছনে সবচে বড় বাধা হচ্ছে ধর্ম!! সনাতন থেকে আধুনিকতম একেশ্বরবাদী ধর্ম সবক’টিরই মধ্যে একটা মৌলিক মিল হচ্ছে নারী শোষন! আদিম এই অভ্যেসের মূল কারণ ধার্মিকরা নারী- পুরুষের স্বাভাবিক সম্পর্ককে ভয় পায়! এবং ধর্মের অস্বিত্ব রক্ষায় এইটা অনিবার্য!! ইউরোপ
এম্যারিকায় আজ গড়ে ৫০%+ মানুষ ধর্মহীন কেননা তারা মানুষের আসল ধর্ম মানবতার সন্ধানে ভ্রত! নারী মুক্তি এবং নারী স্বাধীনতাকে ভয় পায় বলেই ধার্মিকরা নারী- পুরুষের স্বাভাবিক বন্ধুত্বকে অস্বিকার করে!! এজ সিম্পল ইজ দ্যাট…
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
এটা সত্য যে নারী পুরুষের মাঝে স্বাভাবিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাধা ধর্ম কিন্তু সবচেয়ে বড় বাধা ধর্ম নয়। পুরুষতান্ত্রিক সমাজই সবচেয়ে বড় বাধা। ধর্ম তো এই পুরুষতান্ত্রিক সমাজেরই তৈরি হাতিয়ার (তাদের সবচেয়ে বড় সম্বল)। আপনার কথাগুলোর সাথে আমি পুরোপুরি একমত। এই বিষয়গুলোর জন্য নারী পুরুষের স্বাভাবিক সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারেনি। কিন্তু এখন যারা ধর্মে এই বাধাধরা নিয়মগুলো মানে না তারাও কিন্তু নারী পুরুষের মাঝে স্বাভাবিক বন্ধুত্ব গড়ে তুলতে পারছে। এমনকি নাস্তিকদের মাঝেও দেখা যায় নারীর সাথে নারীর একধরনের পুরুষের সাথে নারীর অন্যধরনের বন্ধুত্ব আবার পুরুষের ক্ষেত্রেও তাই- পুরুষের সাথে পুরুষের একধরনের বন্ধুত্ব, নারীর সাথে অন্যরকমের। ধর্মকে ছেড়ে আসার পরও মানুষ এগুলোকে উতরে না আসতে পারার কারণ এতদিনের সামাজিক চর্চা (পুরুষতান্ত্রিক সামাজিকতা) এবং আদ্য বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতি। kamagra pastillas
^:)^
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
নারী পুরুষের বন্ধুত্ব স্থাপনে পুরুষতন্ত্রের চেয়েও বর দায় হল প্রচলিত ধর্মীয় গোঁড়ামির। প্রকৃতপক্ষে সকল ধার্মিকও নারীদের সাথে বন্ধুত্ব করতে চায়, কিন্তু তাদের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় বিভিন্ন বাণী-শ্লোক। হ্যাঁ এসব বাণী পুরুষতন্ত্রের অংশ কিন্তু আদিম পুরুষতন্ত্র কিন্তু সদ্যভূমিষ্ট একটি শিশুর মনেও প্রভাব ফেলছে! একটা শিশুকে অ আ ক খ শিখানোর আগেই শিখানো হচ্ছে সে মুসলিম, হসে হিন্দু, কিংবা সে বৌদ্ধ, ক্রিস্টান, কনফুসিয়াস, জৈন, ইহুদি ইত্যাদি ইত্যাদি ইত্যাদি। তাই অন্তত, এই টপিকে আমি পুরুষতন্ত্রের চেয়ে গোঁড়ামিকেই প্রাধান্য দিচ্ছি। মাওলানা শফি পুরুষতান্ত্রিক গোঁড়া অনুসারী, কিন্তু লালা তারও ঝরে। স্বঘোষিত এই লালামানব তার অন্ধ বিশ্বাসের কারণেই আঁটকে আছে ভাগ্যিস! নয়তো এরা পৃথিবীকে ধর্ষনময় করে দিতো। এদের কাছে নারীর সাহজচার্য মানে কেবল বন্ধুত্ব নয়। ওরা গভীরে ঢুকে যায়। ওদের চিন্তাধারা এতই জঘন্য থাকে যে, ওরা দাবী করে এসব আদিম বিশ্বাস যদি না থাকতো যত্রতত্র অবাধ যৌনাচার হত। অতএব, এসব বেয়াদব লম্পট পুরুষের জন্য অবশ্যই এইসব আদিম বিশ্বাসের প্রয়োজন। কিন্তু যারা আস্থা রাখে নিজেদের মুক্তবুদ্ধিতে, যারা নিজের মস্তিষ্কের সেরেব্রাল হেমিস্ফিয়ারকে কাজে লাগিয়ে নৈতিকতা, মানবতা এসব আবিশকার করতে শিখে তাদের জন্য এসব আদিম বিশ্বাসের কোনো প্রয়োজন নেই।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
এটা সত্য যে নারী পুরুষের মাঝে স্বাভাবিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বাধা ধর্ম কিন্তু সবচেয়ে বড় বাধা ধর্ম নয়। পুরুষতান্ত্রিক সমাজই সবচেয়ে বড় বাধা। ধর্ম তো এই পুরুষতান্ত্রিক সমাজেরই তৈরি হাতিয়ার (তাদের সবচেয়ে বড় সম্বল)।
আমিও তাই বলেছি!! কিন্তু একটু পার্থক্য আছে… আপনি ধরে নিয়েছেন বা বিশ্বাস করছেন যে পুরুষততান্ত্রিক সমাজ আর ধর্ম আলাদা সত্ত্বা! কিন্তু লিংগ বৈষম্য এর প্রশ্নে সবকটি ধর্মকেই পুরুষের পুরুষতান্ত্রিক রাজদন্ড মনে হয়েছে!!
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
achat viagra cialis franceআপনার পোস্টটি পড়লাম। আমরা জন্মের পর থেকেই শিখেছি ভেদাভেদ। তাই চাইলেও এই চর্চা ত্যাগ করা প্রায় অসম্ভব।
বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে লিঙ্গ নয়। বন্ধুত্বের গভীরতাই মূখ্য। আর আপনার উদ্ধৃতি ” একজনবন্ধুএকজনব্যক্তিএবংতাইতারনিজেরএকটাচিন্তাধারাআছেসুতরাংবন্ধুহচ্ছেওইএকইচিন্তাধারায়বিশ্বাসীব্যক্তি।” একই চিন্তাধারার নাও হতে পারে, বিভিন্ন বিষয়ে মত বিরোধ থাকা স্বাভাবিক।
আর লেখায় কিছু কিছু বাক্যে শব্দের মাঝে কোন স্পেস নেই। পড়তে সমস্যা হয়েছে।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমি বলেছিলাম এটা এরিস্টটল বলেছেন। যাই হোক একই চিন্তাধারায় বিশ্বাসী বলতে মূলত এখানে মতাদর্শ বোঝানো হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একই মতাদর্শে বিশ্বাসী হওয়া জরুরী। চিন্তা একইরকম নাহলেও চলে। কিন্তু সত্যি বলছি মতাদর্শের পার্থক্যের জন্য বন্ধুত্বে একটা ফাঁক তৈরি হয়। আপনি বিভিন্ন বিষয়ে বিরোধ থেকে বন্ধুত্ব সম্ভব কোথায়? আপনি যদি বন্ধুত্বকে বিশ্লেষণ করেন তাহলে দেখবেন। আপনার বন্ধুত্ব দাঁড়িয়ে আছে সেসব বিষয়ের উপর যেগুলোর সারকথার সাথে আপনাদের চিন্তার মিল রয়েছে। বাকি যেসব বিষয়ে আপনাদের দ্বিমত রয়েছে আপনারা যথাসম্ভব সেসব বিষয় এড়িয়ে চলতে এক্চান যাতে বন্ধুত্ব নষ্ট না হয়। যেমন আমার ব্যক্তিগত জীবনের একটা উদাহরণ টেনে বলি। আমার যে বন্ধুটি নাস্তিক এবং যে বন্ধুটি আস্তিক তাদের সু’জনের মাঝে একবার ধর্ম নিয়ে কথা কাটাকাটি হওয়ায় তারা সহজে আর কখনো ধর্মের প্রসঙ্গ টানেনা। কারন সেবারেই তারা অনুধাবন করেছে এই দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য তাদের বন্ধুত্বে ফাটল ধরাতে পারে। তারা যুদ্ধাপরাধীর বিচার, নারী স্বাধীনতা এই ধরনের বিষয়গুলো নিয়েই আলোচনা করে যেসব বিষয়ে তাদের মতের মিল রয়েছে। তাহলে বলুন, বন্ধুত্বটি দাঁড়িয়ে রইল কিসের উপর? চিন্তাধারার মিলের উপর। যেসব বিষয়গুলো অমিল সেগুলো আপনি বন্ধুত্বের মাঝে টেনে আনেন না, এক অর্থে তাদের অস্তিত্ব সেসব ক্ষেত্রে অস্বীকৃত (অন্তত সেই সময়ের জন্য)।
আশা করব আপনি আমার কথা বুঝতে পেরেছেন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। স্পেস দিয়ে দিয়েছি।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
লিংকন ভাই দোষটা শুধু ধর্মের উপর দেয়াটা কি বোকামি নয়। দিন বদলাচ্ছে। নারী পুরুষের স্বাভাবিক বন্ধুত্ব বর্তমানে মেনে নিচ্ছে নব প্রজন্ম, কিন্তু আগে কি এটাকে স্বাভাবিক দেখা হত?
আর পরিসংখ্যান যদি করেন তবে নারী পুরুষের বন্ধুত্ব খুব কম পাবেন তাদের মাঝে প্রেমের সম্পর্কটাই বেশি হয়।
কথা মার প্যচে হারাবেন না আশা করি। কি বুঝাতে চেয়েছি বুঝেছেন হয়তো।
চিন্তাধারার সাথে সাথে সব পরিবর্তন হচ্ছে।
বন্ধুত্বে এখন লিঙ্গভেদ কমেছে বহু পরিমানে।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
জয় ভাই? মোটেও বোকামি নয়। আচ্ছা আপনিই বলুন যখন ধর্ম বলবে ‘প্রয়োজন ছাড়া নারীর পুরুষের সামনে আসা যাবে না’ তখন আপনি কি করে নারীর সাথে স্বতঃস্ফুর্ত বন্ধুত্ব করবেন? নাকি বলবেন বন্ধুত্বকে প্রয়োজনের অংশীদারী করে ধর্না দিবেন? দিন বদলাচ্ছে প্রজন্ম মেনে নিচ্ছে নিঃসন্দেহে। কিন্তু কেন মেনে নিচ্ছে? দেখুন দিন বদলাচ্ছে বলেই নারী ঘর থেকে বের হয়ে পুরুষের পাশাপাশি চলতে শুরু করেছে। কারণ মানুষ বুঝতে শিখেছে ওসব অনুশাসন মেনে পিছিয়ে থাকা ছাড়া এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। তাই প্রজন্ম ধর্মের ঐ অনুশাসনগুলোকে অস্বীকার করেছে।
হা হা… জয় ভাই আমি ব্যর্থ। ব্যর্থ আমার এই পোস্ট। পরিসংখ্যানের কথা কিন্তু আমিও বলেছি। তার পেছনের যুক্তিটাও দিয়েছি। যাই হোক আপনার এই পরিসংখ্যানের ব্যাখ্যাও দিই। আপনি একজন পুরুষ । এখন প্রথম প্রশ্ন আপনি কি settle marriage-এ বিশ্বাসী নাকি affair marriage এ? যদি মুক্ত চিন্তা করেন তাহলে ধরে নেব affair marriage এ বিশ্বাসী। (মক্তু চিন্তা করতে হলেই কেন settle marriage এ বিশ্বাসী হতে হবে সেই ব্যাখ্যা করব না। ওটা ব্যাখ্যা করতে গেলে আরো একটা পোস্ট হয়ে যাবে)। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কি বন্ধুত্ব না হয়ে কি আপনাদের ভালবাসা হতে পারে? কখনই হতে পারেনা। অন্তত আমি তা মনে করিনা। অর্থাৎ বন্ধুত্ব থেকে ভালবাসা হতে পারে। এখন এটা নিঃসন্দেহে সত্যি যে আপনার বন্ধুদের মধ্যে যার সাথে আপনার অন্তরঙ্গতা, চিন্তাধারার মিল বেশি ছিল তার সাহচার্য আপনার সবচেয়ে ভাল লাগবে। এখন আপনি কি যার সাহচার্য সবচেয়ে ভাল লেগেছে তাকে ছেড়ে যার সাহচার্য কম ভাল লাগে তাকে ভালবাসবেন? সুতরাং ভালবাসার পূর্ব শর্ত ভাল বন্ধুত্ব। এখন প্রেম হয়ে যেতে পারে এই ভয়ে কি আপনি ভাল বন্ধুত্ব করবেন না? আর প্রেমেই বা সমস্যাটা কি? এই বিষয়টা নিয়ে আরেকটু বলব তার আগে আরেকটা প্রশ্ন করি। আপনার যদি কয়েকজন বিপরীত লিঙ্গের বন্ধু থাকে তাহলে সবার সাথে কি আপনার প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হত? হত না নিশ্চয়ই। যেহেতু আমরা বিপরীত লিঙ্গের মানুষদের স্বাভাবিক বন্ধু তালিকায় নিতে পারিনা তাই একজন বা দু’জনের সাথে আমাদের অন্তরঙ্গতা হয় এবং তাদেরই সাথে ভালবাসার সম্পর্ক তৈরি হয়। বিপরীত লিঙ্গের মানুষদের সাথে স্বাভাবিক বন্ধুত্ব করুন তারপর পরিসংখ্যান চালান তাহলে আপনিই দেখতে পারবেন পরিসংখ্যান কি বলে।
আচ্ছা ধরুন আপনাকে এমন একটা সুযোগ দেওয়া হল যে আপনি মা-বাবা নির্বাচন করে নিতে পারবেন। তখন আপনি নিশ্চয়ই যাদের মধ্য থেকে নির্বাচন করা যায় তাদের সাথে কথা বলবেন। যাদের সাথে আপনার সবচেয়ে ভাল সখ্যতা তৈরি হয় তাদেরকে মা-বাবা হিসেবে চাইবেন। এখন এর আগে এরকম সুযোগ আপনি পাননি। তো কোন বিভিন্ন দম্পতিকে বাইরে থেকে দেখে কোন এক দম্পতির প্রতি আপনার আগ্রহ তৈরি হল তাদের সাথে কথা বলে, থেকে আপনার তাদেরকেই মা-বাবা হিসেবে নির্বাচন করতে ইচ্ছে হল। তাহলে এখানে পরিসংখ্যান বলে আপনি যে দম্পতির সাথে কথা বলবেন থাকবেন তাকেই বাবা-মা হিসেবে গ্রহন করবেন। এই পরিসংখ্যানের ভয়ে বা আপনার বাবা-মা হয়ে যাবে এই ভয়ে কি আপনি কারো সাথেই কথা বলবেন না? – ব্যাপারটা কি হাস্যকর না?
কথার মারপ্যাচ না। যুক্তির বিচারে আপনিই বলুন।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
এ তো দেখি গরু রচনা লেখা হয়ে গেছে!!
পরিসংখানের কথা বলছি কি হিসেবে? একটু লক্ষ্য করুন আমি বলেছি শুধু বন্ধুর সম্পর্ক কয় জনের মধ্যে?? শুধু বন্ধু পাবেন কম। এ কারনেই সবার দৃষ্টি ভঙ্গি ওটা।
আপনি বহু কিছু বললেন।
” আপনি কি settle marriage-এ
বিশ্বাসী নাকি affair marriage এ?” আমার কোন টাতেই এলার্জি নেই। যার যেটায় সুখ।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমি ঠিক জানিনা কেন আমি আপনাকে বোঝাতে ব্যররথ হলাম।
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ will metformin help me lose weight fast
চমৎকার পোস্ট। আমার মতে বন্ধুত্ব হচ্ছে পারস্পরিক বিশ্বাসের পবিত্র একটি সম্পর্ক। এখানে ধর্ম, অধর্ম কিংবা লিঙ্গভেদ কোনটাই মুখ্য নয়। পরস্পরের প্রতি পরস্পরের বিশ্বাসটাই মুখ্য
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
ধন্যবাদ। ওই সাতটাই সারকথা side effects of quitting prednisone cold turkey
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
অসাধআরন বলেছেন ফাতেমা… ^:)^ মনের কথাগুলো বলে দিলেন একেবারে… :-bd
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
ছেলে আর মেয়ে বন্ধুর মধ্যে কিছু পার্থক্য তো থাকবেই। তাই, বন্ধুত্বের মধ্যে লিঙ্গভেদ চলে আসেই।
যেমনঃ আমি কোন ছেলে ফ্রেন্ডের সাথে এক বিছানায় শ্যে থাকতে পারবো, কিন্তু একটা মেয়ে ফ্রেন্ডের সাথে তো সেটা নিশ্চয় পারবোনা।
তাই, ছেলে ফ্রেন্ড আর মেয়ে ফ্রেন্ডের মধ্যে কিছু পার্থক্য তো থাকবেই।
আর, মানুষের জীবনে ছেলে ফ্রেন্ড আর মেয়ে ফ্রেন্ড দুটোর ভূমিকাই কিছুটা ভিন্ন হয়ে থাকে। তবে, উভয় প্রকার বন্ধুত্বই মানুষের জীবনে দরকার বলে মনে করি।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমার সমাজে আমি এখন এরকমটা করতে পারিনা। কারণ সমাজে সেটাকে স্বাভাবিকভাবে দেখে না। কিন্তু ছেলে বন্ধু মেয়ে বন্ধু একসাথে শুতে পারবে না, বন্ধুর সাথে শুতে পারবেনা। আমি এরকমটা কখনই মনে করিনা
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ all possible side effects of prednisone
glyburide metformin 2.5 500mg tabsআপনি একটা মেয়ে বন্ধুর সাথে একই বিছানায় ঘুমাতে পারবেন না কেন সেটা জানতে পারি? এমন কোন কাজটা আছে যেটা ছেলে বন্ধুর সাথে করতে পারবেন কিন্তু মেয়ে বন্ধুর সাথে করতে পারবেন না? আই রিপিট, “মেয়ে বন্ধু”। আই স্পেসেফিকলি রিপিট,”বন্ধু”।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
^:)^
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
আমিতো আমার জীবনে পাওয়া সব মেয়ে বন্ধুকে বন্ধুই ভেবেছি। কিন্তু, তারা তো সবসময়ই দেখি আমাদের সম্পর্কটাকে জৈবিক কিছু ভেবে এসেছে।
আমি এখন আর কিতা কইতাম!
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমি আবারো বলছি, আশা করব আপনি খুব ভাল একজন বন্ধু পাবেন।
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
ভাইরে, মানুষতো আর ফেরেশতা না। আপনি যদি মনে করেন আপনি আপনার কোন মেয়ে ফ্রেন্ডের সাথে ঘুমাতে পারবেন (কিছু করা ছাড়াই), তাহলে সেটা করে তার একটা ভিডিও ইউটিউবে দিয়ে দেন। তারপর আপনারে দেইখা আমরা জিনিস্টা চেষ্টা করুমনে।
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
ভিডিও করার প্রয়োজন দেখছি না। কিন্তু আপনার কি মনে হয়? কিছু করা ছাড়া ঘুমানো মানে? কিছু করা বলতে কি বুঝাচ্ছেন? মানুষ অবশ্যই ফেরেশতা না, কিন্তু মানুষ পশুও না। আমাদের সমাজের চিন্তাধারায় বড়সড় একটা গোলমাল আছে। আমরা অনেকেই নারীবাদী, কিন্তু কেউই সাম্যবাদী না। নারীর সাথে ঘুমালেই আমাদের মাথায় প্রথমে কেবল “কিছু করার” চিন্তাটাই আসে। আমাদের সকল নারীকেন্দ্রিক চিন্তাধারাও যৌনতা কেন্দ্রিক। এমনকি রাস্তায় দাঁড়িয়ে একটা মেয়ে চকবার আইসক্রিম খেলেও আমরা সেখানে যৌনতা বাহির করে ফেলি। কি বিচিত্র সব চিন্তাধারা! একটা মেয়ে আইসক্রিম খেতে পারবেনা, ওদের পছন্দ মত ড্রেস আপ করতে পারবেনা। একটু সাজগোজ করলেই মেয়েটা সমাজের চোখে “মাগী” হয়ে যাবে। অথচ, চোখে এক্সরে মেশিন বসানো বখাটে ছেলে গুলোর জন্য আমরা “মাগী” শব্দের কোনো স্ত্রীবাচক আবিষ্কার করিনি!! মেয়ে মানেই বিছানা। মেয়ে মানেই রুটি বেলার কাঠ, কাপড় কাচার ঘাট আর রাতের বেলা খাট! আর আমরা যারা নিজেদের মুক্তচিন্তার মানুষ বলে দাবী করেই তাদের মাঝেও দিন শেষে একটা খুঁতখুঁতে ব্যাপার থেকেই যাচ্ছে। এভাবে আর কয়দিন চলবে? নিয়ম বদলায় না, নিয়ম বদলাতে চায় না, নিয়মকে জোর করে বদলাতে হয়। মাঝে মাঝে নিয়ম ভাঙাটাও এক ধরনের নিয়ম। viagra en uk
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
সহমত …
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
একসাথে শোবার প্রশ্নটা কি বড় এখানে? শুনুন আপনি আর আপনার বন্ধু(মেয়ে) যখন একসাথে রিকশায় ওঠেন তার হাত ধরার প্রবল ইচ্ছা কি জাগে আপনার? আপনি আর আপনার বন্ধু একসাথে কোথাও আড্ডা দিচ্ছেন কোন ক্যাফেতে তখন কি ইচ্ছা করে তার কাঁধে হাত রেখে কিছুটা কাছাকাছি আসতে? অথবা ক্লাস শেষে ল্যাব ওয়ার্ক করতে করতে দেরি হওয়ায় যখন আপনি আর আপনার বন্ধু ছাড়া অন্য কেউ নেই তখন তাকে চুমু খেতে ইচ্ছে হয়েছে? তাহলে একসাথে শোবার প্রসঙ্গে কেন কিছু করবার ইচ্ছা জাগবে? যৌনতা বিষয়টা তাহলে কে টানল? মেয়েরা না আপনি?
শুনুন আমাদের সমাজব্যবস্থায় আমরা একসাথে শুতে পারিনা কারণ আপনাদের মত মানুষেরা আমার বন্ধুর সাথে একসাথে রাতে শোবার কথা শুনলেই বলবে ‘কিছু তো করসে নিশ্চিত। একটা ছেলে একটা মেয়ে পাশাপাশি থাকলে কিছু না কইরা থাকতে পারে নাকি?’ কি বিকৃত চিন্তা! আমরা যদি বন্ধুর মত থাকি তারপরও আপনাদের জন্যই আমরা একসাথে থাকতে পারব না। wirkung viagra oder cialis
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
@ মাশিয়াতঃ ভাইরে, রিকশায় চড়া আর একসাথে ঘুমানোর মধ্যে অনেক পারথক্য। ঘুমানোর সময় মানুশের চেতন মন নিষ্ক্রিয় থাকে, অবচেতন মন শক্তিশালী হয়ে পড়ে। অর্থাৎ নিজের উপর অনেক ক্ষেত্রেই তখন মানুষের কন্ট্রোল থাকেনা। তাই, এসময় যে কোন কিছুই হতে পারে।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
ফ্রয়েড তার মনোসমীক্ষণ বই-এ অবচেতন মনের বিশাল ব্যাখ্যা দিয়েছেন। এবং অবচেতন মনের সেই ব্যাখ্যার সাথে মিলিয়ে আপনার কথার সুরে বলতে গেলে বলতে হয় আপনি আপনার মায়ের সাথে ঘুমানোর সময় এমন ঘটতে পারে। বোনের সাথে ঘুমানোর সময়ও এমনকি বলা বাহুল্য কোন ছেলেবন্ধুর ক্ষেত্রেও। buy kamagra oral jelly paypal uk
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
সেই প্রথাগত চিন্তাভাবনা… [-( আমান সাব, নতুন কিছু চিন্তা করা যায় না?
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
@ ডনঃ চেষ্টা করে দেখবো, ডন সাহেব! ওকে…!
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমি আশা করব আপনি একজন ভাল মেয়েবন্ধু পাবেন। তখন আপনিও আশা করি ভাবতে পারবেন নারী পুরুষের স্বাভাবিক বন্ধুত্ব সম্ভব
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
@ মাশিয়াতঃ অনেক ধন্যবাদ আপনার শুভকামনার জন্য।
বাই দ্য ওয়ে, আপনার ফেসবুকের আগের প্রোফাইল কি চেঞ্জ হয়েছে? আপনাকে তো ফেসবুকে পাইনা?
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
স্বাগতম ।
না, ফেসবুক প্রোফাইল deactivate করে দিয়েছি
ইলোসিয়া মৌনিন বলছেনঃ ovulate twice on clomid
আজব এই সমাজ। বন্ধুত্বের মাঝে চাহিদা চলে আসে না যদি আগে থেকেই না থেকে থাকে।আর এই উদ্দেশ্যে তৈরি সম্পর্ক বন্ধুত্ব হয় না। আর বন্ধুত্ব হলে তাতে এই শর্তগুলোই আসে না। মাশিয়াতের সাথে সহমত পোষন করছি।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
ধন্যবাদ দিদি
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ zovirax vs. valtrex vs. famvir
বন্ধুত্বের মাঝে কোনো অবৈধ চাহিদা আসেনা। তবে অনেকসময় বৈধ চাহিদা আসে। আর সেটা পরস্পরের সম্মতিতে। আর দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বে এটাই ঘটা স্বাভাবিক। পারস্পরিক আন্ডারস্ট্যান্ডিং থেকে এমনটা হতেই পারে। তবে, অবশ্যই সেটা দুইজনের সম্মতিতে। একার হস্তক্ষেপে নয়।
মাশিয়াত খান বলছেনঃ venta de cialis en lima peru
সহমত
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
হুম! তখন কি আর সেটা বন্ধুত্ব বলে গণ্য হবে?
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
এটা নির্ভর করে। আমাদের দেশে এটাকে তখন আর বন্ধুত্ব বলা হয় না। কিন্তু বাইরে এরকম প্রায়শই হয়। এবং বন্ধুত্বের মত অবস্থাতেই।
ব্যক্তিগতভাবে আমি আমাদের অরিস্থিতিতে এটাকে বন্ধুত্ব বলি না। তবে অনেকক্ষেত্রেই যদি আপনার কোন বন্ধুত্বকে ভাল লেগে থাকে। তার সাথে কোন একসময় সম্পর্ক করতে ইচ্ছে হয় সেক্ষেত্রে প্রথমে এধরনের একটা শারীরিক সম্পর্ক করে পারস্পারিক বোঝাপড়াটা বুঝে নেওয়া দরকার। অনেক ক্ষেত্রে এই শারীরিক সম্পর্কটা আপনাকে আনন্দ নাও দিতে পারে অথবা আপনার সঙ্গীকে। সেক্ষেত্রে আপনারা আরও গভীর সম্পর্কে না জড়িয়ে আগের মত বন্ধুত্বই টিকিয়ে রাখতে পারেন। এরকম ক্ষেত্রে পারস্পারিক সম্মতিতে শারীরিক সম্পর্কের পরও যেই সম্পর্ক থাকবে তাকে বন্ধুত্বই বলা হবে
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ can you tan after accutane
আপনার দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বে যদি আপনি তার সাথে নিজের মতের মিল খুঁজে পান, যদি দেখেন তার সাথে আপনি সুখে থাকবেন, তাহলে পরস্পরের সম্মতিতে সেটাকে প্রেম পর্যন্ত গড়িয়ে নিতে সমস্যা কোথায়? সমস্যাটা হচ্ছে আমাদের সমাজে এখন অব্দি প্রেম করাটাকে অনেকে ফ্লার্ট বলেই ধরে নেয়। কিন্তু একটি স্বচ্ছ প্রেম যে বন্ধুত্বেরই আপগ্রেড ভার্সন এটা অনেকেই বুঝে না বা মনে করেনা। আর এখানেই বাঙালি ধরা খায়। এজন্যই পত্রপত্রিকায় প্রায় সময় দেখা যায় “প্রেমের সম্পর্ক করে প্রতারণা” শীর্ষক বিভিন্ন নিউজ। কিন্তু প্রেম নামক ঐশ্বরিক জিনিসটাকে সবাই যদি দুইদিনের খেলাঘর না ভেবে দীর্ঘদিনের প্রণয়ের পরিণতি হিসেবে দেখতো, তাহলে আমাদের সমাজে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে প্রতারণাও হতনা। কারণ দুইদিনের মাঝে প্রেম হয়না। metformin tablet
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
একমত দাদা