হতাশ…
360
বার পঠিতমানুষ কাঁদে। এতে নাকি মন হালকা হয়, দুঃখটা কমে যায়। আচ্ছা, আকাশেরও কি তাহলে মন আছে? এই যে সকাল থেকে বিরতিহীন ভাবে কেঁদেই যাচ্ছে। হয়তোবা আছে। এ নিয়ে আমার ভেবে কাজ নেই।
আকাশ কাঁদছে নিজেকে হালকা করার জন্য। কিন্তু শ্রাবণ কাঁদতে পারছে না। শ্রাবণের মন হালকা হবে কি করে! একটা মানুষ, যার কথা আজ খুব মনে পড়ছে। কিন্তু সে আজ থেকেও নেই। ইচ্ছে করলেও যাওয়া যাবে না তার কাছে। মানুষটি কত ভালবাসত শ্রাবণকে। শ্রাবণেরও প্রিয় ছিল সেই মানুষটি। কত মজার মজার স্মৃতি তার সাথে।
এখন আর তার সাথে সকাল- সন্ধ্যা হাঁটতে যাওয়া হয় না। সেই মানুষটি আর বাদাম খোসা ছাড়িয়ে খাইয়েও দেয় না। আজ বৃষ্টি হচ্ছে। তিনি থাকলে শ্রাবণ আজ তার সাথে বৃষ্টিতে ভিজত। তিনি নেই তাই বৃষ্টিতে ভিজতে যাবার সাহসও নেই শ্রাবণের। তবুও সান্ত্বনা হল, আর কিছু দিন পরই আসবেন তিনি।
শ্রাবণের দাদী, যিনি সকাল-বিকেল দু’বেলা হাঁটতেন। আর তার সাথে সঙ্গী হত শ্রাবণ। পার্কে হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত হলে কোন এক বেঞ্চে বসতো তারা। তখন শ্রাবণের দাদী বাদাম কিনত, আর তার আদরের নাতিকে খোসা ছাড়িয়ে দিত। সে বসে বসে বাদাম খেত। বৃষ্টি হলে বৃষ্টিতে ভিজবার বায়না ধরত শ্রাবণ। সেই বায়না রাখতে তিনিও বৃষ্টিতে ভিজতে চলে যেতেন শ্রাবণের সাথে। তার জন্যে শ্রাবণকে কিছু বলতো না শ্রাবণের বাবা মা। কিন্তু তার প্রতি যে বিরক্ত হতেন তা তিনি ভাল করেই বুঝতেন। তবুও তিনি প্রিয় নাতির মন রক্ষা করতেন।
শ্রাবণের দাদীর দুই ছেলে। তারা গেল বছর ঝগড়া করেছে। সেই থেকে এক জন আরেক জনের দু চোখের বিষ। সম্পত্তির সাথে সাথে ভাগ করে নিয়েছে নিজেদের মাকেও। দুই মাস এক ছেলের বাসায়। তারপরের দু’মাস অন্য ছেলের বাসায়। এভাবেই ক্রমান্বয়ে মায়ের ভাগ নিচ্ছে তারা। এক বাসায় থাকা অবস্থায় অন্য বাসার কারোও সাথে যোগাযোগ করা যাবে না।
প্রায় দেড় মাস হল শ্রাবণের দাদী চাচার বাসায়। আর তো পনের দিন তারপরই ফিরে আসবেন তিনি। এটাই এখন সান্ত্বনা। প্রিয় বন্ধু দাদীকে ছাড়া খুব কষ্টে আছে শ্রাবণ। নিজ বাসা যেন তার কাছে এক বন্দী চিড়িয়াখানা।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
কি লিখছিস? থিমই তো ধরতে ধরতে গল্প শেষ হইয়া গেল…
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ levitra 20mg nebenwirkungen
পড়ে হতাশ হলাম!
ovulate twice on clomid
মাশিয়াত খান বলছেনঃ half a viagra didnt work
সহমত
একেলা পথের পথিক বলছেনঃ
গল্পের সমালোচনা করব না কারণ উপরের দুই জনের সাথেই একমত আমি তবে শুধু বলব সময় নিয়ে লিখিস তাড়াহুড়ো করার কিছুই নেই ।। তোর লেখার হাত ভালো সুতরাং চিন্তাভাবনা করে নিত্যনতুন থিম নিয়ে লেখার চেষ্টা কর আশা করি ভিন্ন কিছুর স্বাদ পাবো আমরা ।।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ viagra en uk
পড়ার জন্য ধন্যবাদ । ইদানিং লেখা বের হচ্ছে না!!
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
লেখা কখনো বের হয়না। লেখাকে জোর করে টেনে বের করতে হয়।
Best of luck..
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ doctorate of pharmacy online
বেশি টানাটানি করলে কিন্তু আবার ছিঁড়ে যেতে পারে।
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
can levitra and viagra be taken togetherএতো টানাটানি করার দরকার নাই। আস্তে ধীরে ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা কর, দেখবি হয়ে যাবে
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
irbesartan hydrochlorothiazide 150 mgইয়ে বন্ধুগণ, আমি লেখা নিয়ে টানাটানি করতে বলতেছিলাম। আপনারা কি না কি ভাবতেছেন বুঝলাম না! o.O