শোধ
411
বার পঠিতসতর্কীকরণ- দুর্বল চিত্তের অধিকারী এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক পাঠকগণ নিজ দায়িত্বে পড়বেন
১।
side effects of quitting prednisone cold turkey
ল্যান্ডসেটে আসা একটি ফোনকল। ওপাশ থেকে কি সব চিৎকার শোনা যাচ্ছিল। ঘোলাটে আর্তনাদ আর ঘন নিশ্বাসের আওয়াজ। স্পষ্টভাবে একটা কথাই শোনা গেল, “সব শেষ হয়ে যাবে। সব।” সকাল সকাল এরকম ফাজলামোর কোনো মানে হয়? নির্ঘাৎ কোনো বন্ধু ফোন করে কোনো মুভির অডিও শুনিয়েছে। কিন্তু গলার আওয়াজগুলো কেমন যেন পরিচিত লাগছিল। কোথায় যেন শুনেছে। ধ্যাৎ! এখন এগুলো নিয়ে মাথা ঘামানোর কোনো মানে হয় না।
বিছানা থেকে উঠে ওয়াশরুমে ঢুকল ফাহাদ। রাতে বার্সার ম্যাচ দেখে ঘুম ভালো হয়নি। ওসাসুনার মাঠে হেরে এসেছে বলদগুলো। গাল দিতে দিতেই ব্রাশ করল। বেরিয়ে মুল দরজার বাইরে রেখে যাওয়া পেপার আর ব্রেকফাস্ট নিয়ে এল। রান্নাবান্না করার ঝামেলায় না গিয়ে সকাল আর রাতের খাবারটা পাশের পিজ্জা হাট থেকে নিয়ে আসে। ওদেরকে ওভাবেই বলা আছে। সকাল সাড়ে সাতটা আর রাত আটটায় খাবার দিয়ে যায় তারা। একেকদিন খাবারে একেকরকম আইটেম থাকে। ওখানকার বাবুর্চিটা একজন আর্টিস্ট। রান্নাটা তার শিল্প। ইঁদুর ফ্রাই করে দিলেও বোধ হয় অনায়াসে সাবাড় করে দিতে পারবে সে। পত্রিকাটা পড়তে পড়তে কফিতে চুমুক দিচ্ছে ফাহাদ।
ফাহাদ একদম একা একজন মানুষ। তার পরিবার বলতে কিছু নেই। থাকলেও মনে করার সুযোগ নেই। আজ থেকে পাঁচ বছর আগের কোনও কথাই মনে করতে পারে না সে। অথচ এই পাঁচ বছর সে খুব স্বাভাবিকভাবেই জীবন যাপন করে গেছে। প্রথম প্রথম দুঃস্বপ্ন দেখত। একটা কালো ছায়া প্রকান্ড আকার ধারণ করে গোটা একটা বাড়ি গিলে ফেলছে। একসময় আপনা আপনিই বন্ধ হয়ে গেল এসব। সবকিছু আছে ফাহাদের, শুধু অতীতটাই নেই।
২২শে ফেব্রুয়ারী ২০০৯। about cialis tablets
ঘুম থেকে উঠেই আলিশান এক ফ্ল্যাটে নিজেকে আবিষ্কার করল ফাহাদ। খেয়াল করে দেখল, আগের রাতের কোনো কথাই তার মনে নেই। শুধু আগের কেন, কিছুই মনে পড়ছে না তার। বিছানা ছেড়ে ওয়াশরুমে ঢুকল। বেরিয়ে ফ্ল্যাটের মূল দরজা খুলে ব্রেকফাস্ট আর পেপার নিয়ে ভেতরে আসল সে। ও জানত না যে বাইরে কে বা কেন এগুলে রেখে গেল। যেন স্বতাড়িত হয়ে কাজগুলো করছে। সদ্যপ্রস্তুত একটা রোবট পরিচালিত হচ্ছে একটি দক্ষ হাতে। খেয়ে দেয়ে রেডি হয়ে নিল ফাহাদ। বনানীর একটা অফিসে যেতে হবে। ওখানেই চাকুরী করে হয়ত। private dermatologist london accutane
১৩ই জানুয়ারী ২০১৪।
বনানী টাওয়ারের পাশেই থামল ট্যাক্সি। ভাড়া মিটিয়ে অফিসে ঢুকতেই দেখল গেটে পুলিশ দাঁড়িয়ে আছে। কৌতুহল নিয়ে ভেতরে ঢুকতে গেলে একজন কনস্টেবল বাধা দিল। জোর করল না, চুপচাপ বাইরে দাঁড়িয়ে আছে। ভেতর থেকে একজন বেগুনি টাই পরা ভদ্রলোক বেরিয়ে এলেন। গোয়েন্দা হবে হয়ত, ভাবছে ফাহাদ। কাছে এসে জিজ্ঞেস করল, “আপনি কি ফাহাদ আলম?”
জবাব দিতেই লোকটা হাত বাড়িয়ে দিল। মুহিবুল হাসান নাম লোকটার। ভরাট কণ্ঠে যা বলল, গত রাতে এখানে তিনটি খুন হয়েছে। তিনজনই অফিসে জব করতেন। ফাহাদ প্রায় থ’ হয়ে গেছে। প্রত্যেকের হাতে একটা নাম্বার ছুড়ি দিয়ে খোদাই করে লেখা। ১৭২। “এটা কোনো সিরিয়াল নাম্বার?” ফাহাদের প্রশ্নের ভ্রু কুঁচকে জবাব দিলেন গোয়েন্দা, “সেরকম হলে তো একেকজনের হাতে একেক নাম্বার থাকত।” গোয়েন্দা ফাহাদকে নিয়ে ভেতরে গেলেন। রায়ান, মিলি আর মামুন খুন হয়েছে। ধপ করে মাটিতে বসে পড়ল ফাহাদ। খুব কাছের মানুষ ছিল এরা। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবির কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হল ফাহাদকে।
“রায়ান ছিল খুব কাজপাগল ছেলে। কথা কম বলত, তবে হিউমার অসাধারণ ছিল তার। সহজেই হাসাতে পারত। ওর পরিবার সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না আমি। বদ-অভ্যাস নামক কিছুই ছিল না ওর। মিলি খুব ছিচকাঁদুনে স্বভাবের। গোটা অফিস মাথায় করে রাখতে পারত। এমন বাচাল মেয়ে আমি জীবনে দ্বিতীয়টি দেখিনি। আর মামুন একেবারেই সাধারণ একটা ছেলে। তবে গল্প বলায় দারুন দক্ষতা ছিল তার। সাদামাটা কাহিনী বেশ জমিয়ে বলতে পারত।”
ফাহাদের কথা শেষ হতেই টেপ রেকর্ডার বন্ধ করে দিল মুহিবুল হাসান। হালকা চা বিস্কুট খেয়ে চলে আসল ফাহাদ। বাসায় ঢুকতেই আচমকা মনে পড়ল, সকালে একটা ফোন কল এসেছিল। কিন্তু একটা বিষয় ভাবছে, খটকা লাগছে, অত সকালে ওরা তিনজন অফিসে কি করছিল? ফোনটা বের করে একটা মেসেজ চোখে পড়ল। পরিচিত একটা নাম্বার থেকে আসা মেসেজ, “হ্যাপি বার্থডে।”
২।
পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে যথারীতি ব্রেকফাস্ট আনতে দরজা খুলল ফাহাদ। ওপাশে কেউ হয়ত দাঁড়িয়ে ছিল, সজোরে বুকে একটা লাথি মেরে ছিটকে কয়েক মিটার দুরে ফেলল ফাহাদকে। প্রচন্ড ব্যাথায় কুকড়ে গেছে। ধুসর রঙের জ্যাকেট পরা ছেলেটা ভেতরে ঢুকল ব্রেকফাস্ট আর পেপার হাতে নিয়ে। কাছে এসে কষিয়ে আরেকটা লাথি মারল ফাহাদের মাথার পেছনে। জ্ঞান হারিয়ে ফেলল সে।
metformin gliclazide sitagliptin
কতক্ষণ কেটে গেছে কোনো হুশ নেই। কোনোরকম চোখ খুলে দেখল ছেলেটা কফির কাপে দুধ মেশাচ্ছে। একটা চেয়ারের সাথে হাত পা বেঁধে রেখেছে ফাহাদের। গোঙানির আওয়াজ শুনতেই ফাহাদের দিকে তাকালো ছেলেটা। “ও তুমি জেগে গেছ? ধ্যাৎ! আজকাল কি যে হয়েছে, পায়ে একদম জোর পাই না। বছরখানেক আগে ওরকম একটা লাথিতে মানুষ মারা যেত”, চামুচ দিয়ে নাড়তে নাড়তে কথাগুলো বলছে ছেলেটা। “কে তুমি?” ফাহাদের প্রশ্ন। “আমি? আমি কে তা এখনই বলতে চাচ্ছি না।” শীতল কণ্ঠে ছেলেটা জবাব দিল।
“কি চাও?”
“তেমন কিছু না। আপাতত কফিটা শেষ করতে চাই। স্পেসিফিকালি, তোমাকে খুন করতে চাই।”
চমকে উঠল ফাহাদ। “মানে?”
খানিক চুপ করে বিকট শব্দে হেসে উঠল ছেলেটা। রসিকতার সুরে বলল, “কেন খুন করতে চাই তা সময় হলেই জানতে পারবে।”
ফাহাদ আর কিছু বলল না। ও স্পষ্ট বুঝে গেছে, গতকাল এই ছেলেটাই ঐ তিনজনকে খুন করেছিল। তাকেও করবে। কিন্তু কেন? কি করেছে ও?
“বুঝলে ফাহাদ, তোমাকে চাইলে এখনই মেরে ফেলতে পারি। কিন্তু তাতে কোনো মজা নেই। আমি তোমাকে বাঁচিয়ে রাখব। তোমাকে বোঝাবো, জীবন কতটা কঠিন। তারপর তোমাকে শেষ করে দেব। তুমি চাইলে পালাতে পার। লাভ নেই। তোমাকে ঠিক আমার কাছে ফিরে আসতে হবে।”
কোনো কথা বলছে না ফাহাদ। এখনও ব্যাথার ঘোর কাটিয়ে উঠতে পারেনি।
“যাই হোক। তোমাকে আজকে জাস্ট আমার পরিচয়টা দিয়ে গেলাম যেন ভবিষ্যতের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত হয়ে থাকতে পার। তোমার হাতে সময় বেশি নেই।”
পকেট থেকে একটা কাগজ বের করে টেবিলে রাখল ছেলেটা। “এই কাগজটা আসা করি তোমার একটু কাজে আসতে পারে। তোমার পায়ের কাছে একটা ছুড়ি রাখা আছে। ওটা দিয়ে নিজেকে মুক্ত কর। আদিওস।” চলে গেল ছেলেটা। সাথে করে কফির কাপটাও নিয়ে গেল। missed several doses of synthroid
বিছানায় শুয়ে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো মনে করছে ফাহাদ। কাগজটায় ঠিক কি লেখা তা বুঝতে পারছে না। ভাবছে গোয়েন্দা বিভাগের অফিসে একবার যেতে হবে। মুহিবুল হাসানকে সবকিছু জানানো উচিত। নয়ত দেরি হয়ে যেতে পারে।
দুপুরের দিকে মুহিবুল হাসানের অফিসে হাজির হল ফাহাদ। পুরো ঘটনা বর্ণনা করল। গোয়েন্দাকে কেমন চিন্তিত দেখাচ্ছে।
৩।
“আচ্ছা, আপনি কি এমন করেছেন যার জন্য লোকটা আপনাকে খুন করতে চায়?”
ফাহাদ চুপ করে আছে। কিছু একটা বলতে চাইছে, কিন্তু কিভাবে শুরু করবে তা বুঝতে পারছে না।
“আপনাকে আমার একটা বিষয় জানানোর আছে।”
মুহিবুল শুরু করতে বলল। puedo quedar embarazada despues de un aborto con cytotec
“আমি আমার অতীত সম্পর্কে কিছু জানি না। আমি কে, কি আমার পরিচয়, আমার বাবা মা কে, কোথায় আমার জন্ম, এরকম আরো অনেক প্রশ্ন আমার মাথায় ঘুরপাক খায়। অথচ কোনো উত্তর নেই। ২২শে ফেব্রুয়ারী ২০০৯ এর আগে আমার জীবনে কি ঘটেছে তার কিছুই আমার মনে নেই। আমি একজন স্মৃতিভ্রষ্ট মানুষ।” ফাহাদ খানিক থামল। কৌতুহলী চোখে তাকিয়ে আছে মুহিবুল। কিছুই বুঝতে পারেনি সে।
“ব্যাপারটা ঠিক একটা রিসাইকেল্ড কম্পিউটারের মত, যার হার্ডডিস্ক সম্পুর্ন ফর্ম্যাটেড। আমি আমার কাজ সম্পর্কে অবহিত, কিন্তু আমার মেমরি সম্পুর্ন শুণ্য। আমার জীবন থেকে চব্বিশটি বছর স্রেফ বাতাসে মিলিয়ে গেছে। আমি হয়ত এমন কিছু করেছি যার প্রতিশোধ নিচ্ছে ছেলেটা। কিন্তু. . . ”
আর বলতে পারল না ফাহাদ। যেন স্পীচ জ্যামার দিয়ে ওকে থামিয়ে দেয়া হয়েছে। মুহিবুলকে এবার বেশ বিভ্রান্ত দেখাচ্ছে। টেবিলের নিচে রাখা ভদকার বোতলটার দিকে চোখ পড়ছে বারবার। এই মুহুর্তে এক ঢোক বেশ প্রয়োজন।
“আপনি ডাক্তার দেখিয়েছেন? অ্যামনেশিয়া হতে পারে।” clomid over the counter
“না। এই পাঁচ বছর ডাক্তার আর পুলিশ, এই দুটো জিনিস থেকে দুরে ছিলাম। তেমন কোনো সমস্যা হয়নি।”
ভ্রু কুচকে কি যেন ভাবল মুহিবুল, “ঠিক আছে। আপনি এখন বাসায় যান। আমাকে একটু সময় দিন। কাল সকালে আমি আপনার ফ্ল্যাটে যাব।”
ফাহাদ কোনো কথা বলল না। যেতে যেতে আবার ফিরে আসল। পকেট থেকে কাগজটা বের করে মুহিবুলের দিকে বাড়িয়ে দিল। “যাবার আগে ছেলেটা এই কাগজটা রেখে গেছে। কিন্তু এতে কি লেখা তা বুঝতে পারছি না। আপনি একটু চেষ্টা করে দেখুন।”
মুহিবুল কাগজটা হাতে নিয়ে দেখল কিসব আকিবুকি করা। কোনো কোড হতে পারে। কাগজটা দিয়েই চলে গেল ফাহাদ। মুহিবুলের এখন দুটো কাজ। একজন হিউম্যান সাইকোলজি স্পেশালিস্টের সাথে দেখা করতে হবে আর এই কাগজের লেখার মর্মার্থ বের করতে হবে।
৪।
“ক্রিটিকাল কেস!”
রকিং চেয়ারে বসে পুরো ঘটনা শোনার পর দেশের সেরা একজন মনোবিজ্ঞানী ডঃ আব্দুল্লাহ মাহদী ছোট্ট করে উত্তর দিলেন। “খুবই স্ট্রং হিপনোটাইজিং করে এরকমটা ঘটানো সম্ভব।” all possible side effects of prednisone
টেবিলের অপর প্রান্তে বসে আছে মুহিবুল হাসান। “এধরনের হিপনোটাইজিং দ্বারা একজন মানুষকে খুনি বানানো যায়। এমনকি আপনার দেহ থেকে যদি আপনার একটি পা বিচ্ছিন্ন করা হয় তাতেও আপনি কোনো ব্যাথা পাবেন না। ব্রেইনকে পুরো বাইপাস করে দেয়া হয় অন্য কারো ইশারার সাথে। একটা ট্রাম্প কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়, যেটা শুনলে হিপনোটাইজিড অবস্থা পুরো কেটে যাবে। বাইরের দেশে অপারেশনের সময় সাইড এফেক্ট এড়ানোর জন্য পেইন কিলারের পরিবর্তে এরকম পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।”
“আপনি করতে পারবেন? ” ঝট করে প্রশ্ন ছুড়ল মুহিবুল।
ডঃ আব্দুল্লাহকে খানিকটা অপ্রস্তুত দেখাল। “আমি আসলে ইচ্ছে করেই অ্যাডভান্স হিপনোটিজমে আগ্রহ দেখাইনি। একজন মানুষকে সহজেই সম্মোহিত করা যায়, তবে এতটা হাই লেভেলের কাজ আমি করতে পারব না। তবে আমার স্যার এই ট্রিক্সটা জানতেন।”
“কিছু মনে করবেন না,” ইতস্তত করে বলল মুহিবুল, “আপনাদের কোন শিক্ষক নি নিখোঁজ হয়েছেন, মানে অনেকদিন ধরে খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না এমন কেউ আছেন?”
চশমার ফাঁক দিয়ে মুহিবুলের দিকে তাকিয়ে উদ্দেশ্যটা বোঝার চেষ্টা করলেন ডঃ আব্দুল্লাহ। নেহাত পুলিশী ঝামেলা না হলে বলতেন না এমন ভাব করে উত্তর দিলেন, “জী আছেন। উনার নাম ডঃ ফখরুল আলম। প্রায় পাঁচবছর যাবৎ উনি স্বপরিবারে নিখোঁজ। মাফ করবেন, এর বেশি আমি আর কিছু জানাতে পারব না আপনাকে।”
মুহিবুল বিদায় নিয়ে গাড়িতে এসে বসল। ফাহাদের বিষয়টা এখন পানির মত স্বচ্ছ। কিন্তু কিছু প্রশ্নের উত্তর জানাটা এখনও বাকি। কেন এরকমটা একটা ঘটনা ঘটালেন তিনি? কেন? এর সাথে ঐ সিরিয়াল কিলারের সম্পর্কটা কি? পাঁচ বছর আগে ফাহাদ, তার বাবা এবং কিলার এই তিনজনের মধ্যে ঠিক কি ঘটেছিল? মনে মনে ভাবছে মুহিবুল, আরেকটা প্যাঁচ খুলতে পারলেই জোড়া লাগাতে পারবে প্রত্যেকটা ছেঁড়া সুতো। পকেট থেকে চ্যাপ্টা ড্রিংক পট বের করে একদফা সাবাড় করল মুহিবুল।
বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ একটা ফোন আসল মুহিবুলের নামে। ডিসপ্লেতে তাকিয়ে দেখল অ্যাসিসট্যান্টের নাম্বার। রিসিভ করল কলটা, “হুম বল।”
“স্যার, ঐ কাগজটায় জার্মান ভাষায় একটা অ্যাম্বিগ্রাম করা ছিল। কিন্তু লেখাটার ঠিক মাঝবরাবর ফ্লুইড দিয়ে ফটোকপি করা হয়েছিল যেটা সাসপেক্ট দিয়ে গিয়েছিল ফাহাদের হাতে। শালা একটা জিনিয়াস।” উত্তেজিতভাবে এক নিঃশ্বাসে কথাগুলো বলল সীমান্ত।
শান্ত কণ্ঠে জিজ্ঞেস করলেন মুহিবুল, “কি লেখা ছিল তাতে?”
“কাগজটায় লেখা ছিল ‘ক্যান্টনমেন্ট’।” walgreens pharmacy technician application online
“ঠিক আছে।”
ফোনটা কেটে দিয়ে ফাহাদের নাম্বারে ডায়াল করল মুহিবুল।
“ক্যান্টনমেন্ট” নামটা শুনতেই বুকের ভেতরটা ছ্যাঁত করে উঠল ফাহাদের। চোখদুটো ঝাপসা হয়ে আসছে। মুখ দিয়ে একটা নামই উচ্চারণ করতে পারল ফাহাদ। “মাইশা।”
মাইশা। দুর্বিষহ এই পাঁচ বছরের জীবনে ফাহাদের একমাত্র সঙ্গী ছিল মাইশা। গত তিনমাস কোনো যোগাযোগ নেই মেয়েটার সাথে। অনেকটা অভিমান করেই ফাহাদের সাথে কথা বন্ধ করে দিয়েছিল সে। ফাহাদ ট্যাক্সিতে বসে নিজেকে হাজারবার দোষ দিচ্ছে, তারই জন্য নিষ্পাপ মেয়েটা আজ মারা পড়বে। নাকি ইতোমধ্যে মরেই গেছে? মাইশার নম্বর বন্ধ। যত দ্রুত সম্ভব ক্যান্টনমেন্টে পৌঁছাতে হবে তাকে। ও জানে, মাইশাকে বাঁচাতে পারবে না। তারপরও শেষ আশা বলেও তো কিছু থাকে।
মহাখালি ক্রস করার সময় ফাহাদের ফোনটা বেজে উঠল। “দেরি করে ফেলেছ ফাহাদ। এসে শেষবারের দেখে যেতে পার তোমার প্রেয়সীকে। আমি বলেছিলাম না, সব শেষ করে দেব।”
নির্বাক ফাহাদ কোনো জবাব দিতে পারল না। কলটা কেটে যেতেও ফোন কানে চেপে বসে থাকল। খুনিটা মত পাল্টাতেও তো পারে।
পুরো ফ্ল্যাট বেশ পরিপাটি করে সাজানোই আছে। শ্বাসরোধ করে মেরে ফেলা মাইশার দেহটা পড়ে আছে মাটিতে। চোখ দুটো যেন কোটর থেকে বেরিয়ে আসবে। হাতে ছুড়ির আঁচড়ে ১৭২ লেখাটার চারপাশ লাল দাগ। বাচ্চাদের মত দুহাতে মুখ চেপে কাঁদছে ফাহাদ। পাশে দাঁড়িয়ে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের সাক্ষী হয়ে আছে মুহিবুল। ক্ষমতার অভাব নেই তার, কিন্তু কাজে লাগাতে পারছে না। যেন ব্যস্ত শহরে মরীচিকার সন্ধান।
৫।
মাইশা খুন হবার প্রায় এক মাস হয়ে গেছে। খুনিটা এতদিনে একবারও ফোন করেনি। তবে ইনভেস্টিগেশন পুরোদমে চালিয়ে গেছে মুহিবুল, সাথে ছিল ফাহাদ। রাতে বোধহয় ঘুমাতে পারে না ছেলেটা, চোখের নিচে কালি পড়ে গেছে। হঠাৎই একদিন মুষড়ে পড়া ফাহাদকে নিয়ে জার্মান অ্যাম্বেসীতে হাজির হল মুহিবুল। জার্মানীতে যেতে ইচ্ছুক এমন লোকদের জন্য ত্রৈমাসিক জার্মান ভাষার একটা কোর্স করায় তারা। গত দশ বছরে যারা যারা এই কোর্স করেছে প্রত্যেকের ইনফরমেশন নেয়াটাই ছিল উদ্দেশ্য। রিসিপশনে কথাটা বলতেই, অন ডিউটিতে থাকা মেয়েটা এমনভাবে তাকালো যেন মুহিবুল অ্যাম্বেসীতে বোমা ফিট করার জন্য সিকিউরড একটা জায়গা খুঁজছে। বেশ কিছুক্ষণ তদবীর করে শেষ পর্যন্ত ডাটাবেস রুমে যাবার অনুমতি পেল তারা। বেশি না, প্রায় শতক বারোর মত ফাইল ঘাটতে হবে। মুহিবুলের লজিক, ছেলেটা আগে থেকেই জার্মান ভাষা জানত। কেননা প্রতিশোধ নিতে জার্মান ভাষা শিখবে তার কোনো লজিক নেই। তারপরও সব ফোল্ডার সে চেক করবে। শুরু থেকেই শুরু করল ওরা।
টানা দুই ঘন্টার ম্যারাথন গরু খোঁজা চালিয়ে অবশেষে পাঁচজনকে বের করা গেল, যাদের ফোল্ডারে থাকা ছবির সাথে খুনির চেহারা অনেকাংশে মেলে। কিন্তু ফাহাদ অ্যাকিউরেট কোনোটা বাছতে পারছে না।
পাঁচজনের ফোল্ডার নিয়েই অফিসে ফিরে এল মুহিবুল। সীমান্তকে অর্ডার করল, “খুঁজে বের কর এদের মধ্যে কে মিসিং।”
খুন করে নিশ্চই ঘরে বসে মুভি দেখবে না।
শেষ পর্যন্ত অবশ্য খুঁজে বের করতে হয়নি। ছেলেটা নিজেই ফোন করেছে ফাহাদকে। লাউডস্পীকারে শুনছে মুহিবুল।
“ফাহাদ, তোমার ডিটেকটিভের মাথার তারিফ করতেই হয়। জাতে মাতাল হলেও তালে ঠিক। তোমার কি ধারণা? যাকে খুন করার জন্য পাঁচ বছর ধরে অপেক্ষা করছি, তার প্রতিটি স্টেপ সম্পর্কে আমি খোঁজ রাখি। এমনকি তুমি যে পর্ন এডিক্টেড সেটাও আমি জানি।” ফাহাদ এখনও চুপচাপ শুনছে। এদিকে মুহিবুল মনে মনে ভাবছে, ছেলেটা যেই হোক না কেন, দুর্ধর্ষ চালাক।
“আমি যদি তোমার কাছে ধরা না দেই, তুমি কোনোভাবেই আমার খোঁজ পাবে না। যে পাঁচজনের ফোল্ডার তোমার হাতে আছে, ভালো করে খেয়াল করে দেখ, একজনও আমি নই।”
মুহিবুল হাত দিয়ে টেবিলে মৃদু বাড়ি দিয়ে নিজের চেয়ারে হেলান দিয়ে বসল।
“তোমার মনে আছে? আজ থেকে বছর তিনেক আগে মাইশা এক বছরের জন্য ইটালি গিয়েছিল?”
“হ্যাঁ। মনে আছে।” এতক্ষনে মুখ খুলল ফাহাদ।
“কেন গিয়েছিল জানো?”
“পড়াশুনার জন্য।”
“না। ও কোথাও যায় নি। ও দেশেই ছিল। শি ওয়াজ প্রেগনেন্ট। এই ব্যাপারটা তোমার কাছ থেকে লুকানোর জন্যই সে ইটালি যাবার কথা বলেছিল।”
ফাহাদ স্মৃতিচারণ করছে এক রাতের কথা। মাইশা এতবড় একটা ব্যাপার কিভাবে লুকিয়ে গেল?
“এই একবছর ও নিজের সন্তানকে একটু একটু করে বড় করেছে, নিজের ভেতর। তারপর ওকে রেখেছে একটি অরফানেজে। প্রতিদিন গিয়ে দেখা করে আসত তোমার মেয়ের সাথে। ও হ্যাঁ। তুমি একটা মেয়ের বাবা।”
ফাহাদ ভীষণ চমকে গেছে। ছেলেটা এ কেমন কথা শোনাচ্ছে তাকে। এ কিসের ইঙ্গিত? posologie prednisolone 20mg zentiva
“তোমার মেয়ের নাম কি জানো? সারা। কথা বলবে তোমার মেয়ের সাথে?”
আঁতকে উঠল মুহিবুল। কানে তালা লেগে গেছে ফাহাদের। ভয় এবং আশঙ্কার সংমিশ্রণের কালো একটা ছায়া ফুটেছে তার মুখে। মাথায় ঘুরছে, সব শেষ করে দেবে সে। প্রচন্ড কাঁপুনি দিয়ে কেঁদে উঠল ফাহাদ।
“দেখতে চাও তোমার মেয়েকে? চলে এসো তোমার ফ্ল্যাটে। একাই এসো। নয়ত আমি একা এখান থেকে চলে যাব।”
কেটে গেল ফোন। ঝড়ের বেগে উঠে গেল ফাহাদ। পিছু পিছু মুহিবুল আসতে চাইল, ফাহাদ হাতজোড় করে নিজের মেয়ের জীবন ভিক্ষা চাইল মুহিবুলের কাছে। প্রথমবারের মত নির্মম এক সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে তরুন এই গোয়েন্দা।
৬।
পুরো ফ্ল্যাট অন্ধকার, ইলেক্ট্রিসিটি নেই। বুক কাঁপছে ফাহাদের। বারবার মাথা থেকে কুচিন্তাটা দুর করে দিতে চাইছে। ভাবছে, যত বড় ক্ষতিই করুক না কেন, একটা বাচ্চা মেয়ে কেন নির্মমতার শিকার হবে। হঠাৎ কানে একটা ঝুনঝুনির আওয়াজ পেল। যেন নতুন জীবন ফিরে পেল ফাহাদ। নিজের রুমে ঢুকতেই দমকা হাওয়ায় খুশির মোমবাতি নিভে গেল যখন দেখল ঝুনঝুনিটি ছেলেটার হাতে। ভরা জোছনা বারান্দার কাঁচ ভেদ করে ঘরে ঢুকছে।
“আমার মেয়ে কোথায়?” জানতে চাইল ফাহাদ।
“হুশশশ”, মুখে আঙুল দিয়ে চুপ করতে বলল ছেলেটা। এক কোণের দোলনাটা দেখিয়ে বলল, “সারা ঘুমুচ্ছে।”
টালমাটাল ফাহাদ দোলনার কাছে গিয়ে ছোট্ট পরীটাকে একনজর দেখল। চোখ ভেঙে অশ্রু বেয়ে পড়ছে দুগাল বেয়ে। কিচ্ছু করার নেই।
“বস ফাহাদ। কিছু কথা বলি।” ছেলেটার কথায় বিছানায় বসে দোলনার দিকে তাকিয়ে থাকল ফাহাদ।
“তোমাকে একটা গল্প বলি। আজ থেকে ছয় বছর আগের ঘটনা। একটা মেয়েকে খুব ভালোবাসতাম আমি। অ্যাকচুয়ালি এখনও বাসি। আদর করে ডাকতাম মিনি। পরিবারের ছোট মেয়ে ছিল সে। আমার একমাত্র স্বপ্ন ছিল মিনি। তখন আমি মাত্র কলেজ শেষ করেছি, ও পড়ত ক্লাস টেনে। দিনটি ছিল ১৭ই ফেব্রুয়ারী ২০০৯, যেদিন তুমি নিজ হাতে গলা টিপে মেরে ফেলেছিলে আমার স্বপ্নকে। কিছু মনে পড়ছে তোমার?”
ফাহাদ এখনও দোলনার দিকে তাকিয়ে আছে। অপলক। কিচ্ছু মনে নেই ওর। শুধু ১৭২ সংখ্যাটার অর্থ বুঝতে পারল।
“তুমি সেদিন ছিলে বদ্ধ মাতাল। পর্নোগ্রাফি আর মদ ছাড়া তোমার জীবনে আনন্দ বলতে কিছু ছিলনা তখন। আমার মিনিকে রেপ করলে তুমি, আজ থেকে পাঁচ বছর আগে। মনে পড়ছে?”
মাথা নিচু করে শুনছে ফাহাদ। হঠাৎই সব মনে পড়ে গেছে তার। সম্মোহন অবস্থাটা নিমিষেই কেটে গেল। স্পষ্ট চোখের সামনে ভাসছে সেই দিনের কথা। “মিনি” শব্দটাই ট্রাম্প করে ফাহাদকে হিপনোটাইজড করেছিলেন ডঃ ফখরুল আলম, ফাহাদের বাবা।
“মিনির আর্তনাদ, সেই করুণ আকুতি মাখা চিৎকার আমি শুনতে পারছিলাম একশ কিলোমিটার দুর থেকে। এটাকে কি বলে জানো? মনের টান। হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলে তুমি। সহ্য করতে না পেরে অজ্ঞান হয়ে পড়ে ছোট্ট মেয়েটা।”
স্তব্ধ হয়ে শুনছে ফাহাদ। কথা বলার মত অবশিষ্ট শক্তি নেই তার।
“সেই রাতেই ঘটনা জানতে পারেন তোমার বাবা। সম্মানী একজন ব্যক্তির ছেলে এতটা নিচে নামতে পারে বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল তার। তোমার স্মৃতি মুছে দিতে নিজেও ব্যবহার করেন অতি নিম্নমানের কৌশল। এমনভাবে হিপনোটাইজড করে ফেলেন তোমাকে, যেন সেটাকে অ্যামনেসিয়া বলে চালিয়ে দেয়া যায়। কিন্তু তিনি পারেননি। ভোর হবার আগেই ঝামেলা শেষ করতে চাইছিলেন তোমার বাবা। কিন্তু মিনি তো অজ্ঞান। তাকে কিভাবে হিপনোটাইজড করবেন? জ্ঞান ফিরলেও তো শান্ত করা যাবে না তাকে। মনে পড়ে তোমার বাবা কি করেছিলেন সেই রাতে? তিনি এখন কোথায় জানো? বেঁচে আছেন কিনা জানিনা, গতবছর যখন শেষ তার সাথে দেখা হয়েছিল, উনি জার্মানিতে ছিলেন। হাত দুটো কেটে নিয়ে এসেছিলাম।”
ফাহাদ নিরুত্তর। যেন কোনও কথাই কান দিয়ে ঢুকছে না। দীর্ঘশ্বাস নিয়ে আওড়াতে থাকে, “মেরে ফেল আমাকে, আমার মেয়েটাকে বাঁচতে দাও।”
চিৎকার করে ওঠে ছেলেটা। “তুমি আমার সবচেয়ে কাছের মানুষটাকে মেরে ফেলেছিলে। দাফন, জানাজা ছাড়া জীবন্ত কবর দেয়া হয়েছিল মিনিকে। তারপরও কিভাবে বলছ তোমার মেয়েকে ছেড়ে দেব?”
কাঁদছে ফাহাদ। একটু পরেই সব শেষ হয়ে যাবে তার। সব। দোলনা থেকে সারাকে কোলে তুলে নিল ছেলেটা। এখন সে চলে যাবে।
“আমি আমার সিদ্ধান্ত পাল্টে ফেলেছি। তোমাকে আমি মারব না। সারাটা জীবনে অনুতাপের আগুনে পুড়বে তুমি। তোমাকে আত্মহত্যাও করতে দেবনা আমি। আর তোমার মেয়েকে আমি বড় করব। তোমার থেকে অনেক দুরে নিয়ে যাব ওকে। বাজারি বানাবো মেয়েটাকে। প্রতিদিন রেপড হবে এই মেয়েটা। তোমার চোখের সামনে ওকে বেচব আমি। এটাই তোমার শাস্তি। মিনি যদি তোমারই পরিবারে জন্মে এতটা জঘন্য পরিনতির শিকার হয়, তোমার শাস্তি তো এর তুলনায় নগন্য। ভালো থেকো ফাহাদ।”
কঠিন এক শাস্তির মুখোমুখি ফাহাদ। আজ থেকে শুরু হল দিনগণনা। প্রতিটি সেকেন্ডকে মনে হবে একেকটি আলোকবর্ষ। দুঃসহ এক জীবনের নবসূচনা শুরু হল আজ, ১৭ই ফেব্রুয়ারী, ২০১৪।
can levitra and viagra be taken together
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ renal scan mag3 with lasix
আইডিয়াটা ভাল ছিল। তবে লেখাটা আরও ভাল হতে পারত বলে মনে করি।
ফাহাদের তিনজন কলিগ কেন খুন হল, তার কোন একজ্যাক্ট লজিক নেই। venta de cialis en lima peru
আবার ইনভেস্টিগেটর একজন মনোবিজ্ঞানীর কাছে গেলেন। তার কাছে সব ছেড়ে আগে হিপনোটাইজের কথাই মাথায় এলো। আবার তিনি বেছে বেছে তার স্যারের কথাই বললেন, যিনি আবার পাঁচ বছর ধরে নিখোঁজ। আবার সেই হচ্ছে ফাহাদের বাবা। একটু বেশিই কাকতালীয় মনে হল।
আর সারাকে কেন মাইশা লুকিয়ে রাখল, তারও কোন ব্যখ্যা পাওয়া গেল না। সন্তান তো তাদের দু’জনেরই ছিল।
আপনার লেখার হাত বেশ ভাল। আশা করি আরও দারুণ দারুণ গল্প উপহার দেবেন।
সভ্যতায় স্বাগতম!
রাফিন বলছেনঃ
কমেন্টে বিশ্লেষণ দেয়া ঠিক না তাও বলি। খুনী ফাহাদের কাছের মানুষদের একে একে শেষ করে দিতে চাইছিলো। সেই গ্যাড়াকলেই মারা পড়ে তিন কলিগ। একটা হিউজ প্ল্যানিং এর জন্য তিনটা র্যান্ডম মার্ডার।
শরীর গরম হলে প্রথমে তো জ্বরের ধারণাই মাথায় আসবে। আর হিপ্নোটিজম ছাড়া আর কোনোভাবেই এরকম স্মৃতিভ্রষ্ট করা যায় না। মুহিবুল এধরনের কেসের জন্য এক্সপার্ট কাওকে খুঁজছিলেন। আর স্যারের ব্যাপারটা কাকতালীয় না দিয়ে মেলাতে পারছিলাম না।
লোকলজ্জার ভয়ে মাইশা সারাকে লুকিয়ে রেখেছিল। ফাহাদকে বলেনি এই ভয়ে, ফাহাদ যদি বাচ্চা নষ্ট করে ফেলতে বলে। side effects of drinking alcohol on accutane
মনযোগ দিয়ে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
শ্রাবনের রক্তজবা বলছেনঃ
ভাল লেগেছে…।
শুধু কেন কলিগদের মারল সেটা বুঝতে পারলাম না। viagra in india medical stores
রাফিন বলছেনঃ wirkung viagra oder cialis
আবারো বলি, “একটি হিউজ প্ল্যানিং এর জন্য তিনটি র্যান্ডম মার্ডার জায়েজ।”
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
অনুস্বার বলছেনঃ
কিছু সীমাবদ্ধতা ছাড়া অসাধারন হয়েছে লেখাটি। >:D< এরকম আরও লেখার অপেক্ষায় রইলাম… :-bd :-w
রাফিন বলছেনঃ
নতুন লিখছি তো, একটু ভুল থাকবেই। এখনো অনেক শেখার বাকী। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।