দৈনন্দিন কর্মকান্ডে বিজ্ঞান (পর্ব ১)
593
বার পঠিত aborto cytotec 9 semanasদৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞানের প্রয়োজনীয়তা আমাদের সবারই জানা আছে। বইতে প্রতিনিয়তই পরি, আর অবনত মস্তকে স্বীকার করে নিই, বিজ্ঞান আমাদের এসব দিয়েছে, বিজ্ঞান ঐসব দিয়েছে! বস্তুত, বিজ্ঞান একটি উন্মুক্ত জ্ঞান। আমরা যে কেউই চিন্তা করতে বের করতে পারি বিভিন্ন কম্বিনেশান। বেসিক জ্ঞান কাজে লাগিয়ে আমরা কিছু বানাতে না পারি, অন্তত কিছু থিয়োরি সহজেই দিতে পারি! অনুরূপ কথা গণিতের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য! জাস্ট কিছু ক্রিয়েটিভিটি কাজে লাগাতে পারি যেকোনো সময়। আজ তেমনই কিছু আলোচনা থাকছে।
স্বয়ংক্রিয় চার্জারঃ যদি বলি, আমি এমন একটা যন্ত্র বানাবো যেটা বিদ্যুৎ ছাড়াই আজীবন নিজে নিজে চার্জ হবে। ভাবছেনয সৌর শক্তি? না! তাহলে ভাবছেন, জেনারেটর? না! আমার তেল কিনার টাকা নেই! তাহলে কিভাবে!! খুব সোজা। আমার লাগবে একটি বড় সড় ব্যাটারি, একটি ডিসি মোটর ও একটি ছোট্ট এসি ডায়নামো! তার সাথে একটা এডাপ্টর, চারটা ডায়োড আর একটা ক্যাপাসিটার হলেই আমি তৈরী করতে পারি এটা। প্রথমে নতুন একটি ব্যাটারি নিবো। সেটিকে একটি ডিসি মোটরের সাথে লাগাবো। ব্যাটারির তড়িচ্চালক শক্তি মোটর ঘুরাবে। সেই মোটরের রোটেটরকে আমি সেট করে দিবো এসি ডায়নামোর সাথে! সেই মোটরের রোটেটরই এসি ডায়নামোর আর্মেচারকে ঘুরাবে। ফলে আর্মেচারে পর্যাবৃত্ত তড়িৎ সৃষ্টি হবে। সেই তড়িতের মান আমি নির্ণয় করবো অ্যামিটারের সাহায্যে। এরপরে ব্যাটারি চার্জের জন্য কতটুকু প্রবাহ লাগবে তা নির্নয় করে I_s/I_p =N_p/N_s সূত্রে বসিয়ে প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি কয়েলের প্যাঁচের অনুপাত নির্নয় করে এডাপ্টর বানাবো। ডায়নামোর কমুটেটরের সাথে এডাপ্টর যুক্ত করবো। এইবার চারটি ডায়োডের সাহায্যে আমি প্রবাহকে রেকটিফাই করবো ও যন্ত্রের নিরাপত্তার জন্য একটি ক্যাপাসিটার সংযুক্ত করবো। এইবার সেই প্রবাহকে ব্যাটারিতে যুক্ত করবো! ব্যাস! ব্যাটারির চার্জেই বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়ে আবার ব্যাটারিতেই যাবে!
বিদ্যুৎ ছাড়াই বিদ্যুৎ উৎপাদন করে আমরা এভাবে সেচ কাজে লাগাতে পারি, কিংবা ছোটোখাটো তড়িতের কাজও করতে পারি! তবে অনেকে ভাবতেছেন এটা দিয়ে অনেক কাজ করা যাবে! না। কারন, আপনাকে তড়িৎ ব্যাটারি থেকেই নিতে হবে, এবং ব্যাটারির তড়িৎ ডিসি প্রকৃতির। অতএব, এটা দিয়ে মোবাইল চার্জও দেয়া যাবে না! তবে, সারা ঘরে LED বাতি জ্বালানো যায়, আর সেচ কাজে ইজিলি ব্যবহার করা যেতে পারে এটা। তবে, আপনি ব্যাটারির ডিসিকে এসিতেও রূপান্তর করতে পারেন। তবে, এই সূত্রটা মাথায় রাখবেন, V=IR ! সুতরাং, প্রবাহ ও ভোল্টেজের অনুপাত ঠিক রাখতে আপনাকে রেসিস্টেন্স লাগাতে হবে সঠিক হিসাব করে। উনিশ বিশ হলেই I এর মান হ্রাস বৃদ্ধি ঘটবে। I যেহেতু V এর সমানুপাতিক তাই V এর মানেও তারতাম্য হবে!
ঝটপট বর্গ নির্নয়ঃ এমন একটা বর্গ নির্নয় পদ্ধতি শিখবো এখন, যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট শর্তাধীন সংখ্যার বর্গের মান আমরা মুহুর্তেই বের করতে পারবো। শর্ত কেবল একটাই, সংখ্যার শেষ ৫ থাকতে হবে। ১৫ এর বর্গ ২২৫, ১৪৫ এর বর্গ ২১০২৫ ইত্যাদি। নিয়মটা হল আমি প্রথমেই চোখ বন্ধ করে ২৫ লিখে ফেলবো। এরপর ৫ বাদ দিয়ে যে অঙ্কটা থাকে তার সাথে ১ যোগ করে সেটাকে ঐ সংখ্যা দিয়ে গুন করে দিবো! ব্যাস!
যেমনঃ ১৫ এর বর্গ নির্নয়ের সময় আমি চোখ বন্ধ করে বামে ২৫ লিখে দিয়েছি। এর পর ৫ বাদ দিলে ১৫ এর থাকে আর ১। ১ এর সাথে ১ যোগ করলে ২। ২ কে ১ দিয়ে গুন করলে ২। অতএব, বর্গ ২২৫। অনুরূপ ভাবে, ২২৫ এর বর্গ নির্নয়ের জন্য বামে ২৫ লিখলাম। ২২+১=২৩। ২৩ কে ২২ দিয়ে মুখে মুখেই গুণ করি, ৩ বাইশে ৪৬। ৪৬ এর ৬ বসলো, হাতে আছে আরো ৪। আবার ৩ বাইশে ৪৬। ৪৬+৪=৫০। সুতরাং, ২২৫ এর বর্গ ৫০৬২৫। এভাবে মুখে মুখেই বড় বড় গুণ করার অভ্যাস তৈরী করলে দেখবেন, আপনি ক্যালকুলেটর ছাড়াই হাঁটতে চলতে হিসাব করতে পারছেন নিমিষেই!
সমুদ্রের পানি থেকে জ্বালানিঃ অবাক লাগছে শুনতে? হ্যাঁ, এটাও সম্ভব।আমাকে শুধু সমুদ্রের পানিকে জারিত করতে হবে। মূলত এটাই পানি হতে জ্বালানি তৈরীর একমাত্র প্রক্রিয়া। আমাকে হাইড্রোজেন তৈরী করতে হবে। কিন্তু, বিজ্ঞানীরা কেন এই প্রক্রিয়াতে কোনো বিদ্যুৎ উৎপন্ন করছেন না? কারন, এটি যথেষ্ট ব্যয়বহুল। তাই, আমাদেরকে পথ দেখাতে পারে, নির্বাক গাছ! অবাক হচ্ছেন? অবাক হওয়ার কিছু নেই। আমরা এটা সবাই জানি, গাছ সালোকসংশ্লেষন প্রক্রিয়াতে পানির ফটোলাইসিস বা সালোক বিভাজন ঘটায়। এর ফলে গাছ হাইড্রোজেন, অক্সিজেন আর ইলেকট্রন তৈরী করে। যেই কাজটা আমাদের জন্য এত ব্যয়বহুল সেটা গাছ অহরহই করছে!
অতএব, আমরা পানিকে জারিত করা ছাড়াই ভাঙবো! আর সেটা কৃত্তিম ক্লোরোফিলের PS-1 তৈরী করে! ফটোলাইসিসের বিমুক্ত অক্সিজেন প্রকৃতিতে নির্গত হয়, আর ইলেকট্রন যায় ETS প্রক্রিয়াতে! আমাদের তৈরী ইলেকট্রন হাইড্রোজেনকে বিজারিত করবে। গাছের তৈরী কৃত হাইড্রোজেন NADPH সহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জৈব উৎপাদ সরবরাহ করে, আমাদের তৈরী কৃত হাইড্রোজেন আয়ন হতে পারে শক্তির অনেক নির্ভরযোগ্য একটা অংশ! আর হ্যাঁ, বরাবরের মতই, সূর্যালোকের সাহায্যে পানি ভাঙবে আর ক্লোরোফিল শুধুই ক্যাটালিস্ট!
ভাবছেন ক্লোরোফিল কিভাবে তৈরী করবো? সেই দায়িত্ব আমার না! অলরেডি কৃত্তিম ক্লোরোফিল আবিষ্কৃত হয়ে গেছে! পরিবাহী প্লাস্টিক ফিল্মের উপর প্রয়োজনীয় জৈব রাসায়নিক দিয়েই তৈরী করা হয়েছে কৃত্তির ক্লোরোফিল। বাকিটা বিজ্ঞানীদের ব্যাপার। তারা কতটুকু সক্ষম হয় দেখা যাক!
এইবার আমরা স্বপ্ন নিয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানবো। levitra generico acquisto
স্বপ্ন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নৈমিত্তিক অংশ। অনেকেই অনেক রকম স্বপ্ন দেখি। তবে, আমি ঘুমের স্বপ্নের কথাই বলছি! ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হবার স্বপ্ন নয়! জেনে নেয়া যাক কিছু জিনিস। domperidona motilium prospecto
- যাদের বয়স ২৫ বছরের নিচে তাদের স্বপ্নের ৪.৪ অনশ সাদাকালো হয়।
- মানুষ সচেতনভাবেও কিছু স্বপ্ন দেখতে পারে। এগুলোকে বলে লুসিড ড্রিম।
- ১২% সাদা কালো স্বপ্ন দেখে। বাকি ৮৮% মানুষ স্বপ্নে রঙ দেখে।
- গড়ে একটি স্বপ্নের স্থায়িত্ব হয় ১০-১৫ মিনিট। সবচেয়ে লম্বা স্বপ্ন মানুষ দেখে সকালে যা ৩০-৪৫ মিনিট স্থায়ী হতে পারে।
- আপনি কি স্বপ্ন দেখেন না? তার দুইটা অর্থ হতে পারে। আপনি স্বপ্ন দেখেন কিন্তু মনে রাখতে পারেন না। অথবা আপনি জটিল কোনো শারিরীক ও মানসিক রোগে ভুগছেন।
- আমাদের মস্তিষ্ক কখনোই নতুন চেহারা তৈরী করতে পারেনা। আমরা স্বপ্নে যাদেরকে দেখি, জীবনের কোনো না কোনো সময় তাদেরকে আমরা দেখেছি। অতএব,”স্বপ্নে আইলো রাজকুমার, স্বপ্নে গেল চইল্যা রে/ দুধের মত সুন্দর কুমার কিছু না গেল বইল্যা রে।” এই ধরনের কথা কেবল ভেলুয়ার কল্প কাহিনীতে সম্ভব। বাস্তব দূরের কথা, স্বপ্নেও সম্ভব না!
- গড়ে একজন মানুষ সারা জীবনে ১৪৬০ টি স্বপ্ন দেখে।
- নাক ডাকে এমন একজন মানুষের সাথে ঘুমাচ্ছেন। হঠাৎ খেয়াল করলেন, তার নাক ডাকা বন্ধ হয়ে গেছে! যতক্ষন নাক ডাকা বন্ধ ছিলো ততক্ষন তিনি স্বপ্ন দেখেছেন! viagra lowest price
- জন্মান্ধরা স্বপ্নে কোনো ব্যক্তির ছবি দেখে না। তারা কেবল, অনুভূতি, গন্ধ, শব্দ নিয়েই বিচিত্র স্বপ্ন দেখে।
- ঘুম থেকে জাগার ৫ মিনিটের মাঝেই মানুষ স্বপ্নের অর্ধেক ভুলে যায়। আর ১০ মিনিটের মাঝেই ৯০% ভুলে যায়। তাই ঘুম থেকে জাগার সাথে সাথেই সুন্দর স্বপ্ন গুলো লিখে রাখতে চেস্টা করুন।
ইফতারে খেজুর খাওয়ার অভ্যাস করুনঃ রমজান মাসে ইফতারে ছোলা-মুড়ির চেয়েও উপাদেয় খাবার হতে পারে খেজুর!
- খেজুর সহজে হজমযোগ্য। তাই, পাকস্থলিতে বাড়তি চাপ সৃষ্টি করেনা।
- ক্ষেজুর চিনি যুক্ত ফল। ইফতারের শুরুতেই দুইটা খেজুর খেয়ে নিলে আপনার ক্ষিদা কমবে। ফলে, ইফতারে লোভনীয় হাই ক্যালরি খাবারের উপর আপনার ঝাঁপিয়ে পড়া থেকে আপনাকে কিছুটা হলেও বাঁচাবে! 2nd course of accutane side effects
- খেজুর সারাদিন না খেয়ে থাকা অলস পাকস্থলিতে ডাইজেস্টেটিভ সিক্রেশান ঘটায়। ফলে খাবার দ্রুত হজম হয়।
- রোজার মাসে পানি কম খাওয়ায় কোষ্ঠ্যকাঠিন্য খুব কমন যন্ত্রনা। খেজুর আঁশযুক্ত ফল হওয়ায় তা কোষ্ঠ্যকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। acquistare viagra online consigli
- খেজুর থাকা অ্যালকালাইন সল্ট রমজানে অতিরিক্ত মাংস খাওয়া থেকে রক্তে যে এসিডিটি হয় তা দূর করে।
আতঙ্ক ফরমালিন এবং দূর করার উপায়ঃ রোজার মাসে মাছ খান না এমন মানুষ কমই আছেন। অনেকেই সেহরিতে মাছ পছন্দ করেন। এবং সত্যিকার অর্থেই, মাংশের চেয়ে সেহরিতে মাছ হাজার গুণ শ্রেয়তর। কিন্তু, ঐ যে ফরমালিন! তাই, আসুন ফরমালিন দূর করার কিছু উপায় আপনাদের সামনে হাজির করি।
কিভাবে মাছ থেকে ফর্মালিনের দূর করবেন-
- ফরমালিনবিহীন মাছের ফুলকা উজ্জ্বল লাল র্বণ , চোখ ও আঁইশ উজ্জ্বল হয়,শরীরে আঁশটে গন্ধ পাওয়া যায়,মাছের দেহ নরম হয় ।অন্যদিকে ফরমালিনযুক্ত মাছের ফুলকা ধূসর, চোখ ঘোলাটে ও ফরমালনিরে গন্ধ পাওয়া যায় হয়,আঁইশ তুলনামূলক ধূসর র্বণরে হয় ,শরীরে আঁশটে গন্ধ কম পাওয়া যায়, দেহ তুলনামূলক শক্ত হয় । female viagra tablets online
- পরীক্ষায় দেখা গেছে পানিতে প্রায় ১ ঘন্টা মাছ ভিজিয়ে রাখলে ফর্মালিনের মাত্রা শতকরা ৬১ ভাগ কমে যায়।
- লবনাক্ত পানিতে ফর্মালিন দেওয়া মাছ ১ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখলে শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ ফর্মালিনের মাত্রা কমে যায়।
- প্রথমে চাল ধোয়া পানিতে ও পরে সাধারন পানিতে ফর্মালিন যুক্ত মাছ ধুলে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ ফর্মালিন দূর হয়।
- সবচাইতে ভাল পদ্ধতি হল ভিনেগার ও পানির মিশ্রনে (পানিতে ১০ % আয়তন অনুযায়ী) ১৫ মিনিট মাছ ভিজিয়ে রাখলে শতকরা প্রায় ১০০ ভাগ ফর্মালিনই দূর হয়। metformin er max daily dose
সবজি ও ফল থেকে ফরমালিন দূর করার উপায়-
- খাওয়ার আগে এক ঘণ্টা বা তার চেয়ে একটু বেশী সময় ফলগুলো পানিতে ডুবিয়ে রাখতে হবে।
- লিচু কাঁচা অবস্থায় সবুজ। পাকার পর হয় ইটা লাল। এখন গাছে রাসায়নিক স্প্রে করে যার ফলে লিচু গাঁড় মেজেনটা রং ধারন করে তা বড়ই মনমুগ্ধকর। কিন্তু চকচক করলে সোনা হয় না সেটা মনে রেখে কখনোই গাঁড় মেজেনটা রঙ্গের লিচু কেনা যাবে না।
- সবজি রান্না করার আগে গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে ১০ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন। kan metformin krossas
- বাজারে সতেজ, উজ্জ্বল বেগুন না কিনে কিছুটা অনুজ্জ্বল, পোকায় কিছুটা আক্রান্ত এমন বেগুন কিনুন।
আজ যাচ্ছি কিন্তু যাচ্ছি না। ভালো থাকুন। সঙ্গে থাকুন। বিজ্ঞানের সাথেই থাকুন। আর, সবচেয়ে যেটা গুরুত্বপূর্ন, ভাবুন নিজের মত করে। যত পারুন চিন্তা করুন। বাস্তবের সাথে বিভিন্ন জিনিসের কম্বিনেশান ঘটিয়ে নিজেই আবিষ্কার করে ফেলুন সবকিছু! ইঙ্গিতটা বিজ্ঞান দেবে, কাজে কিভাবে লাগাবেন সেটা আপনার ব্যাপার। সভ্যতার অগ্রগতিতে আপনার চিন্তাও হয়ে উঠতে পারে পথপ্রদর্শক!
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
বেশ তথ্যবহুল পোস্ট। অনেকদিন পরে আপনাকে ব্লগে দেখলাম। আশা করি, এখন থেকে নিয়মিত হবেন।
আমি স্বপ্ন ইউজ্যুয়ালি দেখতে দেখতে ঘুম না ভাঙ্গলে মনে রাখতে পারি না। আর ঘুম থেকে উঠেই যা দেখেছি, সেটা জিকির করতে শুরু করে দিই। তাই, ওটা ভুলি খুব কম।
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
হ্যাঁ এখন থেকে নিয়মিতই থাকবো! দোয়া করবেন!
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
অসাধারন লাগলো লাস্টের কথাগুলো… ^:)^ অবশ্য পুরো পোস্টই মার্ক করে রাখবার মত চমৎকার… =D> কুম্ভকর্ণের নিদ্রা ভাঙ্গবার জন্য ধন্যবাদ… >:D< আশা করি আর ঘুমিয়ে যাবেন না… :-w কিপিটাপ, ম্যান… %%-
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ exact mechanism of action of metformin
sito sicuro per comprare cialis genericoঘুমাতে তো অবশ্যই হবে। মানুষের জীবনে ঘুমের প্রয়োজনীয়তা অনেক। না ঘুমালে অনেক রকম সমস্যা দেখা যায় দেহে। অনিদ্রা একটি জঘন্য রোগ। ঘুমের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে একদিন একটা পোস্ট করবো! o.O
তারিক লিংকন বলছেনঃ
pharmacie belge en ligne viagraদুর্দান্ত একটা সিরিজে হাত দিয়েছেন। ভাল লাগল আশাকরি আমার মত সবার উপকারে আসবে। ভাসাভাসা জানতাম ব্যাপারগুলো এখন সব পরিষ্কার হল…
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম!!
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
আমি ব্লগে এরকম লেখা এর আগে পাইনি। খুঁজে খুঁজে এসব বিষয়ে জানতে হত। অনেক ধন্যবাদ এরকম একটা পোস্টের জন্য cialis 10 mg costo