শহুরে দীর্ঘশ্বাস
232 acquistare viagra in internet
বার পঠিতঅফিস থেকে ফিরেই মোস্তবা তার ছেলেকে কোলে নিয়ে থাকে। ছেলের গায়ের ঘ্রান নিতে ভাল লাগে। তার ছেলের বয়স এগারো মাস। ছেলে যখন বাব্বা বাব্বা করে মা’কে আংগুল উঁচিয়ে ইশারা করে মা মা করে তখন মোস্তবা বুঝে নেয় মা তাকে মেরেছে। তখন সে ছেলের ফুঁলে উঠা ঠোঁটে চুমু খায়। ঝুমুরকে খুব বকে দেয়, তুমি আমার ছেলেকে আজ সারা দিন কয়বার মারছো, শুনি? এইটুকু একটা ছেলে তোমার মারতে কষ্ট হয়না? মায়া লাগেনা?
ঝুমুর তখন কোমরে আঁচল গুজে রান্না ঘরের দিকে হাঁটা ধরে। দুধ গরম করতে হবে। বাবুর সন্ধা-খাবারের সময় হয়েছে। মোস্তবা পিছন পিছন হাটে। রান্না ঘরের দরজায় গিয়ে দাঁড়ায়, কথা বলছো না কেন? আমি তো কিছু জিজ্ঞাসা করেছি, না? buy kamagra oral jelly paypal uk
ঝুমুরের হাসি পায়। কোন ব্যাটা মানুষ যে পুত্র সন্তানকে এতোটা ভালবাসে তা তাইফের বাবাকে না দেখলে সে অনুধাবন করতে পারতো না। ফ্রয়েড সাহেব তো এটা বলেনা। উনি বলেছেন, বাবার সাথে টানটা হবে কন্যাদের। বাবা এবং কন্যাদের একে অপরের জন্য মন পুড়বে। এর নাম ‘ইলেক্ট্রা রিলেশনশিপ’। মার সংগে হবে পুত্রের। পুত্ররা মায়ের আঁচল ধরে ঘুরবে। এর নাম, ‘ওডিপাশ রিলেশনশিপ’। তার বড় মামা ছিল সাইক্লোজির টিচার। বড় মামার কাছ থেকে এগুলো সে শুনেছে।
মোস্তবা আবার জিজ্ঞাসা করে, কি হল, কথা বলছনা কেন? zovirax vs. valtrex vs. famvir
ঝুমুর হেসে ফেলে, তোমারে এইটুকু ছেলে কি সব বলছে আর তুমি তাই বিলিভ করছো? এখনকার পোলাপান আসে ডাওনলোড সিস্টেমে। সব অতিমাত্রায় ট্যালেন্ট। তুমি বুঝনা ও তোমার আর আমার মধ্যে একটা ক্যাঁচাল বাঁধাবার চেষ্টা করে।
ঝুমুরের কন্ঠস্বরে রসিকতার টান ছিল। মোস্তবা হেসে উঠে। বাবার হাসি দেখে তাইফও হাসে। ঝুমুর মুখে আঁচল চাপা দেয়। বাবার কোলে তার রাজপুত্তর হাসছে দৃশ্যটির ভিতর সুখের জিয়ন কাঠি আছে। তার চোখে পানি চলে আসে। সে খুব গোপনে চোখের পানি মুছে।
দুধটা গরম করে ফিডারে ভরে বড় মগটাতে পানি ভরে ঠান্ডা করতে দেয় ঝুমুর। বাপ আর ছেলের কাছে আসে সে। তাইফের কান ধরে শাষণের ভান করে বলে, পুলা এহনি বাপের পকেট কাঁটার ধান্ধা করে। বাপকে দলে রাখার চেষ্টা, না?
ছোট্ট তাইফ ঠোঁঠ ফুলায়, বাব্বা…. মা… মা! side effects of quitting prednisone cold turkey
স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই হেসে উঠে। বাবুর দু’গালে পালা করে চুমু খায়।
ঝুমুর সিরিয়াল দেখতে বসেছে। মোস্তবা ছেলেকে বারান্দায় দুধ খাওয়াচ্ছে। আকাশে চাঁদ মেঘের আড়ালে হারিয়েছি। ছেলে তাঁত তাঁত করে। মোস্তবা বলে, আজকে চাঁদ তোমার নানু বাড়ি গেছে। তোমার বদ খালামনির মুখে পিম্পল উঠেছে। সেটা সারাতে।
ঝুমুর চেঁচিয়ে উঠে, ওই তুমি কংকনার নামে কি কও?
মোস্তবা হাসে, সারা রাত কথা বলে বুঝলা বাবা? মুখে পিস্পল উঠবোনা তো কি উঠবো, উড়োজাহাজ?
ঝুমুর উঠে বারান্দায় যায়, কি হচ্ছে? খালা হচ্ছে সেকেন্ড মা। সেকেন্ড মাকে পুলার কাছে পঁচাচ্ছো?
মোস্তবা ব্যাংগ করে বলে, এ্যাঁ, সেকেন্ড মা! মোবাইলটা সারা রাত কানের গোড়ায় ধরে রাখে? ক’দিন পর তো মাথাটা লম্বা হয়ে যাবে! viagra en uk
ঝুমুর মোস্তবার কান ধরে টান মারে, তাতে তোমার কি? মুরোদ তো নাই ভাইরা ভাই খুঁজে দেয়ার?
মোস্তবা মাথাটা পিছন দিকে সরিয় বলে, শালি হল সুদ। আসলের চেয়ে সুদটা অলওয়েজ টেষ্টি। ওর বিয়ে হয়ে গেলে সুদটা মার খাবেনা? হা হা হা! doctus viagra
বাবার হাসি দেখে ছেলেও হাসে। ঝুমুর স্বামীর পেটে চিমটি কাঁটে।
গোসল করবানা? ঝুমুর জিজ্ঞেস করে।
যাই, অস্থির হলে কেন? wirkung viagra oder cialis
বৃষ্টি মাথায় করে নিয়ে এসেছো। ছেলেকে কোলে নিয়ার লোভে তো মাথাটাও মুছো নাই।
কিছু হবেনা।
গরম পানি করে দেবো? para que sirve el amoxil pediatrico
না। লাগবেনা।
ওকে আমার কোলে দিয়ে গোসলে যাও।
রাখিনা আরো কিছুক্ষণ। সারাদিন তো মিস করি ওকে!
ঝুমুর দীর্ঘশ্বাস ফেলে। তাইফ যখন পেটে এলো তখন ওর অর্নাস ফাইনালের দেরী নেই। সে কিছুতেই বাচ্চাটা নেবেনা। মোস্তবা ওকে বুঝালো, তোমার কোন সমস্যা হবেনা। আমিই সব সামলাবো। দেখো! about cialis tablets
তুমি কেম্নে সামলাবা? তুমি কি পেটে বাচ্চা নিয়া নিয়া ঘুরবা?
আহ্, এত টেনশন করছো কেন? আমি আছিনা?
সত্যিই এই লোকটা অনেক কিছু করেছে। এখনো মধ্যরাতে তাইফের ঘুম ভেংগে গেলে সারাদিন পরিশ্রম করা শরীর নিয়ে বাচ্চাকে বারান্দায় নিয়ে গিয়ে হেঁটে হেঁটে ফিসফিস করে গল্প করে, গুনগুন করে গান গেয়ে ঘুম পাড়ায়। ছুটির দিনে সারাদিন ছেলের সংগে খেলে।
কলিংবেল বেজে উঠে। ঝুমুর চলে যায় দরজা খুলতে। মোস্তবা ছেলেকে দুধ খাওয়াতে চেষ্টা করে।
রাতের খাবার টেবিলে মোস্তবা প্রশ্ন করে, কে এসেছিল তখন?
পাশের ফ্ল্যাটের ভাবী। সেফটিপিন নিতে। কাল কোথায় নাকি ইনভাইট আছে। missed several doses of synthroid
ও।
ছেলে তাইফের দিকে তাকায় মোস্তবা। ড্রইংরুমে খেলছে। তাকে কত খেলনা কিনে দিয়েছে। সব ছুড়ে ফেলে দেয়। কোনটাই তার পছন্দ না। তার মা তাকে একটা স্টিলের বাটি আর লাঠি ধরিয়ে দেয়। সে বসে বসে পিটায়। বিকট শব্দ হয়। কানে তালা লাগার জোগাড়। তার মা তাকে ধমক দেয়। ছেলে ধমক খেয়ে উৎসাহ পায়। আরো জোড়ে পিটায়। এই ছেলে কি বড় হলে ব্যান্ডের ড্রামার হবে? যা খুশী হোক। বেঁচে থাকলেই চলবে। আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে!
মধ্যরাতে তাইফ কেঁদে উঠে। ঝুমুর বিরক্ত হয়ে ওপাশ ফিরে শোয়। মোস্তবা ছেলেকে কোলে তুলে নেয়। বারান্দায় চলে যায়। মেয়েটা সারাটা দিন পরিশ্রম করেছে। একটু ঘুমাক। গুনগুন করে রবিন্দ্র সংগীত গায় মোস্তবা, আমি রূপে তোমায় ভুলাবোনা, ভালবাসায় ভুলাবো….
গান গাইতে গাইতে মোস্তবা ভাবে, এই ছেলে একদিন বড় হবে। বিয়ে শাদি করবে। তাদের সন্তান হবে। তারা কি তখন পর হয়ে যাবে? ঢাকা শহর কিংবা গাজীপুর জুড়ে এখন ওল্ডহোম। এই ছেলে কি তাদের ওল্ডহোমে রেখে আসবে?
মোস্তবা অন্য একটি রবিন্দ্র সংগীত ধরে, সহেনা যাতনা,দিবসো গুনিয়া গুনিয়া বিরলে, নিশিদিনও বসে আছি শুধু পথও পানে চেয়ে। সখা হে, এলেনা!
venta de cialis en lima peru
অংকুর বলছেনঃ posologie prednisolone 20mg zentiva
doctorate of pharmacy onlineরবীন্দ্র বানানটা ঠিক করে নিবেন।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা মেসেজ দিয়েছেন। আসলে এক্ষেত্রে বলি বাবা মা দের ওল্ডহোমে পাঠানো বিষয়টা আসলে মানসিকতার বিষয়।যার মানসিকতা যেরকম বাবা মার প্রতি তাদের অনুভব সেরকম।অনেকের কাছে বাবা মার অবদান অপরিসীম, কেউ কেউ মনে করে বাবা মা তাদের জন্য যেটা করে সেটা তাদের প্রাপ্য,আমিও তাই মনে করি,তাদের যেটা প্রাপ্য তারা সেটা অবশ্যই পাবে। আবার অনেকে মনে করে বাবা মার জন্ম দেয়া ছাড়া কোন অবদানই নেই। আসলে আপনি আমি তো সবার অবস্থা বুঝতে পারিনা,কে কোন পরিস্থিতি দিয়ে গেছে তাও জানিনা,তাই তারা বাবা মা নিয়ে কি করছে তা নিয়ে মন্তব্য করা আমি উচিত মনে করিনা