মায়ের পতাকা আর কিছু নীতি
421
বার পঠিতছেলে তার বেতন পেয়েছে। পুরো মাসের পরিশ্রমের টাকা দিয়ে সংসারের জন্য অনেক খরচ করেছে। বউয়ের জন্য ৫০০০/= দিয়ে শাড়ি,বউয়ের গহনা আরও যা যা আবদার করেছিল লক্ষীটি ! সমস্ত খরচ নিয়ে বাড়ি ঢোকার আগমুহুর্তেই মনে পড়ল,গত মাসে মা বলেছিল, “বাবা,দুই বছর থেকে একটা নতুন শাড়িও কেনা হয়নি। সব গুলো ছিড়ে গেছে। তোর বাবা বেঁচে থাকলে…”
ছেলে ভাবল,এই বুড়ি কেন যে এত আবদার করে! তাই তড়িঘড়ি করে ৩০০/= দিয়ে মায়ের জন্য শাড়ি কিনে আনল।
বিশ্বকাপ প্রায় এসে গিয়েছে!
বাড়ির ছাদে,বারান্দায়,গাছের মাথায় ১০০ হাত পর্যন্ত ব্রাজিল,আর্জেন্টিনার পতাকা উঠেছে! আর কারো নিচে মাইক্রো সাইজের বৃদ্ধ বাংলাদেশে মায়ের পতাকা উড়ছে!
দেশের আইন,পতাকা নীতি না মানেন নাই।
তাই বলে অপমান করবেন?
মা যে কিছু না পেলেও খুশি হয় সেটা কি সন্তানেরা জানেনা? তাহলে দেয়ার নামে অপমান করার কি দরকার? clomid trying to get pregnant
বিদ্র: পতাকা সম্পর্কে কিছু আইন নিয়ে এই লেখাটা সম্পাদন করে নিছে দিলাম
PEOPLE’S REPUBLIC OF BANGLADESH
FLAG RULES, 1972 (Revised up to May,
2010) অনুযায়ী, glaxosmithkline levitra coupons
(১) সর্বদা পতাকার প্রতি যথাযথ সম্মান ও মর্যাদা প্রদর্শন করিতে হইবে।
(২) পতাকা দ্বারা মোটরযান, রেলগাড়ি অথবা নৌযানের খোল, সম্মুখভাগ অথবা পশ্চাদ্ভাগ কোন অবস্থাতেই আচ্ছাদিত করা যাইবে না।
(৩) যেক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের পতাকা অথবা রঙিন পতাকার সহিত ‘বাংলাদেশের পতাকা’ উত্তোলন করা হয়, সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের পতাকাকে সম্মান দর্শনের জন্য স্থান সংরক্ষিত থাকিবে।
(৪) যেক্ষেত্রে কেবলমাত্র দুইটি পতাকা অথবা রঙিন পতাকা উত্তোলন করা হয়, সেক্ষেত্রে ‘বাংলাদেশের পতাকা’ ভবনের ডানদিকে উত্তোলন করা হইবে।
(৫) যেক্ষেত্রে পতাকার সংখ্যা দুইয়ের অধিক হয়, সেক্ষেত্রে অযুগ্ম সংখ্যক পতাকার ক্ষেত্রে ‘বাংলাদেশের পতাকা’ মধ্যখানে এবং যুগ্ম সংখ্যক পতাকার ক্ষেত্রে ‘বাংলাদেশের পতাকা’ মধ্যভাগের ডানদিকে উত্তোলন করা হইবে।
(৬) যেক্ষেত্রে ‘বাংলাদেশের পতাকা’ অন্য পতাকার সহিত আড়াআড়িভাবে কোন দণ্ডে দেয়ালের বিপরীতে উত্তোলন করা হয়, সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের পতাকা অন্য পতাকার ডানদিকে আড়াআড়িভাবে থাকিবে (আড়াআড়িভাবে যুক্ত পতাকা দুইটির দিকে মুখ করিয়া দণ্ডায়মান ব্যক্তির বামদিকে) এবং পতাকা দণ্ডটি অন্য পতাকা দণ্ডের সম্মুখভাগে স্থাপিত হইবে।
(৭) ‘বাংলাদেশের পতাকা’র উপরে অন্য কোন পতাকা বা রঙিন পতাকা উত্তোলন করা যাইবে না।
(৮) ‘বাংলাদেশের পতাকা’ শোভাযাত্রার মধ্যভাগে বহন করা হইবে অথবা সৈন্য দলের অগ্রগমন পথে (Line of March) শোভাযাত্রার ডানদিকে বহন করা হইবে।
(৯) মর্যাদার প্রতীক সম্বলিত ঢালে (escutcheons) অযুগ্ম সংখ্যক পতাকার ক্ষেত্রে ‘বাংলাদেশের পতাকা’ মধ্যভাগে এবং সর্বোচ্চ কেন্দ্রে থাকিবে এবং যুগ্ম সংখ্যক পতাকার ক্ষেত্রে ঢালের ডানদিকে শীর্ষে (ঢালের দিকে মুখ করিয়া দণ্ডায়মান ব্যক্তির বামদিকে) বাংলাদেশের পতাকা স্থাপন করা হইবে।
(১০) যেক্ষেত্রে অন্য কোন দেশের সহিত ‘বাংলাদেশের পতাকা’ একত্রে উত্তোলন করা হয়, সেক্ষেত্রে ‘বাংলাদেশের পতাকা’ প্রথমে উত্তোলন করিতে হইবে এবং নামাইবার সময় সর্বশেষে নামাইতে হইবে। pharmacy tech practice test online free
(১১) যেক্ষেত্রে দুই বা ততোধিক দেশের পতাকা প্রদর্শিত হয়, সেক্ষেত্রে প্রতিটি পতাকা পৃথক পৃথক দণ্ডে উত্তোলন করা হইবে এবং পতাকাসমূহ প্রায় সমান আয়তনের হইবে।
(১২) যেক্ষেত্রে ‘বাংলাদেশের পতাকা’ অর্ধনমিত থাকে, সেক্ষেত্রে প্রথমে সর্বোচ্চ চূড়া পর্যন্ত উত্তোলন করা হইবে এবং অতঃপর নামাইয়া অর্ধনমিত অবস্থায় আনা হইবে। ঐ দিবসে নামাইবার সময় পুনরায় উপরিভাগ পর্যন্ত উত্তোলন করা হইবে, অতঃপর নামাইতে হইবে।
(১৩) যেক্ষেত্রে দণ্ডের উপর ব্যতীত অন্যভাবে কোন দেয়ালের উপর ‘পতাকা’ প্রদর্শিত হয়, সেক্ষেত্রে উহা দেয়ালের সমতলে প্রদর্শিত হইবে। কোন পাবলিক
অডিটোরিয়াম বা সভায় ‘পতাকা’ প্রদর্শন করিতে হইলে উহা বক্তার পশ্চাতে উপরের দিকে প্রদর্শিত হইবে। যেক্ষেত্রে রাস্তার মধ্যখানে পতাকা প্রদর্শিত হয়,
সেক্ষেত্রে উহা খাড়াভাবে প্রদর্শিত হইবে।
(১৪) কবরস্থানে ‘জাতীয় পতাকা’ নিচু করা যাইবে না বা ভূমি স্পর্শ করান যাইবে না।
(১৫) ‘পতাকা’ কোন ব্যক্তি বা জড় বস্ত্তর দিকে নিম্নমুখী করা যাইবে না।
(১৬) ‘পতাকা’ কখনই উহার নিচের কোন বস্ত্ত যেমন: মেঝে, পানি বা পণ্যদ্রব্য স্পর্শ করিবে না।
(১৭) ‘পতাকা’ কখনই আনুভূমিকভাবে বা সমতলে বহন করা যাইবে না, সর্বদাই । ঊর্ধ্বে এবং মুক্তভাবে থাকিবে।
(১৮) ‘বাংলাদেশের পতাকা’ কোন কিছুর আচ্ছাদন হিসাবে ব্যবহার করা যাইবে না, তবে শর্ত থাকে যে, কোন বিশিষ্ট ব্যক্তি যাঁহাকে পূর্ণ সামরিক মর্যাদা বা পূর্ণ আনুষ্ঠানিকতাসহ সমাধিস্থ করা হয়, তাঁহার শবযানে পতাকা আচ্ছাদনের অনুমোদন প্রদান করা যাইতে পারে।
(১৯) ‘পতাকা’ এমনভাবে উত্তোলন, প্রদর্শন, ব্যবহার বা সংরক্ষণ করা যাইবে না, যাহাতে উহা সহজেই ছিঁড়িয়া যাইতে পারে বা যে কোনভাবে ময়লা বা নষ্ট
হইতে পারে।
(২০) কোন কিছু গ্রহণ, ধারণ, বহন বা বিলি করিবার নিমিত্ত ‘পতাকা’ ব্যবহার করা যাইবে না।
(২১) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক আরোপিত কোন শর্তাবলী (যদি থাকে) এবং লিখিত অনুমোদন ব্যতীত, কোন ধরনের ব্যবসা- বাণিজ্য, সম্বোধন, পেশা বা অন্য যে কোন উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের ‘পতাকা’ কোন ট্রেড মার্ক, ডিজাইন, শিরোনাম অথবা কোন প্যাটেন্ট হিসাবে ব্যবহার করা যাইবে না। accutane prices
(২২) যেক্ষেত্রে ‘পতাকা’র অবস্থা এমন হয় যে, উহা আর ব্যবহার করা না যায়, সেক্ষেত্রে উহা মর্যাদা পূর্ণভাবে, বিশেষ করিয়া সমাধিস্থ করিয়া, নিষ্পত্তি করিতে হইবে।
(২৩) ‘পতাকা’ দ্রুততার সহিত উত্তোলন করিতে হইবে এবং সসম্মানে নামাইতে হইবে।
(২৪) ‘পতাকা’ উত্তোলন ও নামাইবার সময় এবং প্যারেড পরিক্রমণ ও পরিদর্শনের সময় উপস্থিত সকলে ‘পতাকা’র দিকে মুখ করিয়া সোজা হইয়া দাঁড়াইবেন।
(২৫) যেক্ষেত্রে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘পতাকা’ উত্তোলন করা হয়, সেক্ষেত্রে একই সাথে জাতীয় সঙ্গীত গাইতে হইবে। যখন জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয় এবং ‘জাতীয়
পতাকা’ প্রদর্শিত হয়, তখন উপস্থিত সকলে ‘পতাকা’র দিকে মুখ করিয়া দাঁড়াইবেন। ইউনিফর্ম- ধারীরা স্যালুট-রত থাকিবেন। ‘পতাকা’ প্রদর্শন না করা হইলে, উপস্থিত সকলে বাদ্য যন্ত্রের দিকে মুখ করিয়া দাঁড়াইবেন, ইউনিফর্ম-ধারীরা জাতীয় সঙ্গীতের শুরু হইতে শেষ পর্যন্ত স্যালুট-রত থাকিবেন।
(২৬) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অনুমতি ব্যতীত, ‘জাতীয় পতাকা’ অর্ধনমিত করা যাইবে না, তবে শর্ত থাকে যে, বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনের প্রধান
(যে দেশের নিকট তিনি আস্থাভাজন) ইচ্ছা করিলে ঐ সকল দিবসে ‘পতাকা’ অর্ধনমিত রাখিতে পারিবেন, যে সকল দিবসে উক্ত দেশে, সরকারীভাবে ‘পতাকা’
অর্ধনমিত রাখা হয়।
পতাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে কিছু সাধারণ নির্দেশনাবলি রয়েছে আইনে,
(১) মোটর গাড়ী, নৌযান এবং উড়োজাহাজ ব্যতীত অন্যান্য ক্ষেত্রে শুধুমাত্র সূর্যোদয় হইতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ‘পতাকা’ উত্তোলিত থাকিবে, তবে শর্ত থাকে যে, বিশেষ কারণে ভবনসমূহে রাত্রে ‘পতাকা’ উত্তোলিত রাখা যাইতে পারে, যেমন- সংসদের রাত্রের অধিবেশন চলাকালীন অথবা রাষ্ট্রপতি, অথবা মন্ত্রীগণের শপথ
গ্রহণ অনুষ্ঠান চলাকালীন সময়।
(২) যেক্ষেত্রে মোটর গাড়ীতে ‘পতাকা’ প্রদর্শন করা হয়, সেইক্ষেত্রে গাড়ীর চেসিস অথবা রেডিয়েটর ক্যাপের ক্ল্যাম্পের সহিত পতাকা দন্ড দৃঢ়ভাবে আটকাইতে হইবে। scary movie 4 viagra izle
(৩) ‘পতাকা’র উপর কোন কিছু লিপিবদ্ধ করা যাইবে না বা ছাপান যাইবে না। কোন অনুষ্ঠান বা অন্য কোন উপলক্ষে ‘পতাকা’র উপর কোন কিছু লিপিবদ্ধ করা যাইবে না।
(৪) উপরে বর্ণিত এবং সময়ে সময়ে পরিবর্তিত উক্ত বিধিসমূহের অনুসরণ ব্যতীত, অন্য কোনভাবে ‘পতাকা’ ব্যবহার করা যাইবে না।
(৫) সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী কর্তৃক ‘পতাকা’র ব্যবহার এতদুদ্দেশ্যে প্রণীত বিশেষ বিধিমালা দ্বারা পরিচালিত হইবে। বিশ্বকাপের সময় অনেক
ক্রীড়া প্রেমী তাঁদের পছন্দের দেশের পতাকা উত্তোলন করে থাকেন। তাঁদের জন্য নির্দেশনা হচ্ছে,
(১) বাংলাদেশে অবস্থিত কূটনৈতিক মিশনসমূহের চ্যান্সারী ভবন এবং কনস্যুলার অফিসসমূহে বিদেশের ‘জাতীয় পতাকা’ উত্তোলন করা যাইতে পারে। অধিকন্তু, কূটনৈতিক মিশনসমূহের প্রধানগণ তাঁহাদের সরকারী ভবন এবং মোটর গাড়ীতে তাঁহাদের ‘জাতীয় পতাকা’ উত্তোলন করিতে পারিবেন।
(২) বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় ভ্রমণকালীন সময়ে নিম্নবর্ণিত শ্রেণীর সম্মানিত বিদেশী ব্যক্তিগণ তাঁহাদের নিজস্ব পতাকা (Personal Standards) অথবা নিজস্ব পতাকা না থাকিলে তাঁহাদের দেশের জাতীয় পতাকা তাঁহাদের অফিসিয়াল বাসভবনে এবং মোটর গাড়ীতে উত্তোলন করিতে পারিবেন:
(ক) রাষ্ট্রপ্রধান;
(খ) ভ্রমণরত প্রধানমন্ত্রী;
(গ) বিদেশী সরকারের মন্ত্রীবর্গ।
(৩) বাংলাদেশে অবস্থিত কূটনৈতিক মিশনসমূহ কোন উপলক্ষে, যেমন-জাতীয় দিবসসমূহে কূটনৈতিক মিশন প্রধানের বাসভবন বা চ্যান্সারী ব্যতীত, যে স্থানে সামাজিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হইবে, সেইস্থানে তাঁহাদের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করিতে পারিবে, তবে শর্ত থাকে যে, সেইক্ষেত্রে বাংলাদেশের ‘পতাকা’ও সম্মানজনক স্থানে পাশাপাশি উত্তোলন করিতে হইবে।
নোটঃ উপরিউক্ত বিধিতে উল্লিখিত সুবিধাদি কেবলমাত্র সেই সকল দেশের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবে যাহারা পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশকেও অনুরূপ সুবিধা প্রদান করিবে। sildenafil basics 100 mg filmtabletten
(৪) উপরিউক্ত বিধিসমূহের বর্ণনা ব্যতীত, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সুনির্দিষ্ট অনুমোদন ব্যতীত, বিদেশী রাষ্ট্রের পতাকা কোন গাড়ীতে বা ভবনে উত্তোলন করা যাইবে না। পৃথক পৃথক স্থানে পতাকা উত্তোলনের জন্য কিছু নির্ধারিত নীতিমালা হয়েছে। যেমন,
• ভবনে ব্যবহারের জন্য পতাকার বিভিন্ন মাপ হলো—১০ ফুট* ৬ ফুট, ৫ ফুট *৩ ফুট, ২.৫ ফুট /১.৫ ফুট।
• মোটরগাড়িতে ব্যবহারের জন্য পতাকার বিভিন্ন মাপ হলো—১৫ ইঞ্চি* ৯ ইঞ্চি, ১০ ইঞ্চি *৬ ইঞ্চি।
• আন্তর্জাতিক ও দ্বিপাক্ষিক অনুষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য টেবিল পতাকার মাপ হল—১০ ইঞ্চি *৬ ইঞ্চি। এখানে উল্লেখ্য, সরকার ভবনের আয়তন অনুযায়ী এবং প্রয়োজনে দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত ঠিক রেখে বড় আয়তনের পতাকা প্রদর্শনের অনুমতি প্রদান করতে পারবে।
কিছু বিশেষ দিনে সারা দেশের সরকারী- বেসরকারী সবধরনের অফিসে জাতীয় পতাকা উড়ানোর নির্দেশনা আছে আইনে।
দিবসগুলো হলো,
১। মহানবীর জন্মদিন(ঈদ-এ- মিলাদুন্নবী),
২। স্বাধীনতা দিবস (২৬শে মার্চ),
৩। বিজয় দিবস (১৬ই ডিসেম্বর) এবং
৪। সরকার কর্তৃক ঘোষিত অন্য যেকোন দিন। get viagra now
এছাড়া ১। শহীদ দিবস (২১শে ফেব্রুয়ারী) এবং ২। সরকার কর্তৃক ঘোষিত অন্য যেকোন দিন জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখার জন্যে আইনে বলা আছে। তাই উল্লেখিত দিনের শেষভাগে আমাদের উচিত জাতীয় পতাকা নামিয়ে ফেলা। অন্যথায় অজ্ঞতা ও অসচেতনতার কারণে জাতীয় পতাকার প্রতি অসম্মান প্রদর্শন হয়ে যেতে পারে। ভাবতেই অবাক লাগে জাতীয় পতাকার জন্যে এই আইন ১৯৭২ সালে প্রণীত হলেও ২০১০ সালের আগ পর্যন্ত এই আইন অমান্যকারীদের
জন্যে কোন শাস্তির বিধান ছিলোনা। পরবর্তীতে ২০১০ সালের ২০ জুলাই জাতীয় সংসদে একটি নতুন বিল পাশ হয় যার দ্বারা এই আইনে শাস্তির বিধান সংযোজন করা হয়। পাশ হওয়া সেই বিলে আইন অমান্যকারীদের জন্যে ১ বছরের কারাদন্ড বা ৫০০০ টাকা জরিমানা বা উভয় শাস্তির বিধান রাখা হয়। অবশেষে জাতীয় পতাকার অবমাননাকারীর শাস্তির বিধান হলেও এই আইন আর কতো দিন কাগজে কলমে সীমাবদ্ধ থাকবে জানিনা।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আমরা বেশিই আবেগ প্রবণ, কোন কিছুই আইন মানে না !!!
মুদ্রা আতিক বলছেনঃ
সেই জন্য আবেগ কে ভুল জায়গায় প্রশমিত করে নিজের দেশ,নিজের অস্তিত্বকে আঘাত করে তো লাভ নেই !
স্পীকার বলছেনঃ
সহমত :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd mycoplasma pneumoniae et zithromax
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ propranolol clorhidrato 10 mg para que sirve
পতাকা নীতির কঠোর প্রয়োগ থাকা উচিত বলে মনে করি। রাস্তা ঘাটে যে যেভাবে পারতেছে পতাকা লাগাচ্ছে। একটা জাতীয় পতাকা শুধু মাত্র একটা কাপড় নয়, এই পতাকা একাধারে রক্তের স্নানপত্র, স্বাধীনতার মানপত্র, ক্রান্তির ত্রানপত্র, জাতির প্রানপত্র। একটা পতাকা অর্জন এত সহজ কথা নয়। পতাকার দিকে ভালোভাবে তাকালেই দেখা যায় সেখানে লেগে আছে শ্রমিকের ঘাম, সম্ভ্রমের দাম। এই পতাকায় আঁকা থাকে বিজয়ের খাম আর বীরশ্রেষ্ঠের নাম। তাই, রাস্তা ঘাটে যখনই দেখি ভীনদেশি পতাকার জলহস্তী সাইজের নিচে শুক্রানু সাইজের লাল সবুজের একটা কাগজের পতাকা লাগানো, তখন গা জ্বলে। আর পতাকা ব্যবহারের সাংবিধানিক কাগুজে নীতি কেউ না জানুক, অত্যন্ত বিবেক থেকে চিন্তা করলেই বুঝা যায় কাজটা ঠিক হচ্ছেনা। কবে যে আমরা বিবেক খাটাতে শিখবো? :((
মুদ্রা আতিক বলছেনঃ
একেবারে তৃণমূল তথা ব্যক্তির নিজস্ব অবস্থান থেকে ব্যাপারটা অনুধাবন করা উচিত। একটু সচেতন হলেই রক্তে ভেজা পতাকাটা আর অপমান হচ্ছেনা!
আর হ্যাঁ,আইন কে কাগজে কলমে বেধে না রেখে কঠিনভাবে প্রয়োগ করা…
তারিক লিংকন বলছেনঃ
%%- %%- %%- %%- =D> =D> =D>
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
অসাধারন ইলেকট্রন ,অসাধারন… ^:)^ ^:)^ ^:)^
প্রচণ্ড এক ধাক্কা দিয়ে গেল কথাগুলো… আসলেও তোঁ কবে আমরা মানুষ হব? :-< আদৌ হব তোঁ?
তারিক লিংকন বলছেনঃ
একই প্রশ্ন আমারও …
মুদ্রা আতিক বলছেনঃ
তথাকথিত শিক্ষিতদের কাছে আমরা যেরকম আচরণ অব্যাহত হারে লক্ষ করেছি তাতে বাকি আমজনতার মানুষরুপে বিচরণ করে আচরণটাও মনুষ্যত্বের কাছাকাছি নিয়া যেতে সময় লাগনে ডন ভাই :O
অংকুর বলছেনঃ
:-bd :-bd :-bd :-bd :-bd
স্পীকার বলছেনঃ
:-bd :-bd :-bd :-bd :-bd
অংকুর বলছেনঃ
এই সময় এই পোষ্টের অনেক দরকার ছিল । আপনাকে অনেক ধইন্যা viagra type medicine in india
মুদ্রা আতিক বলছেনঃ
zithromax trockensaft 600 mg preisস্পীকার বলছেনঃ rx drugs online pharmacy
:-bd :-bd :-bd :-bd
রাসেল বলছেনঃ
আপনি এক জায়গায় লিখেছেন যে-
“বিশ্বকাপের সময় অনেক ক্রীড়া প্রেমী তাঁদের পছন্দের দেশের পতাকা উত্তোলন করে থাকেন। তাঁদের জন্য নির্দেশনা হচ্ছে-”
কিন্তু এর নিচে আপনি লিখেছেন কূটনীতিক এবং ভ্রমণরত বিদেশীদের পতাকা ব্যাবহারের নির্দেশাবলী। আমার মনে হ ভুলে স্কিপ কয়ে গেছে। অথচ এই বিষয়টাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল আশা করি এডিট করে আমাদের জানতে সহায়তা করবেন।
মুদ্রা আতিক বলছেনঃ
diflucan dosage for ductal yeastশ্রদ্ধেয় রাসেল ভাই,
আইনগুলার কথা এইজন্য বলছি কারণ দেশে অবস্থান বিদেশী কূটনীতিক দের জন্যই এত আইন। অথচ আমারা নিজেই দেশের পাতাকার শুক্রাণু সাইজের নিচে ভীন দেশী বিশাল সাইজের পতাকা লাগাচ্ছি।
তারা যে পতাকা লাগাচ্ছে এটারতো নীতি আছে। অনেক সচেতন লোকও এই আইন গুলা জানেনা তাই আইনগুলা উল্লেখ করছি। blueberry 100 sildenafil review
এই পতাকার সাথে রক্ত,ঘাম জড়িয়ে এইটা বোঝার জন্য রূপক গল্পটা লিখছি।
বিদ্র: আপনার কথাটা আমার কাছে স্পষ্ট নাহ।
স্পীকার বলছেনঃ
অনেক ধন্যবাদ ভাই :-bd :-bd :-bd :-bd
মুদ্রা আতিক বলছেনঃ
বেশি ধন্যবাদের আবেগেতো ভাইসা যাব