ফটোগ্রাফি
453
বার পঠিত- এই কি করছ ?
- কি করছি মানে ?
- এভাবে ছবি তুলছ কেন ? সবসময় খালি ছবি ছবি ছবি . . . আমি এইসব Don’t like .
- তুলছি তো কি হয়েছে ? নিজের বউয়ের ছবি তুলছি । অন্য মেয়ের তো তুলছিনা ।
… 2nd course of accutane side effects
…
…
এক দৃষ্টিতে দেয়ালের দিকে তাকিয়ে আছে রূপা । কিছুক্ষণ আগে শুভ একবার উকি দিয়ে গেছে । রূপাকে একটু খেলতে যাওয়ার কথা বলতে এসেছিল । রূপা তার দিকে তাকালোই না ।
আজকাল মা কেমন জানি রেগে রেগে থাকে । এইতো সেইদিন স্কুলের কোন একটা ফাংশন ছিল । সেই অনুষ্ঠানে শুভ আবৃত্তি করবে । আগে শুভর আবৃত্তি করতে একদম ভালো লাগত না । এই বাবাটা জোর করে সবখানে নিয়ে গিয়ে আবৃত্তি করাবে । এখন ভালোই লাগে । তো শুভ মা কে গিয়ে বলল যে পাঞ্জাবিটা বের করে দিতে । কাল অনুষ্ঠানে পরবে । তাতেই মা একটা চড় দিয়ে দিলেন । অনেকগুলো কথাও শুনালেন ।
“বাবা নাই ছেলের শখ দেখে বাচিনা । আবৃত্তি করবে ! আজ থেকে সব বন্ধ । স্কুলে যাওয়াও বন্ধ । এত টাকা দিয়ে তোমাকে আমি পড়াতে পারবনা । তোমার বাবা আমাদের জন্য জমিদারি রেখে যাননি । ”
স্কুলে যেতে হবেনা শুনে শুভ খুশিই হল । কিন্তু তার থেকে বেশি মন খারাপ হল বাবার কারনে । দুই মাস থেকে বাবা বাসায় নেই । মা বলেছেন অফিসের কাজে গেছে । চলে আসবে । অনেকদিন হয়ে গেল । মা কে ভয়ে জিজ্ঞেসও করতে পারেনা । বাবাকে খুব দেখতে ইচ্ছে করছে ।
- শুভ . . . .
রূপার ডাক শুনে শুভর বুকটা ধক করে উঠল ! না জানি মা কি করবে ।
- এই শুভ
শুভ পর্দা ধরে দাড়ালো ।
- ওখানে দাড়িয়ে আছ কেন ? এখানে এস ।
শুভ ভয়ে ভয়ে এসে দাড়ালো । কখন যে পালাতে পারবে । রূপা শুভ কে বুকে টেনে নিয়ে কাঁদতে শুরু করল । মার ব্যাপারগুলো আসলে শুভ কিছু বুঝেনা ।
..
..
রোকেয়া হলের সামনে লাল রঙ্গের অনেকগুলো পাখি বসে আছে । দেখেই চোখ বড় বড় হয়ে গেল সফিকের । মিডিয়া স্টাডিজ এন্ড জার্নালিজম এ থার্ড ইয়ারে পড়ে সফিক । এস এল আর ক্যামেরা টা তাই সবসময় ব্যাগেই থাকে । ক্যামেরা টা বের করে ক্যাচ ক্যাচ করে কয়েকটি ছবি তুলে ফেলল । অন্য পজিশনে গিয়ে তুলতে যাবে হঠাৎ একটা মেয়ে সামনে এসে বলল
-আপনি আমার ছবি তুললেন কেন ? না বলে কারো ছবি তোলা কি ধরনের ভদ্রতা !
সফিক তো পুরাই ভ্যাবাচ্যাকা ! সেই মেয়েটি রূপা । পরবর্তীতে কেমন কেমন করে জানি ওদের বিয়ে হয়ে গেল । সেইদিন সফিক বলছিল কি জানি একটা কাজের কথা । সেটা কভার করতে পারলে নাকি বহিঃর্বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের জন্য অনেক সাহায্য পাওয়া যাবে । পাকিস্তানের এইসব অত্যাচার সহ্য করতে হবেনা । জুলাই মাস চলছে । সফিকের বাবা মা বলেছিলেন ঢাকা ছেড়ে গ্রামে চলে আসতে । দেশের অবস্থা ভাল না । ঢাকায় তো সবসময় গোলাগুলি লেগেই থাকে । সফিক যায় নি । এই মুহুর্তে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল দেশের অবস্থা বাইরের মানুষকে বুঝানো । পাকিস্তানীরা বিদেশী সব সাংবাদিক কে দেশ থেকে বের করে দিয়েছে । শুধু জাপানি একজন সাংবাদিক আছে । তারও ক্যামেরা নেই । সফিক তার সাথে লুকিয়ে কাজ করছে । মুক্তিবাহিনী নাকি ভালোই কাজ করছে । সফিক এক অর্থে মুক্তিবাহিনীর কাজই করছে । তার করছে । তার কাজটাও যুদ্ধের থেকে কম না ।
সফিক বলল – “বঙ্গবন্ধু তো জেলে । দেশের পরিস্থিতি ভাল না । তুমি বরং শুভকে নিয়ে বাবার ওখানে চলে যাও । ”
রূপা রাজি হয়নি । রাগ করে বলেছিল - ” মরলে এখানেই মরব । পালিয়ে যাবনা । ”
রূপার কথা শুনে সফিক না হেসে পারেনি ।
- বুঝলে রূপা । এই কাজটা করলেই মোটামুটি শেষ । তারপর ইনশাল্লাহ দেশের জন্য হয়তো একটা কাজ হবে ।
- হুম বুঝলাম । এখন শুতে এস।
- দাড়াও , খবর টা আগে শুনে নেই । বলে রেডিও টা ঠিক করতে লাগলো সে । হঠাৎ করে সফিকের চোখ চক চক করতে দেখল রূপা । সফিক আলনা থেকে কালো শার্টটা গায়ে দিয়ে ক্যামেরা টা গলায় ঝুলিয়ে নিল ।
- কোথায় যাচ্ছ এত রাতে ?
- এসে বলছি ।
খুশি খুশি মনে হয় সফিককে ।
- এত রাতে না গেলে হয়না ?
- জলদিই চলে আসব ।
সফিক চলে গেল । রূপা তাকিয়ে ছিল দরজাটার দিকে । শুভকে বুকে জড়িয়ে যেমনটি এখন তাকিয়ে আছে । মানুষটা আসছেনা কেন ? ? ? ?
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ গল্পে ব্যবহৃত তথ্যগুলো পুরোটাই কাল্পনিক । বাস্তবের সাথে এর মিল নিতান্তই কাকতালীয় । এই গল্পটি পূর্বে প্রকাশিত ।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ does propranolol cause high cholesterol
আগেই পড়েছি আবারও পড়লাম। ভাল লাগলো……
থিম টা নতুন ছিল, এ থিম এ অন্য কাউকে লিখতে দেখি নি।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধে বহু সাংবাদিক অবদান রেখেছেন, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা রইল…
অংকুর বলছেনঃ
diflucan 150 infarmedধন্যবাদ আপনাকে
মাশিয়াত খান বলছেনঃ viagra lowest price
ভাল লেগেছে। খুব বেশি ভাল লেগেছে
অংকুর বলছেনঃ
অনেক ধন্যবাদ
তারিক লিংকন বলছেনঃ prednisolone injection spc
আমি আগে পড়ি নি। চমৎকার গল্প…
অংকুর-দা দারুণ লিখেছেন!! >:D:D:D<
^:)^ ^:)^ silnejsie ako viagra
অংকুর বলছেনঃ
ধন্যবাদ ভাই ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^
অসীম নন্দন বলছেনঃ
প্রেক্ষাপট চমৎকার। :-bd তবে লেখাটাকে আরো গুছিয়ে বর্ণণামূলক লিখলে তা অনবদ্য হয়ে উঠতো। পড়ে মনে হচ্ছে লেখক খুব জলদিতেে ছিলেন, তাড়াতাড়ি শেষ না করলে তিনি গল্প বলতে ভুলে যাবেন!! :)) তাড়াহুড়োয় না লিখলে বেশ জমতো। আরো ভালো লিখার প্রত্যাশায় অভিনন্দন। @};-
অংকুর বলছেনঃ
kan metformin krossas:)) :)) ধন্যবাদ ভাই । ভুল ত্রুটিগুলো শুধরে নিব আগামীবার :-bd :-bd
অসীম নন্দন বলছেনঃ
@};- @};- @};- @};- ভালোবাসা নেবেন
অংকুর বলছেনঃ
অনেক ধন্যবাদ দাদা । আপনিও ভালোবাসা নিবেন । @};- @};- @};- @};- doxycycline monohydrate mechanism of action
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
ভালা কইছেন …
অংকুর বলছেনঃ
X( X( X(
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
দারুণ দারুণ দারুণ!!!
অংকুর বলছেনঃ
অনেক ধইন্যা %%- %%- %%- %%-
স্পীকার বলছেনঃ
পছন্দ হয়েছে ভাই । হৃদয় ছুয়ে গেল :-bd :-bd :-bd
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
প্লটটা চমৎকার হলেও ফ্লাটটা বোধহয় আরেকটু সুন্দরভাবে গড়ে উঠতে পারতো। এত তাড়াহুড়োর কোন প্রয়োজন ছিল না। acquistare viagra online consigli
এ ধরণের থিম নিয়ে আগে কাউকে লিখতে দেখিনি। ইন ফ্যাক্ট, নিজের মাথায়ও আসে নি কখনও। :-bd :-bd :-bd
অংকুর বলছেনঃ
ধন্যবাদ। চেষ্টা করে দেখব pharmacie belge en ligne viagra
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
এ ধরনের বিষয় নিয়ে আরও লেখা উচিত