“প্রতিফল” (ইভটিজিং, অতঃপর……)
538
বার পঠিতগার্লস স্কুল রোড়।
এলাকার উঠতি বয়সের ছেলে-ছোকরাদের প্রিয় স্থান।
কামালের চায়ের দোকানে বসে আয়েশ করে সিগারেট ফুঁকছে রাব্বি। পাশে রফিক, মানিক, সাব্বিব আর জলিল ও আছে। সবাই ওকে মান্য করে চলে। শহিদ ভাই ও তার গ্যাংয়ের সবাই জেলে চলে যাওয়ায় পর এলাকা এখন ওর লিডিংয়ে চলে। আর কেনই বা হবে না? সবসময় শহিদ ভাইয়ের সাথে থেকেছে সে। এলাকার যে কোন ঝামেলায় পাশে থাকা, পিস্তল জমা রাখা সবই করেছে। যার ফলে জেলে যাবার পর এলাকার লিডিং ওর হাতে তুলে দিয়েছে ভাই।অনেকেই আপত্তি করেছিল। কারন রাব্বি সবে মাত্র ইন্টার ফার্স্ট ইয়ারে। এত ছোট ছেলের হাতে এলাকার লিডিং দেয়াটা নিরাপদ মনে করে নি কেউ। কিন্তু শহিদ ভাই তাদের বলেছিল,
-“আমরা তো ওর চেয়েও ছোট বয়সে নাইন এমএম পিস্তল নিয়ে খেলছি। আর ওর বয়েসে তো তিনটা মার্ডারও কইরা ফেলছিলাম। রাব্বির ওপর আমার বিশ্বাস আছে। অয় সামলাইতে পারবো। কিরে রাব্বি পারবি না?”
রাব্বি তখন জোরে মাথা নেড়ে বলেছিল, “অবশ্যই পারব ভাই।” side effects after stopping accutane
রাব্বির ওপর এখন অনেক দায়িত্ব। কোমরে রাখা নাইম এমএম পিন্তলটায় হাত রাখল এটা সাথে থাকলে নিজেকে কেমন যেন রাজা রাজা মনে হয়। পকেট থেকে কাডি করা নতুন গ্যালাক্সি এস থ্রি মোবাইলটা বের করল সময় দেখার জন্য। “ছিনতাই” ওদের ভাষায় “কাডি” বলে। এলাকায় নতুন কোন ছেলে-ছোকরা বা প্রেমিক জুটি দেখলেই ওদের কাছ থেকে মোবাইল.ঘড়ি, টাকা-পয়সা অথবা দামী কিছু
থাকলে তা কেড়ে নেয়া ফরজ।
১২টা বাজে।
গার্লস কলেজের ছুটির সময় হয়ে গেছে।রাব্বি তার দলবল নিয়ে প্রতিদিনই এখানে বসে।তার প্রধান কারন- কলেজ ছুটি হলে মেয়েরা এ রাস্তা দিয়েই বাড়ি যায়।
সবাই নিরবে সিগারেট ফুঁকছে।রাব্বি নিরবতা ভেঙ্গে বলল,
-“আচ্ছা, তোরা বলতো, আমরা প্রতিদিন এখানে কেন আসি?”
-“ক্যান আবার, মাইয়াগো দেখতে আসি!” দাঁত কেলিয়ে বলে সোহাগ।”
-“আরে এইভাবে বলিস কেন? বল যে, আমরা এখানে আসি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে। মেয়েরা তো প্রকৃতিরই অংশ তাই না?”
রাব্বির কথা শুনে ওদের সবার মাঝে হাসির রোল পড়ে গেল।
-“রাব্বি, ওই দেখ তোর ময়না যায়।” রাস্তায় হেটে যাওয়া কয়েকটি মেয়ের দিকে দেখিয়ে বলল সোহাগ।
-“মুখ সামলাইয়া কথা বল সোহাইগ্গা।ভাবি হয় তোর।” রেগে গিয়ে বলে রাব্বি।
-“কিন্তু লগে ওই কাউয়াগুলা কেডা? দেখলেই বমি আহে।” বমির অভিনয় করে দেখাল সোহাগ।
-“শালা, তুই নিজে ডিপজলের জমজ ভাই, আবার আর একজন রে দেইখা কও বমি আহে?” পাশ থেকে হেসে বলল মানিক।
-“বাদ দে, ওরা কাছে আসতেছে।সাব্বির তোর গান ধর।”বলল রাব্বি।
সাব্বিবের গানের গলা মোটেও ভাল না। কিন্তু ও মজার মজার গান গেয়ে মেয়েদের টিজ করতে ওর জুড়ি নেই। মুহুর্তের মধ্যে চমৎকার চমৎকার গানের লাইন বানিয়ে ফেলে। প্রতিদিনই নতুন নতুন গান ধরে।মেয়েদের টিজ করার কাজটা প্রথম ওই শুরু করে। মেয়েরা কাছে আসতেই সাব্বির গান ধরে,
-“বরিশালের পেয়ারা, মেয়েদের কি চেহারা।”
ওর সাথে সাথে সবাই একসাথে বলতে থাকে।ওদের চিৎকার শুনে মেয়ে গুলো মুখে কাপড় দিয়ে দৌড়ে ওদের পার হয়ে চলে যায়।আর ওরা বিজয় উল্লাসে হাসতে থাকে। prednisone side effects in dogs long term
**
দিন কয়েক পর।
রাব্বির হাতে আজ গোলাপের তোড়া। ওর পছন্দের মেয়েটিকে আজ নিজের মনের কথা বলবে।
-“রাব্বি, ভাবি যদি রাজি না হয়? কি করবি?” বলল মানিক।
-“কি আবার, ডাইরেক গ্যাং রে…।” রাব্বির গরম চোখ দেখে সোহাগের কথা মাঝপথেই থেমে যায়।
-“মুখ সামলাইয়া কথা বল সোহাগ, নাইলে পিস্তলের সবগুলা গুলি তোর পেটের মইদ্যে ভইরা দিমু।” রেগে গিয়ে বলে রাব্বি।
-“আরে তোগো ঝগড়া বন্ধ কর।ওই দেখ ভাবি আইতাসে।” রাস্তার দিকে ইশারা করে বলে জলিল।
রাব্বি রাস্তায় নজর দিলে নিশাতকে দেখতে পেল। সাদা স্কুল ড্রেসে ওকে চমৎকার লাগছে।কি সুন্দর চোখে কাজল দিয়েছে। বাহ্! রাব্বি মনে মনে খুশি হয়।
-”কিরে? খাড়াইয়া আসোস ক্যা? ভাবির সামনে যা।”এই বলে রফিক ধাক্কা দেয় ওকে। দ্রুত বেগে নিশাতের সামনে গিয়ে দাঁড়ায় রাব্বি।
-“কেমন আছো?”
রাব্বিকে দেখেই নিশাত ভয়ে দুই পা পিছিয়ে যায়।ওর সাথে ওর দুই বান্ধবী আছে।রাব্বি ওদের দিকে তাকিয়ে বলল,
-“এই যে আপামনিরা, আপনারা একটু সাইডে যান, নিশাতের সাথে আমার প্রাইভেট কথা আছে।”
-“কি প্রাইভেট কথা?” ওদের একজন সাহস করে বলে ওঠে।
-“সেইটা বললে কি আর প্রাইভেট থাকল? ভাল চান তো সোজা সাইডে গিয়ে দাঁড়ান। নয়তো আপনাদের জন্য আমার বন্ধুরা আছে। ডাকব ওদের ?”
নিশাতের বান্ধবী দুজন মাথা নিচু করে সরে গেল।
-“কেমন আছো নিশাত?” হাসি মুখে বলল রাব্বি।
নিশাত ভয়ে মাথা নিচু করে থাকে।
-“কি ব্যাপার, মুখ দিয়ে কথা বের হয় না? এমনিতে তো বান্ধবীগো সাথে পটর পটর করো।এখন কথা বল না কেন?” ধমক দিল রাব্বি।
-“জ্বী, ভাইয়া ভাল আছি।”
-“হায় হায়, এইটা কি বল্লা? কয়দিন পর তোমারে আমি বিয়া করমু, আর তুমি কিনা আমারে ভাইয়া ডাকো।” কপালে হাত দিয়ে বলে রাব্বি।
-“এইটা কি বলেন ভাইয়া, আমি তো আপনার ছোট বোনের মত। আপনার ছোট বোন মুন্নীর সাথেই তো পড়ি আমি।”
-“ছোট বইনের মত, কিন্তু বইন তো আর না। দুনিয়ার সব মাইয়া যদি বোন হয়, তবে বউ হবে কে? একজনকে তো হতেই হবে। আর সেটা হবা তুমি। বুঝলা কিছু? এখন এই ফুলগুলা নেও।”
-“না না।আমি নিতে পারব না।” কয়েক কদম পিছিয়ে যায় নিশাত।
-“চুপ! একদম চুপ! বেশি কথা বলবি তো সবার সামনে …।”
-“কিরে ভাইয়া তুই ওরে কি বলিস?” হঠাৎ রাব্বির ছোট বোন মুন্নী এসে পড়ে।
-“তুই এখানে কি করিস?বাসায় যা।” ছোট বোনকে ধমন দেয় রাব্বি।
-“হুম। বাসায় তো যাবই। তবে একা না, নিশাতকে সাথে নিয়ে।” এই বলে মুন্নী নিশাতের হাত ধরে টান দেয়।
-“নিশাতকে রেখে যা বলছি!”
-“নইলে কি করবি তুই? মারবি? নে মার আমাকে।” মুন্নী রাব্বির সামনে এসে নিজের গাল পেতে দেয়।
মুন্নী ওর একমাত্র ছোট বোন।ওকে একটু বেশিই আদর করে রাব্বি। যে কারনে আদরের বোনটিকে সে কিছুই বলতে পারে না। মুন্নী এই সুযোগটাই কাজে লাগাল।
-“যা আমার চোখের সামনে থেকে। এই বলে রাব্বি প্রচন্ড রাগে হাতের ফুলের তোড়াটা পাশের ঢালে ছুড়ে ফেলে।
**
এক সপ্তাহ পর।
সেই চায়ের দোকানেই আজ শহীদ ও তার গ্যাংয়ের ছেলেদের দেখা যায়।ওদের থেকে একটু দূরে বসে আছে রাব্বি ও তার দলবল। আজ ওরা সবাই খুশি। কারন শহীদ জামিনে জেল থেকে বের হয়ে এসেছে। এলাকায় ভাই থাকলে রাব্বিদের ভাবই আলাদা।এলাকার ত্রাস শহীদ ভাইয়ের সাথে বসে ওরা! বিশেষ করে রাব্বির ভাব একটু বেশিই থাকে। কারন শহীদ ভাইয়ের খুব কাছে বসার সুযোগ পায় ও।
-“কি রে রাব্বি, আমরা যখন ছিলাম না তখন কোন সমস্যা হয় নাই তো?”রাব্বিকে প্রশ্ন করে শহীদ।
-“না ভাই কোন সমস্যা হয়নি।পাশের পাড়ার সজলদের সাথে একবার লেগেছিল।নাইনএমএমটা
বের করতেই সবকটা ছুচো ভয়ে পালিয়েছিল।” এই বলে রাব্বি হাসতে থাকে।
-“হুম।ভালই চালাতে পারিস দেখছি।তোকে দিয়েই হবে।” খুশি হয়ে বলে শহীদ।
-“শহীদ, কলেজ ছুটি হইছে।ওই দেখ ময়না-টিয়ারা যায়।” পাশ থেকে শহীদের এক বন্ধ বলে উঠল।
-হ্যাঁ রে রাব্বি, আমার জন্য একটু ব্যাবস্থা কর না।
তই কি ভাবির মুখ দেখতে চাস না?” রাব্বিকে বলে শহীদ।
-“জ্বী, ভাই।আপনি দেখতে থাকেন।যারে পছন্দ অয়
খালি কইবেন, আপনার সামনে হাজির করমু।” গর্বিত কন্ঠে বলল রাব্বি।
শহীদ ও তার গ্যাংয়ের ছেলেরা হা করে কলেজ থেকে বের হওয়া মেয়েগুলোকে দেখতে থাকে।প্রত্যেকটা মেয়ের পা থেকে মাথা পর্যন্ত ভাল করে দেখে নানা রকম অশ্লীল মন্তব্য করতে শুরু করে দিল ওরা।হঠাৎ রাব্বি মনে ভয় ধরে যায়।
শহীদ ভাই যদি নিশাতকে পছন্দ করে ফেলে? তখন কি হবে? নাহ, নিশাতের মত মেয়ে অনেক আসবে। শহীদ ভাই ওর জন্য যা করেছে তার বিনিময়ে উনি নিশাতকে চাইলেও কোন আপত্তি নেই।
-“রাব্বি, একটাকে পছন্দ হয়েছে।যা ওইটাকে নিয়ে আয়”
শহীদ ভাইয়ের কথায় রাব্বির চিন্তায় ছেদ পরে।শহীদ যেদিকে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছে সেদিকে তাকিয়ে দেখতে চেষ্টা করলো মেয়েটা কে। দেখল নিশাত ও তার বান্ধবীদের দিকেই ইশারা করেছে শহীদ। রাব্বির মন খচ করে উঠল।
ভাই কি তাহলে নিশাতকেই পছন্দ করল ?
-“কোন মেয়েটা ভাই? লম্বা চোখে কাজল দেয়া?”
-“আরে, ওইটা না।মেয়েটা সুন্দর আছে,কিন্তু বয়স একটু বেশি মনে হয়। আমার পছন্দ কচি মাইয়া। ওর পাশের মেয়েটা দেখতে বাচ্চা-বাচ্চা।ওরে পছন্দ হইছে।”
কথাটা শুনে রাব্বির শরীর ভয়ে ঠান্ডা হয়ে যায়।কারন শহীদ যে ওর ছোটবোন মুন্নীকে দেখিয়েছে।এক মুহুর্তের জন্য স্তব্ধ হয়ে যায় রাব্বি।ঘোরটা কেটে যেতেই দ্রুত চিন্তা করে ও।শহীদ ভাইয়ে যে করেই হোক মুন্নীর দিক থেকে ফেরাতে হবে।বলতে হবে মুন্নী ওর বোন।
-“কিরে রাব্বি, কি হল? মেয়েটার নাম জানিস?” বলল শহীদ।
“ভাই, আপনার কাছে একটা অনুরোধ।এই মেয়েটাকে বাদ দিয়ে অন্য যেকোন মেয়ে বলেন, আমি এনে দিতে পারব।কিন্তু একে পারব না।” অনুরোধের কন্ঠে বলে রাব্বি।
-“ক্যান?এইডা ক্যাডা?”
-“আমার ছোট বোন”
-“তোর ছোট বইন? তাইলে তো আরও ভাল অইল। তুই তাইলে শহীদের শুমুন্দি হবি। পাশ থেকে বলে সোহাগ।
-”তুই চুপ কর!” রেগে ওঠে রাব্বি।
-”অয় চুপ করব ক্যান? ঠিকই তো কইছে। যা, তোর বইনরে ডাইকা লইয়া আয়। বিয়ার কথা এখনই পাকা করমু।”
-“ভাই আপনের দুইডা পায়ে পড়ি, আমার বোনরে ছাইড়া দেন।অন্য যেই মাইয়ারে বলবেন আমি আমি আইন্না দিমু।” শহীদের পায়ের ওপর হুমড়ি খেয়ে কাঁদতে কাঁদতে বলল রাব্বি।
-“মামুর বাড়ির আবদার পাইছোস? তোর লেইগা এতকিছু করলাম আর এহন তুই আমার লেইগা এইটা করতে পারবি না? আমার সামনে থেইকা দূর হ। নাইলে কিন্তু গুলি কইরা চান্দি ফুটা কইরা দিমু। এই বলে পকেট থেকে পিস্ত বের করে ও। কিন্তু তবুও রাব্বি পা ছাড়ে না।বরং আরও জোরে আকঁড়ে ধরে।
-“এই পা ছাড় আমার।”
-“না ভাই আমি ছাড়ুম না।আপনে আমারে মাফ করেন।”হাউমাউ করে কাঁদতে থাকে রাব্বি।
-“এই শহীদ যা চাইছে সেইটা পাইয়াই ছাড়ছে। তুই বেটা কই থেইকা আইলি?” এই বলে রাব্বির বুকে কষে লাথি মারে শহীদ। তারপর ওকে সরিয়ে দিয়ে মুন্নীর দিকে এগোতে থাকে।
রাব্বি কিছুই করতে পারে না।শুধু হতবিহ্বল হয়ে শহীদের গমন পথের দিকে তাকিয়ে থাকে। অসহায় হয়ে দু চোখ বন্ধ করে ফেলে। নিজের কর্মের প্রতিফল দেখতে চায় না সে।….
————————————————————————————————————- viagra sildenafil generic
ছমাস পূর্বের আমার কাঁচা হাতের পুরাতন স্টাইলে লেখা গল্প।।।।
(বানান ভুল হয়ে থাকলে ধরিয়ে দেয়ার অনুরোধ রইল.. )
—————————————————————————–
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
ভালো লিখেছেন ।আপনার গল্পটি নিউটনের সেই সুত্রটিকেই মনে করিয়ে দিল… প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীতমুখী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে!
সোহেল মাহামুদ(অতি ক্ষুদ্র একজন) বলছেনঃ
যথার্থ বলেছেন….!!!!
অসংখ্য ধন্যবাদ…
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
যদিও আমরা সবসময়ই এ কালজয়ী সূত্রটা ভুলে যাই… :-”
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
শাহিন ভাই রকয !! বিজ্ঞান সম্মত চিন্তা ভাবনা…… rx drugs online pharmacy
রাব্বি বলছেনঃ
ভাই এতো নাম থাকতে রাব্বি নামটাই আপনার পছন্দ হইলো :-?? [-( :((
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
X_X ~x( =)) =)) =))
দুরন্ত জয় বলছেনঃ pregnant 4th cycle clomid
রাব্বী হাজির
সোহেল মাহামুদ(অতি ক্ষুদ্র একজন) বলছেনঃ
price comparison cialis levitra viagraভাবতেছি….. “রাব্বি” নামটা আরও কয়েকটা গল্পে রাখব …. ভিলেন হিসেবে ;):D
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
=)) =))
>:) \:D/
অংকুর বলছেনঃ
funny viagra storiesআপনার সাথে কী তার ব্যক্তিগত যোগাযোগ আছে ? আপনাকে দেখে হয়ত তার বখাটে টাইপ মনে হয়েছে । হেহে মজা করলাম
সোহেল মাহামুদ(অতি ক্ষুদ্র একজন) বলছেনঃ
অংকুর ভাই,, রাব্বি ভাইয়ের ফুডু খানা দেখছেন??? =P~ does accutane cure body acne
কোন ব্রান্ড খাইতেছেন জানতে মুঞ্চায়…!!!
ইলোসিয়া মৌনিন বলছেনঃ
পোলাপান লাগে ছোটবোন এর গার্ড দিতে?? মেয়েগুলাকে মারামারি শিখাইলেই এইসব ঝামেলা দুর হত diflucan one time dose yeast infection
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
pharmacy tech practice test online freeআপনি পথ দেখান আপু…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
কয় কি!!! আপনি দেখি ডেঞ্জারাস মানুষ!!
সোহেল মাহামুদ(অতি ক্ষুদ্র একজন) বলছেনঃ
“”ইলু আপুর কারাতে ক্লাস”” –এমন কিছু হলে কেমন হবে, আপি???
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ইলু আপু……¡¡¡
সোহেল মাহামুদ(অতি ক্ষুদ্র একজন) বলছেনঃ
অংকুর বলছেনঃ
আপনার সাথে একমত পোষণ করছি ।
এই কথাটা ঠিক আছে , কিন্তু একটু ভিন্ন আঙ্গিকে বলা যেত । মেয়েদেরকে যেদিন মানুষ হিসেবে দেখা হবে সেইদিন থেকে এই সমস্যা থাকবেনা
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ভাল লেগেছে গল্প!! এটা হতে বাধ্য, আমরা কারোও বোনকে টিজ করলে অন্যরাও আমাদের বোনকে টিজ করবে……
সোহেল মাহামুদ(অতি ক্ষুদ্র একজন) বলছেনঃ
ক্লাস নাইনে ঠিক এমন ভেবেই নিজেকে এবং বন্ধুদেরকেও মেয়েদের সাথে সামান্যতম মজা নিতেও বারন করে আসছি….
ইসসসস,,,,,, সবাই যদি এমন করে ভাবত…..
চাতক বলছেনঃ
নাইন আর পিস্তল হবে! এছাড়াও কিছু টুকটাক ভুল আছে। ঠিক করে নিয়েন। চমৎকার লিখেছেন, ভালই লাগল আপনার গল্প =D> =D> =D>
সোহেল মাহামুদ(অতি ক্ষুদ্র একজন) বলছেনঃ
কাঁচা হাতের লেখা গল্প….ইচ্ছে করেই এডিট করিনি… নিজের উন্নতিটা বেশ ভাল বোঝা যায় এতে….
ধন্যবাদ ভাই….আগামীতে নতুন স্টাইলে লেখা গল্প নিয়ে আসছি…. আশা করি আপনাকে পাব…
অংকুর বলছেনঃ
ভালো লিখেছেন । যেমন কর্ম তেমন ফল
তারিক লিংকন বলছেনঃ
আসলেই থিমটা চরম। কিন্তু অনেক সরল এবং গতানুগতিক হয়ে হয়ে গেল। আরও ভাল কিছুর :-w :-w :-w :-w :-w :-w :-w
=D> =D> =D>
সোহেল মাহামুদ(অতি ক্ষুদ্র একজন) বলছেনঃ
কাঁচা হাতের লেখা গল্প … সেই সাথে স্টাইলটাও পুরোনো….
পরবর্তী গল্পটি নতুন স্টাইলে লেখা…আশা করি চাহিদা পূরন করতে পারব….
তারিক লিংকন বলছেনঃ
:-bd :-bd :-bd :-w :-w :-w :-w :-w