একজন ‘লীলাময়’,বাংলা রেনেসাঁসের শেষ প্রতিনিধি।
394
বার পঠিত১৯০৪ সালের ১৫ মার্চে ব্রিটিশ ভারতের বর্তমান উড়িষ্যার ঢেঙ্কানল গড়ে কথা শিল্পী অন্নদাশঙ্কর রায় এর জন্ম। তার পিতা ছিলেন নিমাইচরন রায়। নিমাইচরন রায় ছিলেন ঢেঙ্কানল রাজ ষ্টেটের একজন কর্মী। অন্নদাশঙ্করের মাতার নাম হেমনলিনী। তিনি ছিলেন কটকের প্রসিদ্ধ পালিত বংশের কন্যা।
রবীন্দ্র জীবনের শেষ দুই দশকে বাংলা সাহিত্যের সমৃদ্ধিতে যে কয়জন ভাবুক, কবি,রসিক,কথা শিল্পী অনেক বড় ভূমিকা রেখেছেন, তাদের মধ্যে অন্নদাশঙ্কর রায় অন্যতম। বলা যায় তিনিই ছিলেন বাংলা সাহিত্যের অনন্য দিক নির্দেশক এবং বাংলা রেনেসাঁসের শেষ প্রতিনিধি।
জন্মসূত্রে উড়িষ্যার ঢেঙ্কানলের অধিবাসী হলেও বাংলার প্রতি ছিল অগাধ ভালোবাসা এবং মায়া। বাংলা তাকে সবসময় প্রবল ভাবে টানত। বাংলার প্রতি তার এই অকৃত্রিম ভালোবাসার প্রধান কারন তার পুর্বপুরুষেরা ছিল মূলত বাঙালি।
বাংলা সম্পর্কে তিনি বলেছিলেন, ‘বাংলাই আমার রক্ত শিরায়। বাংলায় আমার স্বপ্ন। বাংলাকে ভালোবাসলে বিশ্বকে ভালোবাসা যায়। ‘এ থেকেই বুঝা যায় বাংলার প্রতি তার মমত্ববোধ কাজ করতো। তাইতো তিনি আমৃত্যু অখ-বাঙ্গালিত্বের সাধনা করেছেন। সারাজীবন চেয়েছেন শুদ্ধ বাঙ্গালী হতে। আর তাইতো ইংরেজি এবং উড়িয়া ভাষা জানা সত্বেও তিনি বাংলাতেই সাহিত্য রচনা করতে ভালোবাসতেন, এবং তাই করেছিলেন।
অন্নদাশঙ্কর রায়ের ছোটবেলায় প্রথম শিক্ষাজীবন শুরু হয় ঢেঙ্কানলে। ছাত্র হিসেবে তিনি তুখোড় মেধাবী ছিলেন। তিনি পাটনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২১ সালে ম্যাট্টিক পাশ করেন। এরপর তিনি কলকাতার বসুমতী পত্রিকার সম্পাদক হেমেন্দ্র প্রসাদ ঘোষের কাছে সংবাদপত্রের সম্পাদনা শিখতে যান। এরই মাঝে তিনি শর্টহ্যান্ড, টাইপ রাইটিং,প্রুফরিডিংও শিখেন। কিন্তু এইসব কাজ তার খুব বেশিদিন ভালো লাগেনি। তাই এইসব বাদ দিয়ে তিনি কটকের র্যাভেনশ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আই এ পরীক্ষা দেন এবং সেই পরীক্ষায় তিনি পাটনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেন।
১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে পাটনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি এ পরীক্ষায় ইংরেজি সাহিত্যে তিনি প্রথম স্থান অধিকার করেন। এরপর ১৯২৭ খ্রিস্টাব্দে এম এ পড়তে পড়তে আই সি এস পরীক্ষায় তিনি দ্বিতীয়বারে পুর্ববর্তী রেকর্ড ভেঙে প্রথম স্থান অধিকার করেন।
অন্নদাশঙ্কর রায় ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে এক মার্কিন কন্যাকে বিয়ে করেন। তার স্ত্রীর নাম অ্যালিস ভার্জিনিয়া অনফোর্ড। তবে বিবাহের পর তিনি তার স্ত্রীর নাম দেন লীলা রায়। মূলত এই নামটি অন্নদাশঙ্কর তার ছদ্মনাম হিসেবে বিভিন্ন লেখায় ব্যবহার করছেন। অন্নদাশঙ্করের অনেক লেখাই ‘লীলাময়’ছদ্মনামে প্রকাশিত হয়েছিল। অন্নদাশঙ্করের স্ত্রী লীলা রায় নিজেও লেখালেখি করতেন। তিনি (লীলা রায়) বহু বই বাংলা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন।
অন্নদাশঙ্কর রায় প্রথম কর্ম জীবন শুরু করেন ইংরেজ শাসিত ভারতে ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসের ( আই সি এস) একজন দক্ষ অফিসার হিসেবে। আই সি এস কর্মকর্তা হবার সুবাদে তার কর্মময় জীবনের একটা বিরাট অধ্যায় কাটে তৎকালীন পুর্ব বঙ্গের কুষ্টিয়া,কুমিল্লা,চট্টগ্রাম,ময়মনসিংহ এবং ঢাকায়। বাংলার এইসব গুরুত্বপুর্ন স্থানে অতিরিক্ত জজ,জজ,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক,কখনও বা জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে হিন্দু,মুসলিম, বৌদ্ধ, খৃষ্টান, সহ নানান ধর্মের বর্নের মানুষের সাথে তার মেলামিশার সুযোগ হয়।
তৎকালীন পুর্ববঙ্গ অর্থাৎ আজকের বাংলাদেশে তার কর্মজীবনের বিরাট একটা অংশ কাটানো প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন’মাঝখানে কয়েকবছর বাদে ১৯৩১ সাল থেকে ১৯৪০ সাল পর্যন্ত যে সময় টুকু আমি বাংলায় কাটিয়েছি এই সময়টুকু ছিলো আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ এবং সৃষ্টিশীল কাল।
তিনি বাংলা গানের বিশেষ অনুরাগী ছিলেন। বিশেষ করে বাউল গানের ধ্বনি মাধুর্য্য,ভাব-ঐশর্য,সমন্বয়ধর্মী দর্শন তাকে মুগ্ধ করেছিল। লালন,হাছন, পাগলা কানাইয়ের গান তাকে ব্রহ্ম স্বাদের সন্ধান দিয়েছিল।
১৯৩১ সালে প্রথম তিনি নওগা হয়ে পুর্ব বাংলায় প্রবেশ করেন। নওগাঁয় এসে তিনি সত্যিকারের পুর্ব বঙ্গ এবং পুর্ববঙ্গের নদী, মানুষ মাটি,নিস্বর্গের সাথে মিশে যান। এবং পুর্ববঙ্গের প্রেমে পড়ে যান। এই প্রেম আরও বেশি স্থায়িত্ব লাভ করে যখন তিনি কুষ্টিয়ায় আসেন। কুষ্টিয়ার মানুষের অকৃত্রিম ভালোবাসায় কুষ্টিয়ার প্রতি তার প্রেম শেষ জীবন পর্যন্ত অটুট ছিল। এবং তিনি বলেছিলেন বাংলাদেশের হৃদয় যেখানে সেই কুষ্টিয়া আমি আমার শেষ জীবন পর্যন্ত কাঁটাতে চাই। যদিও ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের কারনে তার জীবনের এই শেষ ইচ্ছেটা পূরণ হয়নি। তদুপুরি তার হৃদয় জুড়ে কুষ্টিয়া, নওগাঁ,পাবনা, ময়মনসিংহ তথা বাংলাদেশের সব স্মৃতি সবসময় ছিল।
অন্নদাশঙ্কর রায় একজন সৃষ্টিশীল এবং মনশীল মানুষ যিনি এক বর্নাঢ্য জীবনের অধিকারী ছিলেন। শিল্পের সৃষ্টিশীল এবং মননশীল উভয় ধারাতেই তার ছিল অবাধ বিচরণ। তার লেখালিখির যাত্রা শুরু হয় ছাত্রাবস্থায় ‘প্রবাসী’নামক এক পত্রিকায়,লিও টলস্টয়ের ‘টোয়েন্টি থ্রি টেলস’এর একটি গল্প অনুবাদের মধ্য দিয়ে। এরপর শিল্প সাহিত্যের এই স্বর্নালী পথে প্রায় আট দশক তিনি পথ পরিক্রমন করেন।
অন্নদাশঙ্কর রায়ের লেখার সম্ভার বিপুল এবং বিষয় বৈভবে বিচিত্রমুখী। গল্প,ছড়া,উপন্যাস,নাটক,ভ্রমণ কাহিনী কোন কিছুই বাদ যায়নি তার মনোযোগ থেকে। সৃষ্টির আনন্দে সারাজীবন মশগুল থেকেছেন। এমনকি শুধু মাত্র লেখালেখির জন্য মাত্র ৪৭ বছর বয়সে ১৯৫১ সালে তিনি চাকরী থেকে অবসর নেন।
তার প্রথম উপন্যাস ‘আগুন নিয়ে খেলা’(১৯৩০),প্রথম কবিতার বই ‘রাখী’(১৯২৯),প্রথম ছড়ার বই ‘ইড়কি ধানের মিড়কি’(১৯৪২),ছোটদের বই ‘রাঙা ধানের খই’(১৯৫০),প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘প্রকৃতির পরিহাস’(১৯৩১),প্রথম কাব্য নাটক ‘রাতের অতিথি’(১৯৫৪) এবং প্রথম ভ্রমণ কাহিনী ‘পথে প্রবাসে’(১৯৩১)।
এছাড়াও আরও গল্প, কবিতা, উপন্যাস, ভ্রমণ কাহিনী, কাব্যনাটক ইত্যাদি মিলিয়ে তার গ্রন্থ সংখ্যা বাংলা ১২৩টি,ইংরেজি ৯টি এবং উড়িয়া ভাষায় ৩টি।
এর বাইরেও রাজনৈতিক বিষয় আশয় নিয়ে শিল্পের স্বাধীনতা নিয়ে এবং নন্দনতত্ত্বের জটিল জিজ্ঞাসা নিয়েও লিখেছেন। তাছাড়া মিল্টন, ভলতেয়ার, রম্নশো, রম্যা রলাঁ, রবীন্দ্রনাথ, গান্ধী, টলস্টয়, বঙ্গবন্ধু, নজরম্নলকে নিয়েও লিখেছেন।
অন্নদাশঙ্কর রায় যেমন ছিলেন প্রসাদ গুন সম্পন্ন কথা শিল্পী,তেমনি ছিলেন রসবোধ সম্পন্ন ছড়াকার। তার অনেক ছড়াই কালোত্তীর্ণ হয়েছে।যেমন,১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হবার ৩৪দিন আগে দেশ ভাগের উপর তিনি একটি অনবদ্য ছড়া লিখেছিলেন যেটি আজও সারা বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বাঙালি মানুষের মুখে মুখে ফিরে,’তেলের শিশি ভাঙলো বলে/খুকুর ‘পরে রাগ করো/তোমরা যেসব ধেড়ে খোকা/
বাঙলা ভেঙে ভাগ করো’।শুধু তাই নয়,এমনকি স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত তার ‘পথে প্রবাসে’র ভূয়সী প্রশংসা করেন। সব্যসাচী লেখক হিসেবে অন্নদাশঙ্কর বাংলা সাহিত্যের প্রায় সকল শাখায় বিচরণ করেছেন অনায়াসে। পরম নিষ্ঠায় ছড়াকে নিজের অনন্য প্রচেষ্টায় করেছেন পাঙতেও।
ছড়া লেখা সম্পর্কে এক ছড়ায় তিনি লিখেন,’এক কোনে আমি রচি ছড়া বিনা ভাগে ভোগ করি ধরা’।
১৯৪৭ সালে বাংলা ভাগের প্রাক্বালে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়েও তিনি কবি নজরুলকে নিয়ে লিখেন ছড়া। শুধু তাই নয়,ভাষা আন্দোলন,মুক্তিযুদ্ধ,শেখ মুজিব,এমনকি জিন্নাহ কে নিয়েও তিনি ছড়া লিখেছেন। তার সব ছড়া বিষয় বস্তু এবং শিল্পগুনে ছিল অসাধারণ। তার তীর্যক ভাষা,ছন্দময়তা,ব্যাঙ্গাত্বক রসালো বিষয় আশয় সহজেই পাঠককে মুগ্ধ করে। রাজনীতি মনস্ক ছড়ার জন্যই তিনি বাঙ্গালীর মানসচেতনায় বেঁচে থাকবেন সারাজীবন।
অন্নদাশঙ্কর রায় প্রায় শত বছরের আয়ু পেয়েছিলেন। এই শতবছরের আয়ুষ্কালে ভারতীয় ইতিহাসে অনেক উত্থান পতন প্রত্যক্ষ করে সেই সময়ের সাক্ষী হয়ে ছিলেন তিনি। পাশাপাশি তিনি সানিধ্য লাভ করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ, নজরুল সহ তিরিশ দশকের কবিদের। বিশ শতকের দ্বিতীয় দশকে ঢাকায় গড়ে উঠা বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের পথিকৃৎদের সাথেও তার ছিল অগাধ ভালো সম্পর্ক এবং সখ্য।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিও ছিল তার প্রবল অনুরাগ। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে তিনি বঙ্গবন্ধুকে লিখেছিলেন,’যতকাল রবে পদ্মা-মেঘনা-গৌরি যমুনা বহমান/ততকাল রবে কির্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান।‘ levitra 20mg nebenwirkungen
অন্নদাশঙ্কর রায় ছিলেন বাঙালীর পরমাত্মীয়, হিন্দু মুসলমান সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে অকুতোভয় সৈনিক। ১৯৪৭ সালে রাজনৈতিক ও ভৌগোলিকভাবে বাংলা ভাগ হয়ে গেলেও তাঁর হৃদয়ের রাখিবন্ধনকে কেউ কোনদিন ছিন্ন করতে পারেনি। তাই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পৰে তিনি ছিলেন উচ্চ কণ্ঠ। তিনি কলকাতার কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবীদের মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে ঐক্যবদ্ধ ও সক্রিয় করেছিলেন। সত্যি বলতে কি, তিনি ছিলেন দুই বাংলার অভিভাবক, বাঙালীর আত্ম অনুসন্ধান ও আবিষ্কার, জাতিসত্তার তাৎপর্যের ব্যাখ্যাকার। তাঁর জ্ঞান সাধনা ও মননচর্চা দুই বাংলার বাঙালীকেই দিয়েছে ভাব সমৃদ্ধি ও শেকড় সন্ধানের অনুসন্ধিৎসা।
বাংলা রেনেসাঁসের শেষ প্রতিনিধি হিসেবে স্বীকৃত অন্নদাশঙ্কর রায় ছিলেন ব্যক্তিগতভাবে কৃতী, সামাজিকভাবে সম্ভ্রান্ত, নান্দনিকভাবে রূপদৰ এবং একানত্মভাবে মানবিক ও সংবেদনশীল। তাঁকে খ- খ-ভাবে ধরতে গেলে আমরা কখনই তাঁর নাগাল পাবো না, তাঁর অখ- সত্তা ও সামগ্রিক জীবন চর্চাকেই বোঝার চেষ্টা করতে হবে। তিনি সারা জীবন কর্ম, সাধনা ও জীবন দিয়ে এক স্থির সুবিন্যসত্ম দর্শন গড়ে তুলতে চেয়েছেন, যার ছাপ আমরা তাঁর লেখালেখির সব ৰেত্রে খুঁজে পাব। অন্নদাশঙ্করের সাহিত্য সাধনায় ভারতীয় সংস্কৃতি ও ইউরোপীয় রেনেসাঁস প্রসূত সংস্কৃতির অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছিল। তাঁর সাহিত্য সাধনার মূলকথা, ঐতিহ্যের সাথে আধুনিকতার, প্রাচ্যের সাথে প্রতীচ্যের মনন সাধনার সাথে মরমী সাধনার সমন্বয়। তিনি লোক সংস্কৃতি অর্থাৎ বিশাল জনগোষ্ঠীর জীবনের সাথেও যোগসূত্র রৰা করে চলতে চেয়েছেন। এ কারণে রবীন্দ্রনাথ, টলস্টয়ের পাশাপাশি গান্ধীর সত্যাগ্রহ ও লালনের মরমী দর্শনের প্রতি তাঁর ছিল অপ্রশম্য অনুরাগ।
লেখক হিসাবে প্রথম পর্যায়ে তিনি ছিলেন একই সাথে বুদ্ধিজীবী ও মননশীল লেখক। এ পর্যায়ে তাঁর ইচ্ছা ছিল, তিনি হবেন মনস্বী ও সুচতুর লেখক, তাঁর লেখা হবে চোখ ধাঁধিয়ে দেয়ার মতো উজ্জ্বল। এ পর্যায়ে ‘পথে প্রবাসে’ তাঁর উল্লেখযোগ্য লেখা, কিন্তু ‘সত্যাসত্য’ই তাঁর প্রধান লেখা। সত্যের স্বরূপ অন্বেষার প্রত্যয় নিয়েই ‘সত্যাসত্য’, অন্নদাশঙ্করের এঙ্পেরিমেন্ট উইথ ট্রুথ।
২০০২ সালের ১৮ অক্টোবর এই মহান কথা শিল্পী,বাঙ্গালী রেনেসাঁসের সর্বশেষ প্রতিনিধি কলকাতার একটি হাসপাতালে তার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
অন্নদাশঙ্কর রায়ের উল্লেখযোগ্য বই সমূহঃ
উপন্যাসঃ সত্যাসত্য(ছয়টি উপন্যাস)
১)যার যেথা দেশ
২) অজ্ঞাতবাস
৩) কলঙ্কবতী achat viagra cialis france
৪)দুঃখমোচন irbesartan hydrochlorothiazide 150 mg
৫)মর্ত্যের স্বর্গ cialis new c 100
৬)অপসারন
# আগুন নিয়ে খেলা
# অসমাপিকা
# পুতুল নিয়ে খেলা
# না
# কন্যা
প্রবন্ধঃ তারুন্য
- আমরা
- জীবনশিল্পী
- একহারা
- জীয়নকাঠি
- দেশিকালপাত্র
- প্রত্যয়
- নতুন করে বাঁচা
- আধুনিকতা
আত্নজীবনীঃবিনুর বই
- পথে প্রবাসে
- প্রকৃতির পরিহাস
- দু কান কাটা
- হাসন সখী
- মন পাহন can levitra and viagra be taken together
- যৌবন জ্বালা zovirax vs. valtrex vs. famvir
- কামিনি কাঞ্চন
- রুপের দায়
- গল্প
ছোটগল্প
তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া এবং বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পেপার।
synthroid drug interactions calcium
নীহারিকা বলছেনঃ posologie prednisolone 20mg zentiva
ওনার জন্মদিন ত ১৫ মার্চ ।! উনাকে অশেষ শ্রদ্ধা…
কৃষ্ণ গহ্বর বলছেনঃ
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। সংশোধন করা হয়েছে। %%- %%- %%-
তারিক লিংকন বলছেনঃ
বাংলা সাহিত্যের অনন্য দিক নির্দেশক এবং বাংলা রেনেসাঁসের শেষ প্রতিনিধি কথা শিল্পী অন্নদাশঙ্কর রায়কে স্যালুট ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^#(^ ^#(^ clomid over the counter
আপনাকে এই অনবদ্য এই পোস্টটি থেকে অনেক কিছুই নতুন করে জানলাম। কত কিছু জানার বাকি জীবনে… :-bd :-bd :-bd এবং %%- %%- %%- %%-
অংকুর বলছেনঃ
অন্নদাশংকর রায় m/ m/ m/ m/ m/ :)) :)) :)) :))
উদ্ভ্রান্ত পথিক বলছেনঃ half a viagra didnt work
buy kamagra oral jelly paypal ukধন্যবাদ ……….. metformin gliclazide sitagliptin