অ্যাডভেঞ্চার অথবা হারিয়ে যাওয়ার গল্প বলে যাওয়া…
1003
বার পঠিতশী এর অপরুপা রহস্যময়ী নারী আয়েশা অথবা অ্যালান কোয়াটারমেইনের সাথে ওয়াইল্ড আফ্রিকায় চষে বেড়ানো… সাদামাটা জীবনের মারপ্যাঁচে পড়ে যারা একটু হাঁফ ছেড়ে বাঁচতে চান, দুর্গম শহর, রাজপথ বা মিসরের পিরামিডের ভেতরের অপার রহস্যে সামিল হতে চান, তাদের জন্য হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড হচ্ছেন আশ্চর্য এক জাদুকাঠির নাম। শৈশব কৈশোরে অ্যাডভেঞ্চারের নেশায় বুঁদ করে রাখা এই কালজয়ী লেখকের আজ মৃত্যুদিবস।
হেনরী রাইডার হ্যাগার্ড জন্মগ্রহণ করেন ১৮৫৬ সালের বাইশে জুন, ইংল্যান্ডের নরফোকের ব্রেডেনহামে। দশ ভাই বোনের সংসারে তিনি ছিলেন অষ্টম। বাবার সামর্থ ছিলো না, তাই পড়তে পারেননি ভালো কোন স্কুল কলেজে। আর্মিতে চাকরির জন্য পরীক্ষা দিয়েছিলেন, কিন্তু তাতে পাশ করতে পারেননি। এরপর ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে চাকরির জন্য তিনি পড়াশোনা শুরু করেন, যদিও শেষ পর্যন্ত সেই পরীক্ষাটিতে তিনি আর অংশগ্রহণ করেননি। ১৮৭৫ সালে বাবার চেষ্টায় তিনি নেটাল সরকারের চাকরি নিয়ে চলে যান দক্ষিণ আফ্রিকায়। সেখানে সাত বছর কাটিয়ে ১৮৮২ সালে আবার ইংল্যান্ডে ফিরে আসেন। এসেই তিনি আইন বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করেন, সেই সাথে লেখালেখিও শুরু করেন। কিন্তু আইনের মারপ্যাঁচের জটিল বাস্তব পৃথিবীর চেয়ে লেখালেখির জগৎটাই তার কাছে বেশি আকর্ষনীয় মনে হওয়ায় শেষ পর্যন্ত লেখালেখিতেই মনোনিবেশ করেন। রুডইয়ার্ড কিপলিং ছিলেন তার অত্যন্ত কাছের বন্ধু। জীবনের তাগিদে বিভিন্ন সময়ে হেনরী রাইডার হ্যাগার্ড বিভিন্ন পেশা বেছে নিয়েছিলেন, এমনকি রাজনীতির খাতাতেও নাম লেখিয়েছিলেন, যদিও তাতে সফল হতে পারেননি। ১৯১২ সালে তাকে স্যার উপাধি দেয়া হয়। ১৯২৫ সালে ৬৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন স্যার হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড। glyburide metformin 2.5 500mg tabs
হ্যাগার্ড তার তারুণ্যের সাত বছর সময় কাটিয়েছেন দুর্গম আফ্রিকায়। ঘুরে বেড়িয়েছেন সেখানকার বিভিন্ন ব্রিটিশ কলোনীতে, মিশেছেন নানা ধরণের মানুষের সাথে। তার লেখার মূল উপজীব্য বা সাবজেক্ট তাই আফ্রিকা মহাদেশকে ঘিরে। স্যার হ্যাগার্ডের লেখনীর আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো তার লেখায় আফ্রিকার বিভিন্ন আদিবাসী বা উপজাতিদের ভূমিকা। আফ্রিকায় থাকাকালীন সময়ে তিনি গিয়েছেন আফ্রিকান বিভিন্ন জনপদে, গভীরভাবে মিশেছেন আফ্রিকার নেটিভ পিপল বা স্থানীয় মানুষদের সাথে, খুব কাছ থেকে দেখেছেন তাদের জীবনযাপন, আচার, সভ্যতা। তার লেখায় তাই বেশিরভাগ সময়ে নেটিভ মানুষদের মধ্যে তিনি চিত্রায়ন করেছেন মানবতা, সততা, মহানুভবতা, বীরত্ব ইত্যাদি গুণের, কিছু কিছু সময়ে তাদের বসিয়েছেন নায়কের আসনে। তখনকার দিনে একজন সাদা মানুষের মধ্যে যা ছিলো অনেকটাই দুর্লভ। synthroid drug interactions calcium
স্যার হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড-এর লেখায় পাওয়া যায় ঐতিহাসিক সত্যের পাশাপাশি লাগামছাড়া অ্যাডভেঞ্চারের স্বাদ, আটপৌরে জীবন চালানো পাঠকদের যা নিয়ে যায় তাদের মনের গভীরে সুপ্ত অভিযানের নেশার কাছাকাছি। মানুষ লাগামছাড়া বন্য জীবন ভালোবাসে, কিন্তু সেই জীবনকে কি সবাই পায়? যারা পায় না তাদের জন্য হ্যাগার্ডের বই হলো একটুখানি নিঃশ্বাস ফেলে বাঁচার খোরাক, সাদাসিধে কাজের মাঝে একটুখানি আনন্দ। চমকপ্রদ কাহিনী, রহস্যময় পটভূমি আর টানটান উত্তেজনায় ভরা প্লট, তার সাথে খাঁটি ভালোবাসার ছোঁয়া, এই চারের মিশেলে তার বইগুলো লেখা। হেনরি রাইডার হ্যাগার্ডকে বলা হয় “লস্ট ওয়ার্ল্ড” ঘরানার সাহিত্যের পুরোধা। লস্ট ওয়ার্ল্ড হলো সায়েন্স ফিকশন বা রূপকথার মতো সাহিত্যের একটি মূল ধারা, যেখানে কাহিনী গড়ে ওঠে কোন নতুন বা হারানো পৃথিবীতে অথবা সময়ে, কিংবা পৃথিবী বা সময় দুটোতেই। হ্যাগার্ড-এর সবচেয়ে জনপ্রিয় বই হলো ক্লাসিক কিং সলোমনস মাইন, যাকে বলা হয় “লস্ট ওয়ার্ল্ড” ঘরানার প্রথম বই। স্যার হেনরি ভাইয়ের সঙ্গে বাজি ধরেছিলেন যে, ট্রেজার আইল্যান্ডের এর চেয়ে রোমাঞ্চকর বই লেখার ক্ষমতা তাঁর আছে। এরপরই তিনি এই বইটি লেখেন, এবং প্রমাণ করে দেন যে, তিনিও কিছু কম যান না! তাঁর বইয়ের আরেকটি বিষয় হলো অতিপ্রাকৃত ক্ষমতার বিবরণ। তার বইতে সবসময় জাদুবিদ্যা, মিশরের দেব-দেবীদের অতুলনীয় জাদুক্ষমতা, ভবিষ্যত বলার শক্তি, অপশক্তি, অভিশাপ ইত্যাদি বিষয় উঠে এসেছে। যেমন, মর্নিং স্টার বইতে মূল বিষয়ই হলো মানুষের দ্বিতীয় সত্ত্বা। প্রাচীন মিশরীয়রা বিশ্বাস করতো মানুষের দ্বিতীয় সত্ত্বা “কা” এর অস্বাভাবিক ক্ষমতা রয়েছে, সেই ক্ষমতাকে কেন্দ্র করেই এই বইয়ের কাহিনী এগিয়েছে। ক্লিওপেট্রা, শী এবং আয়েশা- রিটার্ন অফ শী অভিশাপের গল্প। দ্যা ব্রেদরেন, এরিক ব্রাইটিজ স্বপ্নে ভবিষ্যৎ দেখতে পাওয়ার কাহিনী। কুইন শেবা’স রিং নিখাদ ভালোবাসার গল্প। আর প্রতিটি বইতে তো বিভিন্ন দুর্গম আর বিপৎসংকুল অভিযানের টানটান, রোম শিউরে ওঠা বর্ণনা তো আছেই। http://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A6%BF_%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%A1%E0%A6%BE%E0%A6%B0_%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A1 -স্যার হ্যাগার্ড রচিত সবগুলো বইয়ের নাম পাবেন এইখানে। হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড-এর সিরিজ বইয়ের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো অ্যালান কোয়াটারমেইন এবং শী। অ্যালান কোয়াটারমেইন নিঃসঙ্গ একজন ইংরেজ শিকারী, জুলু নেটিভরা তার নাম দিয়েছে মাকুমাজান, যার অর্থ “রাতের অতন্দ্র প্রহরী”। অ্যালান কোয়াটারমেইনকে নিয়ে হ্যাগার্ড লিখেছেন ১৫টি বই। এরপরেই আসে শী এর কথা, শী সিরিজের বইয়ের সংখ্যা ৪টি। শী-হু-মাস্ট-বি-অবেইড হলো এক রহস্যময়ী নারী, দেবী আইসিসের পূজারী আয়েশা, প্রেমিককে খুন করার অপরাধে অভিশাপের বোঝা কাঁধে নিয়ে যে দু হাজার বছর ধরে অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক ফিরে আসার জন্য! শী এবং অ্যালানেরও দেখা হয়েছিলো, শী অ্যান্ড অ্যালান বইতে।
বইতে যেমন ভালোবাসার কথা লিখে গেছেন, ব্যাক্তিগত জীবনেও হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড ছিলেন একজন অসাধারণ প্রেমিক। ১৮৭৮ সালে আফ্রিকায় থাকার সময়ে তিনি প্রেমে পড়েন এলিজাবেথ লিলি জ্যাকসন নারে এক তরুণীর। ভেবেছিলেন একটা ভালো চাকরি পেয়ে তাকে বিয়ে করবেন। কিন্তু পরের বছরই লিলির বিয়ে হয়ে যায় একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যংকারের সাথে। ভাঙা মন নিয়ে ইংল্যান্ডে ফেরেন হ্যাগার্ড, ফিরেই বিয়ে করেন তাঁর বন্ধুর বোন লুইজাকে, তাকে নিয়ে ১৮৮০ সালে আবার ফিরে যান আফ্রিকায়। এর কয়েক বছর পর হ্যাগার্ড যখন একজন প্রতিষ্ঠিত ঔপন্যাসিক, তখন তাঁর সাথে আবার পুরোনো প্রেমিকা লিলির যোগাযোগ ঘটে। লিলির তখন শোচনীয় অবস্থা, তার ব্যাংকার স্বামী দেউলিয়া হয়ে, মানুষের টাকা চুরি করে আফ্রিকায় পালিয়ে আছে। হ্যাগার্ড লিলি এবং লিলির সন্তানদের থাকার জন্য একটি বাড়ির ব্যবস্থা করেন, লিলির সন্তানদের লেখাপড়ার দায়িত্ব নিজের হাতে তুলে নেন। শেষ পর্যন্ত লিলি আফ্রিকায় চলে যান তার স্বামীর কাছে, যার মাধ্যমে সিফিলিস রোগে আক্রান্ত হয়ে আবার ফিরে আসেন ইংল্যান্ডে হ্যাগার্ডের কাছে, ১৯০৭ সালে। জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত হ্যাগার্ড লিলির পাশে ছিলেন, ১৯০৯ সালে লিলি মারা যান। missed several doses of synthroid
হ্যাগার্ড মারা গেছেন নব্বই বছর হলো, কিন্তু তাঁর বইগুলো এখনো মানুষের কাছে সমান সমাদৃত। তাঁর অনেকগুলো উপন্যাস থেকে সিনেমা হয়েছে, তাঁর সৃষ্ট চরিত্র অ্যালান কোয়াটারমেইন ঠাঁই পেয়েছে ডিসি কমিকসের The League of Extraordinary Gentlemen কমিকবুকে। বাংলাদেশে সেবা প্রকাশনী তার অনেকগুলো বইয়ের অনুবাদ বের করে এই বরেন্য লেখককে আমাদের কাছে জনপ্রিয় করে তুলেছে।
মৃত্যুদিনে এই লেখকের প্রতি রইলো অনেক শ্রদ্ধা।
all possible side effects of prednisone
তারিক লিংকন বলছেনঃ
— চমৎকার বিশ্লেষণ! :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd =D> =D> =D>
এলান কোয়াটারমেইন ইজ বস হ্যাগার্ড ইজ লিজেন্ড!!
স্যালুট টু হ্যাগার্ড ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^
আর আপনার এতো প্রাঞ্জল শব্দবিন্যাসের পোস্টটির জন্য অফুরন্ত ধইন্যা %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%-
নাজিয়া শারমিন রিফকা বলছেনঃ
ধন্যবাদ ভাইয়া o:-) irbesartan hydrochlorothiazide 150 mg
তারিক লিংকন বলছেনঃ accutane prices
%%-
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
সহমত লিংকন ভাইয়ের সাথে… :-bd :-bd সত্যিই আপনার শব্দ-বিন্যাস অসাধারন ছিল… =D>
অংকুর বলছেনঃ
সহমত :-bd :-bd will i gain or lose weight on zoloft
চাতক বলছেনঃ
অসাধারণ এক কথাসাহিত্যিককে নিয়ে অসাধারণ পোস্ট :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd =D> =D> =D> =D> ^:)^ ^:)^ ^:)^ ^:)^
নাজিয়া শারমিন রিফকা বলছেনঃ
thuoc viagra cho namআপনাকে অনেক ধন্যবাদ! o:-) o:-) %%- %%-
জন কার্টার বলছেনঃ about cialis tablets
স্যার হেনরি রাইডার
হ্যাগার্ড-এর লেখায়
পাওয়া যায় ঐতিহাসিক
সত্যের
পাশাপাশি লাগামছাড়া
অ্যাডভেঞ্চারের স্বাদ,
আটপৌরে জীবন
চালানো পাঠকদের
যা নিয়ে যায় তাদের মনের
গভীরে সুপ্ত অভিযানের
নেশার কাছাকাছি।
চমতকার লিখেছেন …
নাজিয়া শারমিন রিফকা বলছেনঃ
অনেক ধন্যবাদ! :> :> renal scan mag3 with lasix
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আচ্ছা লুইজার কি হল?? লিলি থাকা অবস্থায় কি লুইজাও ছিল!
স্যার হেনরি রাইডার হ্যাগার সম্পর্কে এই প্রথম পড়লাম। তার বই পড়ব আশা করি। লিখে যান আপু।
:-bd :-bd viagra in india medical stores
নাজিয়া শারমিন রিফকা বলছেনঃ
লুইজার সাথে হেনরি রাইডার হ্যআর্ডের সম্পর্ক জীবনের শেষদিন পর্যন্ত ছিলো! লিলি যখন অসুস্থ্য হন, তখন হ্যাগার্ড তাঁর সেবা করেন, তাঁর পাশে ছিলেন, কিন্তু লুইজার সাথে বিয়ে ভাঙেননি। এই দম্পতির তিনটি মেয়েও আছে, ছোট মেয়ে বাবার মতোই সাহিত্যিক!
ভাইয়া, অতি দ্রুত পড়া শুড়ু করেন হ্যাগার্ড! অসাধারণ! শী বা রানী শেবার আংটি দিয়ে স্টার্ট করেন!
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
শুধুমাত্র শী’টা পড়া হয়েছে। আফসোস তার সবগুলো লেখা এখনও পড়ে শেষ করতে পারিনি। [-( কিন্তু আপনার লেখাটা পড়বার পর আর দেরি করা সম্ভব না… :-bd :-bd :-bd %%- %%- @};-
তাওহিদ মিলটন বলছেনঃ
লেখাটা অনেক সুন্দর, গোছানো। সেইসাথে কমিপ্লিট একটা লেখা পড়লাম মনে হলো। অল্প কথায় এইরকম একজন বিশাল লেখকের জীবনি তুলে ধরা অনেক কঠিন, কিন্তু তোমার লেখাটা পড়ে মনে হলো খুব একটা কঠিন না বিষয়টা। দারুণ। হেনরি রাইডার হেগার্ড এর লেখা পড়ার আনন্দটাই অন্যরকম! :-bd ^:)^
নাজিয়া শারমিন রিফকা বলছেনঃ
ধন্যবাদ, ধন্যবাদ <:-P <:-P
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
চমৎকার বিশ্লেষণ ।
অসামান্য কথাসাহিত্যিককে নি এই অসামান্য লিখাটি লিখার জন্য লেখিকাকে অজস্র অগণিত ধন্যবাদ । zovirax vs. valtrex vs. famvir
নাজিয়া শারমিন রিফকা বলছেনঃ
metformin synthesis wikipediaলেখাটা পড়ার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ! :> :> o:-) o:-)
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
মৃত্যুদিবসে তার প্রতি অশেষ শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।
অনুস্বার বলছেনঃ
হেন্রি হ্যাগার্ডয়ের উপর অসাধার একটা লেখা পড়লাম… =D> m/ আপনার কাছ থেকে নিয়মিত এরকম লেখা চাই আপু… :-bd :-w
মহান কথাসাহিত্যিক হেনরী রাইডার হ্যাগার্ডকে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা… ^:)^ ^:)^ ^:)^
অংকুর বলছেনঃ
এলান কোয়াটারমেইন ইজ বস হ্যাগার্ড ইজ লিজেন্ড!!
স্যালুট টু হ্যাগার্ড :-bd :-bd =D> =D> :-j :-j :-j :-j **==
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
আমার অনেক অনেক বেশি প্রিয় এক লেখক
মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলছেনঃ
posologie prednisolone 20mg zentivaহেনরী’র বেস্ট বইগুলা-
১। শী, রিটার্ন অফ শী
২। ক্লিওপেট্রা
৩। কিং সলোমন মাইনস
৪। আল্যান কোয়াটারমেইন
৫। আল্যান এন্ড দ্য হোলি ফ্লাওয়ার
রাজ বলছেনঃ
হ্যাগার্ড না পড়া মানে ১৮ আনাই বৃথা।