একজন বীরযোদ্ধা রকিবুল হাসান এবং কিছু পাকিস্তানী দেশপ্রেমিকের গল্প …
1857
বার পঠিতছেলেটা কাছে খবরটা বড়ই অপ্রত্যাশিত ছিল। কেনই বা হবে না? জন্মের পর থেকেই সে দেখে আসছে, পশ্চিম পাকিস্তানীদের কাছে বাঙালিরা কুকুর-বেড়ালের চেয়েও নিকৃষ্ট। একমাত্র বাঙালি হবার কারনে পাকিস্তান ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেট, অনূর্ধ্ব-১৯, পাকিস্তান ‘এ’ দলে ম্যাচের পর ম্যাচ রানের ফোয়ারা ছুটিয়েও মূল একাদশে খেলার সুযোগ হয়নি। সেই যে ৬৯’ সালে নিউজিল্যান্ড সফরে জাতীয় দলে সুযোগ হয়েছিল, তারপর থেকে আজ দুই বছর তাকে দ্বাদশ খেলোয়াড় হিসেবে পানি টানতে হয়েছে। ড্রেসিংরুমে একমাত্র বাঙালি খেলোয়াড় হিসেবে টিকা-টিপন্নি আর বিদ্রুপ-পরিহাস আরও তীব্র হয়ে উঠেছিল টানা দুই বছর ১২ তম খেলোয়াড় হিসেবে থাকায়। তবে এবার পরপর তিন ম্যাচে অনবদ্য তিনটা সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে নির্বাচকদের সে বাধ্য করেছে কমনওয়েলথ একাদশের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠেয় অনানুষ্ঠানিক টেস্টে তাকে ওপেনার হিসেবে দলে রাখতে। ছেলেটার আনন্দ আর দেখে কে? একজন ক্রিকেটারের আজন্ম লালিত স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে তার, নিজের যোগ্যতাবলে শত বাধা-বিপত্তি মাড়িয়ে দেশের প্রতিনিধিত্ব করবার সংগ্রামে বিজয়ী হচ্ছে সে। এর চেয়ে আনন্দের আর কি হতে পারে?
কিন্তু ম্যাচের আগের দিন প্র্যাকটিস সেশনে গিয়ে সে মুখোমুখি হল নিদারুণ তিক্ততার । ব্যাটটা হাতে পাওয়ামাত্র সব আনন্দ উবে গেল তার। জীবনের প্রথম টেস্ট খেলতে নামছে, সেখানেও বঞ্চনা!! -_- প্রত্যেক পাকিস্তানী ক্রিকেটারকে দেয়া হয়েছে উন্নতমানের গ্রে নিকোলস ব্যাট। আর তাকে নিম্নমানের গান’স অ্যান্ড মুরের ব্যাট দিয়ে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে, ওদের দৃষ্টিতে তার অবস্থান একটুও বদলায়নি। হঠাৎ করেই ছেলেটা স্থির হয়ে গেল। একটু আগে মনে জন্মানো একরাশ হতাশা আর কষ্টের জায়গায় জন্ম নিল অকল্পনীয় ক্রোধ… কেননা ব্যাটের উপর অংশের সোর্ড কোম্পানির তলোয়ার অঙ্কিত স্টিকারটা পাকিস্তানের পিপলস্ পার্টির নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টোর নির্বাচনী প্রতীক। ক্রমাগত বঞ্চনা আর নির্যাতনের ইতিহাস ছেলেটার মাথায় আগুন ধরিয়ে দিল। খেলোয়াড়দের থাকবার জন্য নির্ধারিত পূর্বাণী হোটেল থেকে রাতে কাওকে কিছু না বলে চুপচাপ সে বেরিয়ে গেল। ভেতরে ভেতরে চাপা ক্রোধে জ্বলতে জ্বলতে গেল সে বন্ধু শেখ কামালের কাছে । তখন বাংলাদেশের মানচিত্র সম্বলিত জয় বাঙলা লেখা এক ধরনের স্টিকার বের হয়েছিল। খুব জনপ্রিয়তা পাওয়া স্টিকারগুলো বহন করা ছিল খুবই বিপদজনক। ছেলেটার বন্ধু বঙ্গবন্ধুপুত্র শেখ কামাল তাকে পরামর্শ দিলেন, ওই স্টিকারটা তলোয়ারের স্টিকারের জায়গায় বসিয়ে খেলতে নামার। জীবনের ঝুঁকি আছে জেনেও ছেলেটা দেশমাতার টানে এবং পাকিস্তানী কুকুরগুলোকে উচিৎ শিক্ষা দেবার জন্য সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে গেল। কামাল তাকে স্টিকার জোগাড় করে দিলেন, খুব অল্প কয়েকজন মানুষই জানতেন আগামীকাল এক ইতিহাস রচিত হতে যাচ্ছে। পুরো পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এক প্রকার যুদ্ধঘোষণা করবার মত ঘটনার প্রারাম্ভেও ছেলেটাকে বড়ই নির্বিকার দেখাল…
অবশেষে এল সেই ২৬শে ফেব্রুয়ারি। পাকিস্তান জাতীয় দলে খেলছে একজন বাঙালি, এ অবিশ্বাস্য ঘটনার সাক্ষী হতে উপস্থিত হাজার হাজার মানুষ। অপর ওপেনার আজমত রানাকে নিয়ে মাঠে নেমেছে ছেলেটা। দৃপ্তভঙ্গিতে এগিয়ে যাচ্ছে সে ২২ গজের দিকে। একজন বিদেশী ফটোগ্রাফার প্রথম খেয়াল করলেন ব্যাপারটা। বিষয়টা পুরোপুরি বোঝার সাথে সাথে মাথা নষ্ট হয়ে গেল তার, কোনদিকে না তাকিয়ে ঢুকে গেলেন মাঠে। রকিবুলের সামনে গিয়ে ছবি তুললেন ব্যাটটার, জয় বাঙলা লেখা স্টিকারটার। মুহূর্তের মাঝে বারুদ হয়ে উল্কার বেগে সারা স্টেডিয়ামে ছড়িয়ে পড়ল খবরটা… “এক বাঙালি ছেলে জয় বাঙলা স্টিকার লাগিয়ে পাকিস্তানের হয়ে খেলছে।“ সাথে সাথে স্টেডিয়াম কাঁপিয়ে মুহুমুহু স্লোগান উঠলো, জয় বাঙলা… (y) স্লোগান শুনে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গ্যালারীর দিকে তাকিয়ে রইলেন খেলোয়াড়েরা… আলোচনা-সমালোনায় স্রেফ অগ্নিকুণ্ড হয়ে উঠলো পুরো পাকিস্তান। দৈনিক ইত্তেফাক থেকে শুরু করে লন্ডন টাইমস; পরদিন সব জায়গায় সেই ছেলেটির ছবি। সঙ্গে বড় বড় করে হেডিং—পাকিস্তানের হয়ে ‘জয় বাংলা’ স্টিকার নিয়ে মাঠে নেমে দুনিয়া চমকে দিলেন এক বঙ্গশার্দূল….. সেদিনের খেলা শেষে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের ম্যানেজার তাকে জিগ্যেস করল ‘এই স্টিকারের মানে কী?’ ,ছেলেটা নির্বিকারচিত্তে জবাব দিল ‘এইটা পূর্ব পাকিস্তান জিন্দাবাদ’…
তার কয়েকদিন আগের কথা। করাচীতে পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ক্যাম্প কয়া হয়েছে। ছেলেটা সেখানে ডাক পেয়েছে। সারাদিন প্র্যাকটিস শেষে এক সন্ধ্যায় আড্ডা দিতে বসেছে সবাই। আলোচনার মোড় হঠাৎ করেই দেশের সার্বিক পরিস্থিতির দিকে ঘুরে গেল। সবাই নিজেদের মত দিচ্ছে, হঠাৎ পেশোয়ারের বাঁহাতি স্পিনার কামরান রশীদ দাঁত-মুখ খিচিয়ে তীব্রকণ্ঠে বলে বসল, ‘আইয়ুব খান মেড আ মিসটেক। হি শুড কিলড দ্য… মুজিব।’ ছেলেটা নিজেও বলতে পারবে না, কখন সে বাঘের গর্জনে লাফ দিয়ে কামরানের ঘাড়ে পড়েছে আর কখন গায়ের সব শক্তি দিয়ে সপাটে একের পর এক ঘুষি মেরে চলেছে কামরানের মুখে… তীব্র আতংকে কাঠ হয়ে বাকি খেলোয়াড়েরা সরে গেল একপাশে, আর তাদের দৃষ্টিতে মছুয়া খর্বকায় কমজোরি বাঙালি ছেলেটা কোনদিকে না তাকিয়ে ক্রোধে উন্মত্ত হয়ে পেটাতে পেটাতে এবং লাত্থাতে লাত্থাতে টিলার উপরের ক্যাম্প থেকে কামরানকে নিয়ে এল টিলার নিচে। ততক্ষনে কামরান প্রানভয়ে ক্ষমা চেয়ে জীবনভিক্ষা চাইতে শুরু করেছে ছেলেটার কাছে। পাকিস্তানের বুকে করাচীতে বসে একটা ছোটখাট বাঙালি ছেলে একটা সুপুরুষ তাগড়া পাকিস্তানী পাঠানকে এভাবে পেটাতে পারে, সেটা কল্পনার অতীত ছিল সবার। ছেলেটার কোর্ট মার্শাল হয়ে গেল। বিচারের সময় তাকে মেজর সুজা জিজ্ঞেস করল, কেন এভাবে পেটালে?
ছেলেটা মেজরের চোখে চোখ রেখে উত্তর দিল, ‘ও আমার নেতাকে গালি দিয়েছে, বাঙালির নেতাকে গালি দিয়েছে। যতবার গালি দেবে, ততবার আমি এমন করব… synthroid drug interactions calcium
এই অসামান্য বঙ্গশার্দূলের নাম রকিবুল হাসান। বাংলাদেশের ইতিহাসের কিংবদন্তী এক ব্যাটসম্যান, জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক, আন্তর্জাতিক ম্যাচ রেফারি, ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ, সাংবাদিক এবং মোস্ট ইম্পরট্যান্টলি ব্যাট হাতে একজন দুর্জয় বীরযোদ্ধা, আমাদের রকিবুল হাসান। ২৬শে ফেব্রুয়ারি জয় বাঙলা স্টিকার নিয়ে খেলতে নেমে এক অকল্পনীয় ধাক্কা দিয়েছিলেন তিনি পাকিস্তান প্রশাসনে। ম্যাচ চলাকালেই বাঙ্গালীদের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও ক্ষমতা না দেবার পায়তারা করায় সংসদ অধিবেশন ভেঙ্গে যায়, তীব্র ক্ষোভের আগুন জ্বলে উঠলো সারা ঢাকায়। যা এসে পৌঁছল স্টেডিয়ামেও। প্যান্ডেলে আগুন লাগিয়ে দেওয়ায় খেলা ভেস্তে গেল, পাকিস্তানী ক্রিকেটাররা লুকোল ক্যান্টনমেন্টের ভেতর। রকিবুল মিশে গেলেন ছাত্র-জনতার সেই অবিস্মরণীয় বাঁধভাঙ্গা জোয়ারে। তখনো জানেন না, তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী হুলিয়া জারি হয়েছে। তাকে পেলেই মেরে ফেলা হবে। ৭ই মার্চে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা দিলেন, এবারের সংগ্রাম, মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম… রকিবুল পেয়ে গেলেন দিক-নির্দেশনা। ২৫ শে মার্চ অপারেশন সার্চলাইট শুরু হবার পর তাকে পাকিস্তান আর্মি এবং বিহারীরা একযোগে হন্যে হয়ে খুঁজতে লাগলো। পরিবার গোপালগঞ্জে চলে গেল, আর দেশমাতার ডাকে রকিবুল হাসান তার ভাইকে নিয়ে বাবার সার্ভিস রিভলবার চুরি করে চলে গেলেন মেঘালয়ে ট্রেনিং ক্যাম্পে, একটা দেশ আর একটা পতাকার জন্য সংগ্রাম করতে…
১৯৭১ সালের ফেব্রুয়ারির সেই ম্যাচ পণ্ড হয়ে যাবার পর দেশে ফিরবার ফ্লাইট ধরতে বিমানবন্দরে পুরো পাকিস্তান দল। যাবার সময় জহির আব্বাস হাত বাড়িয়ে দিল রকিবুলের দিকে, বলল, যাচ্ছি রকিবুল, তবে দেখা হবে আবার করাচীতে… রকিবুল জবাব দিয়েছিলেন, অবশ্যই, তবে তখন আমার সঙ্গে তখন নতুন এক পাসপোর্ট থাকবে…
কথা রেখেছিলেন রকিবুল। শহীদ বীর আবদুল হালিম খান জুয়েল আর শহীদ মুশতাকের মত ৩০ লাখ তাজা প্রানের আত্মত্যাগে নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে ছিনিয়ে এনেছিলেন লাল-সবুজে গড়া একটা মানচিত্র, একটা নতুন পাসপোর্ট। আজো তিনি আমাদের মাঝে প্রেরনা হয়ে রয়েছেন, রয়েছেন সংগ্রামের উদাহরণ হয়ে, সাহস যোগাতে, শক্তি যোগাতে, গর্বের সাথে মাথা উঁচু করে জয় বাঙলা স্লোগান দিতে…
এবার আসুন স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর কিছু উক্তি শুনি আর কিছু ঘটনা দেখি। ৮ই মার্চ এশিয়া কাপের ফাইনালের আগে পাকিস্তান দলের অধিনায়ক মিসবাহ-উল-হক বলেন, বাংলাদেশে খেলতে আসলে সবসময়ই আমরা একটা আলাদা সুবিধা পাই। আমাদের অনেক বাংলাদেশী ভক্ত আছেন যারা প্রত্যেক ম্যাচ খেলার সময় সব সময় পাকিস্তানকে সমর্থন দেন, এটা আমাদের জন্য খুবই মজার বিষয়। -_- এশিয়া কাপে পাকিস্তানের সাথে ৩২৬ রান করেও আফ্রিদির অনবদ্য ব্যাটিংয়ের কাছে হেরে যাবার পর সংবাদ সম্মেলনে যখন আফ্রিদিকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, অফ ফর্মে থাকার পরেও এরকম একটা ইনিংস কিভাবে খেললেন? আফ্রিদি উত্তর দিয়েছিল, বাংলাদেশের সাথে আমাদের হিসাবটা বরাবরিই পুরনো, ওদের সাথে ম্যাচটা আসলে স্রেফ ম্যাচ হিসেবে একটা ম্যাচ হিসেবে দেখিনা। এটা আরও অনেক কিছু… -_- পাকিস্তানী স্কুল-কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকে বর্ণনা করা আছে হিন্দুস্তানের সঙ্গে এক গণ্ডগোল হিসেবে। বলা আছে, হিন্দুস্থানের ষড়যন্ত্রে ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ভাগ হয়ে যায়, এবং তখন কিছু হিন্দুস্তানি সৈন্য মুক্তিবাহিনী নাম নিয়ে পূর্ব পাকিস্তানের কিছু মানুষকে মেরে ফেলে। এবং সেই দোষ চাপায় বীর পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর উপর। আজ পর্যন্ত পাকিস্তানের কোন সরকার কিংবা কোন রাজনৈতিক দল ১৯৭১ সালের সভ্যতার ইতিহাসের জঘন্যতম গণহত্যার জন্য ক্ষমা চায়নি, এমনকি বেশীরভাগ দল এবং বুদ্ধিজীবীগন সেটা স্বীকার পর্যন্ত করে না। সাংবাদিক হামিদ মীর কিংবা ক্রিকেটার ইমরান খানের মত কিছু ছুপা বুদ্ধিবেশ্যা ৭১’রের গণহত্যার জন্য প্রায় এক দশক ধরে ক্ষমা চাইবার নাকিকান্না কাঁদলেও হঠাৎ করেই প্রকাশ হয়ে যায় যে, তারাও আসলে ভেতরে ভেতরে এই গনহত্যাকে হিন্দুস্তানের প্রোপ্যাগান্ডা বলে মনে করে। এটা প্রমান হয়ে যায়, একজন পাকিস্তানী কখনও বদলাতে পারে না…
তারপরেও যখন মিরপুর শেরেবাঙলা স্টেডিয়ামে শহীদ জুয়েল আর শহীদ মুশতাক স্ট্যান্ডে পাকিস্তানী পতাকা গালে-মুখে-বুকে একে একজন বাঙালি আপুকে “ম্যারী মি আফ্রিদি” প্ল্যাকার্ড দোলাতে দেখি, একজন বাঙালি ভাইকে “ দেখি, তখন খুব যন্ত্রণা হয়। একজন ক্রিকেটার যখন ক্রিকেট মাঠে খেলতে নামে, তখন সে তার দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। সুতরাং একজন পাকিস্তানীও ঠিক একইভাবে তার দেশ পাকিস্তানকে রিপ্রেজেন্ট করে মাঠে। ৭১রে ৩০ লাখ মানুষের তাজা রক্ত আর সাড়ে চার লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার অধিকার কিনেছিল সাড়ে সাত কোটি বাঙালি। আজ ৪৩ বছর পর সেই বীর বাঙ্গালীর উত্তরসূরি হিসেবে কিছু মানুষ যখন স্বাধীনতাকে রাজনীতি বানিয়ে পাকিস্তানের প্রতি ভালোবাসাকে জায়েজ করতে চায়, তখন ওই শহীদগুলোর আত্মা কষ্ট পায়। দেশের জন্য তাদের এই মহান আত্নত্যাগ নিতান্তই বোকামি মনে হয়। একজন শহীদ খান আফ্রিদির কাছে যখন নিজের দেশের পুরনো হিসাবটা সবকিছুর চেয়ে বড় হয়ে দেখা দেয়, তখন খেলার সাথে রাজনীতি না মেশাতে চাওয়া আমার দেশের কিছু মানুষের জন্য আমি লজ্জিত হই, শহীদদের সামনে অকল্পনীয় লজ্জার যন্ত্রণায় মাথা হেট হয়ে আসে আমার… আমি নিদারুন লজ্জিত হই…
তথ্য ও ছবি কৃতজ্ঞতা- ১। http://www.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDNfMjZfMTRfM18xNl8xXzExODQxNg
২। http://www.banglanews24.com/beta/printpage/page/277702.html viagra in india medical stores
৩। http://kironsportsdesk.com/?p=1471
৪। http://m.somewhereinblog.net/mobile/blog/Sajid11messi/29494750
৫। http://www.shaptahik.com/v2/?DetailsId=8417
৬। http://www.banglamail24.com/index.php?ref=ZGV0YWlscy0yMDEzXzEyXzI2LTE0MC02OTMxMw
ইলোসিয়া মৌনিন বলছেনঃ
পাকি ইয়ের বাচ্চাগুলার ইয়ে অবস্থায় বাংলাদেশি নামধারী জারজগুলা যারা কিনা পাকিস্তানকে সাপোর্ট করে আর খেলায় রাজনীতি না আনার অনুরোধ করে তাদের সাথে একরুমে বসায়ে কাইটা ফালাফালা করে পিসগুলা মিক্স করে তাদের মা বাপ দিয়া শনাক্ত করতে বলা উচিত। নির্ঘাত কেউই আলাদা করতে পারবে না। খাসীর মাংস সর্বদাই খাসীর মাংস। :স্মার্ট ইবলিশ: :এনি প্রব্লেম?:
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
আপনার চিন্তা-ধারার সাথে আমারটা এমন মিলে গেল কিভাবে? #-o :-SS
:এতো দিন কই ছিলি?:
অংকুর বলছেনঃ
thuoc viagra cho namমনের কথাগুলো বলেছেন ভাই ।
এই জুয়েল কি শহীদ রুমির বন্ধু জুয়েল ?
একদম সত্য কথা
সহমত আপনার সাথে । এরকম একটি লেখার জন্য ধন্যবাদ । :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
জি, ঠিক ধরেছেন… :-bd এই আবদুল হালিম খান জুয়েল ক্র্যাক প্লাটুনের অন্যতম বীরযোদ্ধা, শহীদ রুমির বন্ধু… :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু:
পড়বার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা এবং %%- %%- %%-
অংকুর বলছেনঃ
আপনাকেও ধন্যবাদ
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
পাকিস্তান ৭১-এর ভূমিকার জন্য আনুশঠানিকভাবে ক্ষমা চাওয়ার আগেই বাংলাদেশের উচিত হয়নি তাদের সাথে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে যাওয়ার। এটা বাংলাদেশের একটা ঐতিহাসিক ভুল। ইসরাইলের সাথে যদি সম্পর্ক রাখা না যায়, তাহলে পাকিস্তানের সাথে কেন, যেহেতু তারা তাদের ৭১-এ ভূমিকার জন্য আজও অনুতপ্ত নয়!
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
পাকিস্তানের সাথে কূটনৈতিক এবং রাষ্ট্রীয় সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছিল যেন কবে… :-” কে যেন স্থাপন করেছিল… :প্লিজ, টেল মি মোর:
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
:হা হা হো হো হা হা: :হা হা হো হো হা হা: :হা হা হো হো হা হা:
পাগলা,
প্যান্টুলুন সামলা!
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
তুমিই উত্তরটা দাও না…।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
আমি উত্তর দিলে আবার আপামর জিয়ার সৈনিকদের পশ্চাৎদেশে অগ্নিকাণ্ড ঘটে যেতে পারে আমান ভাই… :-” আপনিই বলেন না ভাই… :প্লিজ, টেল মি মোর:
তারিক লিংকন বলছেনঃ
:এতো দিন কই ছিলি?: :এতো দিন কই ছিলি?: :এতো দিন কই ছিলি?: :এতো দিন কই ছিলি?: :এতো হাসি আমি কই রাখুম: :এতো হাসি আমি কই রাখুম: :এতো হাসি আমি কই রাখুম: :এতো হাসি আমি কই রাখুম: :এতো হাসি আমি কই রাখুম: :প্লিজ, টেল মি মোর: :প্লিজ, টেল মি মোর: :প্লিজ, টেল মি মোর: :প্লিজ, টেল মি মোর: :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি: :ধুর, ঘুম পায়া গেল: :ধুর, ঘুম পায়া গেল:
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
:-” :-j
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
ভাইয়ু, আমার জানামতে তো এটা বঙ্গবন্ধুর আমলেই শুরু হয়েছে। এই হল তার লিঙ্কঃ http://en.wikipedia.org/wiki/Bangladesh%E2%80%93Pakistan_relations nolvadex and clomid prices
আমার কথা হল একবার যখন পাকিস্তানীদের সাথে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক হয়েছে, তখন পিছিয়ে যাওয়ার উপায় নেই।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
ওআইসির সদস্য হিসেবে মুসলিম বিশ্বের স্বীকৃতি, তাদের সমর্থন পাবার জন্য পাকিস্তানের সাথে এক প্রকার বাধ্য হয়েই বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করছিলেন। কিন্তু সেই সম্পর্ক ছিল ধরি মাছ না ছুই পানি’র মত… বাট আপনার নেতা শাহিড পেসিডেন মেগর জিয়া আইএসআইয়ের এজেন্ট হিসেবে তাদের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী বঙ্গবন্ধুকে হত্যায় পরোক্ষ মদদ ও নেতৃত্ব দিয়েছে, দেশটাকে টোটাল ক্যাওসের দিকে ঠেলে দিয়ে মার্শাল ল জারি করে পাকিস্তানী বীর্যে তৈরি জামায়াতের মারখোরগুলোকে এই দেশে রাজনীতি করবার সুযোগ করে দিয়েছে। যেই জারজ কীটগুলোকে এক হাজার বার টুকরো টুকরো করে কুত্তা দিয়ে খাইয়ে দিলেও তাদের কৃতকর্মের বিন্দু পরিমান মাশুল হবে না, সেই কীটগুলোকে কোলে করে ক্ষমতায় এনে বসিয়েছিল পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ডাবল এজেন্ট জারজ সন্তান জিয়া… >:P
ইতিহাস তোঁ আপনে শুষিলামির তেনা পেচায়ে ঢেকে রাখতে পারবেওন না আমান ভাই। ইতিহাস কথা বলবেই…
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
“আফ্রিদি উত্তর দিয়েছিল, বাংলাদেশের সাথে আমাদের হিসাবটা বরাবরিই পুরনো, ওদের সাথে ম্যাচটা আসলে স্রেফ ম্যাচ হিসেবে একটা ম্যাচ হিসেবে দেখিনা। এটা আরও অনেক কিছু… -_- ”
আফসোস, পাকিস্তানীরা ক্রিকেট মাঠে আমাদের কলা দেখিয়ে সবসময় চলে যায়; আর আমরা কিছুই করতে পারিনা। আমরা ক্রিকেট মাঠে বারবার হেরেই চলেছি পাকিস্তানের সাথে
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
‘৯৯ সালের পর থেকে যতগুলো ম্যাচ আমরা পাকিদের সাথে হেরেছি, তার প্রায় সবগুলোই স্রেফ দুর্ভাগ্যের কারনে… আরও একটা কারন ছিল। সেটা হচ্ছে, পাকিস্তান প্রতিটি ম্যাচই খেলেছে নিজেদের সর্বশক্তি দিয়ে, ডেডিকেশনের চূড়ান্ত লেভেল দিয়ে। কারন তাদের কাছে একেকটি ম্যাচ একেকটি ৭১ এর মত… তারা কোনক্রমেই আরেকবাড় বাংলাদেশের কাছে হারতে চায়নি।
তারপরও আমরা নিজের দেশকে ছেড়ে পাকিস্তানকে সমর্থন করি। হেরে যাই একজন দেশপ্রেমিক পাকিস্তানের কাছে দেশপ্রেমের মানদণ্ডে… বারবার…
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
“তারপরও আমরা নিজের দেশকে ছেড়ে পাকিস্তানকে সমর্থন করি।” side effects of drinking alcohol on accutane
বাংলাদেশে বিহারি ছাড়া মনে হয়না পাক-বাংলা ম্যাচে কেউ পাকিস্তানকে সাপোর্ট করে।
আর তোমার বাকি কথার সাথে আমি কিছুতা একমত; আমাদের আসলেই অনেক দুর্ভাগ্য। আর শারিরিক দিক দিয়েও আমরা পাকিস্তানিদের থেকে পিছিয়ে আছি, এতাও একটা বর কারণ।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
বিহারী ছাড়াও অনেক পাকিস্তানীপ্রেমী মারখোর আছে, যারা পারিবারিক এবং বংশগতভাবে পাকিস্তান সমর্থন করে… অনেকে নিজের রক্তাক্ত ইতিহাস জানে না, অনেকে জেনেও পাত্তাদিতে চায় না… [-( দুঃখ লাগে বড়, আফসোস লাগে এদের দেখে…
শারীরিক দিক হয়তো অন্য দেশের ক্ষেত্রে ফ্যাক্ট হতে পারে, কিন্তু আমাদের সাথে পাকিস্তানের যে সম্পর্ক, তাতে শারীরিক যোগ্যতা খুব বেশি বিবেচ্য না। আসলে স্রস্টার অন্য কোন পরিকল্পনা আছে, হয়তো ওদের সাথে আমাদের ২য় জয়টা এতটাই গুরুত্বপূর্ণ কোন মঞ্চে আসবে, যাতে ধুয়ে মুছে যাবে এতদিন বারবার এতো কাছাকাছি গিয়েও হেরে যাবার সব যন্ত্রণা, সব কষ্ট… সেই আশাতেই বুক বেঁধে আছি… :-w
আশরাফুল করিম চৌধুরি বলছেনঃ
স্যালুট লিজেন্ডস।
লজ্জা লাগে।
আমরা আজো তাদের প্রকৃত সম্মান দিতে পারিনি।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
আমাদের দেশের সূর্যসন্তানদের বরাবরই আমরা অবহেলা করে এসেছি, হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা তো দূরে থাক, প্রাপ্য সম্মানটাই দিতে পারি নি। এ লজ্জা কোনোদিন ঘুচবার নয়… :-< will i gain or lose weight on zoloft
লেখাটা পড়বার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা এবং %%- %%- আশরাফুল… :এতো দিন কই ছিলি?:
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
স্যালুট শহীদ জুয়েল।
স্যালুট রকিবুল হাসান।
এসব বীরের ছিলেন বলেই আমরা একটি মানচিত্র পেয়েছি ।আমরা উনাদের কাছে চির ঋনী ।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
irbesartan hydrochlorothiazide 150 mgপুরোপুরি একমত শাহিন ভাই… :-bd উনাদের এই আত্মত্যাগ আর বীরত্ব কোনোদিন ভোলা সম্ভব না… :জয় গুরু: :জয় গুরু:
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
:দে দে তালি: :দে দে তালি:
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
:-< :-<
নীহারিকা বলছেনঃ
অনেক ভাল লিখেছিস । ২৬ ফেব্রুয়ারি মায়ের জন্মদিন । সেই দিন ই উনি ইতিহাস গড়লেন ভেবে গর্বিত হই
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
পড়বার জন্য এবং উৎসাহ দেবার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা নীহারিকা আপু… %%- %%- :গোলাপ নিন: :গোলাপ নিন: :এতো দিন কই ছিলি?:
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
zovirax vs. valtrex vs. famvirশুরুতেই শহীদ জুয়েল এবং রকিবুল হাসানকে হৃদয়ের গভীর থেকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি…
এই কথা ওদের মুখ থেকে শোনার পরও যখন দেখি যখন দেখি একদল পারজ আমার দেশের মাটিতে দাড়িয়ে ঐ পাকিদের সমর্থন করে তখন আসলেই খুব লজ্জা হয়, ঘৃণা হয় হয় আর বার বার মনেহয় ৩০ লাখ শহীদ পিতা আর ৪ লাখ বীরঙ্গনা মায়ের সম্ভ্রমের প্রতিদান আমরা এইভাবে দিচ্ছি !!! ছিঃ ছিঃ তখন ইচ্ছে হয় ঐ পারজগুলোর মুখে থু থু ছিটিয়ে দেই… X( X( X(
সবশেষে বলবো চমৎকার, অসাধারন একটা পোস্ট দিয়েছেন… :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: metformin gliclazide sitagliptin
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
আপনার কথাগুলো প্রচণ্ড মাথায় রক্ত চড়িয়ে দিল আপু… X( >:P খুব যন্ত্রণা হয় মাঝে মাঝে এই জারজ জানোয়ারগুলো দেখলে, ঝাঁপিয়ে পড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলতে ইচ্ছা করে ওদের… এতো নিকৃষ্ট কীভাবে হয় মানুষ… কীভাবে? [-(
তারিক লিংকন বলছেনঃ
কথা রেখেছিলেন রকিবুল। শহীদ বীর আবদুল হালিম খান জুয়েল আর শহীদ মুশতাকের মত ৩০ লাখ তাজা প্রানের আত্মত্যাগে নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধে ছিনিয়ে এনেছিলেন লাল-সবুজে গড়া একটা মানচিত্র, একটা নতুন পাসপোর্ট। আজো তিনি আমাদের মাঝে প্রেরনা হয়ে রয়েছেন, রয়েছেন সংগ্রামের উদাহরণ হয়ে, সাহস যোগাতে, শক্তি যোগাতে, গর্বের সাথে মাথা উঁচু করে জয় বাঙলা স্লোগান দিতে…
:জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু:
আর আপনাকে অফুরন্ত %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%-
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
পড়বার জন্য ধন্যবাদ লিংকন ভাই… >:D<
চাতক বলছেনঃ
শুরুতেই শহীদ জুয়েল এবং রকিবুল হাসানকে হৃদয়ের গভীর থেকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি… :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু:
আর আপনাকে দুর্দান্ত কাজটি করবার জন্য %%- %%- %%- %%-
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ clomid over the counter
পড়বার জন্য আপনাকে অশেষ কৃতজ্ঞতা জনাব… %%- >:D<
উদ্ভ্রান্ত পথিক বলছেনঃ
ধন্যবাদ মাইকেল, ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ। ।।
আমাদের ড্রেসিংরুমেও পাকিস্তানপন্থী ক্রিকেটার আছে। একজন বিখ্যাতকে বলতে শুনেছি – ওদের আলাদা ধরন আছে, ওরা নিজেদেরকে বিসর্জন দেয় তাই ওদের প্রতি সমর্থন আসে, (সমর্থন তো এমনি আসে না!!!)….
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
পড়বার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা জনাব। :-bd
কিন্তু ২য় প্যারায় কার কথা বললেন আর কি বললেন, বুঝলাম না। একটু বুঝিয়ে বলবেন কাইন্ডলি… #-o
Redwan Ahmed Chy বলছেনঃ
অনেক দিন পর চোখের জল হাত দিয়ে স্পর্শ করলাম। can levitra and viagra be taken together
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
পড়বার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা ভাই… :-bd
অংকুর বলছেনঃ
অনেকদিন পর এই পুরোনো পোস্টটা খুঁজে পেলাম
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
অভিনন্দন
Kashfiya Tinni বলছেনঃ
পাকিস্তান আমাদের সাথে যা করেছে তা অবশ্যই জঘন্যতম কাজ। হ্যা আমি এটাও মানি যে কোন ক্রিকেট দল তার দেশের প্রতিনিধীত্ব করে তবে তাই বলে খেলার সাথে রাজনীতি কিংবা ইতিহাসকে মেলানো উচিৎ নয়। দল হিসেবে পাকিস্তানের খেলা যে কারো ভালো লাগতেই পারে। আমার অস্ট্রেলিয়ার খেলা ভালো লাগে নিউজিল্যান্ডের খেলা ভালো লাগে তাই বলে এই না সেই জাতীটাকেও আমারা ভালো লাগে। যারা সব সময় বড় বড় বড় বুলি ছাড়ে আবার যদি যুদ্ধ লাগে তাদের বেশির ভাগ লোককেই খুজে পাওয়া যাবেনা। দেশের প্রতি ভালোবাসা দেখানোর জিনিস নয় অনুভব করার জিনিস।