দ্য লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প!
1527
বার পঠিত১৮৫৪!
ক্রিমিয়ার যুদ্ধের দাবানল ছড়িয়ে পড়েছে হুতাশনের মত। যত্রতত্র আহত সৈনিকেরা ছড়িয়ে আছে। দেখার মত নেই কেউ। ইউরোপে প্রভুত্ব কায়েমের নিমিত্তে রাশিয়ার সাথে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স আর ইতালির এই যুদ্ধে যতটা না বিভীষিকা ছড়াচ্ছে যুদ্ধক্ষেত্রে, তার চেয়ে কিছু কম আসছে না হাসপাতালে। আহত সৈনিকদের আহাজারিতে তার বাতাস ভারী হয়ে উঠছে। হাসপাতালের ধারণ ক্ষমতা পার হয়ে গেছে বহু আগেই। তবু, নতুন আহত সৈনিক আশা বন্ধ হচ্ছে না। স্ক্যাটারি (বর্তমান ইস্তানবুলের অন্তর্গত) এর হাসপাতালের অবস্থা তখন এক শব্দে — বিভীষিকাময়!
ব্রিটেনের যুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা সিডনি হারবার্ট এর কাছে তখন মনে হল, পুরো ইংল্যান্ডে কেবল এক জনই এই সময়ে সব কিছুর হাল ধরার সক্ষমতা রাখেন — ফ্লোরেন্স নাইটিংগেল ।

Florence Nightingale capital coast resort and spa hotel cipro
১৮৫৪ সালের ২১শে অক্টোবর নাইটিংগেল নিজের প্রশিক্ষিত ৩৮ জন নার্স এবং ১৫ জন ক্যাথলিক নানকে নিয়ে ২৯৫ নটিক্যাল মাইল পার হয়ে, কৃষ্ণ সাগর পাড়ি দিয়ে, ক্রিমিয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। নভেম্বরের ৪ তারিখ তিনি স্ক্যাটারির সেলিমিয় ব্যারাকে পৌঁছান। সেখানকার অবস্থা তিনি স্বচক্ষে অবলোকন করেন। যুদ্ধাহত সৈনিকদের চিকিৎসার অবস্থা শোচনীয়। ওষুধের তীব্র সংকট। নেই যথেষ্ট ব্যান্ডেজ। যথাযথ মেডিকেল স্টাফ নেই। যারা আছে তারাও সীমার চেয়ে বেশি পরিশ্রম করতে করতে পরিশ্রান্ত। স্বাস্থ্যবিধি বা হাসপাতালের পরিচ্ছন্নতার দিকে কারও কোন নজর নেই। মারাত্মক ইনফেকশন সেখানে সাধারণ ঘটনা এবং প্রায়শই তা প্রাণঘাতী হয়ে দাঁড়ায়। রোগীদের খাদ্য সরবরাহ অপর্যাপ্ত এবং যা আছে, তারও পরিচালনা ব্যবস্থা নেই বললেই চলে। এর সব কিছুর মাঝেই তিনি হাল ধরলেন। এবং কাজ করলেন অনেকটা জুলিয়াস সিজারের ভাষায় — “এলাম, দেখলাম, জয় করলাম।”
ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের জন্ম ১৮২০ সালের ১২মে ইতালির ফ্লোরেন্সে এক সম্ভ্রান্ত এবং অভিজাত ব্রিটিশ পরিবারের জন্ম হয় ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের। তার নামকরণ করা হয়, তার জন্মশহরের অনুসারে। তার বাবার নাম উইলিয়ামস অ্যাডওয়ার্ড নাইটিংগেল এবং মায়ের নাম ফ্রান্সিস নাইটিংগেল নি স্মিথ। ১৮২১ সালে যখন নাইটিংগেলের বয়স এক বছর, তখন তার পরিবার ইংল্যান্ডে ফিরে আসে।
নাইটিংগেলের শুরুর জীবনে সে বেশ কিছু অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়, যা তার কাছে মনে হয় ঈশ্বরের ডাক । ১৮৩৭ সালে এমবলি পার্কে থাকার সময় সে ঠিক করে নিজের জীবন মানবতার সেবায় উৎসর্গ করার জন্য। তৎকালে ইংল্যান্ডের নারীদের স্বাভাবিক জীবন যাপন ছিল, স্রেফ গৃহিণীর পেশায়। ঘরের বাইরে কাজ করা সাধারণ নারীদের জন্য লজ্জাজনক ছিল। নার্সিংকে মনে করা হত, গ্রাম্য কৃষকের কন্যাদের পেশা। কিন্তু, ফ্লোরেন্স কেবলমাত্র মা এবং গৃহিণী হিসেবে সংসারের চিত্রনাট্য অভিনয় করে সন্তুষ্ট ছিল না। সে এই বৃত্তকে ভাঙ্গার সিদ্ধান্ত নেয় এবং তদানুযায়ী পদক্ষেপ নিতে ব্রতী হয়। তার মা এবং বড় বোনের তীব্র বিরোধিতা সত্ত্বেও সে ১৮৪৪ সালে নার্সিং পেশায় প্রবেশের সিদ্ধান্তের চূড়ান্ত ঘোষণা করে। প্রবল প্রতিকূলতার মধ্যে থেকেও নাইটিংগেল নার্সিং পেশায় উচ্চশিক্ষা লাভ করে। side effects of drinking alcohol on accutane
১৮৪৭ সালে রোমে তার পরিচয় হয় সিডনি হারবার্ট নামক একজন রাজনীতিবিদের সাথে যিনি ১৮৪৫-৪৬ সালে যুদ্ধ-সচিবের দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন এবং পরবর্তীতে পুনরায় সেই দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়। এই পরিচয় থেকে তারা আজীবন অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে ছিল। ফ্লোরেন্স তখনও জানত না, তার জীবনের সবচেয়ে বড় সেবার সুযোগ এই হারবার্টের হাত ধরেই আসবে।

স্ক্যাটারি হাসপাতালের স্থিরচিত্র
ক্রিমিয়ার যুদ্ধে ব্রিটিশ সৈনিকদের দুরাবস্থার কথা যখন পত্রিকা মারফত দেশবাসীর কাছে পৌছায় তখন সিডনি হারবার্টের অনুরোধে অন্যান্য নার্সদের সাথে নাইটিংগেলও স্ক্যাটারির হাসপাতালে আসে। অপ্রতুল সুযোগ সুবিধা এবং আহত সৈনিকদের প্রাচুর্যের মাঝে সে ধৈর্য না হারিয়ে সেবা করে গেছে। সে এবং তার সহযোগীরা দিনের বেলায় আগত রোগীদের সেবা করত এবং রাতের বেলায় তাদের সময় অতিবাহিত হত অসুস্থদের পরিদর্শনে, ব্যান্ডেজ তৈরি বা অন্যান্য হাসপাতালের কাজে। বিশ্রাম নিত খুবই কম। নাইটিংগেলের ভাষায়,
“আমার সাফল্যের উৎস — আমি কখনও কোন অজুহাত দিইনি বা গ্রহণ করি নি”।
টাইম ম্যাগাজিন তার কাজকে উদ্ধৃত করেছে এভাবে: posologie prednisolone 20mg zentiva
She is a ‘ministering angel’ without any exaggeration in these hospitals, and as her slender form glides quietly along each corridor, every poor fellow’s face softens with gratitude at the sight of her. When all the medical officers have retired for the night and silence and darkness have settled down upon those miles of prostrate sick, she may be observed alone, with a little lamp in her hand, making her solitary rounds.
এই প্রদীপ হাতে মায়াবতী রমণীই পরবর্তীতে পরিচিত হন — “Lady With The Lamp” তথা “আলো হাতে রমণী” অভিধায়।
নাইটিংগেল হাসপাতালের আসা রোগীদের মৃত্যুহার বিস্ময়করভাবে ৪২% থেকে মাত্র ২% এ নামিয়ে আনতে সক্ষম হন। ক্রিমিয়ার যুদ্ধে ব্রিটিশ সৈনিকদের প্রধান শত্রু ছিল যতটা না বিপক্ষ সৈনিক, তার চেয়েও বেশি প্রতিকূল আবহাওয়া। যুদ্ধক্ষেত্রে আহত হয়ে যত সৈনিক মারা যেত তার দশ গুণ বেশি সৈনিক মারা যেত টাইফাস, টাইফয়েড, কলেরা, আমাশয় প্রভৃতি রোগে আক্রান্ত হয়ে। ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত রোগী এবং অপর্যাপ্ত বায়ু এবং পয়ঃ নিষ্কাশন ব্যবস্থার কারণে হাসপাতালের অভ্যন্তরভাগ দূষিত হয়ে উঠত। নাইটিংগেল স্ক্যাটারিতে পৌঁছানোর প্রায় ছয় মাস পরে ১৮৫৫ সালের মার্চে ব্রিটিশ সরকার স্ক্যাটারিতে একটি স্যানিটারি কমিশন পাঠায়। তারা সেখানে স্যুয়ারেজ এবং ভেন্টিলেশন ব্যবস্থার উন্নতি ঘটালে মৃত্যুহার সূচকীয়ভাবে কমে যায়।
ক্রিমিয়া থেকে থেকে নাইটিংগেল যখন ফিরে আসে তখন তার জনপ্রিয়তা এতই হয়ে ওঠে যে, স্বয়ং রাণী ভিক্টোরিয়া তার প্রতি আগ্রহান্বিত হয় এবং রাজকীয় জাহাজে তার ফেরা ব্যবস্থা করে। কিন্তু, সাধারণের জন্য উৎসর্গিত সাধারণ ফ্লোরেন্স তা সবিনয়ে ফিরিয়ে দিয়ে সাধারণ জাহাজে চেপেই ফিরে আসে।

ক্রিমিয়ার যুদ্ধাহতদের প্রতি অবদান স্বরূপ রাণী ভিক্টোরিয়ার পক্ষ হতে উপহার
ফিরে এসেও এবং জনপ্রিয়তার চাপে পিষ্ট হয়েও ফ্লোরেন্সের মানুষের জন্য কাজ করার ইচ্ছা এতটুকু দমিত হয় না।
১৮৫৫ সালের ২৯শে নভেম্বর ক্রিমিয়ায় নার্সিং প্রশিক্ষণের জন্য নাইটিংগেল ফান্ড প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৬০ সালের ৯ই জুলাই সেইন্ট থমাস হসপিটালে নাইটিংগেল ফান্ডের সহায়তায় নাইটিংগেল ট্রেনিং স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়। এখান থেকে প্রথম প্রশিক্ষিত নার্সগণ ১৮৬৫ সালের ১৬ই মে থেকে সেবাদান শুরু করে। ১৮৫৯ সালে সে Notes on Nursing নামে একটি বই লিখে যা নাইটিংগেল ট্রেনিং স্কুল এবং অন্যান্য নার্সিং স্কুলের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। যদিও এটি গৃহাভ্যন্তরের নার্সিং শিক্ষার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছিল। এটি সাধারণ মানুষের মধ্যেও বেশ সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়।
১৮৮৩ সালে নাইটিংগেল রাণী ভিক্টোরিয়ার কাছ থেকে রয়্যাল রেডক্রস পদক লাভ করে। তার জন্মদিন ১২ই মে, বর্তমানে পালিত হয় “ইন্টারন্যাশনাল নার্সেস ডে” হিসেবে।
১৯১০ সালের ১৩ অগাস্ট ৯০ বছর বছর বয়সে নিজ বাসভবনে ঘুমন্ত অবস্থায় এই মহীয়সী নারী মৃত্যুবরণ করে। তার মৃত্যুর পরও আজও যেখানে কোন যন্ত্রণাকাতর আর্তনাদ উচ্চারিত হয়, সেখানেই কোন সেবকের হৃদয় নাইটিংগেল পাখির মতই গেয়ে ওঠে। সেই গানের সুরেই এই পৃথিবী আজও টিকে আছে। টিকে আছে ভালবাসার গানে।
চাতক বলছেনঃ
renal scan mag3 with lasixসভ্যতার সকল আলোকবর্তিকাকে নিয়ে লিখে যাচ্ছে সভ্যতা ব্লগের ব্লগারেরা। বাংলা ব্লগের ভিন্ন একটি মাত্রা যুক্ত হল। metformin tablet
নাইটিংগেলকে :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু:
আর বৈশাখি ভাই আপনাকে %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- এবং :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd
অনেক কিছুই নতুন করে জানলাম। :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: kamagra pastillas
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
অসংখ্য ধন্যবাদ পড়ার জন্য!
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
বিনা বাক্যে সহমত… :-bd :-bd :এতো দিন কই ছিলি?: :এতো দিন কই ছিলি?: :নক্ষত্রলোকের দেশে যাবে?: :নক্ষত্রলোকের দেশে যাবে?:
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
চমৎকার সাজানো গোছানো লিখনি । :দে দে তালি: :দে দে তালি:
নাইটিঙ্গেলের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ।
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
%%- %%- %%-
রোবো স্যাপিয়েন্স বলছেনঃ
বেশ সুন্দরভাবে পুরো জীবনী তুলে ধরেছেন! ধন্যবাদ তথ্যগুলো জানানোর জন্য।
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
%%- %%- %%-
ইলেকট্রন রিটার্নস বলছেনঃ
অসাধারণ পোস্ট। আসলে, কি আর বলবো, সভ্যতা ব্লগ কিন্তু দূর্দান্ত গতিতে এগুচ্ছে তার দুর্দান্ত সভ্যদের নিয়ে। সভ্যতার এই কারিগরের আলোকবর্তৃকা সভ্যতায় ছড়িয়ে দেয়ার জন্য অসংখ্য অভিনন্দন রইলো!
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
ধন্যবাদ আপনাকে। আশা করি সভ্যতার অগ্রগামিতায় সহযাত্রী হবেন।
তারিক লিংকন বলছেনঃ irbesartan hydrochlorothiazide 150 mg
“ইন্টারন্যাশনাল নার্সেস ডে”তে নাইটিংগেল স্যালুট!! :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু: :জয় গুরু:
আর চমৎকার শব্দের গাঁথুনির এই অসামান্য পোস্টটি দেয়ার জন্য আপনাকে :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd ক্লান্ত দা!! অনেক অনেক %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%-
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য।
আসলে তথ্যভিত্তিক লেখা আমি সাধারণত লিখি না। এত ঘাটাঘাটি করা ধৈর্য্যে কুলায় না। তার পরও এটা লেখার সাহস দেখালাম। আপনাদের অনুপ্রেরণাই পুনরায় এমন করার সাহস যোগাবে।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
:এতো দিন কই ছিলি?: :এতো দিন কই ছিলি?: :এতো দিন কই ছিলি?: :এতো দিন কই ছিলি?: :এতো দিন কই ছিলি?: :এতো দিন কই ছিলি?: :এতো দিন কই ছিলি?: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি:
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
ক্লান্ত কালবৈশাখি… :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :এতো দিন কই ছিলি?: :এতো দিন কই ছিলি?:
নীহারিকা বলছেনঃ
অনেক ভাল লেগেছে । তাঁকে অন্তর থেকে শ্রদ্ধা
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
buy kamagra oral jelly paypal ukপ্রোপিকে মুন ভাইরে দেখে তব্দা খাইছিলাম। পরে ভাল করে তাকিয়ে দেখি এইটা তুমি!
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
can levitra and viagra be taken togetherফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের প্রতি রইল আমার অশেষ শ্রদ্ধা।
মনবতার তাগিদে সবাইকে এগিয়ে আশা উচিত।
ঘরে বন্দী গৃহিনী না হয়ে নাইটিংগেল মানুষের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করে যে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছেন আমাদের সকলেরই উচিত তার মত মানষিকতা তৈরী করা।
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
m/ m/ m/
অংকুর বলছেনঃ
এই মহীয়সি নারীর প্রতি সশ্রদ্ধ সালাম । জয় হোক মানবতার । জয় হোক সভ্যতার । :-bd :-bd :-bd :-bd
পারভেজ এম রবিন বলছেনঃ
জয় হোক মানবতার।