সেই দুচোখ
479
বার পঠিত can levitra and viagra be taken togetherএই মেয়েটার কিছু ব্যাপার অনেক অদ্ভুত।
“বিয়ের কনে”; হিসাব মতে তার হাতে ধরে থাকার কথা ফুলের কোন তোড়া অথবা লাল শাড়ির আচলের শেষ প্রান্ত। অথচ তার হাতে ধরা একটি কালো মলাটের ডাইরি। পরনের লাল বেনারসি শাড়িটা না থাকলে তার আচরনের কারনে তাকে বিয়ের কনে বলে বোঝাই যেত না। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় শাড়িটা ভীষণ পরিচিত লাগছে।
-আজকে কত তারিখ বলতে পারো?
-১২ তারিখ।
– আজ কি কোন বিশেষ দিন?
– কেন তুমি জানো না?
– আমি জানি কিন্তু তুমি জানো নাকি তা জানতে চাইছি।
– না জানার কি কিছু আছে? অদ্ভুত ব্যাপার!
– হুম, আসলেই অদ্ভুত!! অনেক অদ্ভুত ব্যাপার!
আজকে গরমটা মনে হয় একটু বেশিই পড়েছে। কিন্তু তারপরেও কেন জানি তার শরীর শিরশির করছে। কোথাও কিছু একটা গণ্ডগোল আছে। কিন্তু সেটা কি তা সে কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছে না। ছেলেটি তার নতুন কালো মোটা রিমের চশমার কাচের ভেতর দিয়ে চোখ কুচকে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে আছে। এমন একটা মেয়ের দিকে চোখ কুচকে তাকানোটা রীতিমত অপরাধের পর্যায়ে পড়ে। এরকম মেয়েদের দিকে তাকাতে হয় বিস্মিত দৃষ্টিতে। যেই দৃষ্টিতে বড় সাইনবোর্ড আকারে ঝুলবে একটি কথা- খাইসে আমারে!
নীলের সামনে যে মেয়েটি দাড়িয়ে আছে সে এমন পর্যায়ের সুন্দরী যার বর্ণনা যদি কোন আধুনিক উঠতি লেখক লিখত তাহলে, তার ভাষায় অবশ্যই এই মেয়েকে চোখ ট্যারা হয়ে যাবার মত সুন্দরী বলা হত। এই মেয়ে যেখানে দাড়িয়ে আছে তার চারপাশের সব কিছুকেই অভাবনীয় সুন্দর লাগছে শুধুমাত্র এই মেয়ের কারনে। নীল খুব ধড়িবাজ টাইপের ছেলে। সে কাউকেই পাত্তা দেয়না এমন ভাব-এ থাকে সবসময়। কিন্তু এই মেয়ের সামনে দাড়িয়ে সেই হামবড়া টাইপের ভাব ধরে রাখতে নীলের মত ছেলের বেশ কষ্টই হত। অবশ্য এখন সেই সব ভাব ধরার চিন্তাভাবনার অনেক উরদ্ধে চলে গেছে নীল। বছরখানেক আগের নীল আর এই নীলের মাঝে বিশাল ফারাক। viagra in india medical stores
নীল। বন্ধুরা তাকে ডাকে দ্যা নীল বলে। তার স্বভাবের কারনেই বন্ধু মহলে তার এই নাম বা উপাধি। সে পৌনে টাইপের ফেবু সেলিব্রেটি। হাফের থেকে বেশী, পুরোর থেকে কম; তাই পৌনে! ফেইসবুকে তার সাড়ে ৫শ এর উপরে ফ্যান; যার ৯৩% হল মেয়ে। মেয়ে মহলে সে তার “ অদ্ভুত সুন্দর” লেখার জন্য বেশ জনপ্রিয়। তার সব কথাই অন্যরকম সুন্দর এবং তার পরিচিত এবং সেই সব মেয়ের পরিচিত সবার কাছে মনে হয়, নীলের মত সুন্দর করে কোন ছেলেই কথা বলতে পারে না। তার সাথে যেই মেয়েই কথা বলে সেই কাইত। কিন্তু ড্যামকেয়ার ভাব ধরা নীলের ভাবের তাপমাত্রা কেন জানি এই মেয়ের সামনে দাঁড়িয়ে ক্রমশ গলনাংকের নিচে নেমে যাচ্ছে; এবং নীল প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে তার তাপমাত্রা বাড়াতে।
মাশিয়াতের সাথে তার পরিচয় ফেইসবুকের মাধ্যমেই। কার্টুন মার্কা প্রপিক দেয়া একটা প্রোফাইল থেকে অনেকদিন ধরেই তার স্ট্যাটাসে, ছবিতে লাইক আসতো। নীল যাই পোস্ট করে তাতেই লাইক। ব্যাপারটা নীল সবসময়ই খেয়াল করত। তার মত ফেবু সেলিব্রেটির যদিও এটা খেয়াল করার বিষয় নয় তার পরেও নীল ব্যাপারটা খেয়াল করত এই কারনেই যে, কোন একটা মানুষ তার সব পোস্টে লাইক দেয় কিন্তু কখনই ফ্রেন্ড রিকু দেয় না। কোন মেয়ের স্বভাব সাধারণত এমন হয় না। মেয়ে ফ্যানরাই বরং তাকে ফ্রেন্ড রিকু বেশী দেয় আর এই মেয়ে!! জীবনে মনে হয় এই দ্বিতীয়বার কোন মেয়ের আচরন তাকে অবাক করছে। এভাবে কিছু দিন যায়। এরপর হঠাৎ একদিন নীলের কোন একটা ব্যাপারে জরুরী একটা জিনিসের প্রয়োজন ছিল, এরজন্য সে ফেবুতে এটা পোস্ট দেয়। পোস্ট দেবার আধাঘণ্টার মধ্যে তার অফিসে তার নামে একটা পার্সেল আসে যাতে ছিল তার সেই প্রয়োজনীয় জিনিসটা। উপরে প্রেরকের কোন নাম-ঠিকানাই নেই। নীল দ্যা ফেইসবুক সেলিব্রেটি অজ্ঞাত সেই প্রেরকের নামে ধন্যবাদজ্ঞাপন করে একটি পোস্টে লিখে যে, যেই ব্যাক্তি তাকে সাহায্য করেছে তার জন্য জন্য একটি গিফট আছে আর তা হল সে যা চাইবে তাই তাকে দেয়া হবে এবং সেই ব্যাক্তি যেন সেটা নেবার জন্য তার সাথে যোগাযোগ করে। এই পোস্ট দেবার ঠিক ৪মিনিটের মাথায় সেই কার্টুনমার্কা প্রপিকওয়ালা প্রোফাইল থেকে একটা টেক্সট আসে- “যা চাইবো তাই দিবেন?”
সেই থেকে মাশিয়াতের সাথে নীলের কথা বলা শুরু হয়। কথা বলা থেকে ভালো লাগা শুরু হয়েছে এবং এরপর ধুম করে প্রেমে পড়া। মাশিয়াতের সাথে কথা বলতে নীলের খুব ভালো লাগতো। (আসলে তার মেয়েদের সাথেই কথা বলতে ভালো লাগে) তাদের প্রতিদিন অনেক রাত পর্যন্ত কথা হত। মাশিয়াত একটু অন্যরকম করে কথা বলতো। সেই অন্যরকমটা কেমন তা ঠিক করে নীল ধরতে পারতো না। কি যেন একটা বিষয় মাশিয়াতকে আর সব মেয়েদের থেকে নীলের কাছে আলাদা করে দেখতে বাধ্য করতো। মাশিয়াত মাঝে মাঝে কিছু কথা বলতো যা নীলকে অন্যকারো কথা মনে করিয়ে দিত। কিন্তু সেই মানুষটার কথা নীল প্রায় ভুলেই গিয়েছিল। মধ্যে থেকে মাশিয়াত এসে হঠাৎ করেই মনে করিয়ে দিত। যেদিন মাশিয়াতের সাথে তার প্রথম দেখা হয় সেদিন সে সব চেয়ে বেশী চমকে গিয়েছিল তার চোখ দেখে। এরপর থেকে যতবার তাদের দেখা হয়েছে প্রতিবারই নীল মাশিয়াতের চোখের দিকে তাকিয়ে চমকে যেত। tome cytotec y solo sangro cuando orino
যাই হোক, নীলের কাছে যদিও মাশিয়াতের কথা খুব ভালো লাগতো আর সে সবসময় বলতো সে মাশিয়াতকে ভালবেসে ফেলেছে কিন্তু সত্যিকারে সে মাশিয়াতের প্রেমে পড়ে তাকে দেখার পর। অনলাইনে তাদের কথা দীর্ঘদিন তাদের কথাবার্তা চলার এক পর্যায়ে নীল ভাবতে শুরু করে মাশিয়াতের সাথে তার সম্পর্কটা অন্য সব মেয়ে যাদের সাথে সে কথা বলে তার থেকে আলাদা হয়ে গিয়েছে। মাশিয়াত নিয়মিত তার খোঁজখবর করে। তার কোন প্রয়োজন পড়লে এটা ওটা করে সাহায্য করে। এসব ব্যাপার নীলের বেশ ভালো লাগতো। সে ভাবতো, ভালোই তো কেউ যদি এমনি এমনিই তার কিছুতা কেয়ার নেয় তা খারাপ না; বরং ইঞ্জয় করার মত বিষয়। যতদিন পারা যায় ইঞ্জয় করা যাক। কিন্তু সে যেদিন মাশিয়াতকে সামনাসামনি দেখে সেদিন তার সকল চিন্তা বদলে গিয়ে একটা বিষয় জায়গা নেয়- এই মেয়েকে কিছুতেই ছাড়া যাবে না। যে করেই হোক একে পেতেই হবে। এরপর থেকে যত দিন গিয়েছে নীল ততোই পছন্দ করেছে মাশিয়াতকে। এবং একসময় নীল অবাক হয়ে আবিস্কার করে যে সে, ইঞ্জয় করতে গিয়ে সত্যি সত্যি মাশিয়াতকে ভালোবেসে ফেলেছে এবং তাকে ছাড়া তার জীবন পুরো অচল।
এরপর অনেক কাঠখড় পুড়েছে। মাসিয়াতের সাথে তার সম্পর্ক প্রায় ১ বছরের বেশী। যদিও সেই গিফট মাশিয়াত এখনো নেয়নি। সে বলেছে, একদিন সে নিজে থেকেই চেয়ে নিবে। নীল তাতেই রাজি। মাশিয়াত যদি তার কাছে এক্ষনি তার জীবন চেয়ে বসে সে তাই দিয়ে দিবে। মাশিয়াতকে নীল আসলেই অনেক ভালোবাসে। ১০ ঘাটের জল খাওয়া নীল যে মাশিয়াতের কাছে এসে এভাবে বাধা পড়বে, নীল নিজেও তা কখনো কল্পনা করেনি। মাশিয়াতকে সে তার ভালোবাসার কথা বলতে গেলে মাশিয়াত কেন জানি তার দিকে অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকিয়ে হাসে। সেই হাসি দেখে নীলের শরীর শিরশির করতে থাকে। সে মাশিয়াতের চোখের দিকে তাকিয়ে থাকেতে পারে না। এখানেই একটা বিশাল সমস্যা। মাশিয়াতের চোখে কি যেন একটা আছে। নীল যতবার তার চোখের দিকে তাকায় তরবার সে কেন জানি ভেতর থেকে কুঁকড়ে যায়। মাশিয়াতের চোখ যেন তার দিকে তাকিয়ে কি বলে। সে ভাষা মাশিয়াতের না। মাশিয়াত হঠাৎ কিছু আচরন করে যা দেখে নীলের অস্বাভাবিক লাগে। সেই সব আচরন দেখে মাশিয়াতকে অন্য কেউ মনে হয়; এমন কেউ যাকে নীল একসময় খুব ভালো করে চিনতো। কিন্তু সেই মানুষটার খোঁজ আজ নীল জানে না; জানতে চায়ও না। তার জগতের বহু মানুষের ভিড়ে সে সব ভুলে গিয়েছে। তার জগতে এখন শুধু মাশিয়াত। ভালবাসলে আসলেই কেমন লাগে সে এই মেয়ের জন্য বুঝতে পারে।
আজকে তাদের বিয়ের দিন।
এতক্ষনে তাদের কাজীর সামনে মালা বদল করে সেলফি তোলার কথা কিন্তু মাশিয়াত অদ্ভুতভাবে প্রশ্ন করা শুরু করেছে।
– আসলেই অদ্ভুত!!
– কি ব্যাপার, তুমি এভাবে অদ্ভুত অদ্ভুত করছ কেন?? কি সমস্যা? চল, ভেতরে চল। কাজি আর আমার সব বন্ধুরা অপেক্ষা করছে।
– আরেকজনও অপেক্ষা করছে।
– আরেকজন অপেক্ষা করছে মানে? কি সব আবলতাবল বলছ?
– নীল, আমাকে একজায়গায় যেতে হবে। আজকে তুমি আমাকে আমার সেই গিফটটা দিবে।
– অবশ্যই দিবো। বল তুমি কি চাও??
– মুক্তি!
– মুক্তি!!! মানে??
– আমি তোমার কাছে থেকে মুক্তি চাই। আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না। আমি তোমাকে ভালোবাসি না।
– এই, তুমি এইসব কি বলছ?? তোমার মাথা কি ঠিক আছে??
– হুম, আমি সত্যি তোমাকে ভালোবাসি না। তোমার সাথে কথা বলতে বলতে তোমাকে আমার ভালো লাগে ঠিকই কিন্তু সেটা বিয়ে করার মত প্রেম বা ভালোবাসা নয়। আমি তোমাকে বিয়ে করবো না।
– মানে!!! তুমি তাহলে এতদিন আমার সাথে কি করেছ??
-অভিনয়।
-অভিনয় মানে? ফাইজলামি পেয়েছ?? তুমি এত দিন পরে এসে বলছ, আমাকে ভালোবাসো না, আমাকে বিয়ে করবে না, আমার সাথে যা করেছ তা অভিনয়!! তুমি পেয়েছটা কি? ফাজলামো?? আজকে আমাদের বিয়ে করার কথা। তুমি এখন এইসব ফাউল কথা বলছ? তোমার মত বাজে মেয়ে আমি আর কখনো দেখিনি!
মাশিয়াত হঠাৎ শব্দ করে হাসতে শুরু করলো। নীল অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে। all possible side effects of prednisone
– কি ব্যাপার তুমি হাসছ কেন? side effects of drinking alcohol on accutane
মাশিয়াত হাসি বন্ধ করে তীব্র দৃষ্টিতে তাকায় নীলের দিকে। নীল সেই চোখের দিকে তাকিয়ে চমকে উঠে। তার সামনে একসাথে ভেসে উঠে ২ বছর আগের কিছু দৃশ্য। তার একে একে মনে পড়ে যায় অনেক কথা।
আজকে ১২ তারিখ। আজ থেকে ঠিক ২বছর আগে তার জন্য কেউ দাঁড়িয়ে ছিল ঠিক এমন করেই কোন এক কাজি অফিসের সামনে। কিন্তু সে সেখানে যায়নি। তার কাছে সেই পুরো ব্যাপারটা ছিল স্রেফ ফান আর টাইম পাস। কিন্তু মেয়েটা তাকে অসম্ভব বিশ্বাস করত। নীল তার সে বিশ্বাসের মর্যাদা রাখেনি। সে সেখানে যায়নি বলে মেয়েটা তার সাথে হাজারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছে, কিন্তু সে কোন রেস্পন্স করেনি। মেয়েটির অসংখ্যবার কল আর টেক্সটের জন্য বিরক্ত হয়ে সে শুধু একটি টেক্সট পাঠিয়েছে তাতে যা লেখা ছিল, মাশিয়াত মাত্রই সেই কথাগুলোকেই রিপিট করলো। কিন্তু কিভাবে কি…।!!! ???
নীল কিছুর হিসেব মিলাতে পারছে না। সে মাশিয়াতের চোখের দিকে আবার তাকায়। চোখদুটো মাশিয়াত নামের কারো নয়। এই দুচোখ অন্য কারো। নীল হঠাৎ বুঝতে পারে এতদিন মাশিয়াতের চোখের দিকে তাকালে কেন তার এমন লাগতো! এই চোখ সে ২ বছর আগে অনেকবার দেখেছে; নীল নিজে অনেকবার হাসতে হাসতে এই চোখ দেখেই বলেছিল, “এই চোখের চাহুনি দেখে মনে হয়, মরে যাই”।
আজ ২ বছর পর সেই চোখ ফিরে এসেছে। নীলের মাশিয়াতের দিকে তাকিয়ে থাকতে ভয় হচ্ছে কিন্তু সে চোখ সরিয়ে নিতে পারছে না। সেই চোখে প্রশ্ন- “ কেন?? কেন, এমন করলে??” kamagra pastillas
মাশিয়াত তার হাতের ডাইরিটা আর সাথে একটা খাম নীলের হাতে গুজে দিয়ে ঘুরে চলে যেতে থাকে। যাবার আগে সে আরেকবার প্রবল দৃষ্টিতে নীলের দিকে তাকায়। সে দৃষ্টিতে প্রবল ঘৃণা নীলের জন্য। নীল পিছন থেকে মাশিয়াতের দিকে তাকিয়ে থাকে; তাকে ফেরাবার শক্তি তার মধ্যে নেই। নীল ডাইরিটা খুলে দেখে সেখানে ২ বছর আগের খুব পরিচিত একজনের নাম আর খামটার মধ্যে মরণোত্তর চক্ষু দানের একটা কাগজ।
নীল তাকিয়ে আছে এক দৃষ্টিতে। মাশিয়াত হেঁটে চলে যাচ্ছে। মাশিয়াতকে এখন আর নীলের কাছে মাশিয়াত মনে হচ্ছে না। তাকে মনে হচ্ছে অন্য কেউ, যে ২ বছর আগে ঠিক এভাবে হেঁটে চলে গিয়েছিল অনেক কষ্ট নিয়ে। এরপ সেই মেয়েটা প্রায় পাগল হয়ে গিয়েছিল। তার পরিবারের সবাই নীলকে ফেরানোর অনেক চেষ্টা করেছে কিন্তু নীল সেই মেয়েটির সাথে সব ভালোবাসার কথা সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছিল। মেয়েটি ইচ্ছে করলে নীলের বিরুদ্ধে অনেক প্রমান দেখাতে পারতো কিন্তু সে তা করেনি। নীলের উপর প্রচণ্ড অভিমান করে সে আত্মহত্যার চেষ্টা করে এবং ৩ দিন কোমায় থাকার পর সে মারা যায়। যেদিন নীল তাকে বিয়ে করার কথা বলেছিল সেইদিন মাশিয়াতের পরনের ঠিক এই লাল রঙের বেনারসি শাড়িটিই মেয়েটা পড়ে এসেছিল। কিন্তু নীল তার কোন কথাই রাখেনি। মেয়েটির ভালোবাসা তাকে কোনদিনও ছুয়ে যায়নি; সে সবসময় তার সাথে অভিনয় করে গিয়েছিল। মাশিয়আত তার ভালবাসাকে অস্বীকার করার পর নীল বুঝতে পারছে ঐদিন সেই মেয়েটির কেমন লেগেছিল, যখন নীল মেয়েটির প্রতি তার সব অনুভূতিকে অভিনয় বলেছিল।
নীল দাঁড়িয়ে আছে কালো মলাটের সেই ডাইরিটি হাতে নিয়ে। যাতে অসংখ্যবার লেখা আছে তার নাম, লেখা আছে অনেক অনেক ভালোবাসার কথা, যা লেখা হয়েছিল শুধু তার কথা চিন্তা করেই। যে ডাইরিটিতে মেয়েটি লিখে গিয়েছিলো তার সব কথা।
হঠাৎ করে ঝকঝকে দিনের আলো আঁধারে ঢেকে গিয়ে তুমুল বৃষ্টি নেমেছে। নীল দাঁড়িয়ে আছে বৃষ্টির মধ্যে। বৃষ্টির ফোটা গুলো তার গায়ে এসে বিঁধছে। তার কাছে মনে হচ্ছে এটা বৃষ্টি না; এটা কারো কান্না। যেই কান্নার মূল্য সে দিতে পারেনি। যেই কান্নার দায়ভার শুধুই তার আর তা বইবার ক্ষমতা তার মত মানুষের নেই। doctus viagra
প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। প্রবল বেগের বৃষ্টি নীলের সারা শরীরে আছড়ে পড়ছে। নীল শুন্য দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। তার মনে খুব পরিচিত দুটি চোখ তার দিকে তাকিয়ে আছে। সেই দু চোখ, যেই দুচোখের ভালোবাসা একদিন তাকে ডুবিয়ে দিতে চেয়েছিল; কিন্তু সে তা অস্বীকার করেছিল। সেই চোখ, যেই দুচখের ঘৃণায় সে কিচ্ছুক্ষন আগে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ছে আর সেই চোখ, যে দুচোখের বন্যায় এখন সে ভেসে যাচ্ছে।
বি এম বেনজীর আহম্মেদ বলছেনঃ viagra en uk
about cialis tabletsপ্রথম দিকে বোরিং, কিন্তু শেষ টা ভাল হইছে!!
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ
প্রথম দিকটা কি বেশীই বোরিং হয়েছে?? আমি কিন্তু অল্প একটু বোরিং করতে চেয়েছি খুব বেশি নয়। কারন গল্পের টুইস্ট শেষের দিকে।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
zoloft birth defects 2013ইন্ডিং ইজ অসাম অসাম অসাম……………… zovirax vs. valtrex vs. famvir
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ levitra 20mg nebenwirkungen
ইন্ডিং ৩ বার অসাম হইলে শুরুটা কি একটুও হ্যান্ডসাম
থুক্কু একটুও ভালো হয় নাই? :-SS buy kamagra oral jelly paypal uk
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
হাহাহাহা আপনি বেশ মজার মানুষ
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ venta de cialis en lima peru
দারুন দারুন… :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ
%%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%- %%-
accutane prices
অর্ফিয়াস বলছেনঃ
:ধুর, ঘুম পায়া গেল: :-” #-o ;)) :)>- :এতো দিন কই ছিলি?: :দে দে তালি:
এই হচ্ছে, পুরো গল্পের ধারাবাহিক এক্সপ্রেশন metformin synthesis wikipedia
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ
:এইডা কি দেখলাম!!: :-SS :-??
:শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি:
এইটা কমেন্টের প্রতিউত্তর
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
সাম ওয়ান খিল মিহ……
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
শেষ ভাল যার, সব ভাল তার!
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ
:শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি:
তারিক লিংকন বলছেনঃ
ভাল লেগেছে! চমৎকার লিখেছেন আপনি…
একটু ধীরলয়ে শুরু করে চমৎকার দ্রুততায় শেষ করেছেন!
ভাল লাগলো।। :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি: :-bd
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ
চেষ্টা করে যাচ্ছি গল্প লেখার
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
ভাল লাগলো। metformin tablet
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ
শুভেচ্ছা নিন। glyburide metformin 2.5 500mg tabs
অংকুর বলছেনঃ irbesartan hydrochlorothiazide 150 mg
সুন্দর
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ
%%- %%-
আশরাফুল করিম চৌধুরি বলছেনঃ
posologie prednisolone 20mg zentivaবেশ ভালো!
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ
ধন্যবাদ।
ক্লান্ত কালবৈশাখি বলছেনঃ
গল্পের থিম এবং কাহিনীচয়ন বেশ ইম্প্রেসিভ।
বর্ণনা আরেকটু আকর্ষণীয় করা যেত বলে মনে হয়েছে। আর একটানা ডায়লগ দিয়ে যেতে থাকলে প্রায়শই কে কোনটা বলছে, সেটা গুলিয়ে ফেলার সম্ভাবনা থাকে। সেক্ষেত্রে মাঝে একটু ব্রেক নিলে সম্ভবত ভাল হয়।
হ্যাপি গল্প লিখিং!
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
সহমত………
জাফরান দেশের কাঁচপোকা বলছেনঃ can you tan after accutane
নতুন গল্প লেখা শিখছি। ভুলগুলো ধরিয়ে দিলে খুব ভালো লাগে। সেই জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আর আগামীতে ব্যাপারগুলো মাথায় রেখে আরও ভালো লেখার চেষ্টা করবো।