ইসলামের পবিত্র বাণী ভার্সাস উল্কাপতন, বজ্রপাত ইত্যাদি প্রসঙ্গ
545
বার পঠিতকোরান : বজ্রপাত-উল্কাপতন সম্পর্কে কি বলে ? নিশ্চয় আমি পৃথিবীর আসমানকে সুসজ্জিত করেছি নক্ষত্রমালার সুষমা দিয়ে এবং সংরক্ষিত করেছি প্রত্যেক অবাধ্য শয়তান থেকে। ফলে শয়তানের দল উর্ধ্বজগতের কোন কিছু শুনতে পারে না এবং তাদের প্রতি সব দিক থেকে উল্কা নিক্ষেপ করা হয় কিন্তু কোন শয়তান হঠাত্ কিছু শুনে ফেললে, এক জ্বলন্ত উল্কাপিণ্ড তার পদানুসরণ করে (কোরান ৩৭:৬,৭,৮,১০); বজ্রপাত ঘটার উদ্দেশ্য মানুষকে ভয় দেখানো বা কাউকে আঘাত করা (কোরান ১৩:১২-১৩); আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সাজিয়েছি; সেগুলোকে শয়তানদের জন্য ক্ষেপণাস্ত্র করেছি এবং প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্য জ্বলন্ত অগ্নির শাস্তি (কোরান ৬৭:৫); তুমি কি জানো সহসা আঘাতকারী বস্তুটি কি? এটা একটা প্রজ্জ্বলমান জ্যোতিষ্ক (কোরান ৮৬:১-৩); আকাশকে সংরক্ষিত করেছি প্রত্যেক অবাধ্য শয়তান থেকে। ওরা উর্ধ্ব জগতের কোন কিছু শ্রবন করিতে পারে না এবং চার দিক থেকে তাদের প্রতি উল্কা নিক্ষেপ করা হয়। ওদেরকে বিতাড়নের উদ্দেশ্যে, ওদের জন্য রয়েছে বিরামহীন শাস্তি। তবে কেউ ছোঁ মেরে কিছু শুনে ফেললে জ্বলন্ত উল্কাপিন্ড তার পশ্চাদ্ধাবন করে (কোরান সূরা হাশর); হাদিস : বজ্রপাত-উল্কাপতন সম্পর্কে কি বলে ? নবী বলেন “ –শয়তানদের জন্য আকাশের সংবাদ সংগ্রহ করা বন্ধ হয়ে গিয়েছিল এবং শয়তানদের উপর অগ্নিশিখা নিক্ষেপ করা হচ্ছিল। তাই একদল শয়তান তাদের নিকট গিয়ে বলল যে, আকাশের খবরাখবর জ্ঞাত হওয়া আমাদের জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছে এবং আমাদের উপর আগুনের শিখা বর্ষিত হচ্ছে (মুসলিম-৮৮৮); মেঘ বিষয়ক দায়িত্বশীল এক ফেরেস্তা হচ্ছে বজ্র। আগুনের বেতের সাহায্যে সে মেঘকে হাঁকিয়ে নিয়ে যায় (তিরমিযী-৩১১৭); শয়তান জ্বিনকে তাড়ানোর জন্য উল্কাপাত ঘটে (বুখারি-৪৩২,৬৫০) ২৯.৪.২০১৪ তারিখের পত্রিকার সংবাদ : বজ্রপাত কেড়ে নিল ২০ জনের প্রাণ দেশের বিভিন্ন স্থানের ওপর দিয়ে রবিবার রাতে ও গতকাল কালবৈশাখী ও বজ্রপাতে অন্তত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে নেত্রকোনায় একই পরিবারের চারজনসহ চার উপজেলায় কমপক্ষে নয়জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজধানীর তুরাগের মান্দুরা এলাকায় বজ্রপাতে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। সুনামগঞ্জের ধর্মপাশায় বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন চারজন। আর নওগাঁর তিন উপজেলায় বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে শিশুসহ চারজনের। গোয়ালন্দে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু হয়েছে।
সিলেটে বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন এক গৃহবধূ। বজ্রপাতে তারাবি নামাজরত ইমামসহ নিহত ১৩ [১২.৮.২০১২ তারিখ বাংলাদেশ প্রতিদিনে প্রকাশিত রিপোর্ট] সুনাগঞ্জের দুর্গম হাওর এলাকা ধর্মপাশার সরস্বতীপুর গ্রাম এখন পুরোটাই মৃত্যুপুরী। গ্রামজুড়ে চলছে শোকের মাতম। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষরা শোকাতুর স্বজনদের দেখতে এসে হারিয়ে ফেলছেন সান্ত্বনার ভাষা। অভয় দেয়ার মতো কোন সান্ত্বনার বাণী নেই কারো কাছে। এক সঙ্গে বজ্রপাতে ১৩ জনের মৃত্যু পুরো গ্রামকেই মৃত্যুপুরীতে পরিণত করেছে। বজ্রপাতে একসঙ্গে মারা যাওয়ার ঘটনা বাংলাদেশে এই প্রথম। এত লোক একসঙ্গে এর আগে মারা গেছে কি-না খোদ আবহাওয়াবিদরাই জানেন না। সুনামগঞ্জ শহর থেকে নৌপথে প্রায় ৮ ঘণ্টার দূরত্বের পথ ধর্মপাশা।
শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টা। তুমুল বৃষ্টির সময় ধর্মপাশা উপজেলা সদরের অদূরের গ্রাম সরস্বতীপুরে তারাবির নামাজ চলছিল। গ্রামের ২০ থেকে ২৫ জন মুসল্লি একসঙ্গে তারাবির নামাজ আদায় করছিলেন। বাইরে প্রচণ্ড বৃষ্টির মধ্যে মসজিদের ভেতর যখন তারাবির নামাজ চলছিল, তখন ওই মসজিদে আঘাত হানে বজ্রপাত। বিকট শব্দে বজ্রটি মসজিদের উপর পড়লে নামাজরত মুসল্লিরা কিছু বোঝার আগেই জীবন্ত দগ্ধ হতে শুরু করেন। এ সময় তারা চিৎকার শুরু করেন। গ্রামের লোকজন এগিয়ে এসে তাদের উদ্ধার করেন। গ্রামের লোকজন জানান, শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছিল। বৃষ্টি উপক্ষো করে গ্রামের দাসপাড়ার মুসল্লিরা তারাবি নামাজ পড়তে যান। রাত ৯টার দিকে বজ্রপাতে ঘটনাস্থলে ১০ জন ও ধর্মপাশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে আরও ৩ জন মারা যান। নিহতরা হলেন- মসজিদের ইমাম সাহাব উদ্দিন, বাদশা মিয়া (১৪), নূর ইসলাম (৫০), তাহের আলী (৫৪), আকিক মিয়া (৫৫), নজরুল ইসলাম (৫৫), হযরত আলী (২২), রিপন (২০), মানিক (২০), নুরুল ইসলাম (২৪), মজনু মিয়া (২৮), গফুর মিয়া (৭৫) ও নূর মিয়া (৫৫)। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছে জয়নাল আবেদিন (৩০), নয়ন মিয়া (৩৬), জয়নাল উদ্দিন খান (৬২), জিয়াউর রহমান (৩২), সুলতান (৮), আকিক (২৬) ও আবু সামাদ (১৬)। মসজিদের ইমাম সাহাব উদ্দিনের বাড়ি একই উপজেলার বানারসীপুর ও অন্য সবার বাড়ি সরস্বতীপুর গ্রামের দাসপাড়ায়। হাসপাতালে ভর্তি থাকা আহতরা জানান, নামাজ পড়ার সময় আকস্মিক বিজলির কারণে গোটা ঘর আলোকিত হয়ে যায় এবং বিকট শব্দ হয়। এরপর আর তারা কিছু বলতে পারেননি। জ্ঞান ফিরে এলে দেখেন তারা হাসপাতালে ভর্তি।
গতকাল দুপুরে স্থানীয় সংসদ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, সিলেটের ডিআইজি মকবুল হোসেন ও সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। স্থানীয় সংসদ সদস্য নিহতদের পরিবারকে ৫ হাজার ও আহতদের ৫ হাজার এবং জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিতহদের পরিবারকে ৫ হাজার ও আহতদের ৩ হাজার টাকা করে অনুদান দেয়া হয়। সিলেটে বজ্রপাতে মাদ্রাসাছাত্র নিহত : একই দিন সন্ধ্যা ৬টায় বজ্রপাতে সিলেট সদর উপজেলার বাদাঘাট এলাকায় নাসির উদ্দিন (১৮) নামে এক মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। সে কান্দিগাঁও ইউনিয়নের নীলগাঁও এলাকার সুরুজ আলীর পুত্র ও স্থানীয় সিরাজুল ইসলাম আলিম মাদ্রাসার ছাত্র। জানা যায়, নাছির উদ্দিন শুক্রবার ইফতারের আগ মুহূর্তে তার ভাইকে আনতে স্থানীয় একটি মাঠে যায়। এ সময় বজ্রপাতে সে গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় সঙ্গে সঙ্গে সিলেট ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
গত বছর আমার দ্বীপগ্রামের নদীতে বৃষ্টির সময় ২-ভাই নদীতে নৌকা নিয়ে মাছধরা অবস্থায় নিখোঁজ হয়। ভাঙা নৌকাটি ভাসতে দেখে লোকজন তাদের অনেক খুঁজেও না পেয়ে, ভাটার সময় দেখতে পান, দুজনেই শরীর অন্তত ৩/৪ ফুট মাটির ভেতর ঢোকানো। জামা কাপড় পোড়া। লাশ উঠিয়ে দেখা যায়, তাদের রক্তাক্ত পোড়া শরীর কোন কিছুর আঘাতে মাটির ভেতর ঢুকে গেছে। হয়তো আরো গভীরে খনন করলে কোন উল্কার সন্ধান পাওয়া যেত। মহাকাশিয় কোন উল্কাপাতেই এভাবে হয়তো তাদের নির্মম মৃত্যু ঘটিয়েছে। যদিও ইসলাম ধর্মের পবিত্র বাণী হিসেবে কেবল শয়তান বা খারাপ জ্বীনকে আকাশ থেকে তাড়ানোর জন্যে মূলত উল্কা বা বজ্রপাত ঘটানো হয়ে থাকে। কিন্তু গতকাল নেত্রকোনায় বজ্রপাতে ২০ জন এবং ২০১২ সনে তারাবি নামাজরত ইমামসহ যে ১৩-জন কিংবা গত বছর আমার গ্রামের যে ২-ভাই নিহত হলেন, তারা কি আকাশে গিয়েছিল কোন সংবাদ সংগ্রহের জন্যে? নাকি এই ২০+১৩+২=৩৫-জন শয়তান বা খারাপ জ্বীন প্রজাতির? আমাদের জানা মতে, আকাশে তাদের যাওয়ারতো প্রশ্নই আসেনা এবং তারা জ্বীন বা শয়তান প্রজাতিরও কেউ নয়। বরং ১৩-জনতো সরাসরি ছিলেন মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনারত, যা তিনি সবচেয়ে বেশি পছন্দ করেন, মানে নামাজ। তা ছাড়া অপর হাদিস অনুসারে শয়তান তালাবদ্ধ বা শৃঙ্খলিত থাকার কথা পুরো রমজান মাসে, সে হিসেবে তার পবিত্র রমজান মাসে অন্তত আকাশে গিয়ে খবরাখবর নেয়ারও সুযোগ ছিলনা। তাহলে ব্যাপারটা কি দাঁড়ালো? কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেন, আসলে শয়তান বা খারাপ জ্বীনের উদ্দেশ্যই মূলত বজ্র বা উল্কা নিক্ষেপ করা হয় কিন্তু লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে তা কখনো অন্যত্র পতিত হয়। এ কথাটি কি যৌক্তিক? সর্বশক্তিমান আল্লাহ বা উল্কা নিক্ষেপের জন্যে তার নির্দেশিত কোন ফেরেস্তার হাত কি এতো্ই কাঁচা যে, একটি স্থিরকৃত টার্গেটের উপর তাদের নিক্ষিপ্ত উল্কা লক্ষ্যভ্রষ্ট হবে? যেখানে একজন সাধারণ স্যুটার তার নির্দিষ্ট লক্ষ্যে গুলি ছুড়ে স্বর্ণপদক ছিনিয়ে আনেন? এমনকি ক্রামবোর্ডের নির্দিষ্ট ফুটোয় দক্ষ ক্রামার খুব সহজেই ফেলতে পারেন বোর্ডের গুটি! তো বিষয়টা বুঝিয়ে বলার মত কেউ আছেন কি কেউ এ জগতে?
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ cialis online australia
জটিল!
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
এসব বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের দোলাচল থেকে মানুষ একদিন বেরিয়ে আসবেই। যেমন এসেছে জিউস, ফারাও, জরথ্রুস্ট প্রভৃতি নানাবিধ ধর্ম থেকে। কিন্তু দিনটি কবে? সেটাই এখন প্রশ্ন!
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
আর নিশ্চই তোমরা তোমাদের ইশ্বরের সিদ্ধান্তসমুহের উপর সন্দেহ পোষণ করনা। কেননা তিনিই ভাল মন্দের নির্ণায়ক। তোমরা যা দেখনা তিনি তাই অবলোকন করেন। মৃতরা শয়তান, জ্বীন না মানব তা একমাত্র ইশ্বরই জানেন।
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
এসব বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের দোলাচল থেকে মানুষ একদিন বেরিয়ে আসবেই। যেমন এসেছে জিউস, ফারাও, জরথ্রুস্ট প্রভৃতি নানাবিধ ধর্ম থেকে। কিন্তু দিনটি কবে? সেটাই এখন প্রশ্ন! cialis 10 mg costo
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
:চক্ষু চড়কগাছ: :চক্ষু চড়কগাছ: :চক্ষু চড়কগাছ: :চক্ষু চড়কগাছ:
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
X(
ঋতানৃত তূর্য্য বলছেনঃ
ব্যাপারটা নিয়ে লিখবো ভাবছিলাম| ১৪০০ বছর আগে এসব আজগুবি কথা বলে পার পাওয়া গেলেও দিনকে দিন পথটা সরু হয়ে আসছে…
খুব ভালো লিখেছেন| চালিয়ে যান… [-O<
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ viagra lowest price
এসব বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের দোলাচল থেকে মানুষ একদিন বেরিয়ে আসবেই। যেমন এসেছে জিউস, ফারাও, জরথ্রুস্ট প্রভৃতি নানাবিধ ধর্ম থেকে। কিন্তু দিনটি কবে? সেটাই এখন প্রশ্ন!
চাতক পাখি বলছেনঃ
ঠাডা পড়ুক এইসব বিশ্বাসের উপর। অসাধারণ লিখেছেন । আপনার একটা পিকচারের ঘটতি পুষিয়ে দিয়েছেন। :-bd :-bd :-bd :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি:
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
cd 17 clomid no ovulationএসব বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের দোলাচল থেকে মানুষ একদিন বেরিয়ে আসবেই। যেমন এসেছে জিউস, ফারাও, জরথ্রুস্ট প্রভৃতি নানাবিধ ধর্ম থেকে। কিন্তু দিনটি কবে? সেটাই এখন প্রশ্ন!
তারিক লিংকন বলছেনঃ
L-) L-) L-) L-) L-)
সভ্যতার অগ্রগতিতে সকল জঞ্জালম্মুক্ত হবে একদিন এই মানব সভ্যতা। :প্রতীক্ষায় আছি…: :প্রতীক্ষায় আছি…: :প্রতীক্ষায় আছি…: :প্রতীক্ষায় আছি…: :প্রতীক্ষায় আছি…:
ভাল লিখছেন প্রাগৈতিহাসিক-দা!! ভাল লেগেছে :-bd :-bd :-bd
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
diflucan 150 infarmedএসব বিশ্বাস আর অবিশ্বাসের দোলাচল থেকে মানুষ একদিন বেরিয়ে আসবেই। যেমন এসেছে জিউস, ফারাও, জরথ্রুস্ট প্রভৃতি নানাবিধ ধর্ম থেকে। কিন্তু দিনটি কবে? সেটাই এখন প্রশ্ন!
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
মন্তব্য সংকটে পড়লেন নাকি প্রাগৈতিহাসিক ভাই?
বারবার একই মন্তব্য রিপিট করছেন যে? :-”
তারিক লিংকন বলছেনঃ
:-SS :-SS :-SS :-SS :-SS :O :O :O :O
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
\:D/ [-X :হা হা হো হো হা হা: ;)) ;;) :এতো হাসি আমি কই রাখুম: এতো ইমো, এর মানেটাও অবোধ্য তাই কটা মারলাম আন্দাজে ঢিল।
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
আমার সুহৃদ ডন মাইকেল কর্লিওনি থাকতে সংকটে পড়বো কেন? সে পুষিয়ে দেবে না? আসলে এতো কাজের চাপ কি করবো ঠিক বুঝতে পারছি না। অতএব কাট-পেস্ট মানে নকল……………..
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
” আর নিশ্চই তোমরা তোমাদের ইশ্বরের
সিদ্ধান্তসমুহের উপর সন্দেহ পোষণ করনা।
কেননা তিনিই ভাল মন্দের নির্ণায়ক।
তোমরা যা দেখনা তিনি তাই অবলোকন করেন।
মৃতরা শয়তান, জ্বীন না মানব তা একমাত্র ইশ্বরই
জানেন।”
আমি বিশ্বাস করি। আমার প্রভু এবং তার সৃষ্টিই শেষ সত্য।
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
আপনার মত কোটি কোটি মানুষ কোন না কোন ঈশ্বরে বিশ্বাস করে। এ বিশ্বাস করা খুবই সহজ, লোভনীয়, ফলপ্রাপ্তির আশায় ভরপুর! অবোধ শিশু থেকে ১০০ বছরের শয্যাশায়ী বাকরহিত বৃদ্ধও এ বিশ্বাস আকড়ে পরে আছে এক কল্পিক হীরকখচিত সুখস্বপ্নে বিভোর হয়ে। কিন্তু —————————- এবং কিন্তু ——————
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
কিন্ত খাসী হতে চাইনা আমি সুন্দর ভুবনে। আমার প্রভুর নেয়ামত নিয়ে আমি খুশী এবং সুখী আছি।
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
এ কথা পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষ বলে, কারণ এ ছাড়া তার করণীয়ই বা কি?
ঋতানৃত তূর্য্য বলছেনঃ
আচ্ছা! শব্দটা খাসীই কেন?? অন্য যে কোনো শব্দ হলে কি অমিল হত??
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
আমি এখানে খাসি শব্দ কেন প্রয়োগ করা হলো বুঝতে অক্ষম
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
use metolazone before lasixআপনি সত্যি বলেছেন, একথাটি পৃথিবীর কোটি কোটি “মানুষ ” বলে। অমানুষেরা এ কথা বলার মতো জ্ঞান রাখেনা।
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
মানুষ আর অমানুষের সংজ্ঞা নির্ধারক কে? কারণ মানুষের জন্যে সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে “মানুষ” হওয়া। ধর্মকে ধারণ করলেই যদি “মানুষ” হওয়া যেত, তবে ধার্মিকের পৃথিবীতে এতো অধার্মিকতা কেন?
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
অসাধারণ লিখেছেন!
ধরমে এইসব উলটাপালটা আছে বলেই আমি এখন ‘মুসলিম’ নই, একজন ‘অনুসন্ধানবাদী’।
প্রাগৈতিহাসিক বলছেনঃ
অনুসন্ধানবাদী ভাল বলেছেন। কিছু পেলে ভাগ দিয়েন ভাইয়া