হ্যাপি ফুটবলিং :-)
1222
বার পঠিতফুটবল খেলা চলছে !!
সবকিছুই ঠিকঠাক চলছিল । দুটি দলের লক্ষ্যই জয় । কেউ কাউকে বিন্দুমাত্র ছাড় দিতে রাজী নয় । খেলায় তখন টানটান উত্তেজনা । কিন্তু এই সময় হঠাৎ করেই সকল স্বাভাবিকতার ধারধারি না ঘেঁষে রেফারী বাবাজি একটি দলের ক্যাপ্টেনকে লাল কার্ড দেখিয়ে দিলেন ।
ব্যস, এবার আর সামলায় কে ! মূহুর্তের মাঝেই শুরু হয়ে গেল হৈ চৈ । “দলের ক্যাপ্টেনকে কেন লাল কার্ড দেওয়া হল” এই অযুহাতে খেলা বন্ধ করে মাঠের মাঝখানেই খেলোয়ারগুলো হাত–পা ছোঁড়াছুড়ি শুরু করে দিল । কিন্তু অবাক কান্ড ! একটি দলে খেলোয়াড় তো থাকে ১১ জন । কিন্তু মাঠের মাঝে যে ১৬ জন দাঁড়িয়ে গেছে !
কি তাজ্জব ! বাকী ৫ জন এলো কোথা থেকে ?
পরে খোঁজ নিয়ে জানা গেল, এই ৫ জন হচ্ছে দলের অতরিক্ত খেলোয়ার । দলের প্রয়োজন মোতাবেক এরা মাঠে নামেন । দলের যে কোন চরম পরিস্থিতিতে দলকে মানসিকভাবে সাপোর্ট দিতে এরা যথাযথ প্রস্তুত থাকে, ঠিক যেমনটি বক ধার্মিকের মতন বসে তপস্যা করে চলে নদীর ধাঁরে । কিন্তু বাস্তবে এরা সবসময় মশামাছি তাড়াতেই কাজ করে থাকে ।
তো, যাই হোক । এবার চিতকার-চেচাঁমেচির পরিমানটা একটু বেশি । হওয়াটাই স্বাভাবিক । ক্যাপ্টেন লাল কার্ড পেয়েছে বলে কথা! নেহায়তে কম জোর নয় । সে যাই হোক, মাঠের মাঝেই ১৬ জন মিলে খেলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তে উপনিত হল । খেলা অসমাপ্ত রেখেই মাঠ ছাড়ল ১৬ জন । কিন্তু তাদের এমন সদলবলে প্রস্থান দর্শক হৃদয়ে একটু নেতিবাচক ভূমিকাই রেখেছে । কিন্তু তারা একটি বারের জন্যেও সেদিকে ভ্রুক্ষেপ করেনি । অবশ্য কিছু পরিমান অতি-আবেগী দর্শকও তাদের সংগে সংগে মাঠ ছেড়েছেন ।
যাক গে ওসব কথা । ঘটনার এ পর্যন্তও সব কিছু ঠিক ছিল । কিন্তু ভূত বাবাজি যে গাছ থেকে নেমে হঠাৎ এসে মাথায় চেপে বসবে – তা কে জানত! মাথায় ভূত চাপল – নিজেরাই মাঠ বানাবে, নিজেরাই টুর্নামেন্টের আয়োজন করবে, আর……………………… আর রেফারী বাবাজির হাতে কোন লাল কার্ড দেওয়া হবে না । কারন , তা না হলে লাল কার্ডের জোরে আবার কারো কারো লাল সূতাও বেরিয়ে যেতে পারে । যাই হোক, সিদ্ধান্ত হল , মাঠও বানানো হল । টুর্নামেন্টেরও আয়োজন করা হল । কিন্তু ……………………………
কিন্ত, খেলোয়ার সেই মোট ১৬ জনই । তারা টুর্নামেন্টের রেজিস্ট্রেশন ফরমও বিক্রি করল । কিন্তু, খরিদ্দার কই যে, কিনবে ? তাদের টুর্নামেন্টের এন্ট্রি রেজিস্ট্রেশন ঐ ১৬ জনের গ্রুপ বহির্ভূত আর কেউ করেছে কিনা , তা এখনো এক রহস্যের বিষয় । কিন্তু সেদিকে খেয়াল করলে কি আর জীবন চলে ?
তাই তো নিজেরা মিলেই সবকিছুর হর্তাকর্তা । নিজেদের মাঠ, নিজেরাই আয়োজক, নিজেরাই খেলোয়ার, নিজেরাই পুরষ্কার দাতা, এবং নিজেরাই পুরস্কার গ্রহিতা । শুধুমাত্র, গ্যালারীতে গুটি কয়েক দর্শক দেখা যাচ্ছে । সেই গুটি কয়েক আবেগী দর্শক । আবেগই যাদের ভাত, আবেগই যাদের ডাল । আর ডাল-ভাত যাদের অতিপ্রিয় খাদ্য ।
তবুও কিন্তু খেলা চলছে । খেলে যাচ্ছে সবাই । আর ওদিকে রেফারী বাবাজি মাঠের মাঝে মুচকি হেসে যাচ্ছে ঠিকই । কারন হাতে না থাকলেও পকেটে তো ঠিকই লাল রঙের ত্যানা আছে । সময় সুযোগ মতন সেটা প্যাচাঁতে পারলেই খেল খতম ।
যাই হোক, চলছে খেলা – সারাবেলা । চলতে থাকুক, চালাতে থাকুক ।
হ্যাপি ফুটবলিং
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ
:bz :bz :bz :bz :bz :bz :bz :bz cialis 10 mg costo
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধুইলেন কারে!!! বুঝিলাম না!!
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
ধোয়ার উপায় কি আর আছে ! সার্ফ এক্সেলের দাম তো একটু বাড়িয়া গিয়াছে ।
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
:-S
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
sildenafil 50 mg mecanismo de accionআমার কাছে অবশ্য মনে হচ্ছে আপনি সার্ফ এক্সেল না, রিন পাওয়ার হোয়াইট ব্যবহার করেছেন ধোয়ার কাজে… #-o
তবে যাই ব্যবহার করে থাকুন না কেন, লেখাটা ভালো হয়েছে… %%- :-bd
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
আমি অবশ্য ব্লিচিং পাঊডার দিয়ে ধুঁয়ে থাকি সবসময় ।
:এতো হাসি আমি কই রাখুম: :এতো হাসি আমি কই রাখুম: :এতো হাসি আমি কই রাখুম: :এতো হাসি আমি কই রাখুম: :এতো হাসি আমি কই রাখুম: crushing synthroid tablets
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
:শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি: :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি: :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি: :এইডা কি দেখলাম!!: :এইডা কি দেখলাম!!: :এইডা কি দেখলাম!!:
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ cialis online australia
আমি অবশ্য আপনাকে আরেকটুঁ উন্নত্মানের ওয়াশার ভেবেছিলাম… বাড়ির গৃহকর্মীরা টয়লেট পরিষ্কারের কাজে সচরাচর ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করে থাকেন কিনা… :-” যাই হোক, কোন কাজকেই আমি ছোট করে দেখি না। আপনার ব্লিচিং দিয়ে ধোয়াধুয়ি সফল্ভাবে চলতে থাকুক… :o) :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: শুভকামনা রইল… :-bd acquistare viagra online consigli
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
বাড়ির গৃহকর্মীরাই কিন্তু বাসা পরিষ্কার রাখে । সেটাও মাথায় রাখতে হবে । অন্তত ব্লিচিং পাউডার দিয়ে পরিষ্কার করাটা আমার জন্য গৌরবের কি না তা জানি না তবে বাসার মালিকদের জন্য কতটা গৌরবের হবে, সেটাই আপাতত দেখবার বিষয় । :হা হা হো হো হা হা: :হা হা হো হো হা হা: diflucan 150 infarmed
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
খেলা পরবর্তী আপনার কমেন্টারি দারুনই হয়েছে!
সবকিছু মোটামুটি বুঝলেও একটি বিষয়ে ঘাপলা ছাড়াতে পারলাম না! আচ্ছা, নিরপেক্ষ মাঠের রেফারি কি একটি দলের পক্ষে থাকে?
উত্তর হ্যা হলে সেটা মানুষ না রেফারি? আর না হলে, লালকার্ড দেখানোটা যুক্তিযুক্ত কিনা তা সহখেলোয়াড় এবং মাঠ সংশ্লিষ্ট কলাকৌশলীদের জানার অধিকার আছে কি না?
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
আপনার প্রশ্নের সবটুকুই বেশ লাগল, মাত্র এটুকু বাদে -
রেফারি নিরপেক্ষ হলে সেখানে পক্ষপাতিত্বের প্রশ্ন আসবে কেন ?
আর আপনিই বা এত নিশ্চিত হচ্ছেন কিভাবে যে খেলাতে রেফারি পক্ষপাতিত্ব করেছে ? সেটা পরিষ্কার করে বুঝিয়ে দিন । buy viagra alternatives uk
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
kan metformin krossasরেফারি নয়, আমি মাঠকে নিরপেক্ষ বলেছি ।নিরপেক্ষ বলেছি এই কারণে যে, আপনার লিখায় দুটি মাঠের উল্লেখ রয়েছে ।যেহেতু ২য় মাঠটি লালকার্ড প্রাপ্ত খেলোয়াড়ের সেহেতু প্রথম মাঠটি নিরপেক্ষই বটে! propranolol hydrochloride tablets 10mg
আপনি কি করে নিশ্চিত হলেন রেফারির সিদ্ধান্ত সঠিক হয়েছে?
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ
দাদা প্রথমে ভেবেছিলাম আপনি বেশ গুরুগম্ভির টাইপের প্রশ্ন কর্তা । কিন্তু এ যে দেখছি, আপনি তর্কের খাতিরে তর্ক করতে বেশি পছন্দ করেন । আরে দাদা, মাঠ কি আপনার আমার মতন মুখ দিয়ে কথা বলতে পারে, কিংবা হাত-পা আছে যে এক পাশে সরে গিয়ে পক্ষপাতিত্ব দেখাবে !
সমস্যাটা এবং অভিজ্ঞতা কিন্তু দৃষ্টিভঙ্গীর উপরই নির্ভরশীল – সেটা মাথায় রাখবেন ।
আমি কি কোথাও উল্লেখ করেছি যে, রেফারি সঠিক ছিল ? কিন্তু রেফারির ভুলকে তো ঐ ১৬ জন মুছে দিলেন নিজদের প্রস্থানের ভুল সিদ্ধান্ত দিয়ে ।
যাই হোক, হ্যাপি ফুটবলিং যখন বলেছি, তার মানে শুভকামনাতেই থাকছি ।
এসজিএস শাহিন বলছেনঃ
আমার মনে হয় আপনি একটু বেশি বুইঝা ফালাইছেন ।
অবশ্যই মাঠেরও নিরপেক্ষতা কিংবা পক্ষপাতিত্ব থাকতে পারে। সেটা পরিবেশ, আবহাওয়া, সময়ের তারতম্য কিংবা মাঠের গঠন প্রক্রিয়ার মাধ্যমেও হতে পারে ।যেমন পৃথিবীর অন্যান্য মাঠে বলিভিয়ানরা বার বার হারলেও বলিভিয়ার ফুলবল মাঠে বলিভিয়াকে হারানোটা খুবই কঠিন ।শুনেছি সমুদ্রপৃষ্টি থেকে অধিক উচ্চতায় থাকার কারনে বলিভিয়ার মাঠে অন্য দেশের খেলোয়াড়েরা বেশিক্ষন দৌড়াতে পারে না। তাছাড়া যে কোন ফুটবল টিমই ঘরের মাঠে বেশিই জিতে!
যাইহোক, আপনার হ্যাপি ফুটবলিং শব্দটির খাতিরে তর্কাতর্কির এখানেই সমাপ্তি টানলাম ।
স্যাটানিক মেসেঞ্জার বলছেনঃ levitra generico acquisto
বিষয়টা জানার পরেও যদি আয়োজকদের ডাকে বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড়েরা নাঁচতে নাঁচতে খেলতে যায়, তাহলে কি আর তখন পরিবেশ, আবহাওয়া, সময়কে দুষলে চলে ? বিষয়টা কি নিজেদের বোকামী ঢাকতে পরের নাক কাটার মতন হয়ে গেল না ? আশা করি ভেবে দেখবেন ।
অর্ফিয়াস বলছেনঃ
কথা হচ্ছে কি, কিছু প্লেয়ার থাকে যারা নিয়ম নীতির খুব একটা ধারে না। কারো উপর মেজাজ খারাপ হলে এমন ফাউল করে যে আপনার ক্যারিয়ার ধ্বংস হয়ে যেতে পারে
উদ্ভ্রান্ত পথিক বলছেনঃ
তীর ছুড়লেন বুঝলাম কিন্তু কাকে? মাঠ সব এক নয়…….