আগন্তুক
179
বার পঠিতবৃষ্টি মাথায় বাইরে এসেছি সৎ উদ্দেশ্যে। একগাদা ঔষধ ও কিছু মুদি বাজারের স্লিপ হাতে নিয়ে অসহায় মনে হচ্ছে নিজেকে। রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছি। রাস্তা পারাপারে সাবধান হওয়ার প্রতি ঘর থেকে কড়া নির্দেশ আছে। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম সদস্য হিসেবে আমার বিশেষ সুযোগ সুবিধা আছে। তবে হতাশার ব্যাপার হচ্ছে এই সুযোগটা মাঝে মাঝে দায়িত্বে পরিণত হয়। এবং সমীহ আদায় করার জন্যে দায়িত্বটা বিরক্তি সহকারে পালন করতে বাধ্য আমি। এরপরই পরিবারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক ধন্যবাদ জানিয়ে বিরক্তিটা আরো বাড়িয়ে দেয়াহয়। সবশেষে আমার মিথ্যে বলার পালা। নির্মিলিত চোখে বলতে হয়, আরে এ তো আমার দায়িত্ব। বাড়ির সবাই ভয় পায় আমাকে। হয়তো সম্মানও করে। তবে নিশ্চিত নই। সম্মানের সাথে ভালোবাসা যায়, ভয় পুরোপুরি যায়না। ভয়ের স্থানে সমীহ হতে পারে। সে যাই হোক, পরিবারের চাপ মাথায় নিয়ে একেবারে অসন্তুষ্ট নই। ঘরে বাজার পৌঁছে দিয়ে খেয়ে দেয়ে আবার বের হবো। প্রেমিকা শেষ কবে চুমু খেয়েছে ভুলে গেছি। আজ দেখা করার বায়না ধরেছে। অনিচ্ছা সত্ত্বেও যেতে হবে। তাড়াতাড়ি কাজ সারতে হবে। রাস্তা পারাপারের জন্য পা বাড়ালাম। খেয়াল করিনি ট্রাকটা কখন খুব নিকটে চলে আসলো। তারপর আমার আর কিছু মনে নেই।
কয়দিন পর জ্ঞান ফিরেছে জানিনা। আবিষ্কার করলাম আমি অত্যাধুনিক একটা রুমে শায়িত আছি। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ঘর। নাম না জানা দামী সব যন্ত্রপাতিতে সুসজ্জিত। নিশ্চিত ভাবেই এটাকে হাসপাতাল বলে চালিয়ে দেয়া যায়। কিন্তু সন্দেহ নিয়েই সেই চিরাচরিত প্রশ্নটা করতে চাইলাম, আমি কোথায়? আমি কোথায়? কিন্তু নিজের কণ্ঠস্বর শুনতে পেলাম না। কান্না জড়িত কণ্ঠে দৃশ্যপটে মায়ের প্রবেশ। একে একে পরিচিত মুখ সমূহকে দেখলাম। কথা বলতে প্রচন্ড ইচ্ছা করছিলো আমার। কিন্তু পারছিলাম না। উঠে বসতে চাইলাম। সেটাও পারলাম না। আজ সম্ভবত হাসপাতাল থেকে আমাকে রিলিজ করা হবে। দুইজন নার্স একটি হুইল চেয়ার নিয়ে প্রবেশ করলেন। আমাকে সিমেন্টের বস্তার মত টেনে তোলা হচ্ছে। ধমক দিতে চাইলাম। কিন্তু জীভ নাড়তে পারলাম না। হাত দুটোও তুলতে পারছিনা। বিশ্রী পরিস্থিতি। অসহায়ের মত এদিক ওদিক তাকাচ্ছি। কিন্তু বিরক্তি প্রকাশ করতে পারছিনা কিছুতেই। চিৎকার করে বলতে ইচ্ছা করছিলো, “ছাড়ো আমাকে। ফাইজলামি হচ্ছে? আমি নিজেই উঠবো।” কিন্তু পারছিনা। জীবনে এই প্রথম কথা বলার জন্য প্রচন্ড ইচ্ছা করলো, বেপরোয়া হয়ে উঠলাম। মনে হচ্ছিলো এখনই চিৎকার না করলে বা অন্তত কোনো শব্দ না করলেআমি মারা যাবো। আমি মারা যাচ্ছিলাম না। কিন্তু বুঝতে পারছিলাম আমার মারা যাওয়া উচিত। কিন্তু ইচ্ছা থাকলেও উপায় হচ্ছেনা। বাধ্য হয়ে বেঁচে থাকতে হল। ভিতরে ভিতরে আমি ভেঙে হাজার টুকরো হয়ে যাচ্ছি। কিন্তু সেসব কেউ বুঝতেও পারছেনা। কী আশ্চর্য। সারা গা আমার অবশ হয়ে আছে। viagra vs viagra plus
বাসায় পৌঁছার পরই আলাদা একটা রুম আমার জন্যে বরাদ্দ হল। আমার অধিকাংশ প্রিয় আসবাব সরিয়ে নেয়া হল। আমার প্রিয় কম্পিউটারটাও ছিলো তন্মধ্যে। ইচ্ছা হল ওদের ধমক দিই। না হয় মিনতি করে ওদের বলি, প্লিজ এটা অন্তত নিয়ে যেও না। কিন্তু আমি নিশ্চল এবং নিস্পৃহ হয়ে তাকিয়ে থাকলাম কেবল। বাবা বলছেন, “ও তো আর হাঁটতে চলতেপারবেনা। এটা রেখে কি লাভ?” একে একে সব সরিয়ে নেয়া হল। পড়ে রইলো আমার বিশাল খাট, একটা কাঠের চেয়ার ও টেবিল, ময়লা কার্পেট। আর কি কি আছে? মাথা নাড়াতে পারছিনা বলে আর কিছু দেখতেও পারছিনা। চোখ থেকে টুপ করে এক ফোঁটা পানি গড়িয়ে পড়লো। মা বিদ্ধস্ত হয়ে গেছে। থেমে থেমে কাঁদছেন। তাঁর বিশ্বাস হচ্ছেনা যে পরিবারের সবচেয়ে শক্তিশালী এবং দায়িত্ববান ছেলেটি আর কখনো নড়তে পারবেনা। কথা বলতে পারবেনা। শাড়ির আঁচল দিয়ে পানি মুছে দিলেন। অস্ফুট স্বরে বললেন,”কাঁদিস না বাবা। সব ঠিক হয়ে যাবে।” বলেই কান্নায় ভেঙে পড়লেন। বাবা জোর করে টেনে মাকে সরিয়ে নিলেন অন্যত্র। তবে মা ভেবে নিয়েছেন নিজের অক্ষমতার কথা ভেবেই কান্না করেছি আমি। আসলে ব্যাপারটা এমন নয়। অক্ষমতাকে কখনো আমি দূর্বলতা ভাবিনি। নিশ্চুপ দরজা জানালা বন্ধ করে বসে থাকতাম দিনের অধিকাংশ সময়ই। খুব প্রয়োজন না হলে কথা বলতাম না। রাতে ঘন্টার পর ঘন্টা চুপ করে বসে থাকতাম। এখন যেমনটা আছি। আমার বর্তমান অক্ষমতা নিয়ে আপাতত চিন্তা হচ্ছেনা আমার। সত্যিই চিন্তা হচ্ছেনা। কিন্তু তাহলে কাঁদলাম কেন? কি জানি।ভুলে গেছি। মনে হচ্ছে আমি দুঃখ পাচ্ছি। আবার মনে হচ্ছে আমার দুঃখ পাওয়া উচিত নয়। কখন যে ধীরে ধীরে শীত লাগতে শুরু করেছে বুঝিনি। রুমে ফ্যানটা ফুলস্পীডে চলছে। বন্ধ করা প্রয়োজন ওটা। উঠতে গিয়েই আবার মনে হলো আমি তো অক্ষম, প্যারালাইজড। কিন্তু ওটা যে বন্ধ করা দরকার! আচ্ছা, মাকে ডেকে দিলেই তোহয়। ডাকতে গিয়েই আবারো আবিষ্কার করলাম আমি কথাটাও বলতে পারিনা। চোখ বন্ধ করে শুয়ে রইলাম। ঠান্ডায় পা কাঁপতে শুরু করেছে। খেয়াল করে দেখলাম রাতে কেউই খায়নি। এই শোকাতপ্ত পরিবারে অন্তত একমাস নিয়মমত খাওয়া দাওয়া করাটা অশোভন দেখায়। শোক পালন করতে পরিবারের সবাই ব্যস্ত এবং বাধ্য। শোকাতপ্ত হওয়ার একটা প্রমাণ হচ্ছে না খাওয়া। হয়তো এটাই একমাত্র প্রমাণ। এমনকি ক্ষিদে লাগলেও খাওয়া উচিত নয়। অন্য কেউ জোর করে খাইয়ে দিলে প্রথম কয়েকবার না করতে হয়। এরপরে ক্ষিদের জ্বালায় খেতে হয়। এটাই সমাজের নিয়ম। একবিংশ শতাব্দীতে মানুষের শোকের আয়ু বড়জোর একমাস। কিংবা খুব বেশি হলে দুই কি তিন মাস। এরপরই স্মৃতির সাথে শোক মরে যায়। zovirax vs. valtrex vs. famvir
রাতে আমাকে ঔষধ খাওয়ানো হয়েছিলো। এবং জ্বর আসছে দেখে ফ্যানটাও বন্ধ করে দেয়া হয়েছিলো। যাক। বাঁচা গেল। সকালে ঘুম থেকে উঠেই দাঁত ব্রাশ করতে হবে, কাজে বেরুতে হবে। ভার্সিটির নোট……টিউশনি……কিন্তু, কিন্তু আবারও মনে পড়ে গেল আমার দ্বারা এসব হবেনা। সকাল আটটায় নিয়মমতো নাস্তা এলো। সবাই শোকের মাঝেও মনে রেখেছে আমি আটটায় ব্রেকফাস্ট করি। এই প্রথম কৃতজ্ঞতা নিয়ে মায়ের দিকে তাকালাম। তবে তাঁকে কৃতজ্ঞতাটা বুঝাতে পারলাম না। কারণ আমার চাহনীতে ভিন্ন কোনো আবেগ নেই। আমি আবেগটাও প্রকাশ করতে পারছিনা। সবই এলোমেলো লাগছে। আচ্ছা, কৃতজ্ঞতা প্রকাশের সময় মানুষের চাহনী কেমন হয়? চিন্তা করে বের করার আগেই মা বেরিয়ে গেলেন রুম থেকে। আমি শুয়ে রইলাম। অবশ্য শুয়ে থাকা ছাড়া কোনো কাজও নেই। পর্দার ফাঁক দিয়ে দেখতে পেলাম বাবা ইস্ত্রি করা শার্ট পরে বেরুচ্ছেন। সম্ভবত নিউমার্কেটে ছোটো চাচার কাপড়ের দোকানটায় বসবেন আবারও। বিরক্তিতে আমি তাঁতিয়ে উঠলাম। ষাট ছুঁই ছুঁই এই মানুষটা জীবনে অনেক পরিশ্রম করেছেন। রিটায়ার্ডের পরে তিনি জোর করা সত্ত্বেও আমি কোনো কাজ করতে দিইনি তাঁকে। পরিবারের সব ভার নিজের উপর নিয়েছি। আর আজ তিনি কাজে যাচ্ছেন। তাঁকে থামানো উচিত। কিন্তু কিভাবে থামাবো? চোখ লাল হয়ে এলো নিজের প্রতি ধিক্কারে। সান্তনা দিলাম, যত বয়সই হোক, তিনি কাজ না করলে পরিবারের সবাইকে না খেয়ে থাকতে হবে। তিনি কাজ করতে বাধ্য। কলেজ পড়ুয়া ছোট বোনকেও দেখলাম। তার গায়ে আজ উজ্জ্বল রঙের আধুনিক জামা নেই। সুতি কাপড়ের থ্রিপিস পরে কলেজে যাচ্ছে। চোখে কাজল নেই, চুলের ব্যান্ডটাও আজ ঠিকভাবে বাঁধেনি। এমন তো আগে কখনো হয়নি। দেখতে দেখতে বাবা আর বোন বেরিয়ে গেল। মা পড়ে রইলেন। ঘরে আবহাওয়া গুমোট হচ্ছে। আমার অস্বস্তিতে পালিয়ে বেড়াতে ইচ্ছা করছে। ইচ্ছা করছে এখনই উঠে বসে বাবাকে দৌড়েগিয়ে ধরে আনি, ছোটো বোনকেও। কিন্তু………
দেখতে দেখতে কিভাবে যেন দুইমাস কেটে গেল। পরিবারে আমার আগের সেই বিশেষ সম্মান কিংবা সুযোগ সুবিধা কোনোটাই নেই। দিন দিন বোঝা হয়ে যাচ্ছি। ভালোভাবেই অনুভব করছিলাম সেটা। আজ আর আটটা বাজে ব্রেকফাস্ট আসেনা। রুমের ফ্যানটাও কখন চালু হয় কখন বন্ধ হয় কিছুই বুঝিনা। আমার রুমের টেবিলের উপর কয়েকদিনের বাসি কেক পড়ে আছে। গন্ধও বেরুচ্ছে। সেটা কেউ নিয়েও যাচ্ছেনা। তবে তিনবেলা অন্তত খাবারটা পাচ্ছি এটাই অনেক। আমার সন্তুষ্ট হওয়া প্রয়োজন। ছোটো বোন আগের মত ধেই ধেই করে ঘুরে বেড়ায় না। নতুন তিনটা টিউশনি জুটিয়ে নিয়েছে। বাবা প্রাণোচ্ছল আছেন। দুই ভাইমিলে একসাথে দোকানে বসেন। সামান্য পরিশ্রম আছে। তাতে কি। বরং ঘরের অস্বস্তিকর পরিবেশ থেকে মুক্তি পাচ্ছেন দৈনিক কয়েক ঘন্টার জন্যে। মা আগের মত মার্কেটে যাননা, এটা ওটাও কিনেননা। দায়িত্ব নিয়ে দৃঢ়তার সাথে পালন করে যাচ্ছেন সংসার ধর্ম। পরিবারে আমার কথা বলার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছে। এই প্রথম নিজেকে ভারমুক্ত মনে হল। আজ আর কথা বলতে ইচ্ছা করছেনা। বরং চুপ থেকেই শান্তি পাচ্ছি।বিকট শব্দে বাজ পড়লো। আমি চিন্তা করে দেখলাম এই বাজ, বৃষ্টি, আকাশের মেঘ সবই আছে হুবুহু আগের মতো। এমনকি সিলিং এর মাকড়সাটাও অবিকল পূর্বের মতই জাল বুনতে ব্যস্ত। আমৃত্যু হুবুহু একইরকম থাকা কতইনা সুন্দর আর সৌভাগ্যের ব্যাপার।
এরপর কয়মাস কেটে গেল খেয়াল রাখিনি। আমার প্রেমিকা এই কয়মাসে আমার খোঁজ নেয়নি। আগে তার এক বন্ধুকে পাঠাতো প্রতিদিন আমাকে দেখেওকে গিয়ে খবর জানানোর জন্য। এরপর সপ্তাহে একবার। এরপরের মাসে সপ্তাহে এলোনা। হঠাৎ মাসের শেষে একদিন দেখতে এলো। এরপর……এরপর……দুই তিন মাসেও আসেনি। এটাই স্বাভাবিক। সপ্তাহ…মাস…মাসের পর বছর। সামনের বছরেই আসবে আবার খোঁজ নিতে। নাও আসতে পারে। আমি জানিনা। জানার প্রয়োজনও বোধ করছিনা। আনন্দের সংবাদ হলো পরিবারের শোক কেটে গেছে। সবাই যার যার দায়িত্ব পালন করছে, সবাই সুখী আছে। সুন্দর আছে। অবশ্য আমি দিনদিন সুখী কিন্তু অসুন্দর হচ্ছি। বিগত একমাস কেউ আমার গা মুছে দেয়নি। মাঝে মাঝে মা এসে মুখটা ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুছে দিয়েই চলে যায়। আমার পছন্দের খাবার রান্না হয়না বাড়িতে অনেকদিন। আমার রুমেও অনেকদিন ঝাঁট দেয়া হয়না। পুরো রুমে এলোপাথাড়ি আবর্জনা, কেকের প্যাকেট, ম্যাচের খালি বাক্স, কোকের বোতল, ময়লা গ্লাস……আরো কিছু হয়তো আছে। মাথা নাড়াতে পারছিনা বলে বলতে পারবোনা।
কয়েকদিন পর রাতে আমার শ্বাসকষ্ট হল। এক গ্লাস পানির জন্য বুক ফেটে যাচ্ছিলো। ইশ! চিৎকার করে কাউকে যদি বলতে পারতাম আমাকে এক গ্লাস পানি দিতে। কেউ যদি অন্তত আমার কপালটা টিপে দিতো। চুলে হাত বুলিয়ে দিত। পাশের রুমে বাবার নাক ডাকার আওয়াজ পাচ্ছিলাম। অনুভব করছিলাম, আমার ফুসফুস বাতাসের অভাবে দারিদ্রসীমার নিচে নেমে গেছে। কিছুক্ষণ পরই কয়েকবার হেঁচকি উঠলো আমার। মাথার ভিতর অসহ্য যন্ত্রনা। যেন কিছু একটা ছিঁড়ে গেছে ভেতরে। মাথাটা ফাঁকা হয়ে গেল। আমি আর কিছু ……আর কিছু……বলতে…… পারছিনা……
এরপরে আমার আর কিছু মনে নেই। শুধু ভোরের দিকে অচেতন অবস্থায় ডাক্তারকে বলতে শুনলাম, “হাসপাতালে নিয়ে লাভ নেই। আর বড়জোর দুই মিনিট।”
কোলাহল
Mohd Shahanoor Alam Bhuiyan Titu @ বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর প্রতীকদের তালিকা
shapan @ প্রসঙ্গ নারী : ধর্মীয় আর সামাজিক বর্বর আইন নারী খৎনা Female Circumcision
Mkjk @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
পারভেজ আহমেদ @ বাংলা কবিতায় ছন্দ কত প্রকার ও কি কি?
Md forid mia @ পা চাটা কুত্তার জলকেলি
Juel @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
Juel @ জলচর মৎস্য হতে স্তন্যপায়ী মানুষ; বিবর্তনবাদের মহা নাটকীয়তার পরিণতি
Ask2ans @ The Boy In The Striped Pajamas