“জেনেট কটেজ” বড়দের জন্য ছোটগল্প…
1370
বার পঠিতকৈশোরের শুরু থেকে আমার কাজ ছিলো নতুন নতুন মেয়েকে আমার প্রেমে মুগ্ধ করে ভোগ করে ছেড়ে দেয়া। এ ক্ষেত্রে আমার গ্ল্যামার, কথা বলার ভঙ্গি, সাধনা লব্ধ একটা আলগা ও দৃপ্ত ব্যাক্তিত্ব, তীব্র সেন্স অভ হিউমার অনেক সহায়তা করতো। কাউকে প্রেম নিবেদন করে ফিরতে হয়নি আমাকে। যদিও কোন প্রেমই দুই হপ্তার বেশী টেকেনি শরীরস্বর্বস্ব অনুভুতির কারনে, মেয়েরা আমার কাছে ছিলো বেডশিটের মতো, পুরনো হয়ে গেলে চুলকানি জাগতো। আলাদা হয়ে যেতাম। আমার বিছানার পার্ফর্মেন্স অবশ্য এতে বিশেষ সাহায্য করতো। প্রতিটা মেয়েই চাইতো তাদের গভীরে প্রবেশ করে আমি ঘন্টার পর ঘন্টা আসা যাওয়া করি, কিন্ত আমি দুর্বল ছিলাম। আমি জানতাম এবং আমার দুর্বলতাটাকে উপভোগ করতাম অতৃপ্ত নারী দেহের পাশে শুয়ে শুয়ে। তারা সারারাত সাপের মতো তাদের শরীর মোচরাতো, আমি নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে থাকতাম।
এমনই আসা যাওয়া দিনে জেনেটকে আমার ভালো লেগে যায়, ওদের বাড়ি উত্তর আমেরিকার লিবর্ন বা লিব্রা নামে কোন এক গ্রামে। নিউ ইয়োর্কে স্থায়ী বসতি গড়েছে শৈশবে। জেনেটের ফিগার টাইটনেস আমায় আকৃষ্ট করেছিলো খুব, সেদিন বারে খুব অল্প মদ গিলেছিলাম আমি তাই নেশা হয়নি, সে আমার পাশে এসে বলেছিলো,
তুমি কি আমার সাথে নাচবে?
আমি চমকে বলেছিলাম,
সিওর আমার নাম আলবার্ট, তুমি?
একটা মাদকতাময় যা শ্যাম্পেইনকে হার মানায় এমন মুচকি হাসি দিয়ে সে বলেছিলো, জেনেট!
দেখা হবার তৃতীয় দিনের মাথায় আমাদের ডেট হয়েছিলো। সেদিনই তাকে বিয়ে করার মতো ভুল স্বীদ্ধান্ত আমি নিয়েছিলাম। যদিও আমার বোঝা উচিত ছিলো, যে মেয়ে প্রথম ডেটেই আমার সাথে সেক্স করতে চাইছে তার মানসিকতা কেমন হতে পারে। আমি আসলে সত্যিকার প্রেমে পরে গিয়েছিলাম, উঠে দাঁড়াবার পথ খুঁজে পাচ্ছিলাম না।
সে রাতে জেনেটকে জড়িয়ে ধরে অনেক্ষন শুয়েছিলাম আমি, অদ্ভুত এক ভালোলাগা কাজ করছিলো আমার মধ্যে, প্রতিটি ষ্পর্শ ভীষন অনুভব করছিলাম। কিন্ত জেনেট কেমন অস্থির হয়ে ছিলো, আমার জিপের উপর বারবার তার হাতের চলাচল প্রমান করছিলো সেক্সুয়ালি সে খুব থার্স্টি এবং প্রচন্ড ডেস্পারেট।
আমি খানিকটা চিন্তিত ছিলাম আমার দুর্বলতাটুকো প্রকাশ হবার পর জেনেটের প্রতিক্রিয়া কেমন হবে সেটা ভেব। সে রাতেও আমি ক্ষনস্থায়ী মিলনে লিপ্ত হয়েছিলাম, জেনেট স্থিরভাবেই নিয়েছিলো অসঙ্গতিটা। তারপর সেক্সটয় হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলেছিলো এটা দিয়ে শুরু করো এখন। আমার অর্গাজম পর্যন্ত উপর নীচ করবে! থামবেনা। জেনেটের হর্নিনেস আমায় অবাক করেছিলো।
পরদিন আমরা বিয়ে করেছিলাম…
তিনমাস এভাবেই চলছিলো, বিছানার বিমর্ষতাটুকো বাদ দিলে অনেক সুখী ছিলাম আমরা। ধীরে ধীরে আমি আরো প্রবল প্রেমে আচ্ছন্ন হয়ে পরছিলাম। অবসরটা হাসি ঠাট্রায় কেটে যেতো।
হয়তো সব ভালোই চলতো যদিনা আমি আমার বন্ধু মাইকেলের সাথে গোপন ক্যামেরায় ধারন করা জেনেটের স্ক্যান্ডাল ভিডিওটা দেখতাম। মাইকেল নিগ্রো বংশোদ্ভুত আমেরিকান, সে তার দীর্ঘ পুরুষাঙ্গ আর স্থায়ীত্বের জন্য বন্ধু মহলে বিশেষ পরিচিত ছিলো। অনাকাঙ্খীতভাবে ভিডিওটা আমি দেখে ফেলি। খুব মজা পাচ্ছিলো জেনেট যখন মাইকেল তার কালো শরীর দিয়ে জেনেটের ফর্সা শরীরটাকে পিষে মারছিলো। জেনেটের আহ উহ শীৎকার আমার বুকে আগুনের জন্ম দিচ্ছিলো। কষ্ট পাচ্ছিলাম আমি। তখনি স্বীদ্ধান্ত নিয়েছিলাম কুত্তিটাকে কুত্তার মতো খুন করে ক্যালিফোর্নিয়ায় শিফট করবো। বিভৎস খুনের নেশায় বিভোর আচ্ছন্ন হয়ে যাচ্ছিলাম আমি। ছোটবেলায় চোখের সামনে মৃত পাগলা কুকুরদের কথা মনে পড়ে যাচ্ছিলো আমার।
সেদিন দিনটা ছিলো মেঘলা, জেনেট অফিসে যাবেনা জানতাম আমি। বলেছিলাম, লেটস এনজয় দা বিউটিফুল ডে উইদ লাভ।
অবিশ্বাস্যভাবে বিছানায় আমি পাক্কা চল্লিশ মিনিট কাটিয়ে দিয়েছিলাম। জেনেট জিজ্ঞেস করেছিলো, তুমি কি কোন মেডিসিন নিয়েছো? আমি উত্তর দিয়েছিলাম,না। কিন্ত আমি জানতাম অষুধটার নাম ছিলো প্রতিহিংসা, প্রতিশোধস্পৃহা।
ছোট ছোট ছয়টা কেক আমি হতে দিচ্ছিলাম ওভেনে। জেনেট চকলেট ভালোবাসতো আর আমি ক্রিম, তাই তিনটা কেক তামাটে রং নিয়েছিলো কোকো পাউডারের রঙে, আর আমি কৌশলে ওগুলোর ভেতর ঢুকিয়ে দিয়েছিলাম ধারালো ব্লেড। আমি ভেবেই রেখেছিলাম কুত্তিটাকে কুত্তার মতো মারবো।
আমি বলছিলাম, জেনেট চলো একটা নতুন খেলা খেলি আজ। না চিবিয়ে কেক গিলে খাওয়া। অবশ্য চাইলে আমরা বিয়ারের সাহায্য নিতে পারি। জেনেট খুশী হয়েই রাজি হয়েছিলো এই অদ্ভুত মরন খেলায়, অতি উৎসাহে সে তিনটা কেকই গিলে ফেলেছিলো মাত্র দেড় গ্লাস বিয়ার খরচ করেই।
তারপর আমি অপেক্ষায় ছিলাম, যতোক্ষন না জেনেটের পাকস্থালী ভেদ করে পেটের ভেতরটা ছিন্নভিন্ন করে দেয় ব্লেডগুলো।
জেনেট যখন রক্ত বমি করে হতাশভাবে বিছানার কোনায় পড়েছিলো আমি তখন আমার ব্যাগ গুচাচ্ছিলাম। প্রাণ যখন ওষ্ঠাগত আমি তখন ওর কানের কাছে ফিসফিস করে গুড বাই বিচ বলে বিদায় নিয়েছিলাম। female viagra tablets online
তারপর কেটে গেছে বারো বছর। আমি বর্তমানে মন্টানায়। স্ত্রী সন্তান নিয়ে সুখে আছি। আমার আলিশান বাড়ির নাম দিয়েছি “জেনেট কটেজ”। আমার বাচ্চারা যখন জিজ্ঞেস করে বাবা জেনেট কে ছিলো? আমি তখন চেহারায় প্রবল বিষাদ নিয়ে এসে বলি, জেনেট ছিলো আমার অসম্ভব প্রিয় একটি কুকুরের নাম। আমার বাচ্চারা তাদের বাবার কুকুরের প্রতি ভালোবাসা দেখে অবাক হয়। আমার ভালো লাগে।
অংকুর বলছেনঃ pharmacie belge en ligne viagra
prednisone side effects moon faceঅনেক সুন্দর হয়েছে ভাই :bd
রাজু রণরাজ বলছেনঃ silnejsie ako viagra
ধন্যবাদ দাদাভাই
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
domperidona motilium prospecto:দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি:
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
ধন্যবাদ জয়টা
♥ is viagra safe for diabetics
চাতক পাখি বলছেনঃ
আমি তখন চেহারায় প্রবল বিষাদ নিয়ে এসে বলি, জেনেট ছিলো আমার অসম্ভব প্রিয় একটি কুকুরের নাম। আমার বাচ্চারা তাদের বাবার কুকুরের প্রতি ভালোবাসা দেখে অবাক হয়। আমার ভালো লাগে।
একটু বেশী ভাইয়োলেন্সে পূর্ণ হয়ে গেল না? :O :O :O
তাছাড়া ভালই ছিল!! :দে দে তালি: :দে দে তালি: :দে দে তালি:
তারিক লিংকন বলছেনঃ
ভাই আপনার নিক ‘চাতক পাখি’! চমৎকার…
ছবি দিয়েছেন মাকড়সার ছোপ ছোপ রক্তও দেখা যায় বোধহয় আবার সমালোচনা করছেন ভাইয়োলেন্সের!! কিছুই বুঝলাম না… :কস কি মমিন?: :কস কি মমিন?: :কস কি মমিন?:
ক্যামনে কি? :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি: :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি: :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি: :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি: :শ্বেত দন্তের প্রদর্শন মুলক হাসি:
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
সহমত তারিক ভাই
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
ধন্যবাদ চাতক ভাই, ভায়োলেন্স নিয়ে যে লেখা যাবেনা এমন তো কোন শর্ত নাই,বিশ্বসাহিত্যে এর চে হেব্বি মেটাল ভায়োলেন্সওয়ালা গল্পও আছে।
তাছাড়া এটা ওয়েস্টার্ন ধাচের একটা এক্সপেরিমেন্টাল কাজ। যেখানে সেক্স এবং ভায়োলেন্স থাকবে কিন্ত রগরগে মনে হবেনা।
তারিক লিংকন বলছেনঃ
এক্স এন্ড পেরিমেন্টাল?
ভাল বলেছেন রাজু-দা!!!
:কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি: :কুপায়ালাইছ মামা-ভিক্টরি:
এই প্লটে এবং আইডিয়ায় আরও বড় গল্প হতে পারত!! এতো ছোট গল্পে কোন মুনশিয়ানা দেখানোর সুযোগ থাকে না তাই পাঠক ভুল ধারণা নিবে।।
যাহোক আপনার কলম চলুক।, পড়তে ভালই লাগে!!! :প্লিজ, টেল মি মোর: :প্লিজ, টেল মি মোর:
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
লেখায় আমি মিতব্যয়ীতা পছন্দ করি! মিতব্যয়ী পাঠকেরা ঠিকই বুঝতে পারে। তাছাড়া কিছু অবুঝ পাঠক/লেখকেরও দরকার আছে
দ্যা ডার্ক নাইট বলছেনঃ
সফিক এহসান বলছেনঃ
=D>
কমেন্ট না করে পারলাম না… সত্যি অসাধারণ ফিনিসিং!
চমৎকার এক প্রতি হিংসার গল্প।
আপনি সত্যি দারুণ লিখেন… :-bd