সমাজ, দৃষ্টিভঙ্গী ও তিসা
3528
বার পঠিত renal scan mag3 with lasix¬রাতের অন্ধকার দূরে ঠেলে দিয়ে, চাঁদ টা কে আড়াল করে সূর্যটা পূর্ব আকাশে কিছুক্ষণ আগেই দেখা দিয়েছে। তিসাদের বাসার বারান্দা থেকে সূর্যোদয়ে দৃশ্যটা খুব সুন্দর ভাবেই দেখা যায়। বারান্দাটা নানান গাছ দিয়ে সাজানো, ছোট্ট একটা বাগান বলা চলে একে। সকালের স্নিগ্ধ বাতাস, অন্ধকার দূর হয়ে ক্রমেই আলোর আধিপত্য বিস্তারের খেলার সাথে সঙ্গ দেয় পাখির কলকাকলি। দারুণ লাগে সময় টা। তিসা বসে দেখছে, সূর্য ক্রমেই পূর্বাকাশে উদয় হচ্ছে। তিসার গতরাত কেটেছে এই বারান্দায় বসেই।
হিন্দুধর্মে বলা আছে এ সময়ের অর্থাৎ এ ঊষা লগ্নের অধিষ্ঠিত দেবী হলেন দেবী ঊষা। তিনি নাকি, রাতের অন্ধকার দূর করে পৃথিবীকে আবার কর্ম চঞ্চল করে তোলেন। তিসার মনে প্রশ্ন জাগে – ‘আচ্ছা ঊষা দেবী অন্ধকার দূর করার সাথে সাথে কি কষ্টও দূর করতে পারে?’ পৃথিবী কর্মচঞ্চল হতে শুরু করেছে, এর আভাস মেলে ছোট বাগানটিতে পাখিদের আনাগোনা দেখে। একজোড়া দোয়েল এসেছে আজ, সাধারণত দোয়েল খুব একটা দেখা যায় না। কিচির মিচির করছে পাখি দুটো। মন ভাল থাকলে কাকের কাকাও মনে হয় সুমধুর গান, আর অন্যথায় কোকিলের সুরেলি সুরও কর্কশ শোনায়। তিসার মন ভাল নেই তাই সে খুবই বিরক্ত হচ্ছে, তার কপালে বিরক্তের ছাপ স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে।
দীপ্ত এর কারণে মন টা খারাপ। দীপ্ত হল তিসার ক্লাস মেট। ওরা এক সাথে এমবিএ করছে। তিসার চেয়ে বয়সে বছর চার বড় হবে। এমবিএ কোর্স শেষ হয়েছে, এর পর চাকরির জায়গা, দীপ্ত আর তিসার সম্পর্ক বন্ধুত্ব থেকে শুরু করে এখন অন্য একটি মাত্রায় পৌঁছেছে। দীপ্তর সাহায্যে তার অফিসেই চাকরি পেয়েছিল তিসা। অবশ্য তার যোগ্যতাও ছিল চাকরি টি পাবার মতই। এ চার বছরে খুব কমই দিন কেটেছে যেদিন দীপ্ত আর তিসার কথা হয়নি। তিসা এখন দীপ্তকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেতে শুরু করেছে। নিজে থেকে দেখে নি, দীপ্তই বাধ্য করেছে স্বপ্ন দেখতে। প্রথমে খুব ভাল বন্ধু হল। কে যেন বলেছিল একটা ছেলে আর একটা মেয়ে কখনও বন্ধু হতে পারে না। ও যেন তার যথার্থতাই প্রমাণ করতে চাইলো। হতে চাইলো বন্ধুর চেয়ে বেশি কিছু। স্বপ্ন দেখাতে চাইলো তিসাকে, তিসার স্বপ্নের অধিকাংশ দখলের ফন্দি আঁটল। সব কিছু স্বাভাবিক ভাবেই এগুতে লাগলো, কিন্তু তিসা জানে যে তার অতীত তাকে কখনও স্বাভাবিক হতে দিবে না। সে স্বাভাবিকের চেয়ে আলাদা হিসেবেই পরিগণিত হবে এ সমাজের চোখে।তাই দীপ্তকে নিয়ে স্বপ্ন দেখার দুঃসাহস করেতে চায় নি তিসা। কিন্তু কি আর করার! দীপ্ত যে নাছর বান্দা। তিসাকে স্বপ্ন দেখতেই হল, কিন্তু লাভ হল না। তিসার অতীত ঠিক ঠিকই এ স্বপ্নে ছেদ ঘটিয়েছে। এটা সে আগেই অনুমান করেছিল।
অতীতকে পেছনে ফেলে তিসা নতুন করে নিজের জীবন গড়তে চেয়েছিল। সে ভর্তি হয়েছিল এমবিএ কোর্সে, ভেবেছিল এমবিএ শেষ করেই কোন এক চাকরিতে জয়েন করবে। আর কারোও উপর নির্ভরশীল হবে না। কারোও কাছে শুনতে হবে না সে বোঝা। নিজের জীবিকা সে নিজেই উপার্জন করে নেবে। পরিকল্পনা মাফিক সে ভর্তি হল এমবিএ কোর্সে। তিসার পরিবারের লোক বাধা দিয়েছিল, তারা চায় না তিসা এমবিএ তে ভর্তি হোক। যেখানে তারা চায়ই না যে তিসা এমবিএ করুক সেখানে তাকে এমবিএ করার জন্য টাকা দেয়ার তো প্রশ্নই আসে না। সে পরিবারের কারো কাছ থেকে কোন টাকা নেয় নি, কিছু গহনা ছিল তা বিক্রি করেছে। তাই দিয়েই চালিয়েছে এমবিএ’র খরচ।
দীপ্ত-তিসার স্বপ্ন ভালই চলছিল। গতকাল বিকেলে তিসা-দীপ্তদের এমবিএ ব্যচের রি-ইউনিয়নের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। অনুষ্ঠানে সবার সাথেই আড্ডায় মেতে উঠেছে তিসা আর দীপ্ত। হঠাৎ দীপ্ত একটা রিং নিয়ে তিসার সামনে হাঁটু নুয়ে বসে পড়ল। তিসাকে বলল ‘will you marry me?’ সবাইকে অবাক করে দিয়ে এমন এক দুঃসাহসিক কাজের জন্য তিসার খুশি হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু হল না, তার অতীত তাকে হতে দিল না। সমাজের চোখে সে যে অন্য মেয়েদের মত নয়। “দীপ্তর পরিবার কি মেনে নেবে তাকে? তার নিজের পরিবারই তো তাকে স্বাভাবিকের চোখে দেখে না, দীপ্ত’র পরিবারকে দিয়ে তাহলে কি করে আশা করা যায়। দীপ্ত’র পরিবার মেনে নিলেই বা কি, সমাজ কি তাদের স্বাভাবিক থাকতে দেবে? সে যে বিধবা! তার যে স্বামী মারা গিয়েছে। তার নামের আগে সকলেই যে জুড়ে দেয় বিধবা বিশেষণ। বিধবা মেয়ের সাথে কে তার ছেলের বিয়ে দিতে রাজী হবে”? – তিসা মনে মনে ভাবলো কথা গুলো। আর দেরি করলো না সে, অনুষ্ঠান ছেড়ে চলে আসলো সে।
প্রায় সাত বছর আগের কথা। তিসা তখন বিবিএ তে ফাইনাল ইয়ারে পড়ে।এক দিন তার বড় ভাই এর এক বন্ধু এসেছে বাসায়। তিসা নতুন এক নাস্তার আইটেম তৈরি করেছিল সেদিন। বড় ভাই এর বন্ধু বাসায় থাকায় সেও ভাগ পেল কিছু। নিজেই গিয়েই দিয়েছিল বড় ভাই ও তার বন্ধুকে। ভাই এর বন্ধু চলে গেল। কিন্তু কিছুদিন পরই আবার আসলো, বাবা-মাকে নিয়ে। তিসাকে দেখতে এসেছে। এর আগেও বহুবার তিসাকে পাত্রপক্ষ দেখতে এসেছে, কখনও তাদের পছন্দ হয় না আবার কখনও তিসাদের।। এ যেন বাজারে হাড়ি বিকাবার জন্য নিয়ে আসা সবাই বাজিয়ে দেখে, কেউ দাম বলে কেউ মুখ ফিরিয়ে চলে যায়। সেদিন কিছুটা বিরক্তও হয়েছিল তিসা। কিন্তু কি আর করার মেয়ে হয়ে জন্মেছে, পাত্রপক্ষ দেখতে আসবেই। প্রতিবারের মতই হাতে চা’র ট্রে নিয়ে ঘরে প্রবেশ করলো সে। লোক গুলো কে এর আগেও দেখেছে, একদিন বোধ হয় এসেছিল।– তিসা ভাবছে। হঠাৎ কিছুক্ষণ পর ভাই এর সেই বন্ধুর মা বলল- তিসা মা, তোমার হাত টা এদিকে দাও তো দেখি। তিসা ভাবলো তার হাত কেমন সেটাও বুঝি দেখবেন মহিলাটি। তিসা ভাল মেয়ের মত হাত এগিয়ে দিল। মহিলাটি তিসার হাতে এক জোড়া বালা পড়িয়ে দিল। সে তখন জানতে পারলো, তার বিয়ে ঠিক হয়েছে। আজব ঠেকলো তার কাছে, তার বিয়ে ঠিক করে ফেললো অথচ তাকে একবার জিজ্ঞেস করাও হল না! তিসা কিছু বলল না বড় ভাই এর বন্ধুর সাথে বিয়ে হল তার। ব্যক্তিটি বড় ভাই এর বন্ধু হয়েই রইল, তিসার বন্ধু আর হতে পারলো না। যদিও নারী পুরুষের সেই আদিম খেলায় কয়েকবারই মেতেছিলেন তারা। স্বামীর ইচ্ছে পূরণ করা তো স্ত্রীর ধর্ম তাই না।
এভাবেই চলে যাচ্ছিল তিসার জীবন। তিসার বিবিএ কমপ্লিট হল, এমবিএ’তে ভর্তি হতে চাইলো সে। শ্বশুর বাড়ির কেউ রাজী হলেন না। বাবা মাকে জানালো তিসা, তাদেরও একই কথা – এমবিএ তে ভর্তি হয়ে কি করবি। বিয়ে হয়ে গেছে সংসার দেখ। কিন্তু পরে তারা রাজীও হয়েছিলেন কিন্তু, বিধি বাম। তিসার আর ভর্তি হওয়া হল না। বিয়ের প্রায় ছয় মাস পেরিয়েছে, হঠাৎ একদিন সব কিছু এলোমেলো হয়ে গেল। তিসার স্বামী মারা গিয়েছে। পরের দিন ছিল তিসার জন্মদিন, চট্টগ্রামে ছিল তিসার স্বামী। সেখান থেকে গাড়ি চালিয়ে আসার সময়ই এক্সিডেন্ট। সেই থেকে তিসা বিধবা। সবাই তাকে তাই ই বলে –‘বিধবা মেয়ে’।
বারান্দায় বসে তিসা এখন কাঁদছে। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের উপর খুব রাগ হল তিসার। কেন তিনি সতীদাহ প্রথা বন্ধ করলেন, কেনই বা বিধবা বিবাহ আইনের প্রচলন করলেন? সমাজ তো স্বামীর মৃত্যুর সাথে সাথে স্ত্রীকে মৃতের খাতায় রেজিস্ট্রি করিয়ে দেয়। তাদের স্বপ্ন দেখবার, তাদের স্বাভাবিক জীবন-যাপন অধিকার কেড়ে নেয়। তাহলে আইন করেই বা কি লাভ হল। সমাজের মানুষ নামক বুদ্ধিমান প্রাণীদের চিন্তাধারার তো পরিবর্তন করতে পারলো না এ আইন! স্বামীর মৃত্যুর পর থেকেই তাকে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হত বিধবা বলে, এটাই যেন তার প্রধান পরিচয়। এমবিএ তে ভর্তির কথা থাকলেও ভর্তি হতে দিতে চয়নই তিসার পরিবার। “তাদের কথা বিধবা মেয়ের এত পরে কাজ নেই”।
গতকাল রাতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান থেকে ফিরবার পর থেকেই তিসা বারান্দায় বসে বসে ভাবছিল এ কথা গুলো। সে আর স্বপন দেখবে না। অনুষ্ঠানে এক জন বলেছিল ‘দীপ্ত শেষ পর্যন্ত বিধবা এক মেয়েকে বিয়ে করবে!’ তিসা চায় না দীপ্ত এমন কথার স্বীকার হোক, তাই সে দীপ্ত’র বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে দেবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নিজের নিয়তিকে দোষ দিচ্ছে সে, সমাজ কে বদলাতে পারবে না সে, নিজেকে বদলাতে পারবে। সতী দাহ প্রথা এখনও অক্ষুণ্ণ রইলো। পার্থক্য একটাই, পূর্বে দেহ পুরিয়ে প্রাণ বের করে দেয়া হত। আর এখন পোড়ানো হয় মন টাকে। দেহে প্রাণ ঠিকই থাকে কিন্তু তা হয় এক জীবন্ত মৃতদেহ…।
দীপ্ত সবই জানতো, সব জেনেই সে তিসাকে আপন করে নিয়েছিল। তিসার সিদ্ধান্ত শেষ পর্যন্ত হেরে গেল দীপ্ত’র সংকল্পের কাছে। দীপ্ত তিসার বিয়ে হল। তিসার ভয়ও ভুল ছিল না। সমাজের কতিপয় মানুষ ঠিকই তাকে মেনে নিতে অস্বীকার করে। কিন্তু সমাজে যেমন সেই পশ্চাৎপদ ব্যক্তি আছে তেমনই আছে দীপ্তর মত মুক্তচিন্তার মানুষ। তারা ঠিকই সহযোগিতে করেছিল। সমাজ বদলাচ্ছে। পশ্চাৎপদ চিন্তাধারা বদলিয়ে এখন মুক্তমনের অধিকারী হচ্ছে মানুষেরা… doctorate of pharmacy online
বি এম বেনজীর আহম্মেদ বলছেনঃ
ভাল লিখেছ জয়
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ ভাই… তবে ভুল ধরিয়ে দিলে খুশি হতাম। metformin gliclazide sitagliptin
সফিক এহসান বলছেনঃ
সভ্যতায় প্রথম পদক্ষেপ… প্রথম মন্তব্য…!
তাও আবার প্রিয় একজন ব্লগারের গল্পে!
বরাবরের মতই “ভাল” বলেই ক্ষ্যান্ত দেয়া যেত। কিন্তু দু-এক লাইন বাড়িয়ে না বলে পারছি না…
প্রথমতঃ গল্পে ডায়লগ থাকতে হবে এমন কোন কথা নেই, কিন্তু ডায়লগ গল্পকে আরো প্রাণবন্ত করে কখনও কখনও…
এভাবে যে লেখা যাবে না এমন নয়, তবে মনে হচ্ছে লেখকের খুব তাড়া! এই গল্পটা লিখে পোস্ট করেই ছুটে গিয়ে ট্রেন ধরতে হবে!
এতো তাড়া কিসেররে ভাই? আরেকটু জমিয়ে লেখা যেতো না? শেষের এক প্যারাতেই একটা হ্যাপি এন্ডিং অনেকটা নানী-দাদির মুখের সেই কেচ্ছার মত- “অতঃপর তাহারা সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিলো… এক টাকার একটা ম্যাচ, আমার কিচ্ছা শেষ!” টাইপ হয়ে গেল না?
জয় বরাবরই ভাল লেখার চেষ্টা করে। অন্তত তার চিন্তা চেতনায় সভ্যতার বহিঃপ্রকাশ দেখায়… সামনে আরো যত্ন নিয়ে লিখবে এমনটাই সভ্য পাঠকদের প্রত্যাশা…!
শুভ কামনা রইলো।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ… আপনাদের উপদেশই আমার আগামীর পথচলার নির্দেশক। আর আপনার একজন প্রিয় ব্যক্তি আমি তাই শুনে খুশি হলাম।
অনুস্বার বলছেনঃ
ভালো বলেছেন সফিক ভাই। সহমত আপনার সাথে… :-bd
অংকুর বলছেনঃ
সতীদাহ প্রথা রাজা রামমোহন রায় এর প্রচেষ্ঠায় বন্ধ হয় । কাহিনীটা ভালো । শেষের দিকে একটু তাড়াহুড়া দেখছি । শেষটা একটু ভালো করবেন । চালিয়ে যান :-bd :-bd
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
আমার ঠিক মনে পড়ছে না, ঈশ্বরচন্দ্র মনে হচ্ছে। তাই ভুল হয়েছে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
অংকুর বলছেনঃ
আমি আমার মন্তব্য লিংক দিয়েছি । গিয়ে দেখে আসুন । ধন্যবাদ
দুরন্ত জয় বলছেনঃ metformin tablet
দেখলাম আর ঈশ্বরচন্দ্র বিধবাবিবাহ প্রথা চালু করেছিল…… ধন্যবাদ ঠিক করে নেব।
অংকুর বলছেনঃ
ধন্যবাদ আপনাকে :-bd :-bd :-bd :চলেন চা খাই: viagra in india medical stores
অসীম নন্দন বলছেনঃ levitra 20mg nebenwirkungen
তথ্যটা সুধরে নিস। রাজা রামমোহন রায় সতীদাহ প্রথা উচ্ছেদ করেন
অংকুর বলছেনঃ
:গোলাপ নিন: :গোলাপ নিন: :bz :bz
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
কম্পিউটারে বসলেই শুধরে নেব
অংকুর বলছেনঃ
ধন্যবাদ আপনাকে :-bd :-bd
রুদ্ধ কণ্ঠস্বর বলছেনঃ
হ্যাঁ, একটু তাড়াহুড়ো দেখা গেছে। লেখার পর আরেকবার পড়লে বোধহয় গল্পটা আরও জমত। তবে প্লটের কারণেই গল্পটা নেতিয়ে যাচ্ছে মনে হয়।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
একটা তাড়াহুড়ো করেছি বটে। কেন যেন মনে হচ্ছিল গল্পটা বেশ বড় হয়ে গিয়েছে। আর বহু দিন পর লিখছি তাই বর্ননাও জমে নি।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য দাদা……
অসীম নন্দন বলছেনঃ
আরো পরিপূর্ণ লেখার প্রত্যাশায় রইলাম buy kamagra oral jelly paypal uk
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
চেষ্টা করব। পড়বার জন্য ধন্যবাদ……
তারিক লিংকন বলছেনঃ
:-bd 8-> 8-> 8-> (~~) (~~) (~~)
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ইমো দিয়ে কি বুঝাচ্ছেন?
অংকুর বলছেনঃ
কি জানি বলতে চাচ্ছেন উনি
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
হুম সেটাই জানতে চাচ্ছি…
অংকুর বলছেনঃ
উনি তো বলছেন না X_X X_X X_X
রাজু রণরাজ বলছেনঃ
আমার তো ভীষন ভালো লাগলো ♥
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ রন দা…… ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো। তবে ভুল ধরিয়ে দিলে খুশি হব।
কাজী রাকিব বলছেনঃ
ভালো লেগেছে
ভুল পেলাম না।ভুল ধরার যোগ্যতাও নাই।
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
পড়বার জন্য ধন্যবাদ ভাই…
ডন মাইকেল কর্লিওনি বলছেনঃ
:-bd :-bd
শেহজাদ আমান বলছেনঃ
এমনই হচ্ছে আমাদের সমাজে, খুবই দুঃখজনক…!
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
হুম সেটাই…
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
ফাতেমা জোহরা বলছেনঃ
গল্পটা ভালো লেগেছে… :দে দে তালি: তবে সামনে আরও ভালো লেখার প্রত্যাশায় রইলাম… :গোলাপ নিন: :গোলাপ নিন:
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ।
শঙ্খনীল কারাগার বলছেনঃ zithromax azithromycin 250 mg
:-bd :-bd :-bd :-bd :-bd acne doxycycline dosage
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
;;) ;;) ;;) ;;)
একজন আইজুদ্দিন বলছেনঃ
>:/ >:/ একটা চুম্মা দিয়া দেই >:/ >:/ accutane prices
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
কেন চুম্মা কেন!!!
আমি সমকামী না যান :তার ছিঁড়া: :তার ছিঁড়া:
সোমেশ্বরী বলছেনঃ
খুব ভালো লিখেছেন ভাই…ভালো লাগলো, তবে মুক্তমনের মানুষেরা আসলেই আগের চেয়ে বেড়েছে কিনা আমার সন্দেহ আছে !
মুক্তমনের ভাবধারীর সংখ্যাই ইদানিং বেশি !
যাইহোক, এমন মুক্তমনা আগেও ছিল; তবে তারা কপট ছিল না এই আরকি… =))
এখনকার জনেরা অধিকাংশই কপট ব্রহ্মচারী, জয় ভাই !
তাও মিলনাত্মক গল্প আমার ভালোই লাগে, তাই খারাপ লাগার চান্স ছিল না…
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
হুম, কথা টা খারাপ বলেন নি।
আপু ধন্যবাদ পড়ার জন্যে…
অনুস্বার বলছেনঃ
B-) B-)
রবিন রেজোয়ান বলছেনঃ
বেশ কিছু ম্যাসেজ একসাথে! চমৎকার!
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
glyburide metformin 2.5 500mg tabsযাক কেউ একজন প্রেম না দেখে এটা দেখলো।
তা কি কি ম্যসেজ দেখলা বন্ধু??
স্পীকার বলছেনঃ
ভালো লিখেছেন :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd :-bd
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ……
অনুস্বার বলছেনঃ
can your doctor prescribe accutaneলেখাটা বেশ ভালো লাগলো, তবে আরও ভালো হতে পারত…
লেখকের জন্য শুভকামনা রইল… :-bd
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
চাতক বলছেনঃ
গল্প ভাল লেগেছে। আপনার উন্নতি চোখে পরার মত
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
ধন্যবাদ…… capital coast resort and spa hotel cipro
মাশিয়াত খান বলছেনঃ
না আমার ঠিক ভাল লাগেনি। তিসার দৃষ্টিভঙ্গিতেও কিন্তু খুঁত আছে। তিশা নিজেই যখন দৃষ্টিভঙ্গিগত সমস্যায় তখন সমাজের দোষ দিচ্ছেন?
দুরন্ত জয় বলছেনঃ
তিসার বিষয়টি আমি এভাবে লিখেছি যাতে মানুষ ধরতে পারে সমস্যা টা কি। নিজের ভাবতে পারে , ।
অমিত লাবণ্য বলছেনঃ
দুরন্ত, আগামী মাসে ঢাকায় এলে সামনাসামনি অনেক কিছু বলার আছে।