ঈদের পরের আন্দোলন ১৮+
বার পঠিতনিশুতি নির্জন রাত, ঝিঁঝিঁ পোকার অবিশ্রান্ত ডাক ছাড়া আর কোন শব্দ নেই, আলিশান বাড়িটার সিঁড়িঘরের নীচে আলপিন পতন নীরবতায় কোনার দিকে লুকিয়ে ছিলো চোরটা। রুটিনমাফিক চেকিংয়ে বেড়িয়ে সেদিকে চোখ গেলো তোবারক সাহেবের, নড়াচড়া টের পেতেই দেখলেন কালো দুটো পা থেকে দশটা সাদা নোখ তার দিকে তাকিয়ে হিহি করে হাসছে, তোবারক সাহেব খানিকটা ভড়কে গেলেন। তিনি পা’ধারীর মুখের দিকে তাকাবার প্রয়োজন মনে করলেন না, যা বোঝার বুঝে নিলেন। ষাট ওয়াটের বাতিটার সুইচ টিপে দিতেই দেখা গেলো চোরের পরনে ছাই রং এর হাওয়াই শার্ট আর ছেড়া ফাঁটা জিন্সের প্যান্ট। তোবারক সাহেব সেই ছাই রঙা শার্টের খসখসে কলারটা খপ করে ধরে টেনে হিঁচড়ে বাইরে নিয়ে আসার পর দেখলেন তিনি শুধু শার্টটাই নিয়ে আসতে পেরেছেন শার্টধারীকে না, শার্ট পরে যে ছিলো তার শরীরে এখন নীল স্যান্ডু গেঞ্জি। তোবারক সাহেব বুঝতে পারলেন রুপা ফ্রন্টলাইন পরলে চোর ডাকাতকেও সঞ্জয় দত্ত মনে হয়, নায়ক নেহি খলনায়ক হে তু। তিনি সেই স্যান্ডু গেঞ্জির তলার দিকটা ধরে টেনে হিঁচড়ে বাইরে নিয়ে এসে জিজ্ঞেস করলেন,
“তুই কার পোলা? তুই কার পোলা ক!”
প্রশ্নের টার্গেটে যে দাঁড়িয়ে ছিলো তার কোন ভাবান্তর নেই! সে খানিকটা উদাস গলায় জবাব দিলো,
- ‘আমার বাপের নাম মৃত শরাফত খাঁ, আমি শরাফত খাঁর পোলা’
তোবারক সাহেব আরেকটু কাছে এগিয়ে জিজ্ঞেস করলেন,
“তোর বাপ কি আমার পরিচিত?”
চোর বললো, ‘মনে হয় না’ capital coast resort and spa hotel cipro
তোবারক সাহেব আরেকটু এগিয়ে গিয়ে বললেন,
“আমি কি তোর বাপের পরিচিত?”
চোর বললো, ‘মনে হয় না’
“তাইলে তুই আমার বাড়িতে ঢুকছোস কোন অধিকারে, কোন দুক্ষে?”
প্রশ্ন শুনে ফিক করে হেসে দিয়ে চোর বললো,
-’চুরি চামারির অধিকারে, অর্থনৈতিক দুক্ষে, অন্য উদ্দেশ্য থাকলেও থাকতে পারে, তবে উদ্দেশ্য নাই ধরে নেন’
স্বয়ং চোরেরই এমন বড় গলা শুনে তোবারক সাহেব টাসকি খেয়ে গেলেন,
“তাইলে তো তোরে মাইর পিট করনের অধিকারও আমার আছে, তবে আমার এতে দুঃখ হবেনা”
এমন গোলমালে কার না ঘুম ভাঙে। তোবারক সাহেবের বড় মেয়ের জামাই আরিফের ঘুম ভাঙলো একটু দেরীতেই। বাইরে খানিকটা শোরগোলের আভাস পেয়ে দরজায় এসে দাঁড়াতেই দেখলো শ্বশুর মশায় রুদ্রমূর্তি নিয়ে এক লাফাইস্যা মারা যুবকের সামনে দাঁড়িয়ে। তার ভয় লাগতে শুরু করলো! ডাকাত নাকি? অস্ত্র থাকলেও তো থাকতে পারে! এতোক্ষনে বের করেনাই কেন সেটাও একাদশাশ্চর্য্য, আরিফ প্রমাদ গুনলো, কাছে যাবে নাকি যাবেনা, যদি ডলা দেয়? তার বুকের পানি শুকিয়ে সাহারা মরুভূমি। বোকা কাকের মতো দাঁড়িয়ে ভাবতে লাগলো কি করা যায়।
তোবারক সাহেবের সেদিকে চোখ যেতেই বললেন,
“হা করে কি দেখতেছো? এদিকে আসো!”
আরিফ থতমত খেয়ে জিজ্ঞেস করলো,
‘আমাকে বলতেছেন আব্বা?’ puedo quedar embarazada despues de un aborto con cytotec
“না ও বাসার শায়লা আন্টিকে বলতেছি” zoloft birth defects 2013
‘আমি কি উনাকে কল দিয়ে আসতে বলবো?’
তোবারক সাহেব বিরক্তির চরমে পৌঁছে বললেন,
“তুমি আসবা নাকি আমরা আসবো?”
‘আমরা মানে কারা?’
“তুমি আসবা নাকি আসবা না?”
আরিফ গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে এসে যুবকের সামনে দাঁড়িয়ে বুকটা স্বাভাবিকের চেয়ে দু ইঞ্চি ফুলিয়ে জিজ্ঞেস করলো,
‘এই তুমি কে?’
যুবক বললো,
- ‘সেটা সময় আসলেই টের পাবেন’
আরিফ ভড়কে গেলো, ছেলেটা হুমকি দিচ্ছেনা তো? আরিফের পা কাঁপতে শুরু করলো। তার ইচ্ছে করলো তোবারক সাহেবের কাঁধে ভর দিয়ে কিছুক্ষণ দাঁড়ায়, কিন্তু শ্বশুরের কাঁধে হাত রেখে দাঁড়ানো বেয়াদবি, শ্বশুর তো আর সম্পর্কে দুলাভাই না।
ততোক্ষনে রাত আড়াইটা বাজে, রাস্তা দিয়ে দু একটা ট্রাক গর্জন করতে করতে হেঁটে যাচ্ছে, অদূরে কোথাও পাহারাদারের বাঁশরির আওয়াজ শুনে মনে একটু বল পেলো আরিফ, ফিশ ফিশ করে বললো,
‘পাহারাদারকে ডাক দেবো আব্বা? পুলিশে খবর দিই?’
যুবক বললো,
‘যা করবার জলদি করেন! আপনারা খামাখা টাইম ওয়েস্ট করতেছেন’
তোবারক সাহেব আরিফের দিকে তাকিয়ে বললেন,
”একে শায়েস্তা করার জন্য আমি নিজেই যথেষ্ট ”
তারপর যুবকের দিকে তাকিয়ে বললেন,
“একটু পরেই মাইর শুরু হবে, সেটা শুরু হলে বুকে পানি পাবেনা”
-’পানি পাবোনা মানে? কারেন্ট তো আছে, মটর নষ্ট নাকি? নাকি পানির লেয়ার নীচে? সাবমারসিবল পাম্প লাগাইলেই হয়’
তোবারক সাহেব বললেন,
“তুমি বেশী কথা বলতেছো, তুমি জানো না আমি কে! মধ্যরাতের টকশোতে আমি প্রতিপক্ষকে পিশাব করিয়ে দিই, চ্যানেলের টি আর পি হুই হুই করে বেড়ে যায়! কামড়াঙ্গা টিভি আমাকে পার্মানেন্ট করে নিয়েছে সে অনেক আগেই”
যুবক বললো,
-’ সে যাই করুক, পিশাব করানোটা আপনার পার্সোনালিটির সাথে একদম যায়না!”
আরিফ তোবারক সাহেবের কানের কাছে মুখ নিয়ে বললো,
‘শিক্ষিত চোর আব্বা, কেমন ইংলিশে কথা বলে’ para que sirve el amoxil pediatrico
তোবারক সাহেব বললেন,
- ‘চোর ফোর না ছাই, শিক্ষিত অশিক্ষিত! সবাই চোর সবাই চামার, অশিক্ষিত কুশিক্ষিতের দল’ doctorate of pharmacy online
আরিফ অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো,
‘তাহলে কি আমরাও আব্বা?’ metformin synthesis wikipedia
-’আমরা! আমরা মানে কি?’
আরিফ ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললো,
‘মানে আমরাও কি চোর চামার?’
যুবক উচ্চস্বরে হেসে উঠলো, তোবারক সাহেব বললেন, thuoc viagra cho nam
-’ডু নট লাফ! বেশী লাফাবা না! ইন দিস সিচুয়েশন লাফিং ইজ দ্যা পিলার অফ মাইর’
আরিফ বললো,
‘মাইর খাবার টাইম চলে আসছে! সময় আসন্ন’
- গরম গরম না খাওয়াইলে কিন্ত টেষ্ট পামুনা! আই এম হাংরি!
তোবারক সাহেব হম্বি ধরে বললেন,
-’তোমার হাংরিনেস হাঙ্গেরীতে ভেজো, নির্লজ্জের দাদা লাগতেছে তোমাকে’
আরিফ বুক ফুলিয়ে বললো,
‘কাউয়ার্ড আব্বা, পুরাই কাওয়ার্ড!’
রাগে তোবারক সাহেবের নাক ঘেমে গেলো, চোখ গোল করে আরিফকে বললেন, tome cytotec y solo sangro cuando orino
-’ইউ আর দ্যা রিয়েল কাউয়ার্ড সুতরাং অফ থাকো, তুমি আমার মাথা ধরায়া দিতেছো’
আরিফ মিনিকেট চালের মতো মুখ বানিয়ে মিনমিন করে বললো,
‘কার্ল মার্ক্স বলেছেন, ডু নট আন্ডার ইস্টিম্যাট দ্যা পাওয়ার অফ এ কমন ম্যান’
তোবারক সাহেব বললেন,
-’তুমি ফারুক খানের ডায়লগ কে কার্ল মার্ক্সের থিয়োরি বলে চালিয়ে দিতেছো’
যুবক বললো,
- ফারুক না, শাহ রুখ খান।
তোবারক সাহেব কবজি ঘুরিয়ে বললেন,
-’তুমি কথা বলবানা! তোমার কথা চিংড়ী মাছের মতো, খাউজানির উদ্রেক ঘটায়’
আরিফ বললো,
‘আমরা ক্রমশঃ পরাজয়ের পথে এগুচ্ছি আব্বা, চোরের কাছে হারবেন? মারেন আব্বা, আইজগা এরে গুতায়া হুতায়ালতাম!’
তোবারক সাহেব বললেন, kamagra pastillas
-’পরাজয় চাট্রিখানি কথা নয়, আমি সব সময় viagra en uk
পরাজিতের পক্ষে থেকে কথা বলি। পরাজিতরাই মূলত আসল বিজয়ী।”
আরিফ বললো,
- ঠিক বলেছেন আব্বা, মহাত্মা গান্ধী বলেছেন, “বাজি জিতনে কে লিয়ে কাভি কাভি হারনা পারতা হে, জো হার কার জিত যাঁতে হে উসকো বাজিগর কেহতে হে”
তোবারক সাহেব বিরক্তির চরমে পৌঁছালেন,
“ওইটা মহাত্মা গান্ধী বলেন নাই, ওইটাও ফারুক খানের মুভির ডায়লগ”
যুবক বললো,
- ‘ফারুক খান না, শাহ রুখ খান’
তোবারক সাহেব তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলেন,
“তুমি জ্ঞান দিতেছো আমারে? তোমার জ্ঞান থাকলে আজ তুমি বুদ্ধিজীবী হইতা আর আমি হইতাম চোর। হিন্দিতে দারওয়াজা মানে যদি বাংলায় দরোজা হয়, লাক্স ম্যান যদি লক্ষন হয়, লাক্স মি যদি লক্ষি হয় তাহলে শাহ রুখ খানের বাংলা অনুবাদ কেনো ফারুক খান হবেনা?”
যুবক বললো,
- ‘এইভাবে তো ভাবিনাই! তাহলে দীপিকা পাডোকোনের বাংলা কি দীপিকা পাঁদো ক্যানে হবে?’
বলেই সে হাসলো, আরিফ সেদিকে তাকিয়ে বললো,
- এইমাত্র আব্বা তোমাকেও পিশাব করিয়ে দিলেন। কিন্তু পৈশাবিক অনুভুতি নিয়েও তুমি হাসতেছো সস্তা রসিকতা করতেছো, এতেই বোঝা যায় তুমি একটা কাক্কু তোমার হায়া শরম বলতে একদমই নাই।
তোবারক সাহেব বললেন,
“চোরের আবার হায়া শরম”
যুবক আরিফের দিকে ইশারা করে বললো, can your doctor prescribe accutane
- ‘সেটা তো উনারও নাই, মেরুদণ্ড অনেক আগে খোয়া গেছে দেখে বোঝা যায়’
আরিফ অপ্রস্তুত গলায় বললো,
- এ কেমন অপমানজনক কথা বার্তা। আব্বা পুলিশে খবর দেন, মালটাকে সেই রকম ডলা দেয়া দরকার।
তোবারক সাহেব রাগী গলায় বললেন,
“মাল টাল ডলা ফলা এসব অশ্লীল শব্দ আমার সামনে উচ্চারণ করবানা। এসব বালছাল আমার পছন্দ না। আমরা এলিট শ্রেণীর লোক কথাটা মনে রাখবা। বস্তিবাসী চোর চামার লোকেরা পোঁদের ব্যাথায় কাতর থাকে তাই তারা গালিগালাজ করে মানসিক উপসম পায়”
ব্যাথা প্রসঙ্গ আসতেই তোবারক সাহেবের পাইলসের ব্যাথাটা মাথাচাড়া দিয়ে বেরেহেমের মতো তেড়ে আসলো। তিনি পাছাটা আধুনিক কায়দায় মুচড় দিয়ে অস্ফুট স্বরে ককিয়ে উঠলেন। সেদিকে তাকিয়ে আরিফ বললো, ovulate twice on clomid
- আপনার কি বাথরুম পেয়েছে আব্বা, পেয়ে থাকলে গিয়ে সেরে আসেন। আমি এদিক হ্যান্ডেল করছি। will metformin help me lose weight fast
তোবারক সাহেব বললেন,
“আমার বাথরুম পেয়েছে সেটা কি আমি তোমাকে বলেছি?”
- না আব্বা, বুঝতে পারলাম
“বেশী বুঝবানা, বেশী বুঝা ভালো না। বাথরুম হলো গুরুত্বপূর্ণ স্থান। সেখানে যেতে হয় চিন্তার তাড়নায়। সেখানে গেলে আমি দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তায় অস্থির হই, সেই অস্থিরতার চাপ আমাকে কোষ্ঠমুক্ত করে”
যুবক বললো,
- দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে এতো চিন্তার কি আছে?
তোবারক সাহেব রাগী গলায় বললেন,
“নেই বলতেছো?দেশের অবস্থা এখন তোমার মতো, একদিকে ভারত অন্যদিকে আভ্যন্তরীণ স্বৈরতন্ত্র, দেশের অবস্থা স্যান্ডুইচ। আমরা স্বাধীন হয়েও পরাধীনতার ব্রেসলেট পরে আছি।” zithromax azithromycin 250 mg
আরিফ তোবারক সাহেবের দিকে এগিয়ে এসে বললো,
- স্বাধীনতার টপিক না তোলাই ভালো আব্বা। ঘোষক শোষক বিতর্ক এসে যেতে পারে।
তোবারক সাহেব বললেন, doctus viagra
“সঠিক ইতিহাস জানোনা বলেই তোমরা টপিক ফোবিয়ায় ভোগো। এই গোল্ডেন বেঙ্গলের স্বাধীনতার ঘোষক সম্মিলিতভাবে অবশ্যই চে গুয়েভারা, মাও সে তুং আর কার্ল মার্ক্স হবার দাবী রাখেন। তাঁদের দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েই তো বাংলার দামাল কামাল বেসামাল ছেলেরা যুদ্ধে ঝাঁপ দেয়, রক্তের সাগরে সাতার কাইটা বাইসেপে ব্যাথা ধরিয়ে ফেলে।”
আরিফ বললো,
- আব্বা আপনি বামপন্থীদের মতো কথা বলতেছেন। আপনি তো ডানে কাত ডান ঘরানার বুদ্ধিজীবী।
“তুমি বরাবরই বেশী কথা বলো, জ্ঞানগম্ভীরতার ডান বাম থাকেনা, জ্ঞানের পথ সরল পথ”
যুবক বললো,
- ‘আপনারা আমাকে কি করবেন জলদি করেন। ডানে বামে উড়ে উড়ে ঘুরে ঘুরে এখন আমার বোরিং লাগছে।’
আরিফ বললো,
- একটু পরেই তোমাকে ডলা দেয়া হবে।
বলেই সে জিভে কামড় দিলো। তোবারক সাহেব গলা খাকারি দিয়ে বললেন,
“তুমি চুরির উদ্দেশ্যে এ বাড়িতে ঢুকেছো, তোমার অপরাধ গরুতর”
আরিফ বললো,
- এটা গুরুতর হবে আব্বা
“তুমি বেশী কথা বলো! হুমায়ুন আযাদ যদি বাংলাকে বাঙলা বলতে পারে আমি গুরুতরকে গরুতর বললে অসুবিধা কোথায়? গরু অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ প্রানী আমি অবশ্যই একজন আপাদমস্তক আস্তিক দ্বীনদার, ইমানদার দ্বীনের খাদেম। আমি ভুল কিছু কখনো বলিনা।”
আরিফ বললো,
- জ্বি আব্বা, সে সম্পর্কে আমি অবগত আছি। পাকিস্তান আফগানিস্তান আর সৌদি আরব থেকে আপনার কাছে প্রায়ই তোহফা আসে সে সম্পর্কেও আমি অবগত আছি।
তোবারক সাহেব বললেন,
“তুমি ইদানীং বেশীই খুল্লাম খুল্লা কথা বার্তা বলতেছো। সব কথা সবখানে বলতে নাই। মাইন্ড ইট ফরেভার”
- জ্বি আব্বা, এমন ভুল আর হবেনা।
আগেই বলেছিলাম এমন গোলমালে কার না ঘুম ভাঙে। সে হিসেবে তোবারক সাহেবের সহধর্মিণী পাপিয়া সুলতানার ঘুম একটু দেরীতেই ভাঙলো। রাজনীতির মাঠে জাতীয়তাবাদী শক্তিধর মহিলাদের মধ্যে অন্যতম এই নারীর নামে প্রচুর মিথ প্রচলিত আছে। কথিত আছে একটি উত্তেজনাপূর্ণ গরম হরতালের দিনে রাজপথে দাঁড়িয়ে এক লাথিতে তিনি তিনটা ট্রাকের হেডলাইট গুড়িয়ে দিয়েছিলেন। মাইকে দাঁড়িয়ে তিনি স্লোগান দিলে সমাবেশ কাঁপিয়ে দেন, তার গুরুগম্ভীর জিন্দাবাদ স্লোগান শুনে পাশে দাঁড়ানো এক নেতা কর্মীর পাজামার ফিতা খুলে গিয়েছিলো বলেও কাহিনী প্রচলিত আছে। দলের লোকজন আড়ালে তাকে মহিলা এজিদ বলে সম্বোধন করেন।
চোখ ডলতে ডলতে হাই তুলতে তুলতে বাইরের দরোজা খুলা দেখে বাইরে এসে তিনি অবাক গলায় বললেন,
- আরে রফিক তুই! এতো রাতে এখানে কিভাবে?
তোবারক সাহেব অবাক হয়ে বললেন,
“বলো কি আলেয়ার মা! ছোট শালা রফিক?”
আরিফকে দ্বিধাগ্রস্ত দেখা গেলো, একবছর আগেই সে এ বাড়ির ছোট মেয়েকে বিয়ে করেছে, সময়টা তার যাচ্ছে ঝারির উপর, এখনো এ পরিবারের কিছুই সে পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারেনি। যুবকের মুখে বিস্তৃত হাসি। পাপিয়া রাগত গলায় বললেন,
- জামাই নাহয় এর আগে দেখেনি, তুমি আমার আদরের ভাইকে চিনোনাই? চার বছর পর দেশে ফিরলো। আর তুমি তাকে বাইরে দাঁড় করায়া রাখছো এতো রাতে! viagra in india medical stores
যুবক বললো,
- ‘ব্যাপার না আপা। ভাবলাম তোমাদের সারপ্রাইজ দেবো একদম ভোর বেলা। গাড়ি আর মালপত্র এক বন্ধুর বাসায় রেখে এখানে এই সিঁড়ির নীচে লুকিয়ে বসে ছিলাম। সে যাই হোক। দুলাভাই এর সাথে মজাটাও হয়ে গেলো।’
তোবারক সাহেব লজ্জায় লাল হয়ে গেলেন, পাপিয়ার দিকে তাকিয়ে কাঁচুমাচু স্বরে বললেন,
“তুমি জানোই তো চশমা ছাড়া কারো মুখ আমি স্পষ্ট দেখতে পাইনা।”
বলেই তিনি রফিককে জড়িয়ে ধরলেন।
posologie prednisolone 20mg zentiva
বাইরে তখন ফযরের আজান হচ্ছে। ধীরে ধীরে ফুটে উঠছে ভোরের আলো। পাপিয়া বললেন,
- রফিক তুই ঘরে আয়। এই সময় এসে ভালোই করেছিস। ঈদের পর দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। তুইও সেই আন্দোলনের অংশ হতে পারবি ভেবে ভালো লাগছে।
তোবারক সাহেবের হাত থেকে শার্ট নিয়ে পরতে পরতে ঘরের ভেতর ঢুকে গেলো রফিক। আন্দোলনের কথা শুনতেই সে আরিফের দিকে তাকিয়ে আবারো চোখ টিপি দিয়ে দিলো। আরিফ চমকে উঠে মাথা নীচু করে হাঁটতে লাগলো। এবারের আন্দোলন আর ঠেকায় কে।
কোলাহল
Mohd Shahanoor Alam Bhuiyan Titu @ বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর প্রতীকদের তালিকা
shapan @ প্রসঙ্গ নারী : ধর্মীয় আর সামাজিক বর্বর আইন নারী খৎনা Female Circumcision
Mkjk @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
পারভেজ আহমেদ @ বাংলা কবিতায় ছন্দ কত প্রকার ও কি কি?
Md forid mia @ পা চাটা কুত্তার জলকেলি
Juel @ বিদ্রোহী কবি নজরুল ; একটি বুলেট কিংবা কবিতার উপাখ্যান
Juel @ জলচর মৎস্য হতে স্তন্যপায়ী মানুষ; বিবর্তনবাদের মহা নাটকীয়তার পরিণতি
Ask2ans @ The Boy In The Striped Pajamas