পটুয়াখালী আক্রমন
373
বার পঠিত২৬ এপ্রিল সোমবার ১৯৭১,এক মাস হানাদার মুক্ত থাকার পর সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে বিমান আক্রমণ শুরু করে পাকিস্তানী বিমান বাহিনী।এক নাগাড়ে কয়েকঘন্টা বিমান হামলা চালিয়ে হেলিকপ্টার যোগে কালিকাপুরে অবতরন করে পাকিস্তানী হানাদাররা।শুরুতেই তারা গনহত্যা শুরু করে কালিকাপুরের মাতবর বাড়িতে।ঐ দিন তারা মাতবর বাড়ির ১৭ জন সদস্যকে হত্যা করে।অগ্রসরমান হানাদার বাহিনী প্রথম বাধার স্বীকার হয় জেলাপ্রশাসকের বাসার সামনে কর্তব্যরত আনসার সদস্যদের মাধ্যমে।বেলা ২ তার দিকে মিনিট পনের ধরে চলা যুদ্ধে শহীদ হন কর্তব্যরত ৬ আনসার সদস্য।পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে শহীদ হন তৎকালীন জেলা প্রশাসক আব্দুল আউয়াল।ঐ দিন শহরে ৩০০ এর অধিক মানুষকে হত্যা করে হানাদার বাহিনি।আগুন পুড়িয়ে দেয়া হয় পুরান বাজার এলাকার ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান সহ মানুষের ঘর বাড়ি।জেলার বিভিন্ন স্থানে গনহত্যা চালিয়ে হত্যা করা হয় দের সহস্রাধিকের বেশি নিরহ মানুষকে।

নিহত ৬ আনসার সদস্যের নামের তালিকা domperidona motilium prospecto
মুক্তিযোদ্ধাদের সাংগঠনিক বিন্যাসঃ মুক্তিযুদ্ধকালিন ৯ নাম্বার সেক্টরের একটি সাব সেক্টর ছিল পটুয়াখালী।বামনা থানার বুকাবুনিয়া ছিল এই জেলার সাবসেক্টর,সাবসেক্টর কমান্ডার ছিলেন ক্যাপ্টেন মেহেদি আলী ইমাম।মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার সার্থে সাব সেক্টরকে কয়েকটি ইউনিটের মাধ্যমে বিভক্ত করা হয়।
ইউনিট কমান্ডাররা হলেনঃঅনারারী ক্যাপ্টেন কে এম নুরুল হুদা, বীর যোদ্ধা আলতাফ হায়দার, হাবিলদার গাজি পঞ্চম আলী, হাবিলদার আঃ বারেক হাওলাদার,নায়েক সুবেদার হাতেম আলি,জহির শাহ আলমগির ও জুলফু মিয়া। সরদার জাহাঙ্গীরের কবিরের নেতৃত্বে বি এল এফ বাহিনীর একটি গ্রুপ গলাচিপার চরকাজলে এসে ক্যাম্প স্থাপন করেন।এছাড়া মউকরনে স্থানীয় মতলেব বাহিনী গড়ে ওঠে হানাদারদের প্রতিরোধ করতে।
প্রথম প্রতিরোধযুদ্ধঃপটুয়াখালী শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দক্ষিন পশ্চিমে।তৎকালীন সময়ে সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন মাদারবুনিয়া গ্রামে ১১ আগস্ট দুপুরে শাহাজান ফারুকের ৩৪ জন সদস্যের একটি দলের উপর অতর্কিত হামলা চালায় পাকবাহিনি।কমান্ডার হাবিলদার মতিয়ার রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা তা প্রতিহত করলে গুলিবিদ্ধ হয় ৩ পাকিস্তানি।এরপর পাকিস্তানীরা পিছু হটে,প্রায় ঘন্টাব্যাপি চলে এই যুদ্ধ।সল্প গোলাবারুদ আর জেলাশহরের কাছে হওয়ায় মুক্তিযোদ্ধারাও ঐ এলাকা ত্যাগ করতে বাধ্য হয়।
জেলার উল্যেখযোগ্য যুদ্ধ হচ্ছে চাদকাঠির যুদ্ধ এবং পানপট্রির সম্মুখযুদ্ধ (১৮ নভেম্বর ভোর থেকে শুরু করে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত চলে এই যুদ্ধে) ভারতে প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত এই মুক্তিযোদ্ধা দলটির নেতৃত্বে ছিলেন কে এম নুরুল হুদা ও ডেপুটি কমান্ডার ছিলেন এডঃ হাবিবুর রহমান শওকত।
প্রায় ৮ মাস লড়াইয়ের পরে ১৯১৭ সালের ৮ ডিসেম্বর মুক্ত হয় পটুয়াখালী জেলা।সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলাপ্রশাসকের কার্যালয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পতাকা ওড়ান বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আলতাফ হায়দার।
অপার্থিব বলছেনঃ
জেনে ভাল লাগলো যদিও পোষ্টটা অতিরিক্ত ছোট হয়ে গেছে । আরো একটু বিস্তারিত থাকলে ভাল হত বিশেষ করে প্রসঙ্গটি যখন মুক্তিযুদ্ধ।
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ
আসল ব্যাপার হচ্ছে,জেলার মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এখন পর্যন্ত তেমন কোন তথ্যভান্ডার গড়ে উঠে নি।পরিচিত মানুষ এবং স্থানীয় পত্রিকা থেকে যা পেয়েছি সেটুক দিয়েই লেখার চেস্টা করেছি মাত্র।তবে উল্ল্যেখযোগ্য যুদ্ধ নিয়ে আরো বিস্তারিত লিখব,ইনশাল্লাহ। পড়ার জন্য ধন্যবাদ
এইমলেস ভেনাম বলছেনঃ
use metolazone before lasixপড়ে ভালো লাগলো । আরেকটু বড় হলে ভালো হত । ধন্যবাদ।
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ
আসল ব্যাপার হচ্ছে,জেলার মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এখন পর্যন্ত তেমন কোন তথ্যভান্ডার গড়ে উঠে নি।পরিচিত মানুষ এবং স্থানীয় পত্রিকা থেকে যা পেয়েছি সেটুক দিয়েই লেখার চেস্টা করেছি মাত্র।তবে উল্ল্যেখযোগ্য যুদ্ধ নিয়ে আরো বিস্তারিত লিখব,ইনশাল্লাহ। পড়ার জন্য ধন্যবাদ acquistare viagra online consigli
লাল সবুজের ফেরিওয়ালা বলছেনঃ pastilla generica del viagra
এভাবে উঠে আসুক একের পর এক যুদ্ধের অধ্যায়
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ
অসংখ্য ধন্যবাদ,পড়ার জন্য
acheter cialis 20mg pas cher
দুরন্ত জয় বলছেনঃ metformin er max daily dose
সবার মতই আমারও কথা বিস্তারিত হলে ভাল হত। তথ্য সূত্র উল্যেখ করেন নি!
যাই হোক একাত্তরের দলিল অংশে অন্তর্ভুক্ত করার অনুরোধ জানাচ্ছি
ইকবাল মাহমুদ অনিক বলছেনঃ prednisolone injection spc
তথ্যসূত্র বলি নাই এই কারনে যে এটা একক কোন ব্যাক্তি বা গ্রন্থ থেকে নেয়া।অনেকের কাছে থেকে শোনা তথ্য লিপিবদ্ধ করেছি মাত্র